মুজাহিদীন নিউজ ll ১৮ই রজব, ১৪৪০ হিজরী ll ২৬ই মার্চ, ২০১৯ ঈসায়ী.

[Al-Firdaws News]

মালিতে উম্মাহর অতন্দ্র প্রহরী JNIM এর মুজাহিদদের হামলার শিকার কুফ্ফার শত্রু বাহিনী।




মালীর জেন্ডারমেরী ফোর্সের সামরিকযান লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছেন আল-কায়দা পশ্চিম আফ্রিকান শাখা জামআ’ত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন (JNIM) এর একদল আল্লাহ্* ভীরু, আত্মত্যাগী, সৎ, সাহসী, লড়াকু, জানবায, বীর মুজাহিদ।
মহান আল্লাহ তায়ালার সাহায্য ও অপার অনুগ্রহে গত ১৬ই রজব ১৪৪০ হিজরী, ২৪শে মার্চ ২০১৯ ইসায়ী, আপনাদের প্রিয় JNIM এর মুজাহিদ ভাইগণ মালির গানডাম থেকে টুঙ্গাগামী সড়কে তাগুত শত্রু বাহিনীর একটি সামরিকযান লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছেন। যার ফলে ধ্বংস হয়ে যায় তাগুত শত্রু বাহিনীর সামরিকযানটি। এই হামলায় কত কুফ্ফার শত্রু সেনা তৎক্ষণাত নিহত ও আহত হয়েছে তা বিস্তারিত জানা যায়নি।
তবে জেন্ডারমেরী এক (ফ্রান্সের রক্ষী) শত্রু সেনা নিহত হওয়ার সংবাদ নিশ্চিত হওয়া গেছে।
সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহ তায়ালার।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=20203

[Al-Firdaws News]

পাকিস্তান: বাজোর এজেন্সীতে শত্রু বাহিনীর উপর তালেবানের এম-বুশ (বোমা) হামলা।







তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের MSG ফোর্সের জানবায মুজাহিদগণ পাকিস্তানের বাজোর এজেন্সীর সীমান্ত এলাকা সারকাই কুন্ডু ও কাগাপাস কুন্ডুতে বিদ্যমান পাকিস্তানী রক্ষী মুরতাদ শত্রু বাহিনীকে টার্গেট করে সফল বোমা হামলা চালিয়েছেন।

বিস্তারিত রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে, তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের MSG ফোর্সের মুজাহিদগণ গতকাল ১১:০০টার সময় বাজোর এজেন্সী সীমান্ত এলাকার বিদ্যমান পাকিস্তানী মুরতাদ শত্রু বাহিনীকে লক্ষ্য করে বোমা হামলা চালান, যার ফলে এক সন্ত্রাসী শত্রু সেনা নিহত হয়।

সংবাদটি নিশ্চিত করেছেন তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানেরর কেন্দ্রীয় মুখপাত্রঃ মুহাম্মাদ খোরাসানী হাফিজাহুল্লাহ।
১৭ই রজব ১৪৪০ হিজরী মোতাবেক ২৫শে মার্চ ২০১৯ ইসায়ী।









সূত্র:http://gazwah.net/?p=20208

[Al-Firdaws News]

মুসলিম নিধনে মেতেছে কুফ্ফার বিশ্ব, এখনো জেগে উঠেনি মুসলিম বিশ্ব!







নিউজিল্যান্ডে মসজিদে হামলার তারিখ থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ক্রুসেডারদের হাতে শাহাদাত বরণ করেছেন অসংখ্য মুসলিম। যার অধিকাংশ সংবাদই আড়াল হয়ে আছে আমাদের থেকে।
আমরা নিউজিল্যান্ডে শহীদ মুসলিমদের জন্য কাঁদলেও কাদিনি অন্য জায়গায় শহীদ মুসলিমদের জন্য। আমরা আন-নূর মসজিদে মুসলিমদের হত্যার প্রতিবাদ করলেও করিনি বিশ্বের অন্য প্রান্তের শহীদ মুসলিমদদের জন্য। কেন আমাদের মাঝে এই পার্থক্য !!! কেন এই দ্বিমুখী আচরণ !!??

মূল বিষয় হচ্ছে নিউজিল্যান্ডের শহীদ মুসলিমদের জন্য আমরা কাঁদিনি, আমরা প্রতিবাদ করিনি বরং এসবই আমাদের দ্বারা করানো হয়েছে। তাগুতী মিডিয়া আমাদেরকে কাঁদিয়েছে তাই কেঁদেছি, এই মিডিয়া আমাদেরকে প্রতিবাদ করে ক্ষান্ত হতে বলেছে তো আমরা প্রতিবাদ করে নিরব-নিস্তব্ধ হয়ে গেছি। মিডিয়ার কাজ শেষ তো আমাদের কান্না আর সাময়িক মিছিল মিটিং এর প্রতিবাদও শেষ। কিন্তু আমাদের এই নিরবতার বিপরীতে ক্রুসেডাররা ঠিকই তাদের কাজ করে যাচ্ছে।

আমাদের এই মায়া কান্না আর গণতান্ত্রিক প্রতিবাদে কি ক্রুসেডাররা একটুও থেমেছে নাকি এই তীব্রতা আরো দিগুণ করেছে, আসুন এবিষয়ে সামান্য কিছু দেখে আসা যাক…
লন্ডন: ৬টি মসজিদে হামলা চালিয়েছে ক্রুসেডাররা।
আমেরিকা: কেলোফুর্নিয়ায় মসজিদে আগুণ লাগিয়েছে একদল ক্রুসেডার। এছাড়াও আরো একটি মসজিদে হামলা।
ভারত: কাশ্মীরের জামে’ মসজিদ বন্ধ, জুমআ’র নামজও পড়তে পারেননি মুসলিমরা।
সিরিয়ার আল-বাঘুজ ক্যাম্প: এখানে পশ্চিমা ক্রুসেডার ও আন্তর্জাতিক কুফ্ফার জোটের হামলায় শহীদ হয়েছেন কমপক্ষে ৫০০ মুসলিম। এর আগে একই ক্যাম্পে শহীদ হয়েছেন ৩ হাজারেরও অধিক মুসলিম।

সিরিয়ার ইদলিব সিটি: এখানে প্রায় অর্ধশত মুসলিম রাশিয়া ও শিয়াজোটের বোমাবর্ষণে শহীদ হয়েছেন। যার সঠিক সংখ্যা আরো অনেক বেশি।

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির অগোসগো: এখানে ক্রুসেডার ফ্রান্স ও তাদের গোলাম মালির মুরতাদ সন্ত্রাসী শত্রু সেনারা গণহারে হত্যা করেছে গর্ভবতী নারী ও শিশুসহ প্রায় ১৫০ মুসলিমকে।
আফগানিস্তান: দেশটির শুধু কুন্দুজেই ক্রুসেডার মার্কিন সন্ত্রাসী শত্রু বাহিনীর হামলায় ১০ জন শিশুসহ ১৫ জন মুসলিম এবং একটি মাদ্রাসা/মসজিদ শহীদ হয়েছে। এভাবে প্রতিদিন দেশটির কোনো না কোনো স্থানে হামলা চালানো হচ্ছে মসজিদ, মাদ্রাসা বা বেসামরিক মুসলিমদের উপর।
ফিলিস্তীনের গাজা নগরীঃ গতকাল ২৫শে মার্চ থেকে ইসরাঈলী বোমারু বিমান ফিলিস্তিনের গাজা সিটিতে নির্বিচারে বোমাবর্ষণ করছে।

কাশ্মীর: দখলদার উগ্র হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় মালাউন শত্রু সেনাদের হাতে শহীদ হয়েছেন ১১ জন মুসলিম, এখানে প্রতিদিনই মজলুম মুসলিমরা সন্ত্রাসী ভারতীয় শত্রু সেনাদের হামলায় শহীদ হচ্ছেন।
এই হচ্ছে সম্মিলিত কুফফার জোটের হাতে মাত্র গত কয়েকদিনে মুসলিম হত্যার সামান্য কয়েকটি খন্ডচিত্র। যে ব্যাপারে প্রাণপ্রিয় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়া সাল্লাম সাড়ে চৌদ্দশত বৎসর পূর্বেই আমাদের সতর্ক করে গেছেন।

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: এমন একটি সময় আসবে, যখন মুসলিমদের হত্যা করতে সমস্ত কুফফার জোট একে অপরকে আহবান করতে থাকবে, যেমনিভাবে তোমরা খাদ্য ভক্ষণের জন্য একে অপরকে আহবান করে থাকো। সাহাবা আজমাঈন (রাযিয়াল্লাহু আনহুম) আরজ করলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইখি ওয়া সাল্লাম)! তখন কি মুসলিমদের সংখ্যা অনেক কম হবে। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, না ! বরং তখন মুসলিমরা সংখ্যায় হবে অগণিত, কিন্তু তাদের অবস্থা হবে স্রোতে ভাসিয়ে নেওয়া খঁড়কুটোর মত।

সুবহানাল্লাহ! বর্তমান যুগের সাথে প্রাণপ্রিয় রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর এই হাদিসটি কত বিস্ময়কর ভাবেই না মিলে যাচ্ছে।
তবে বোধহীনরা নিজেদের উপর মুসীবত আপতিত হওয়ার আগ মূহুর্ত পর্যন্ত তা অনুধাবন করে না।








সূত্র:http://gazwah.net/?p=20213

[Al-Firdaws News]

গাড়ী দুর্ঘটনায় কুখ্যাত সন্ত্রাসী নুসাইরী শত্রু জেনারেলের মৃত্যু !!




আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আ’লামীন,
সিরিয়ার রাজধানী দামেশকে গাড়ী দুর্ঘটনায় পতিত হয়ে হাবিব সাফিয়া নামক কুখ্যাত সন্ত্রাসী আসাদ ও কুখ্যাত সন্ত্রাসী নুসাইরী শত্রু বাহিনীর এক জালিম ব্রিগেডিয়ার জেনারেলের মৃত্যু হয়েছে (লা’নাতুল্লাহি আলাইহি) ।
হাবিব সাফিয়া ছিল আলেপ্পো সিটি শহরের মিলিটারী সিকিউরিটি ব্রাঞ্চের সাবেক প্রধান। যার হাত অসংখ্য অগণিত মুসলিমের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে ।







সূত্র:http://gazwah.net/?p=20218

[Al-Firdaws News]

সিরিয়ায় রক্তখেকো নুসাইরী সন্ত্রাসীদের উপর হুররাসুদ-দ্বীন মুজাহিদীনের হামলা।






উম্মাহর অতন্দ্র প্রহরী আল-কায়দা সিরিয়ান শাখা তানযীম হুররাসুদ-দ্বীন এর আল্লাহ্* ভীরু, সৎ, সাহসী, লড়াকু, জানবায, বীর আত্মত্যাগী মুজাহিদগণ একের পর এক আঘাত হানছেন কুখ্যাত সন্ত্রাসী ও রক্তখেকো নুসাইরী শত্রু বাহিনীর উপর।

গত ২৬শে মার্চ তানযীম হুররাসুদ-দ্বীন এর পরিচালিত অপারেশন রুম “ওয়া হাররিদ্বিল মু’মিনীন” থেকে স্নাইপার হামলা চালানো হয় কুখ্যাত নুসাইরী সন্ত্রাসীদের টার্গেট করে। যার ফলে ঘটনাস্থলেই নিহত হয় এক সন্ত্রাসী। আহত হয় আরো কয়েকটা নুসাইরী সন্ত্রাসী।

অন্যদিকে, সিরিয়ার হামা সিটির সাহলুল-ঘাব এলাকায়ও অভিযান চালিয়েছেন জানবায মুজাহিদগণ। এসময় সাহসী মুজাহিদগণ কুখ্যাত সন্ত্রাসী নুসাইরীদের দূর্গগুলো লক্ষ্য করে (B9) মিসাইল হামলা চালিয়েছেন। যার ফলে অনেক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয় কুখ্যাত সন্ত্রাসী নুসাইরী শত্রু বাহিনী।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=20223

[Al-Firdaws News]

ইয়েমেন: কাইফা শহরের জায়ায এলাকা বিজয় করে নিয়েছেন আনসারুশ শারিয়াহ এর মুজাহিদগণ !







গত ২৩/০৩/২০১৯ ঈসায়ী তারিখ, উম্মাহর অতন্দ্র প্রহরী আল-কায়দা আরব উপদ্বীপ শাখা আনসারুশ শারিয়াহ এর আল্লাহ্* ভীরু, সাহসী, সৎ, লড়াকু, জানবায, বীর, আত্মত্যাগী মুজাহিদগণ একটি সফল অভিযান চালিয়েছেন ইয়েমেনের কাইফা শহরে।

ইয়েমেনের কাইফা শহরে জঘন্য খারেজী জামআ’ত আইএস সন্ত্রাসীদের নিয়ন্ত্রিত জায়ায এলাকায় অভিযান চালিয়েছেন আনসারুশ শারিয়াহ এর জানবায, লড়াকু, বীর মুজাহিদগণ।

আল-মালাহিম মিডিয়া এর সংবাদ সূত্রে জানা যায় যে, তীব্র লড়াইয়ের পর মুজাহিদগণ জঘন্য সন্ত্রাসী আইএসদের থেকে পরিপূর্ণ মুক্ত করে নিয়েছেন জায়ায এলাকা। যেখানে এখান মুজাহিদদের কালিমা খচিত তাওহীদের পতাকা পতপত করে উড়ছে। আলহামদুলিল্লাহ্* ।

এলাকাটি বিজয়ের সময় মুজাহিদদের হামলায় নিহত হয় অনেক জঘন্য আইএস সন্ত্রাসী, যারা বেঁচে যায় তাদের মধ্যে অনেকেই ময়দান ছেড়ে পলায়ন করে । আলহামদুলিল্লাহ্*, মুজাহিদগণ এলাকাটি বিজয়ের পাশাপাশি অনেক যুদ্ধাস্ত্রও গনিমত লাভ করেন।







সূত্র:http://gazwah.net/?p=20229

[Al-Firdaws News]

সোমালিয়ায় আরো ৫টি এলাকার উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছেন হারকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ !

আল্লাহু আকবার কাবীরা…
গত ২৫/০৩/২০১৯ ঈসায়ী তারিখ, উম্মাহর অতন্দ্র প্রহরী আল-কায়দা সোমালিয়ান শাখা হারকাতুশ শাবাব এর আল্লাহ্* ভীরু, সাহসী, লড়াকু, আত্মত্যাগী, বীর মুজাহিদগণ বড় ধরণের অভিযান পরিচালনা করেছেন মুরতাদ শত্রু বাহিনীর বিরুদ্ধে।

পূর্ব আফ্রিকার সবচেয়ে শক্তিশালী জিহাদী গ্রুপ (আক্বমাহুল্লাহু ওয়া আদামাহু) হারকাতুশ শাবাব এর আল্লাহ্* ভীরু মুজাহিদগণ গত ২৫ই মার্চ বড়ধরণের সফল ও বরকতময়ী অভিযান চালিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ্*, মুজাহিদগণ তাদের ঐ সফল অভিযানের মাধ্যমে মহান আল্লাহ তায়ালার অনুগ্রহ ও সাহায্যে বিশাল ভূমির উপর নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করেছেন।

বিজীত এলাকাগুলোর মাঝে রয়েছে শাবেলি ওয়াস্তী প্রদেশের গুরুত্বপূর্ণ শহর “হাওয়াদালী” এবং রাজধানী মোগাদিশুর ৩০ কি.মি. দূরের বাল’আদ জেলার গুরুত্বপূর্ণ ৪ টি এলাকা। গত সপ্তাহে মুজাহিদগণ বাল’আদ শহরের কেন্দ্রীয় কারাগারসহ গুরুত্বপূর্ণ সরকারি স্থাপনাগুলোর উপর নিজেদের নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করেছেন।

আলহামদুলিল্লাহ, মুজাহিদগণ মহান আল্লাহ তায়ালার সাহায্যে দূর্বার গতিতে সম্মুখপানে এগিয়ে চলছেন। বিজয় করছেন একের পর এক শহর ও শহরতলী। তাওহীদের পতাকা তলে নিয়ে আসছেন বিশাল ভূমির নিয়ন্ত্রণ।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=20235

[Al-Firdaws News]

কুফ্ফার শত্রু বাহিনীর উপর হারকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণের হামলা অব্যাহত।

উম্মাহর অতন্দ্র প্রহরী আল-কায়দা সোমালিয়ান শাখা হারকাতুশ শাবাব এর আল্লাহ্* ভীরু, সাহসী, লড়াকু, আত্মত্যাগী, বীর যোদ্ধাদের ভয়ে ময়দান ছেড়ে পলায়ন করছে কুফ্ফার শত্রু বাহিনী।

গত ২৫ই মার্চ হারকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ অভিযান চালিয়েছেন সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুর “হাওলুদাক” জেলায়। জেলাটিতে মুজাহিদদের হামলার শিকার হয় সোমালিয়ান মুরতাদ শত্রু বাহিনী। জেলাটিতে মুজাহিদদের হামলায় হতাহত হয় ৪ এরও অধিক মুরতাদ শত্রু সেনা। বাকি শত্রু সেনারা যুদ্ধের ময়দান ছেড়ে পলায়ন করে।

এদিকে, সোমালিয়ার শাবেলি সুফলা প্রদেশের “জালওয়ীন” এলাকায় মুজাহিদগণ হামলা চালান উগান্ডার সন্ত্রাসী শত্রু বাহিনীর ঘাটিতে। যার ফলে কুফ্ফার শত্রু বাহিনীর ঘাঁটিটি ধ্বংস হয়ে যায় এবং হতাহত হয় অনেক কুফ্ফার শত্রু সেনা।

অন্যদিকে, সোমালিয়ার যুবা প্রদেশে মুজাহিদদের হামলার শিকার হয় মুরতাদ সোমালিয়ান সন্ত্রাসী শত্রু বাহিনী। এখানে মুজাহিদদের হামলায় ধ্বংস হয়ে যায় মুরতাদ শত্রু বাহিনীর একটি সামরিকযান, হতাহত হয় অনেক মুরতাদ শত্রু সেনা।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=20243

[musab bin sayf]

আললাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ
একদিকে বিজয় আর অপর দিকে মাজলুমের কান্না
আশা করি উম্মাহ বুঝতে পারবে বিজয় ও শান্তি কোন পথে
মাজলুম হওয়া থেকে মুক্তির পথ কোনটি

আললাহ তাওফিক দিক


আমীন আমীন আমীন

[কালো পতাকা]

মুসলিম নিধনে মেতেছে কুফ্ফার বিশ্ব, এখনো জেগে উঠেনি মুসলিম বিশ্ব!







নিউজিল্যান্ডে মসজিদে হামলার তারিখ থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ক্রুসেডারদের হাতে শাহাদাত বরণ করেছেন অসংখ্য মুসলিম। যার অধিকাংশ সংবাদই আড়াল হয়ে আছে আমাদের থেকে।
আমরা নিউজিল্যান্ডে শহীদ মুসলিমদের জন্য কাঁদলেও কাদিনি অন্য জায়গায় শহীদ মুসলিমদের জন্য। আমরা আন-নূর মসজিদে মুসলিমদের হত্যার প্রতিবাদ করলেও করিনি বিশ্বের অন্য প্রান্তের শহীদ মুসলিমদদের জন্য। কেন আমাদের মাঝে এই পার্থক্য !!! কেন এই দ্বিমুখী আচরণ !!??

মূল বিষয় হচ্ছে নিউজিল্যান্ডের শহীদ মুসলিমদের জন্য আমরা কাঁদিনি, আমরা প্রতিবাদ করিনি বরং এসবই আমাদের দ্বারা করানো হয়েছে। তাগুতী মিডিয়া আমাদেরকে কাঁদিয়েছে তাই কেঁদেছি, এই মিডিয়া আমাদেরকে প্রতিবাদ করে ক্ষান্ত হতে বলেছে তো আমরা প্রতিবাদ করে নিরব-নিস্তব্ধ হয়ে গেছি। মিডিয়ার কাজ শেষ তো আমাদের কান্না আর সাময়িক মিছিল মিটিং এর প্রতিবাদও শেষ। কিন্তু আমাদের এই নিরবতার বিপরীতে ক্রুসেডাররা ঠিকই তাদের কাজ করে যাচ্ছে।

আমাদের এই মায়া কান্না আর গণতান্ত্রিক প্রতিবাদে কি ক্রুসেডাররা একটুও থেমেছে নাকি এই তীব্রতা আরো দিগুণ করেছে, আসুন এবিষয়ে সামান্য কিছু দেখে আসা যাক…
লন্ডন: ৬টি মসজিদে হামলা চালিয়েছে ক্রুসেডাররা।
আমেরিকা: কেলোফুর্নিয়ায় মসজিদে আগুণ লাগিয়েছে একদল ক্রুসেডার। এছাড়াও আরো একটি মসজিদে হামলা।
ভারত: কাশ্মীরের জামে’ মসজিদ বন্ধ, জুমআ’র নামজও পড়তে পারেননি মুসলিমরা।
সিরিয়ার আল-বাঘুজ ক্যাম্প: এখানে পশ্চিমা ক্রুসেডার ও আন্তর্জাতিক কুফ্ফার জোটের হামলায় শহীদ হয়েছেন কমপক্ষে ৫০০ মুসলিম। এর আগে একই ক্যাম্পে শহীদ হয়েছেন ৩ হাজারেরও অধিক মুসলিম।

সিরিয়ার ইদলিব সিটি: এখানে প্রায় অর্ধশত মুসলিম রাশিয়া ও শিয়াজোটের বোমাবর্ষণে শহীদ হয়েছেন। যার সঠিক সংখ্যা আরো অনেক বেশি।

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির অগোসগো: এখানে ক্রুসেডার ফ্রান্স ও তাদের গোলাম মালির মুরতাদ সন্ত্রাসী শত্রু সেনারা গণহারে হত্যা করেছে গর্ভবতী নারী ও শিশুসহ প্রায় ১৫০ মুসলিমকে।
আফগানিস্তান: দেশটির শুধু কুন্দুজেই ক্রুসেডার মার্কিন সন্ত্রাসী শত্রু বাহিনীর হামলায় ১০ জন শিশুসহ ১৫ জন মুসলিম এবং একটি মাদ্রাসা/মসজিদ শহীদ হয়েছে। এভাবে প্রতিদিন দেশটির কোনো না কোনো স্থানে হামলা চালানো হচ্ছে মসজিদ, মাদ্রাসা বা বেসামরিক মুসলিমদের উপর।
ফিলিস্তীনের গাজা নগরীঃ গতকাল ২৫শে মার্চ থেকে ইসরাঈলী বোমারু বিমান ফিলিস্তিনের গাজা সিটিতে নির্বিচারে বোমাবর্ষণ করছে।

কাশ্মীর: দখলদার উগ্র হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় মালাউন শত্রু সেনাদের হাতে শহীদ হয়েছেন ১১ জন মুসলিম, এখানে প্রতিদিনই মজলুম মুসলিমরা সন্ত্রাসী ভারতীয় শত্রু সেনাদের হামলায় শহীদ হচ্ছেন।
এই হচ্ছে সম্মিলিত কুফফার জোটের হাতে মাত্র গত কয়েকদিনে মুসলিম হত্যার সামান্য কয়েকটি খন্ডচিত্র। যে ব্যাপারে প্রাণপ্রিয় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়া সাল্লাম সাড়ে চৌদ্দশত বৎসর পূর্বেই আমাদের সতর্ক করে গেছেন।

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: এমন একটি সময় আসবে, যখন মুসলিমদের হত্যা করতে সমস্ত কুফফার জোট একে অপরকে আহবান করতে থাকবে, যেমনিভাবে তোমরা খাদ্য ভক্ষণের জন্য একে অপরকে আহবান করে থাকো। সাহাবা আজমাঈন (রাযিয়াল্লাহু আনহুম) আরজ করলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইখি ওয়া সাল্লাম)! তখন কি মুসলিমদের সংখ্যা অনেক কম হবে। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, না ! বরং তখন মুসলিমরা সংখ্যায় হবে অগণিত, কিন্তু তাদের অবস্থা হবে স্রোতে ভাসিয়ে নেওয়া খঁড়কুটোর মত।

সুবহানাল্লাহ! বর্তমান যুগের সাথে প্রাণপ্রিয় রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর এই হাদিসটি কত বিস্ময়কর ভাবেই না মিলে যাচ্ছে।
তবে বোধহীনরা নিজেদের উপর মুসীবত আপতিত হওয়ার আগ মূহুর্ত পর্যন্ত তা অনুধাবন করে না।








সূত্র:http://gazwah.net/?p=20213

গুরুত্বপূর্ণ একটি তখ্য আল্লাহ মুসলিম দের জাগিয়ে দিন আমিন

[media jihad]

আল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহীল হাম্দ

ঈমান সবার আগে

[হেলাল]

আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।
হে আল্লাহ তুমি মুসলমানদেরকে হেফাজত করুন,আমিন।

[musab bin sayf]

আল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ

[jamil ahmad]

উতসাহ

মুজাহিদগণ এগিয়ে চলুন আপনাদিকে আল্লাহ হয়ত বিজয় নয়ত শাহাদাত দান করবেন।