মুজাহিদীন নিউজ ll ২২ই রজব, ১৪৪০ হিজরী ll ৩০ই মার্চ, ২০১৯ ঈসায়ী.

[Al-Firdaws News]

পর পর দুটি জেলা নিয়ন্ত্রনে নিয়েছেন তালেবান মুজাহিদগণ !

গত দুদিনে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের যানবাজ তালেবান যোদ্ধারা কুফ্ফার বাহিনীকে যুদ্ধের ময়দানে পরাজিত করে দুটি জেলার উপর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছেন।

গতকাল ২৯ মার্চ তালেবান মুজাহিদগণ একটি সফল ও বরকতময়ী অভিযান পরিচালনা করেন দক্ষিণ আফগানিস্তানের বাদাখশান প্রদেশের খিওয়া নামক জেলায়। জেলাটির অনেকাংশ ইতিপূর্বেই বিজয় করে নিয়েছেন তালেবান মুজাহিদগণ। আলহামদুলিল্লাহ, মহান আল্লাহ তায়ালার অনুগ্রহ ও সাহায্যে মুজাহিদগণ তাদের উক্ত সফল ও বরকতময়ী অভিযানের মাধ্যমে “আর-গাঞ্জ খিওয়া” জেলা প্রশাসন, সেনা সদর দপ্তর এবং ৬টি আউটপোষ্ট বিজয় করেন। যার ফলে পরিপূর্ণভাবে জেলাটির নিয়ন্ত্রণ হারায় ক্রুসেডারদের গোলাম আফগান মুরতাদ সেনারা। এসময় তালেবান মুজাহিদগণ ৫ অফিসার ও কমান্ডারের শিরচ্ছেদ করেন। এছাড়াও মুজাহিদদের হামলায় হতাহত হয় অনেক মুরতাদ মেনা, বন্দী করা হয় আরো ৪ সেনাকে।

অন্যদিকে, গত ২৮ মার্চ আফগানিস্তানের জাবুল প্রদেশের “সাইওরী” জেলায় একটি সফল অভিযান চালান তালেবান মুজাহিদগণ। আলহামদুলিল্লাহ, এখানেও মুজাহিদগণ মহান রবের সাহায্যে বিজয় করে নেন সাইওরী জেলা।

বিজিত জেলা দুটি হতে তালেবান মুজাহিদগণ সামরিকযানসহ বিপুল পরিমাণ যুদ্ধাস্ত্র ও যুদ্ধসরঞ্জামাদী গনিমত লাভ করেন।

এভাবে মুজাহিদীনদের হাতে পর পর দুটি জেলাতেই পতন হয় ক্রুসেডার আমেরিকা ও তাদের পদলেহনকারী আফগান সরকারের মুরতাদ সেনাদের।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=20483

[Al-Firdaws News]

পাকিস্তানি মুরতাদ বাহিনীর রেঞ্জার গাড়িতে মাইন হামলা, দায় স্বীকার করেছেন তালেবান যোদ্ধারা!







তাহরিকে তালেবান পাকিস্তানের সম্মুখযোদ্ধা ও মাস্টারমাইন্ড খ্যাত MSG ফোর্সের মুজাহিদগন পাকিস্তানের করাচি শহরের নাদরিন বাইপাসের নিকটে পাকিস্তানি সেনাদের রেঞ্জেরগাড়ি লক্ষ্য করে একটি সফল মাইন হামলা চালিয়েছেন।

বিস্তারিত রিপোর্ট অনুযায়ী তাহরিকে তালেবান পাকিস্তানের বিশেষ টিম MSG ফোর্সের কমান্ডোজ গত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার মধ্যরাতে করাচি শহরের “হুব্বে চৌকির” নিকটস্থ নাদরিন বাইপাসের নিকট পাকি মুরতাদ সেনাদের একটি রেঞ্জার গাড়ি লক্ষ্য করে মাইন হামলা চালান। উক্ত হামলায় ধ্বংস হয়ে যায় মুরতাদ বাহিনীর রেঞ্জার গাড়ি। যার ফলে এসময় গাড়িতে থাকা সকল পাকি সন্ত্রাসী সেনা হতাহত হয়।
হামলার কারণ হিসাবে তাহরিকে তালেবানের কেন্দ্রীয় মুখপাত্র মুহাম্মাদ খুরাসানী হাফিজাহুল্লাহ জানান যে, আমরা করাচিতে চাপিয়ে দেওয়া কুলাংঙ্গার সন্ত্রাসীদের স্বরণ করিয়ে দিতে চাই, সম্মুখ যুদ্ধে আমাদের সকল শহিদ সঙ্গিদের বদলা নিয়েই তবে আমরা ক্ষ্যান্ত হব।

উল্লেখ্,য এই বরকতময়ী হামলার দ্বারা মূলত কিছুদিন আগে পাকিস্তানের লুরালায়িতে আমাদের চার সঙ্গিদের শাহাদাতের প্রতিশোধ নেওয়া হয়েছে। ইনশাআল্লাহ নিকট অতীতে এরকম হামলা চলমান থাকবে।







সূত্র:http://gazwah.net/?p=20494

[Al-Firdaws News]

ইয়েমেনের কাইফা শহর বিজয়ের পর হুতীদের উপর তীব্র হামলা চালাচ্ছেন আনসারুশ শারিয়াহ।






ইয়েমেনের কাইফা শহর বিজয়ের পর হুতীদের উপর তীব্র হামলা চালাচ্ছেন আনসারুশ শারিয়াহ।

আলহামদুলিল্লাহ, ইয়েমেনের কাইফা শহর পরিপূর্ণভাবে খারেজী মুক্ত করেছেন আল-কায়দা আরব উপদ্বীপ শাখা আনসারুশ শারিয়াহ এর মুজাহিদগণ।

এই শহরটি বিজয়ের পর হুতীদের উপর হামলা চালানোর সখল পথ উন্মুক্ত হয়েছে আনসারুশ শরিয়াহ এর মুজাহিদদের জন্য। আলহামদুলিল্লাহ, মুজাহিদগণ এখন শিয়া হুতী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে বড় ধরণের অভিযান শুরু করেছেন।








সূত্র:http://gazwah.net/?p=20505

[Al-Firdaws News]

সোমালিয়ায় কুফ্ফার বাহিনীর উপর মুজাহিদদের হামলা অব্যাহত।




সোমালিয়ায় কুফ্ফার বাহিনীর উপর ধারাবাহিক হামলা চালিয়ে যাচ্ছেন আল-কায়দা মুজাহিদগণ।

আজ ৩০ মার্চ আল-কায়দা শাখা হারকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের হামলায় সোমালিয়ার নির্বাচন কমিটির সদস্য “দিনী বারী আব্দী” নিহত হয়। এছাড়াও অন্য কয়েকটি হামলায় আরো ৫ সোমালিয়ান সেনা নিহত হয়।







সূত্র:http://gazwah.net/?p=20550

[Al-Firdaws News]

সোমালিয়ায় মুজাহিদদের হামলায় একাধিক কুফ্ফার সেনা হতাহত।




আল-কায়দা সোমালিয়ান শাখা হারকাতুশ শাবাব একের পর এক সফল অভিযান চালিয়ে যাচ্ছেন কুফ্ফার বাহিনীর বিরুদ্ধে।

গত ২৮ মার্চ হারকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের হামলায় গুরুতর আহত হয় সোমালিয়ান মুরতাদ বাহিনীর কর্নেল “মুহাম্মাদ বুলী”।
মুজাহিদদের অন্য আরেকটি হামলায় নিহত হয় সোমালিয়ান উচ্চ পদস্থ এক সেনা অফিসার।








সূত্র:http://gazwah.net/?p=20555

[Al-Firdaws News]

দাকলামু নগরীর উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছেন আল-কায়দার মুজাহিদগণ!







গত ২৮ মার্চ আল-কায়দা পূর্ব আফ্রিকান শাখা হারকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ একটি সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন কেনিয়া ও সোমালিয়ার সীমান্ত এলাকায়।

আল-কায়দা পূর্ব আফ্রিকান শাখা হারকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছেন দুবালী শহরের “দাকলামু” নগরীর উপর। হারকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ কুফ্ফার বাহিনীর বিরুদ্ধে দীর্ঘ কয়েক ঘন্টা যুদ্ধের পর নগরীর উপর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন। এই নগরীটি সোমালিয়া ও কেনিয়া দুই দেশের মাঝে একটি কৃত্রিম সীমান্ত তৈরী করে রেখেছিল।

এছাড়াও নগরীটি ছিল উভয় দেশের জন্যই অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাই উভয় দেশের সৈন্যরাই নগরীটি নিজেদের দখলে রাখতে সর্বশক্তি ব্যয় করে যুদ্ধ চালিয়েছিল হারকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের বিরুদ্ধে। কিন্তু অবশেষে হারকাতুশ শাবাবের রণকৌশলের সামনে পরাজিত হতে হয় কুফ্ফার বাহিনীকে।







সূত্র:http://gazwah.net/?p=20560

[Al-Firdaws News]

রাজধানী মোগাদিশুতে মুজাহিদদের হামলায় মন্ত্রীসহ ১৫ এরও অধিক কুফ্ফার নিহত !







গত ২৮ মার্চ সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুতে কুফ্ফার বাহিনীর একটি ভবনে হামলা চালিয়েছেন আল-কায়দা শাখা হারকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ।

সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুতে গত বৃহস্পতিবার বিকালে একটি গাড়ি বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। হামলাটি চালানো হয় সোমালিয়ান মুরতাদদের একটি ভবন লক্ষ্য করে, যেই ভবনটিতে কোন এক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার জন্য সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশে উপস্থিত হয় সোমালিয়ান নিরাপত্তা বিভাগের কর্মকর্তা, সংসদ সদস্য এবং গোয়েন্দা অফিসাররা।যার ফলে অনেক উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তাদেরকে এক সাথেই এক আঘাতে হত্যা করা সহজ হয়ে যায়।

সোমালিয়ান ভিত্তিক সংবাদ সংস্থাগুলোর বরাতে জানা যায় যে, উক্ত গাড়ি বোমা হামলায় ৭ জন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা নিহত হয়। যাদের মাঝে রয়েছে গোয়েন্দা অফিসার, সংসদ সদস্য ও নিরাপত্তা বিভাগের কয়েকজন মুরতাদ কর্মকর্তা।

সংবাদ মাধ্যমগুলোতে বলা হয় যে, ঐ হামলায় ১৫ এরও অধিক সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা নিহত হয়। আহত হয় আরো অনেক মুরতাদ কর্মকর্তা ও সেনা।

একই দিনে হারকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের অন্য অরেকটি হামলায় নিহত হয় আরো ৩ উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা।







সূত্র:http://gazwah.net/?p=20565

[media jihad]

আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হাম্দ

[Bara ibn Malik]

আল্লাহু আকবার,ওয়া লিল্লাহিল হামদ।

[হেলাল]

আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।

[musab bin sayf]

আল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ
বিজয় ইসলামের মুসলিম উম্মাহ র
আল্লাহ তায়ালা মুসলিম উম্মাহ কে বুঝার তাওফিক দিক আমীন