ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিঊন!
কমিউনিস্ট চীন কন্সান্ট্রেশন ক্যাম্পে বন্দী উইঘুর মুসলিমদের কিডনী সহ বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ খুলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কাছে বিক্রি করছে।
আনভার তুহতী – পূর্ব তুর্কিস্তান থেকে পালিয়ে আসা একজন উইঘুর সার্জন।
তিনি তার লোমহর্ষক অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন: “আমাকে আমার চীফ সার্জন উরুমকি বধ্যভূমির নিকটে একটি রুমে যেতে নির্দেশ প্রদান করে। যেখানে আমাকে মৃত্যদন্ড কার্যকর হওয়া একজন উইঘুর বন্দীর শরীর থেকে লিভার ও কিডনীদ্বয় খুলে নেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়। চাইনিজ ফোর্স উক্ত বন্দীকে ইচ্ছাকৃতভাবে বুকের ডানপাশে গুলি করে, যাতে তখনই সে মরে না যায়। এবং আমি তার কিডনীদ্বয় ও লিভার খুলে নেওয়ার সময় পাই।
চীফ সার্জন আমাকে এটাও বলে দেয় যে, তাকে কোনো ধরনের বেদনা নাশক বা চেতনা নাশক ঔষধ না দিয়েই অপারেশন করতে।
আমি যখন তার অর্গানগুলো খুলে নিচ্ছিলাম, তার হার্ট তখনও চলছিল।
এই প্রথম আমি চীনের “লাইভ অর্গান কালেক্টিং প্রোগ্রাম” এ অনিচ্ছাকৃত অংশগ্রহণ ও সাক্ষী হলাম। বছর না যেতেই আমি বুঝতে পারলাম মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চলটিতে চীনের অর্গান সংগ্রহের কাজ কতটা ব্যাপকভাবে চলছে। এবং আমি সেই পৈশাচিকতারই একটি অংশ।”
তিন বছর পর আনভার তুহতী প্রকাশ করেন যে, পূর্ব তুর্কিস্তানে চীনের একটি নিউক্লিয়ার বোমা পরীক্ষা কেন্দ্রের কারণে কিভাবে সেখানকার উইঘুরদের মাঝে ক্যান্সারের মত মরণব্যাধি ছড়িয়ে পড়ছে। এরপরই চীনের রোষানল থেকে বাঁচতে তিনি সেখান থেকে হিজরত করেন।
অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হচ্ছে, কমিউনিস্ট চীনের এই পৈশাচিক প্রকৃয়ার সংগৃহীত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের প্রধান ক্রেতা হচ্ছে একটি ধনী মুসলিম রাষ্ট্রের মানুষ। যারা নিজের অজান্তেই চীনের এই জুলুমে সহায়ক হিসেবে জড়িয়ে গেছে।
এবং বিভিন্ন অর্গান ক্রয়ের জন্য হাজার হাজার আবেদন জমা পড়েছে।
হয়তো তারা এটাও জানে না যে, যেই অঙ্গের দ্বারা তারা তাদের প্রিয়জনকে সুস্থ করার চেষ্টা করছে, তা কোনো জীবন্ত ও সুস্থ মুসলিমের দেহ থেকেই খুলে নেওয়া।
চীন এধরনের প্রতিটি কিডনী প্রায় ১ লক্ষ ৬৫ হাজার ডলারে বিক্রি করে।
এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায় যে, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের এই উচ্চ চাহিদা ও মুনাফা মানবতার দুশমন চীনকে আরও বেশী লাইভ অর্গান সংগ্রহের দিকে ধাবিত করবে। আর যা সংগৃহীত হবে মুসলিম উম্মাহরই একটি অংশের কাছ থেকে। যাদের দূরাবস্থার ব্যাপারে আমরা একেবারেই উদাসীন হয়ে আছি।
চীনের কন্সান্ট্রেশন ক্যাম্পের ভয়াবহতা সম্পর্কে গোটা বিশ্ব বে-খবর হয়ে আছে। চীনের এই গোপনীয়তা ভেদ করার সাধ্য কারও হচ্ছে না। তাই আমরা সর্বশক্তিমান ও করুণাময় মহান মালিকের নিকটেই সাহায্যকারী প্রেরণের ফরিয়াদ করছি।
কমিউনিস্ট চীন কন্সান্ট্রেশন ক্যাম্পে বন্দী উইঘুর মুসলিমদের কিডনী সহ বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ খুলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কাছে বিক্রি করছে।
আনভার তুহতী – পূর্ব তুর্কিস্তান থেকে পালিয়ে আসা একজন উইঘুর সার্জন।
তিনি তার লোমহর্ষক অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন: “আমাকে আমার চীফ সার্জন উরুমকি বধ্যভূমির নিকটে একটি রুমে যেতে নির্দেশ প্রদান করে। যেখানে আমাকে মৃত্যদন্ড কার্যকর হওয়া একজন উইঘুর বন্দীর শরীর থেকে লিভার ও কিডনীদ্বয় খুলে নেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়। চাইনিজ ফোর্স উক্ত বন্দীকে ইচ্ছাকৃতভাবে বুকের ডানপাশে গুলি করে, যাতে তখনই সে মরে না যায়। এবং আমি তার কিডনীদ্বয় ও লিভার খুলে নেওয়ার সময় পাই।
চীফ সার্জন আমাকে এটাও বলে দেয় যে, তাকে কোনো ধরনের বেদনা নাশক বা চেতনা নাশক ঔষধ না দিয়েই অপারেশন করতে।
আমি যখন তার অর্গানগুলো খুলে নিচ্ছিলাম, তার হার্ট তখনও চলছিল।
এই প্রথম আমি চীনের “লাইভ অর্গান কালেক্টিং প্রোগ্রাম” এ অনিচ্ছাকৃত অংশগ্রহণ ও সাক্ষী হলাম। বছর না যেতেই আমি বুঝতে পারলাম মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চলটিতে চীনের অর্গান সংগ্রহের কাজ কতটা ব্যাপকভাবে চলছে। এবং আমি সেই পৈশাচিকতারই একটি অংশ।”
তিন বছর পর আনভার তুহতী প্রকাশ করেন যে, পূর্ব তুর্কিস্তানে চীনের একটি নিউক্লিয়ার বোমা পরীক্ষা কেন্দ্রের কারণে কিভাবে সেখানকার উইঘুরদের মাঝে ক্যান্সারের মত মরণব্যাধি ছড়িয়ে পড়ছে। এরপরই চীনের রোষানল থেকে বাঁচতে তিনি সেখান থেকে হিজরত করেন।
অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হচ্ছে, কমিউনিস্ট চীনের এই পৈশাচিক প্রকৃয়ার সংগৃহীত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের প্রধান ক্রেতা হচ্ছে একটি ধনী মুসলিম রাষ্ট্রের মানুষ। যারা নিজের অজান্তেই চীনের এই জুলুমে সহায়ক হিসেবে জড়িয়ে গেছে।
এবং বিভিন্ন অর্গান ক্রয়ের জন্য হাজার হাজার আবেদন জমা পড়েছে।
হয়তো তারা এটাও জানে না যে, যেই অঙ্গের দ্বারা তারা তাদের প্রিয়জনকে সুস্থ করার চেষ্টা করছে, তা কোনো জীবন্ত ও সুস্থ মুসলিমের দেহ থেকেই খুলে নেওয়া।
চীন এধরনের প্রতিটি কিডনী প্রায় ১ লক্ষ ৬৫ হাজার ডলারে বিক্রি করে।
এটা নিশ্চিতভাবেই বলা যায় যে, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের এই উচ্চ চাহিদা ও মুনাফা মানবতার দুশমন চীনকে আরও বেশী লাইভ অর্গান সংগ্রহের দিকে ধাবিত করবে। আর যা সংগৃহীত হবে মুসলিম উম্মাহরই একটি অংশের কাছ থেকে। যাদের দূরাবস্থার ব্যাপারে আমরা একেবারেই উদাসীন হয়ে আছি।
চীনের কন্সান্ট্রেশন ক্যাম্পের ভয়াবহতা সম্পর্কে গোটা বিশ্ব বে-খবর হয়ে আছে। চীনের এই গোপনীয়তা ভেদ করার সাধ্য কারও হচ্ছে না। তাই আমরা সর্বশক্তিমান ও করুণাময় মহান মালিকের নিকটেই সাহায্যকারী প্রেরণের ফরিয়াদ করছি।
Comment