তিউনিসিয়ায় পৌঁছেছে ১০০০ (এক হাজার) ক্রুসেডার মার্কিন সেনা।
গত ২৪শে মার্চ ২০১৯ ঈসায়ী, NORS নামক আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে ‘‘সামরিকযান ও যুদ্ধাস্ত্র নিয়ে তিউনিসিয়ায় পৌঁছেছে ১০০০ হাজারেরও অধিক মার্কিন সেনা। ’’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
বিস্তারিত রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে, পশ্চিম আফ্রিকায় দিন দিন শক্তিশালী হয়ে গড়ে উঠা আল-কায়দা শাখার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করতেই তিউনিসিয়ায় ক্রুসেডার আমেরিকা তাদের এই সামরিক বহর প্রেরণ করেছে । বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমগুলো হতে জানা যায় যে, বর্তমানে তিউনিসিয়ার একটি উল্লেখযোগ্য অংশের উপর নিয়ন্ত্রণ করছে আল-কায়দা পশ্চিম আফ্রিকান শাখা AQIM।
আল-কায়দা তাদের নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোতে ইসলামী শরিয়াহ দ্বারা শাসনকার্য পরিচালনা করছেন। তাদের নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোর সাধারণ জনতাও এখন শরয়ী আইনের ব্যাপারে নিজেদের সন্তুষ্টির কথা বিভিন্ন সময় সাংবাদিকদের সাথে দেওয়া সাক্ষাতকারে জানিয়েছেন।
আর এভাবেই সাধারণ জনগণের সমর্থন নিয়েই দিন দিন শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি নতুন নতুন এলাকায় অভিযান চালিয়ে নিজেদের নিয়ন্ত্রিত এলাকার সীমানা বৃদ্ধি করছেন আল-কায়দা তিউনিসিয়ান শাখার মুজাহিদগণ।
কোনো দেশে শরিয়াহ আইন এবং ঐদেশের বুনিয়াদ যদি হয় ইসলামী নিয়ম-কানুনের ভিত্তিতে, তাহলে তা স্পষ্টভাবেই পুরো ক্রুসেডার বিশ্বের গালে এক লজ্জাজনক চপেটাঘাত। যা তাদের অর্থনীতিসহ প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রভাব বিস্তার করে।
এসকল কারণে যেখানেই শরিয়াহ এর আওয়াজ উঠে তাকে দমানোর জন্য মরিয়া হয়ে উঠে পুরো ক্রুসেডার ও তাদের তাবেদার দেশগুলো। আর এরই লক্ষ্যে এবার তিউনিসিয়ায় সেনা প্রেরণ করলো ক্রুসেডার আমেরিকা। প্রয়োজনে তিউনিসিয়ায় আরো সেনা পাঠাবে বলেও মন্তব্য করেছে আফ্রিকায় মার্কিন সন্ত্রাসী বাহিনীর দায়িত্বশীল জেনারেল।
সূত্র:http://gazwah.net/?p=21031
গত ২৪শে মার্চ ২০১৯ ঈসায়ী, NORS নামক আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে ‘‘সামরিকযান ও যুদ্ধাস্ত্র নিয়ে তিউনিসিয়ায় পৌঁছেছে ১০০০ হাজারেরও অধিক মার্কিন সেনা। ’’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
বিস্তারিত রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে, পশ্চিম আফ্রিকায় দিন দিন শক্তিশালী হয়ে গড়ে উঠা আল-কায়দা শাখার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করতেই তিউনিসিয়ায় ক্রুসেডার আমেরিকা তাদের এই সামরিক বহর প্রেরণ করেছে । বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমগুলো হতে জানা যায় যে, বর্তমানে তিউনিসিয়ার একটি উল্লেখযোগ্য অংশের উপর নিয়ন্ত্রণ করছে আল-কায়দা পশ্চিম আফ্রিকান শাখা AQIM।
আল-কায়দা তাদের নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোতে ইসলামী শরিয়াহ দ্বারা শাসনকার্য পরিচালনা করছেন। তাদের নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোর সাধারণ জনতাও এখন শরয়ী আইনের ব্যাপারে নিজেদের সন্তুষ্টির কথা বিভিন্ন সময় সাংবাদিকদের সাথে দেওয়া সাক্ষাতকারে জানিয়েছেন।
আর এভাবেই সাধারণ জনগণের সমর্থন নিয়েই দিন দিন শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি নতুন নতুন এলাকায় অভিযান চালিয়ে নিজেদের নিয়ন্ত্রিত এলাকার সীমানা বৃদ্ধি করছেন আল-কায়দা তিউনিসিয়ান শাখার মুজাহিদগণ।
কোনো দেশে শরিয়াহ আইন এবং ঐদেশের বুনিয়াদ যদি হয় ইসলামী নিয়ম-কানুনের ভিত্তিতে, তাহলে তা স্পষ্টভাবেই পুরো ক্রুসেডার বিশ্বের গালে এক লজ্জাজনক চপেটাঘাত। যা তাদের অর্থনীতিসহ প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রভাব বিস্তার করে।
এসকল কারণে যেখানেই শরিয়াহ এর আওয়াজ উঠে তাকে দমানোর জন্য মরিয়া হয়ে উঠে পুরো ক্রুসেডার ও তাদের তাবেদার দেশগুলো। আর এরই লক্ষ্যে এবার তিউনিসিয়ায় সেনা প্রেরণ করলো ক্রুসেডার আমেরিকা। প্রয়োজনে তিউনিসিয়ায় আরো সেনা পাঠাবে বলেও মন্তব্য করেছে আফ্রিকায় মার্কিন সন্ত্রাসী বাহিনীর দায়িত্বশীল জেনারেল।
সূত্র:http://gazwah.net/?p=21031
Comment