মুজাহিদীন নিউজ ll ৭ই রমাদ্বান, ১৪৪০ হিজরী ll ১৩ই মে, ২০১৯ ঈসায়ী।

[Al-Firdaws News]

সিরিয়ায় আল-কায়দার জানবায মুজাহিদদের বরকতময়ী এক অভিযানে ১০ এরও অধিক কুখ্যাত নুসাইরী সন্ত্রাসী নিহত!

সুতরাং তোমরা আল্লাহর রাস্তায় যুদ্ধ কর! যারা দুনিয়া ও আখেরাতের জীবনে বিশ্বাসী!

আজ ১৩ই মে আল-কায়দা সিরিয়ান শাখা তানযীম হুররাসুদ-দ্বীন এর পরিচালিত “ওয়া হাররিদ্বিল মু’মিনীন” অপারেশন রুম হতে অফিসিয়াল এক বার্তায় জানানো হয় যে, সিরিয়ার লাতাকিয়ার “তাল রাশু” অঞ্চলে কুখ্যাত সন্ত্রাসী ও মুরতাদ নুসাইরী বাহিনীর বিরুদ্ধে একটি সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন মুজাহিদগণ।

মুজাহিদদের পরিচালিত উক্ত সফল অভিযানের ফলে ১০ এরও অধিক কুখ্যাত সন্ত্রাসী ও মুরতাদ নুসাইরী সেনা নিহত ও আহত হয়।

এদিকে, সিরিয়ান ভিত্তিক সংবাদ সংস্থা OGN এক সংবাদে জানায় যে, সিরিয়াতে আল-কায়দার শাখা হুররাসুদ-দ্বীনের পরিচালিত “মু’মিনদের উদ্বুদ্ধকরণ” অপারেশন রুমের পরিচালিত ঐ আক্রমণে উত্তর লাতাকিয়ার তাল রাশুতে অবস্থিত নুসাইরী বাহিনী বহু ক্ষয়-ক্ষতির শিকার হয়েছে। এছাড়াও হামলায় প্রাথমিকভাবেই ৭ নুসাইরী সেনা নিহত হয়।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22265

[Al-Firdaws News]

গত দুই মাসে ইহূদী সন্ত্রাসীদের হাতে আটক হয়েছেন ৯০৫ জন ফিলিস্তিনী।

ফিলিস্তিনের জবরদখলকৃত ইহুদিদের সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্র ইসরাইলের সন্ত্রাসী বাহিনী শুধু গত মার্চ ও এপ্রিল মাসে ৯০৫ জন ফিলিস্তিনী মুসলিমকে বন্দী করেছে।

“ওয়াকালাতুল আনাদোল এজেন্সী” নামক একটি আরবি সংবাদ সংস্থা গত ১২ই মে তাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে ফিলিস্তিনী বন্দী মুসলিমদেরকে নিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে। উক্ত রিপোর্টে সংবাদ সংস্থাটি জানায় যে, আটক ফিলিস্তিনীদের মাঝে ১৩৩ শিশু ও ২৩ জন মুসলিম নারীও রয়েছেন।

সংবাদ মাধ্যমটিতে বলা হয় যে, একটি যৌথ পরিসংখ্যান প্রতিবেদনের মাধ্যমে বন্দি ও প্রাক্তন বন্দিদের একটি কমিশন, ফিলিস্তিনি কারাগার ক্লাব এবং কারাগারের কল্যাণ ও মানবাধিকারের জন্য অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক এটি প্রকাশ করা হয়েছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইসরাইল তাদের কারাগারে ২৫০ শিশু এবং নাবালকদের বন্দী করেছে এবং এটা অব্যাহত রয়েছে।

অন্য আরেকটি সংবাদ মাধ্যম হতে জানা যায় যে, ইহুদীদের কারাগারে ফিলিস্তিনী বন্দীদের সংখ্যা বর্তমানে ৫ হাজার ৭০০ জনে পৌঁছেছে।

এদিকে, গতকাল ও আজ ১৩ই মে ইহুদী সন্ত্রাসী সেনারা আরো ২৮ জন ফিলিস্তিনীকে বন্দী করেছে।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22285

[Al-Firdaws News]

সিরিয়ান উদ্ধারকর্মীদের “হোয়াইট হেলমেট” কেন্দ্রে বিমান হামলা চালিয় তা পরিপূর্ণভাবে ধ্বংস করে দিয়েছে রাশিয়া !

মানবতার দুশমন রাশিয়া ১৩ই মে ইদলিবে উদ্ধারকারী সংগঠন “হোয়াইট হেলমেট” এর কাফর-নাবিলে অবস্থিত একটি কেন্দ্রে দু-দফা বিমান হামলা চালিয়েছে। যার ফলে সিরিয়ান উদ্ধারকার্মীদের কেন্দ্রটি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে।

“হোয়াইট হেলমেট” যারা একটি সম্পূর্ণ নিরস্ত্র ও উদ্ধারকারী সংগঠন।
ইদলিবে সন্ত্রাসী রাশিয়া ও কসাই আসাদ জোটের বোমা হামলার সময় যারা জীবন বাজী রেখে হতাহতদের উদ্ধার করে আসছেন।
এর আগে এই কুফফার জোট ইদলিবের প্রায় সকল হাসপাতালগুলোকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে, যাতে অসুস্থ ও আহত মুসলিমরা বিনা চিকিৎসায় মারা যায়।
আর এখন এই মানবতার দুশমনরা “হোয়াইট হেলমেট” কে টার্গেট করছে। যাতে হতাহত মুসলিমদের উদ্ধার করার কোনো লোক না থাকে।
এর পূর্বেও কুফফার জোটের হামলায় বহু “হোয়াইট হেলমেট” সদস্যকে শহীদ হতে হয়েছে।

হতাহতদের উদ্ধারকারী দলগুলোর উপর হামলা করার অনুমোদন বিশ্বের কোনো দেশের আইনেই নেই। কিন্তু বাস্তবতা এটাই প্রমাণ করছে যে, মুসলিমদের বিরুদ্ধে পরিচালিত সকল যুদ্ধাপরাধ আর বর্বরতাই বৈধ হয়ে যায়।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22294

[Al-Firdaws News]

লাতাকিয়াতে মুজাহিদদের সম্মিলিত প্রতিরোধ যুদ্ধের ফলে ৩০ এরও অধিক কুখ্যাত নুসাইরী সন্ত্রাসী নিহত।

সিরিয়ার লাতাকিয়াতে কুখ্যাত নুসাইরী সন্ত্রাসী বাহিনীর বিরুদ্ধে কঠিন প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছেন মুজাহিদগণ।

১৩ই মে ২০১৯ ইসায়ী, তাহরীরুশ শাম ও আল-কায়দার জানবায মুজাহিদদের দ্বারা পরিচালিত “ওয়া হাররিদ্বিল মু’মিনীন” অপারেশন রুমের মুজাহিদগণ এবং মুক্তিকামী আল-জাবহাতুল ওয়াতনিয়াহ্ যোদ্ধাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় লাতাকিয়ার কাবিনা অঞ্চলের ফ্রন্টলাইনে গত ৭২ ঘন্টায় শিয়া নুসাইরী মুরতাদ বাহিনীর মোট ১২ টি আগ্রাসী হামলা রুখে দেওয়া হয়েছে।

এসময় মুজাহিদদের তীব্র প্রতিরোধ যুদ্ধের ফলে কসাই আসাদ বাহিনীর ৩০ এরও অধিক মুরতাদ সেনা নিহত হওয়াসহ ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়। এমনকি কাপুরুষ নুসাইরীরা তাদের যোদ্ধাদের মৃতদেহগুলোও এখন পর্যন্ত উদ্ধার করতে সক্ষম হয়নি।

আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, মুজাহিদীনদের উপর অনবরত বিমান হামলা চালানোর পরেও তাঁরা কিভাবে ফ্রন্টলাইনে অবিচল থেকে কুফফার বাহিনীর মোকাবেলা করে যাচ্ছেন!

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22299

[Al-Firdaws News]

ওয়া হাররিদ্বিল মু’মিনীন ও তুরকিস্তান ইসলামিক পার্টির সম্মিলিত হামলায় ৬০ এরও অধিক কুখ্যাত নুসাইরী সন্ত্রাসী হতাহত !

আল-কায়দা মুজাহিদদের পরিচালিত “ওয়া হাররিদ্বিল মু’মিনীন” অপারেশন রুম ও আল-হিজবুল ইসলামী আত-তুর্কিস্তানী এর জানবায মুজাহিদগণ লাতাকিয়াতে কুখ্যাত নুসাইরী মুরতাদ বাহিনীর অগ্রসরের চেষ্টা শুরু হওয়ার পর থেকে সম্মিলিতভাবে অভিযান চালাচ্ছেন ।

আল-হিজবুল ইসলামী আত-তুর্কিস্তানী মুজাহিদদের পক্ষ হতে জানানো হয় যে, গত ৩ দিনে লাতাকিয়াতে তাদের সম্মিলিত অভিযানে ৫০ এরও অধিক নুসাইরী ও শিয়া মুরতাদ জোট বাহিনীর সেনা সদস্য নিহত হয়েছে, আহত হয়ে আরো কয়েক দশক সেনা।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22304

[Al-Firdaws News]

আফগানিস্তানে গত ৭ দিনে তালেবান মুজাহিদদের হামলায় ৯৬১ সেনা হতাহত!

ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের জানবায মুজাহিদগণ “আল-ফাতাহ” অপারেশন শুরু হওয়ার পর থেকে ক্রুসেডার ও মুরতাদ বাহিনীর বিরুদ্ধে তাদের অভিযানের তীব্রতা অনেক বাড়িয়ে দিয়েছেন। যার মধ্য হতে গত ৫ই মে থেকে ১১ই মে পর্যন্ত মুজাহিদদের পরিচালিত অভিযানগুলো উল্লেখযোগ্য।

বলা হয়ে থাকে যে, আল-ফাতাহ অপারেশন শুরু হওয়া পর থেকে গত ৭ দিনে তালেবান মুজাহিদদের অভিযানগুলো কুফ্ফার বাহিনীর জন্য ছিল অনেক ভয়াবহ। আর মু’মিনদের জন্য ছিল অন্তর প্রশান্তিকর।

গত ৭ দিনে তালেবান মুজাহিদদের সফল অভিযানগুলোর সংক্ষিপ্ত ফলাফল হচ্ছে-

ক্রুসেডার ও আফগান মুরতাদ সেনা নিহত হয় ৬৯৫ এবং আহত হয় আরো ২৬৬টি কুফ্ফার সেনা।

কুফ্ফার বাহিনীর সামরিকযান ধ্বংস হয় ৭৫টি।

মুজাহিদদের নিকট আত্মসমর্পণ করে ৩৭ সেনা।

মুজাহিদগণ চৌকি ও সেনা চেকপোস্ট বিজয় করেন ৩৭টি।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22309

[Al-Firdaws News]

ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের জানবায তালেবান মুজাহিদদের গত দুই মাসে কুফ্ফার বাহিনীর বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযানের সংক্ষিপ্ত রিপোর্ট!

আল্লাহু আকবার কাবীরা,
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের জানবায তালেবান মুজাহিদগণ ২০১৯ ইসায়ী সনের মার্চ ও এপ্রিল মাসে ক্রুসেডার আমেরিকা ও মুরতাদ আফগান বাহিনীর বিরুদ্ধে অনেকগুলো সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন।

আলহামদুলিল্লাহ্*, ইমারতে ইসলামিয়ার পক্ষ হতে গত দুই মাসে মুজাহিদদের হামলায় কুফ্ফার বাহিনীর ক্ষয়ক্ষতি ও হতাহতের একটি সংক্ষিপ্ত রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে।

আল-ইমারাহ থেকে প্রকাশিত উক্ত রিপোর্টে বলা হয় যে, মুজাহিদগণ গত দুই মাসে ক্রুসেডার আমেরিকা ও তাদের আফগান মুরতাদ বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বমোট ১৮৪৮ টি অভিযন পরিচালনা করেছেন। যার মাঝে ২ টি ইস্তেশহাদী হামলাও রয়েছে।

মজাহিদদের পরিচালিত ঐসকল হামলায় কুফ্ফার বাহিনীর সর্বমোট ৬৫১০ সেনা হতাহতের শিকার হয়।

হতাহত সেনাদের মাঝে নিহত ক্রুসেডার ন্যাটো ও মার্কিন সেনা রয়েছে ৩১ এবং আহত ক্রুসেডার সৈন্য রয়েছে ১৬১।

অন্যদিকে হতাহত সেনাদের মধ্য হতে মার্কিন বাহিনীর গোলাম আফগান মুরতাদ সেনাদের সংখ্যা হচ্ছে ৩৫৫১ এবং আহত সেনা সংখ্যা হচ্ছে ২৭৬৭।

মজাহিদগণ গত দুই মাসে ভূপাতীত করেন কুফ্ফার বাহিনীর ২ টি বিমান এবং ধ্বংস করেন ৬ টি ড্রোন বিমান।
এছাড়াও মুজাহিদগণ ধ্বংস করেন কুফ্ফার বাহিনীর ৬৬৮ টি সামরিকযান।
গনিমত হিসেবে মুজাহিদগণ লাভ করেন ৩০ টি সামরিকযান ও অত্যাধুনীক যুদ্ধাস্ত্র।

এদিকে, নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে যুদ্ধের ময়দানে মুজাহিদদের নিকট নিজেদের অস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করে সামরিক বাহিনীর ১৪২৭ সদস্য।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22314

[Al-Firdaws News]

সোমালিয়ায় আল-কায়দার জানবায মুজাহিদদের হামলায় অনেক কুফ্ফার সেনা হতাহত !

আল-কায়দার শক্তিশালী পূর্ব আফ্রিকান শাখা হারাকাতুশ শাবাব এর মুজাহিদগণ গত ১৩ই মে সোমালিয়ার বিভিন্ন স্থানে ৫টি অভিযান পরিচালনা করেছেন।

সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুে মুজাহিদদের পরিচালিত হামলায় নিহত হয় ১ সেনা এবং আহত হয় আরো ১ সেনা। এসময় মুজাহিদগণ সোমালিয়ান মুরতাদ সেনাদের ক্লাশিনকোভ গনিমত হিসেবে লাভ করেন।

রাজধানী মোগাদিশুর হিডেন শহরে মুজাহিদদের পরিচালিত আরেকটি হামলায় হতাহত হয় ২ সোমালিয়ান মুরতাদ সেনা।

এছাড়াও হারাকাতুশ শাবাব এর মুজাহিদগণ রাজধানী মোগাদিশুতে আফ্রিকান কুফ্ফার জোটের উপর হামলার পাশাপাশি জুবা প্রদেশেও সোমালিয়ান মুরতাদ বাহিনীর উপর আরো দুটি হামলা চালান। এসকল হামলায় অনেক কুফ্ফার সেনা হতাহত হলেও তার নির্দিষ্ট কোন সংখ্যা জানা যায়নি।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22319

[হেরার জ্যোতি]

নারায়ে তাকবীর.. আল্লাহু আকবার..!!
বর্তমান সিরিয়ার প্রেক্ষাপট দেখলে মনে পড়ে শাইখ উসামার (রহিসেই বিখ্যাত কবিতার পঙতিটি.....

"তাদের নিরাপরাধ জনগন নিরাপরাধী"
"আর আমাদের নিরাপরাধ জনগন অপরাধী"

[কালো পতাকাবাহী]

লিল্লাহি তাকবীর...
আল্লাহু আকবার...

ওয়া লিল্লাহিল হামদ.…

[musab bin sayf]

আল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ
চারদিকে আজ সত্যবাদী মুমিন কাফেরের মাঝে লড়াই আমাদেরকে এক মহা বিজয়ের বার্তা দিচ্ছে

[abu mosa]

আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।
বিজয় আল্লাহর পক্ষ থেকে আসে।