মুজাহিদীন নিউজ ll ১৭ই রমাদ্বান, ১৪৪০ হিজরী ll ২৩শে মে, ২০১৯ ঈসায়ী।

[Al-Firdaws News]

কাবুলে ক্রুসেডার ও পুতুল সেনাদের উপর চালানো হামলায় ২৬ কুফফার সেনা নিহত।

গত ২২শে মে ২০১৯ ঈসায়ীতে আফগানিস্তানের কাবুল প্রদেশে সন্ত্রাসী আমেরিকা ও তার গোলাম আফগান মুরতাদ সেনাদের উপর হামলা চালিয়েছেন ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের জানবায তালেবান মুজাহিদগণ।

তালেবানদের অফিসিয়াল সাইট ‘আল-ইমারাহ্’ বার্তা সংস্থার বরাতে জানা যায়, রোজ মঙ্গলবার বিকাল বেলায় সারোবী জেলার ‘সপর কুন্ডাহ’ নামক গ্রামে আগ্রাসী ক্রুসেডার ও আফগান মুরতাদ পুতুল বাহিনী যৌথভাবে মুজাহিদদের উপর অতর্কিত হামলা চালালে, মুজাহিদগণও সন্ত্রাসীদের উপর পালটা আক্রমণ চালিয়ে তাদের প্রতিহত করতে থাকেন; এসময় দু-পক্ষের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ চলতে থাকে।

জানা যায়, উক্ত সংঘর্ষে ২০ কুফফার সেনা নিহত হয়; এবং আহত হয় আরো অনেক মুরতাদ সেনা।
এছাড়াও মুজাহিদগণ, ১টি আমেরিকান ভারী মেশিনগানসহ অন্যান্য বিপুল পরিমাণ সামরিক সরঞ্জাম গণিমত লাভ করেছেন।

বিপরীতে, দুশমনদের গুলিতে ৩ জন বীর মুজাহিদ আহত হয়েছেন এবং শাহাদাত বরণ করেছেন আরো ২জন জানবাজ মুজাহিদ।

এদিকে, মঙ্গল ও বুধবারের মাঝামাঝি রাতে তাহজিন এলাকায় অবস্থিত শত্রুদের একটি চেকপোস্টে হামলা চালান বীর তালেবান মুজাহিদগণ। জানা যায়, ২ ঘন্টা যাবত চলতে থাকা এই যুদ্ধে ৬ সন্ত্রাসী মুরতাদ সেনা নিহত হয়।

বিপরীতে, দুশমনদের গুলিতে ২ জন জানবাজ মুজাহিদ সামান্য আহত হয়েছেন।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22778

[Al-Firdaws News]

আফগানিস্তানের হেলমান্দে আল্লাহ্*ভীরু মুজাহিদদের হামলায় ৪৩ পুতুলসেনা নিহত।

গত ২২শে মে ২০১৯ ঈসায়ীতে হেলমান্দ প্রদেশে সন্ত্রাসী আফগান মুরতাদ শত্রুসেনাদের একটি কাফেলার উপর তীব্র হামলা চালিয়েছেন ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের জানবায তালেবান মুজাহিদগণ।

তালেবানদের অফিসিয়াল সাইট ‘আল-ইমারাহ্’ বার্তা সংস্থার বরাতে জানা যায়, মার্জাহ জেলার উকিল, উজির চারাহী ও লুইয়া চারাহী এলাকাগুলোতে গত ৩ দিন পূর্বে হালকা ও ভারী অস্ত্র ব্যবহার করে তীব্র হামলা চালিয়েছেন আল্লাহ্*ভীরু বীর তালেবান মুজাহিদগণ। পাশাপাশি বোমা বিস্ফোরণ হামলাও চালিয়েছেন যোদ্ধারা। যার ফলে, শত্রুদের ৩টি ট্যাংক ধ্বংস হওয়ার পাশাপাশি ৪৩ শত্রুসেনা হতাহত হওয়ার সংবাদ পাওয়া গেছে।

জানা যায়, সংঘর্ষের সময় ৩ জন মুজাহিদ আহত হয়েছেন; এবং শাহাদাত বরণ করেছেন আরো ২ জন জানবাজ মুজাহিদ।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22783

[Al-Firdaws News]

ওয়া হাররিদ্বিল মু’মিনীন অপারেশন রুম হতে কুফ্ফার বাহিনীর উপর রকেট হামলা চালাচ্ছেন মুজাহিদগণ !

আল-কায়দা সিরিয়ান শাখা তানযীম হুররাসুদ-দ্বীন এর দ্বারা পরিচালিত “ওয়া হাররিদ্বিল মু’মিনীন” অপারেশন রুম হতে গত ২১শে মে সিরিয়ার কসাই বাশার আল-আসাদের সন্ত্রাসী মুরতাদ বাহিনীর উপর তীব্র “120mm রকেট” হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদগণ।

আলহামদুলিল্লাহ্, মুজাহিদদের উক্ত রকেট হামলায় অনেক মুরতাদ সেনা নিহত ও আহত হয়, ধ্বংস হয়ে যায় কসাই আসাদ বাহিনীর অনেক সেনা ছাউনী।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22788

[Al-Firdaws News]

সোমালিয়ায় মুজাহিদদের ইস্তেশহাদী হামলায় ২৭ এরও অধিক সরকারী মন্ত্রী ও সেনা কামান্ডার নিহত !

পূর্ব আফ্রিকার জিহাদের ভূমি সোমালিয়া হতে বিজয়ের মাস রমাদ্বানে এক বরকতময়ী ও সফল অভিযানের সংবাদ এলো গত ১৭ই রমাদ্বানে। এই ১৭ই রমাদ্বানেই মুসলিম বাহিনী বদর প্রান্তরে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নেতৃত্বে মক্কার সম্মিলিত কুফ্ফার বাহিনীর উপর বিজয় লাভ করেছিলেন।

আল-কায়দা পূর্ব আফ্রিকান শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের একজন জানবায মুজাহিদ গত ২২শে মে সকাল বেলায় সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুতে অবস্থিত সোমালিয়ান মুরতাদ মন্ত্রীপরিষদের ভবণ লক্ষ্য করে একটি বোমায় ভরপুর গাড়ি দ্বারা ইস্তেশহাদী হামলা চালান।

প্রাথমিক সংবাদ মতে উক্ত জানবায মুজাহিদের সফল ইস্তেশহাদী হামলায় কম্পক্ষে ২৭ সোমালিয়ান মুরতাদ বাহিনীর উচ্চপদস্থ সেনা কমান্ডার ও মন্ত্রী নিহত হয়। আহত হয় আরো অনেক মন্ত্রী ও সেনা কমান্ডার।

নিহত মন্ত্রী ও সেনা কামন্ডারদের মাঝে উল্লেখযোগ্য হল- সোমালিয়ার গোয়েন্দা বিভাগের অফিসার “ফাতেমা আলী জুরী” এবং তার স্বামী যে সোমালিয়ান সেনা বাহিনীর একজন জেনারেল হিসাবে কর্মরত ছিল, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী “হুসাইন আইলাবী ফাহী”,পার্লামেন্ট সদস্য “আব্দুল কারীম শাবেল” সহ আরো কতক মন্ত্রী ও সেনা কমান্ডার।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22792

[Al-Firdaws News]

কাশ্মীরী মুসলিম বন্দীদের উপর লো-মহর্ষক নির্যাতন চালাচ্ছে উগ্র হিন্দুত্ববাদী ভারতীয় মালাউন সন্ত্রাসী বাহিনী !

“Breaking the silence” কাশ্মীরে মুসলিম বন্দীদের উপর মালাউন বাহিনীর লো-মহর্ষক নির্যাতনের একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা আল-জাযীরা।

ভারতের কারাগারগুলোতে কাশ্মীরী বন্দীদের চরম নির্যাতন ও অপদস্থ করা হচ্ছে। যার ভেতর রয়েছে, বস্তাবন্দী করে নাকে-মুখে পানি ঢালা, ঘুমুতে না দেওয়া ও যৌন নির্যাতনের মত জঘন্য সব পন্থা।

গত ২০শে মে সোমবার ৫৬০ পৃষ্ঠার একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়: যেখানে কাশ্মীরীদের উপর নির্জন বন্দীত্ব, ঘুমে ব্যাঘাত, ধর্ষণ ও বলাৎকার সহ বিভিন্ন প্রকার যৌন নির্যাতনের বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে ।

অন্যান্য নির্যাতনের মাধ্যম হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শক্ প্রদান, উলটো করে ঝুলিয়ে রেখে বন্দীর মাথাকে পানিতে চোবানো এবং অনেক সময় সেই পানিতে মরিচের গুঁড়া মিশ্রিত করা।

নির্যাতনের এধরনের ভয়ংকর তথ্যই দিয়েছে কাশ্মীরে নিখোঁজদের পিতা-মাতাদের সংগঠন (APDP) এবং জম্মু ও কাশ্মীর কোয়ালিশন অফ সিভিল সোসাইটি (JKCCS)।
নির্যাতনের সময় বন্দীদের সম্পূর্ণ উলঙ্গ অবস্থায় বেঁধে কাঠের লাঠি দ্বারা প্রহার করা হয় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে লোহা, হিটার ও জ্বলন্ত সিগারেটের মাধ্যমে দাগ দেওয়া হয়।

মালাউনদের টর্চার সেলে থাকা মোজাফফর আহমাদ মির্জা ও মঞ্জুর আহমাদ নাইকো বলেছেন, নির্যাতনের এক পর্যায়ে তাদের পেছনের রাস্তা দিয়ে লৌহদন্ড প্রবেশ করানো হয়েছিল, যার কারনে ভেতরগত অঙ্গ প্রত্যঙ্গে মারাত্মক জখমের সৃষ্টি হয়। এটি রিপোর্টে উল্লেখিত ৪৩২ টি জবানবন্দির একটি।
মোজাফফর এই জখমের কারণেই কয়েকদিন হাসপাতালে মুমূর্ষ অবস্থায় থাকার পর মৃত্যবরণ করেন।

অপরদিকে, নাইকোকে এই নির্যাতনের কারণে পাঁচটি বড় ধরনের অপারেশন করানোর পর সুস্থ হতে হয়। নির্যাতনের একটি মুহূর্তে মালাউনরা নাইকোর পুরুষাঙ্গে কাপড় পেচিয়ে তাতে আগুন ধরিয়ে দেয়।

পৌত্তলিক পূজারী ভারতের সন্ত্রাসী বাহিনী কাশ্মীরের স্বাধীনতাকামী জনতাকে দমনের জন্য সাত লক্ষের মত নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করে রেখেছে শুধু কাশ্মীরেই।
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক প্রধান কাশ্মীরে ভারতের মানবাধিকার লঙ্ঘনের ব্যাপারে একটি আন্তর্জাতিক অনুসন্ধানের আহবান করেছে। কিন্তু এগুলো লোকদেখানো ধোঁকা ছাড়া আর কিছুই নয়।

রিপোর্টটি ১৯৯০ সাল থেকে সংঘটিত মালাউন বাহিনীর নির্যাতনের বিভিন্ন তথ্য লিপিবদ্ধ করেছে।

মালাউনরা বন্দীদের ধর্মকে অবজ্ঞা ও অবমাননা করা সহ হাজারও অপরাধ সংগঠিত করেছে। অনেক বন্দীকে মদ পান করতে বাধ্য করা হয়েছে। তাদের নির্যাতনের আরেকটি ভয়ংকর পন্থা হচ্ছে, বন্দীকে উল্টো করে ঝুলিয়ে ট্রাউজারে চিনির পানি দিয়ে এর ভেতরে ইঁদুর ছেড়ে দেওয়া।

রিপোর্টে আরও প্রকাশ করা হয়েছে যে, মালাউনদের কারাগারে থাকা বেশিরভাগ বন্দীই তাদের উপর চালানো নির্যাতনের কথা ভয়ে প্রকাশ্যে ব্যক্ত করতে অসম্মতি জানিয়েছেন। কেননা তারা এখনও লক্ষ লক্ষ ভারতীয় বাহিনীর অধীনেই বন্দী রয়েছেন।

মালাউনদের কারাগারে বন্দী থাকা অধিকাংশ কাশ্মীরী নারীই ইন্ডিয়ান সশস্ত্র বাহিনীর হাতে ধর্ষিত হওয়ার কথা জানিয়েছেন।
এই রিপোর্ট বন্দীদের উপর চালানো ভারতীয় বাহিনীর অসংখ্য পৈশাচিক বর্বরতার কথা প্রকাশ করেছে।

এমন আরও অসংখ্য নির্যাতনের ঘটনা রয়েছে, যা আর কখনই প্রকাশিত হবে না। কাশীরী মুসলিমদের ক্রন্দন আর হাহাকার দিন দিন বৃদ্ধিই পাচ্ছে। শূন্য হচ্ছে অসহায় কাশ্মীরী মায়েদের কোলগুলো।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22797

[Al-Firdaws News]

শিয়া নুসাইরী মুরতাদ বাহিনী হতে সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় হামা সিটির “কাফর নাবৌদাহ” অঞ্চলসহ কয়েকটি এলাকা পুনরুদ্ধার করেছে মুজাহিদদের সম্মিলিত জোট !

বিজয়ের মাস পবিত্র রমাদ্বানে শামের ভূমি হতে আসছে হৃদয় প্রশান্তিকর সংবাদ।


গত ২২শে মে বরকতময়ী শামের উত্তরাঞ্চলীয় হামা সিটির ‘কাফর নাবৌদাহ’ অঞ্চলসহ তার আশপাশের ৪টি এলাকা পুনরুদ্ধার করেছে মুজাহিদদের সম্মিলিত জোট ! যেসকল এলাকাগুলো গত কিছুদিন পূর্বে কুখ্যাত নুসাইরী সন্ত্রাসী বাহিনী মুজাহিদদের থেকে দখল করে নিয়েছিল।


আলহামদুলিল্লাহ্*, মুজাহিদগণ এখন তিল-আলুশ অঞ্চল পুনরুদ্ধারের জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম হতে জানা যাচ্ছে যে, মুজাহিদগণ তিল-আলুশ অঞ্চলেরও সিংহভাগ এলাকা পুনরুদ্ধার করে এখন সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছেন।


স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে, গত ২২শে মে শামে ছিল ১৭ই রমাদ্বান। মনে আছে কি এই ১৭ই রমাদ্বানে ৩১৩ জনের মুসলিম বাহিনীর অবিস্মরণীয় বিজয় কাহিনী !?


১৭ই রমাদ্বান ছিল মুসলিম বাহিনীর জন্য নিজেদের নিয়ন্ত্রনাধীন এলাকা অতিক্রম করে কুফ্ফার বাহিনীর বিরুদ্ধে মুসলিমদের সর্বপ্রথম যুদ্ধ। যাকে মুসলিম উম্মাহ গাজওয়ায়ে বদর নামে চিনে। যার নেতৃত্ব দিয়েছেন আমাদের প্রাণের স্পন্দন যার জন্য আমরা নিজেদের প্রিয় সবকিছুকেই উৎসর্গ করতে সদা সর্বদা প্রস্তুত থাকি, তিনি হচ্ছেন হযরত মোহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।


আলহামদুলিল্লাহ্*, সেই ১৭ই রমাদ্বানেই শামের মুজাহিদগণ কুখ্যাত নুসাইরী সন্ত্রাসী বাহিনী থেকে মুসলিমদের ভূমিমি পুনরুদ্ধার করতে শুরু করেছেন। যেমনিভাবে বদর যুদ্ধের পরাজয়ের পর কুফ্ফারদের ঘরে ঘরে শোকের মাতম শুরু হয়েছিল, ঠিক তেমনি শামে নুসাইরী মুরতাদ সন্ত্রাসী বাহিনীতেও শোকের মাতম শুরু হয়ে গেছে। যেই

‘কাফর নাবৌদাহ’ মুজাহিদদের থেকে ছিনিয়ে নিতে গিয়ে নিহত হয়েছে এখন পর্যন্ত ৬২ শিয়া নুসাইরি কাফির/মুরতাদ অফিসার।

NORS এর এক রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে, হামা সিটির শুধু ‘কাফর নাবৌদাহ’ অঞ্চলেই মুজাহিদদের হামলায় নিহত হয়েছে কুখ্যাত নুসারী সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রায় ১০০০ এরও অধিক সেনা সদস্য, আহত হয়েছিল আরো বিপুল সংখ্যক সেনা, হারাতে হয়েছে তাদেরকে অগণিত যুদ্ধাস্ত্র।


এদিকে, সিরিয়ান ভিত্তিক “ইবা নিউজ” এজেন্সী তাদের এক সংবাদে জানায় যে, ‘কাফর নাবৌদাহ যুদ্ধে গত ২২শে মে মুজাহিদদের সম্মিলিত অভিযানের ফলে কম্পক্ষে ৬০ নুসাইরি কাফির/মুরতাদ সন্ত্রাসী সেনা নিহত এবং ৯০ এরও অধিক সেনা গুরুতর আহত হয়। বন্দী করা হয় এক অফিসারসহ ৩ সেনাকে। আর ধ্বংস করা হয় কুফ্ফার বাহিনীর ১১টি ট্যাংক ও সামরিকযান, মুজাহিদগণ গনিমত লাভ করেন ১০টি ট্যাংক ও সামরিকযান, ভারি যুদ্ধাস্ত্র গনিমত লাভ করেন ১৬টি।


এছাড়াও প্রচুর পরিমান মাঝারি ও হালকা যুদ্ধাস্ত্রও মুজাহিগণ গনিমত লাভ করেন, যা কুফ্ফার বাহিনী মুজাহিদদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার জন্য একত্রিত করেছিল।


অন্যদিকে, সন্ত্রাসী রাশিয়ান কর্তৃক প্রকাশিত “আনা” নিউজ এজেন্সীর এক প্রতিবেদনে জানানো হয় যে, সন্ত্রাসী রাশিয়ান বোমারু বিমানগুলো এখন মুজাহিদদের নিয়ন্ত্রিত এলাকা (যা গত কিছুদিনে কুফ্ফার বাহিনী হতে পুনরুদ্ধার করেছেন) কাফর নাবৌদাহ, হামিমিম, কিল’আতুল মাজিনসহ খান-শাইখুন ও জিসর আশ-শৌঘুরকে লক্ষ্য করে প্রচুর বৃষ্টি বোমা হামলার পাশাপাশি রকেট হামলা চালাচ্ছে।


যেমনটি মহান আল্লাহ্ তা’আলা সূরা আনফালের ৩৬ নাম্বার আয়াতে বলেছেন- নিশ্চই যারা কাফের, তারা আল্লাহর পথে বাঁধা দেওয়ার জন্য নিজেদের অর্থ-সম্পদ ব্যয় করবে। সুতরাং তারা তা ব্যয় করতেই থাকবে, অতঃপর তাদের এই ব্যয় করাই তাদের জন্য পরিতাপের বা মনস্তাপের কারণ হবে এবং তারা পরাজিত হবে। আর যারা কাফের, তাদেরকে জাহান্নামে একত্রিত করা হবে।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22803

[Al-Firdaws News]

পাকিস্তানে মুজাহিদদের সম্মিলিত অপারেশনে ১৩ পাকিস্তানী মুরতাদ সেনা হতাহত।

গত ২২শে মে পাকিস্তানের দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানের সীমান্ত এলাকা “শাউয়াল”এ এক বরকতময়ী ও সফল সম্মিলিত অভিযান পরিচালনা করেছেন তেহরিকে তালেবান পাকিস্তান (TTP) ও হিজবুল আহরার এর জানবায মুজাহিদগণ।

মুজাহিদগণ মাহে রমাদ্বানের বরকতময়ী গাজওয়ায়ে বদরের (কুবরা) স্মরণে তাদের এই সম্মিলিত অভিযান পরিচালনা করেছেন বলে জানিয়েছেন।

আলহামদুলিল্লাহ্*, মুজাহিদদের এই সম্মিলিত সফল অভিযানের ফলে ৫ নাপাক সেনা নিহত ও আরো ৮ এরও অধিক সেনা গুরুতর আহত হয়।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22808

[Al-Firdaws News]

সোমালিয়ায় মুজাহিদদের ৫টি হামলায় অনেক কুফ্ফার সেনা হতাহত !

আল-কায়দা সোমালিয়ান শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ ২২ ও ২৩শে মে সোমালিয়ার বিভিন্ন স্থানে কুফ্ফার বাহিনীর উপর ৫টি সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন।

এই অভিযানগুলোর মধ্য হতে রাজধানী মোগাদিশুতে পরিচালিত একটি হামলায় নিহত হয় ১ এক গোয়েন্দা সদস্যসহ আরো ২ সোমালিয়ান মুরতাদ সেনা।

অন্যদিকে, জুবা প্রদেশে মুজাহিদদের পরিচালিত অপর একটি হমলায় নিহত হয় জুমল্যান্ডের এক মন্ত্রী।

এছাড়া বাকি ৩টি হামলার ফলেও অনেক কুফ্ফার সেনা নিহত ও আহত হয়। কিন্তু তার নির্দিষ্ট কোন সংখ্যা জানা যায় নি।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22817

[Al-Firdaws News]

আল-কায়দার জানবায মুজাহিদদের হামলায় ১৩৫ কুফ্ফার সেনা হতাহত !

আল-কায়দা পূর্ব আফ্রিকান শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ ১-১৫ পর্যন্ত তাদের পরিচালিত অভিযানগুলোর একটি সংক্ষিপ্ত রিপোর্ট প্রকাশ করেছেন।

হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের প্রকাশিত উক্ত রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে, মুজাহিদগণ ১লা রমাদ্বান থেকে গত ১৫ই রমাদ্বান পর্যন্ত সোমালিয়ার ৯ টি স্থানে ৮৩ টি অভিযান পরিচালনা করেছেন। যেই অভিযানগুলোর মাঝে রয়েছে ২টি ইস্তেশহাদী হামলাও।

মুজাহিদদের পরিচালিত এই অভিযানগুলোর মধ্যে হতে ৩৫ টি অভিযানই চালানো হয়েছে সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুতে।

আলহামদুলিল্লাহ্*, মুজাহিদদের পরিচালিত এসকল হামলায় ১৪৭ কুফ্ফার সেনা হতাহতের শিকার হয়।

হতাহত সেনাদের মাঝে আফ্রিকান জোট বাহিনীর নিহত সেনা সংখ্যা হচ্ছে ২৩ এবং আহত সেনা সংখ্যা হচ্ছে ২০।

অন্যদিকে, সোমালিয়ান মুরতাদ বাহিনীর নিহত সেনা সংখ্যা হচ্ছে ৫৩ এবং আহত সেনা সংখ্যা হচ্ছে ৩৯।

এছাড়াও কুফ্ফার বাহিনীর ট্যাংক ও সামরিকযান ধ্বংস করা হয় ১২টি।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22824

[Al-Firdaws News]

সাহলুল-ঘাব অঞ্চলের একটি গ্রাম বিজয় করে নিয়েছেন তানযীম হুররাসুদ-দ্বীন।

আল-কায়দা সিরিয়ান শাখা তানযীম হুররাসুদ-দ্বীন এর পরিচালিত “ওয়া হাররিদ্বিল মু’মিনীন” অপারেশন রুমের মুজাহিদগণ গত ২২শে মে সিরিয়ার হামা সিটির সাহলুল-ঘাব অঞ্চলে কুখ্যাত নুসারী সন্ত্রাসী বাহিনীর উপর একটি সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন।

আলহামদুলিল্লাহ্*, মহান আল্লাহ তা’আলার সাহায্য ও অনুগ্রহে মুজাহিদগণ সাহলুল-ঘাবের একটি গ্রামের উপর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছেন।

বর্তমানে মুজাহিদগণ সাহলুল-ঘাবে নুসাইরী শিয়া কাফেরদের উপর ভারী মেশিন গান দ্বারা হামলা চালাচ্ছেন এবং কুফ্ফার বাহিনীর অগ্রযাত্রাকে ব্যর্থতার রূপ দিচ্ছেন।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22832

[Al-Firdaws News]

পাকিস্তানে তালেবান মুজাহিদদের ২টি সফল হামলায় অনেক নাপাক সেনা হতাহত !

তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের জানবায মুজাহিদগণ গত ২১ ও ২২শে মে পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে কয়েকটি সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন।

গত ২২শে মে বদর যুদ্ধের স্মরণে পাকিস্তানের দক্ষিণ ওয়াযীরিস্তানের ২টি এলাকায় পাকিস্তানী মুরতাদ বাহিনীর ৮টি চৌকিতে হালকা ও ভারী যুদ্ধাস্ত্র দ্বারা হামলা চালিয়েছেন তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের জানবায মুজাহিদগণ। যার ফলে অনেক নাপাক মুরতাদ সেনা নিহত ও আহত হয়।

অন্যদিকে, গত ২১শে মে পাকিস্তানের বাজুর এজেন্সীর “তাঙ্গী” নামক এলাকায় পাকিস্তানী গোয়েন্দা বিভাগের এক মুরতাদকে টার্গেট করে সফল হামলা চালান তালেবান মুজাহিদগণ। যার ফলে সে ঘটনাস্থলেই নিহত হয়।

সূত্র:http://gazwah.net/?p=22848

[abu mosa]

আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।

[হেরার জ্যোতি]

আল্লাহু আকবার কাবীরা..!!!