মুজাহিদীন নিউজ ll ১৩ই শাউয়াল, ১৪৪০ হিজরী ll ১৭ই জুন, ২০১৯ ঈসায়ী।

[Al-Firdaws News]

হুররাস আদ-দ্বীনের রিবাতরত মুজাহিদিনের ফটো গ্যালারি!

গত ১৬ই জুন শাম আল-রিবাত মিডিয়া থেকে প্রকাশিত হামা, আলেপ্পো এবং লাতাকিয়া শহরে সিরিয়ার আল-কায়েদা শাখা হুররাস আদ-দ্বীনের রিবাতরত মুজাহিদিনের ফটো গ্যালারি!

দেখুন-

> https://justpaste.it/4qq4

> https://pastethis.to/RibatHurrasDinEN

> https://pastethis.to/HurrasDinRibatEN

[Al-Firdaws News]

সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/17/23757/

[Al-Firdaws News]

উম্মাহ্* নিউজ ll ১৩ই শাউয়াল, ১৪৪০ হিজরী ll ১৭ই জুন, ২০১৯ ঈসায়ী।

পাকিস্তানে হত্যা করা হয়েছে এক সাংবাদিককে!

অজ্ঞাত পরিচয়ের বন্দুকধারীদের হাতে নিহত হওয়া সাংবাদিক মুহাম্মদ বিলাল খান

আজ পাকিস্তানের ইসলামাবাদে একজন সংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে। মুহাম্মদ বিলাল খান নামের ঐ সাংবাদিককে অজ্ঞাত পরিচয়ের বন্দুকধারী হত্যা করেছে বলে জানা যায়। এখনো পর্যন্ত হত্যাকারীর ব্যাপারে কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।

জানা যায়, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সাহাবীদের নিয়ে কটুক্তিকারীদের বিরুদ্ধে তিনি সোচ্চার ছিলেন। তাছাড়া, যেকোন অপরাধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠে ভূমিকা রাখতেন। অনেকে তার শেষ টুইট এর উপর ভিত্তি করে পাকিস্তানী গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এর উপর তাকে হত্যা করার অভিযোগ তুলেছেন।

পাকিস্তানে ইসলামপন্থীদের উপর এরূপ অজ্ঞাত পরিচয়ের হামলাকারীদের পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে। কিন্তু, খোঁজ মিলছে না হত্যাকারীর!
কিছুদিন পূর্বে উপমহাদেশের প্রখ্যাত আলেম মুফতি তাকি উসমানী দাঃবাঃ এর উপরও হামলা চালিয়েছিল একদল অজ্ঞাত পরিচয়ের বন্দুকধারী। এর আগে গুপ্ত হামলা চালিয়ে শহীদ করে দেওয়া হয়েছিল ‘তালেবানদের পিতা’ নামে পরিচিত মাওলানা সামিউল হক্বকে, রহিমাহুল্লাহ। তিনি ছিলেন আফগানিস্তানে ইসলামী ইমারত প্রতিষ্ঠাকারী অনেক তালেবান মুজাহিদগণের শিক্ষক। কিন্তু, পাকিস্তান সরকারকে এসকল ইসলামী ব্যক্তিত্বদের উপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে তেমন কোন ব্যবস্থা নিতে দেখা যায়নি! এখনো অবধি কোন হামলাকারীকে গ্রেফতারের খবরও পাওয়া যায়নি।

অনেকে বরং পাকিস্তান সরকারকেই ইসলামী ব্যক্তিত্বদের উপর হামলা করার জন্য দায়ী করছেন।

সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/17/23771/

[Al-Firdaws News]

মুজাহিদীন নিউজ ll ১৩ই শাউয়াল, ১৪৪০ হিজরী ll ১৭ই জুন, ২০১৯ ঈসায়ী।

হত্যাকারীর উপর কিসাসের বিধান কার্যকর করলেন আল-শাবাব !

আল-কায়দা পূর্ব আফ্রিকান শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের নিয়ন্ত্রিত সোমালিয়ার “শাও” শহরের ইসলামি আদালত গত ১৫ জুন এক ব্যাক্তির উপর কিসাসের বিধার কার্যকর করেন।

হারাকাতুশ শাবাব জানায় যে, “ওসমান নাওহ হাসান” নামক এক ব্যাক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে “মুহাম্মাদ আহমাদ” নামক এক ব্যাক্তিকে দেশটির হাইরান প্রদেশে হত্যা করে। পরে হারাকাতুশ শাবিবের নিরাপত্তা বিভাগের সদস্যরা উক্ত হত্যাকারীকে বন্দী করে ইসলামি আদলতে অর্পন করেন, এরপর গত ১৫ জুন সকল স্বাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হত্যাকারীর উপর কিসাসের (হত্যা) বিধান কার্যকর করেন দেশটির ইসলামী আদালত।

সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/17/23785/

[Al-Firdaws News]

সিরিয়ার দুটি এলাকায় মুজাহিদদের হামলায় ৫০ এরও অধিক কুফ্ফার সেনা হতাহত !

সিরিয়ায় চলমান যুদ্ধে মুজাহিদদের সম্মিলিত অপারেশন রুমের যোদ্ধারা গত ১৫ জুন তিল-মালাহ ও জাবিন অঞ্চলে কুখ্যত নুসাইরী মুরতাদ/ শিয়া জোট বাহিনীর অগ্রযাত্রাকে রুখে দিয়েছেন।

এসময় মুজাহিদদের সাথে তীব্র লাড়াইয়ে ৫০ এরও অধিক কুফ্ফার সেনা নিহত ও আহত হয়। মুজাহিদদের হাতে বন্দী হয় আরো ৩ কুফ্ফার সেনা।

৩টি ট্যাংক ও একটি 14.5 যুদ্ধাস্ত্র ধ্বংস করেন মুজাহিদগণ। এছাড়াও মুজাহিদগণ গনিমত লাভ করেন একটি ট্যাংক ও বেশ কিছু যুদ্ধাস্ত্র।

সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/17/23787/

[Al-Firdaws News]

কাশ্মীরে মুক্তিকামীদের সাথে লড়াইয়ে নিহত ১ হিন্দুত্ববাদী সেনা, আহত ২ ।

দক্ষিণ কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলার আছাবল এলাকার বিদোরা গ্রামে একদল মুক্তিকামী কাশ্মীরী মুসলিমদের বিরুদ্ধে হামলা চালায় দখলদার ভারতীয় হিন্দুত্ববাদী সেনারা।

এতে, দখলদার হিন্দুত্ববাদী সেনাদের সাথে মুক্তিকামী মুসলিমদের লড়াইয়ের সূত্রপাত ঘটে। ঐ লড়াইয়ে এক সেনা অফিসারসহ আরো ২ হিন্দুত্ববাদী দখলদার সেনা আহত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানায় কাশ্মীরভিত্তিক সংবাদসংস্থাগুলো।

পরবর্তীতে পাওয়া সংবাদে জানা যায়, আহত হওয়া হিন্দুত্ববাদী অফিসার খতম হয়েছে। এছাড়া, সংবাদ সংস্থাগুলো ধারণা করে বলছে, একজন মুক্তিকামী কাশ্মীরী মুসলিমও ঐ ঘটনায় নিহত হয়েছেন।

সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/17/23790/

[আবু যুবাইর]

মাসাআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ তা‘আলা ভাইদের সকল মেহনতকে উত্তমভাবে কবুল করুন। আমীন

[Al-Firdaws News]

ইয়েমেনে মুজাহিদদের হামলায় ৮ মুরতাদ সেনা হতাহত !

আল-কায়দার অন্যতম আরব উপদ্বীপ শাখা আনসারুশ শরীয়াহ এর জানবায মুজাহিদদের দুটি পৃথক হামলায় সৌদি সমর্থিত মুরতাদ হাদী বাহিনীর ৮ সেনা হতাহত হয়।

আনসারুশ শরিয়াহ এর পক্ষহতে জানানো হয় যে, গত ৪ ও ৮ শাউয়াল আনসারুশ শরিয়াহ এর জানবায মুজাহিদগণ ইয়েমেনের আবয়ান প্রদেশের আল-মাহফাদ অঞ্চলে দুটি সফল অভিযান পরিচালনা করেন। যার ফলে মুরতাদ হাদী বাহিনীর ৩ সেনা নিহত ও ৫ সেনা গুরুতর আহত হয়।

সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/17/23795/

[Al-Firdaws News]

উম্মাহ্* নিউজ ll ১৩ই শাউয়াল, ১৪৪০ হিজরী ll ১৭ই জুন, ২০১৯ ঈসায়ী।

ইসরাইলের পক্ষে ভারতের নজিরবিহীন সমর্থন!

ফিলিস্তিনী জাতিমুক্তির লড়াইয়ের প্রতি ভারতের ঐতিহাসিক অঙ্গীকার থেকে বের হয়ে এসে ইসরাইলের পক্ষে প্রকাশ্য অবস্থান নিয়েছে ভারতের নরেন্দ্র মোদি। জাতিসংঘে ফিলিস্তিনী সংগঠনের বিপক্ষে ভোট দিয়ে ইসরাইলের ধন্যবাদও পেয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী। উল্লেখ্য, মোদির গত সরকারের সময় জাতিসংঘে ইসরাইলের বিরুদ্ধে ভোটাভুটিতে অংশ নেয়া থেকে বিরত ছিল ভারত। তবে এবারই প্রথম ফিলিস্তিনের বিপক্ষে ভোট দিল দেশটি।

মধ্যপ্রাচ্য শান্তি প্রক্রিয়ায় ভারতের অবস্থান খুবই স্পষ্ট এবং ধারবাহিক। দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানই তাদের বৈদেশিক নীতি। এছাড়া বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ফিলিস্তিনের সমর্থন আদায়ে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছে ভারত। মোদির শাসনামলে এসে ২০১৫ সালে প্রথমবারের মতো গাজার সহিংসতা প্রশ্নে ইসরাইলবিরোধী এক ভোটাভুটিতে অংশ নেয়া থেকে বিরত ছিল ভারত।

আর এবার প্রথমবারের মতো এক ফিলিস্তিনী সংগঠনের পর্যবেক্ষক মর্যাদা কেড়ে নেয়ার ইসরাইলী দাবির পক্ষে ভোট দিয়েছে নরেন্দ্র মোদির দেশ। ৬ জুন জাতিসংঘ ফোরামে লেবাননভিত্তিক ফিলিস্তিনী সংগঠন ‘শাহেদ’ এর পর্যবেক্ষক স্ট্যাটাসের কেড়ে নেয়া প্রস্তাব দেয় ইসরাইল।

‘শাহেদ’ মানবাধিকার নিয়ে কাজ করলেও ইসরাইলের দাবি এটি একটি সন্ত্রাসী সংগঠন। ওই ভোটাভুটিতে ভারত ছাড়াও ইসরাইলকে সমর্থন দেয় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি ও আয়ারল্যান্ডসহ ২৮টি দেশ। জাতিসংঘের ফোরামের ভোটাভুটিতে ইসরাইলের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় চীন, রাশিয়া, ইরান, তুরস্ক, পাকিস্তান, সুদান, আজারবাইজান, ইয়েমেন, সৌদি আরব, মিসর, বেলারুস, এ্যাঙ্গোলা, মরক্কো এবং ভেনিজুয়েলা।

বিলটি পাস হয় ২৮-১৪ ভোটে। জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদে উত্থাপিত প্রস্তাবে সমর্থন দেয়ায় মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইসরাইলী প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।

এক টুইট বার্তায় সে বলেছে, জাতিসংঘে ইসরাইলকে সমর্থন দেয়ায় আপনাকে ধন্যবাদ নরেন্দ্র মোদি। ধন্যবাদ ভারতকে। এছাড়া ভারতে নিযুক্ত ইসরাইলী রাষ্ট্রদূত মায়া কাদোস এক টুইটে বলে, উগ্র সংগঠন শাহেদের অনুরোধ উপেক্ষা করে জাতিসংঘে ইসরাইলের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ভারতকে ধন্যবাদ। সূত্র: উম্মাহ ডট কম

সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/17/23778/

[Al-Firdaws News]

ভারতের আসামে হাতি দিয়ে মুসলিমদের উচ্ছেদ অভিযান!

ভারতের আসাম রাজ্যে বর্তমান বিজেপি সরকার ‘অনুপ্রবেশকারী’ নয়– বরং ভারতীয় নাগরিকদেরই উচ্ছেদ করতে শুরু করেছে। আর এক্ষেত্রেও উচ্ছেদ অভিযানের টার্গেট হচ্ছে আসামের সংখ্যালঘু মুসলিমরা। একেক সময় ভিন্ন ভিন্ন স্থানে এই উচ্ছেদ অভিযান চলছে। বর্তমানে উচ্ছেদ অভিযানের নিশানায় রয়েছে বরাক উপত্যকা।

অবশ্য এই উচ্ছেদ অভিযানের জন্য আসাম সরকার একটি যুক্তি খাড়া করেছে। আর তা হলো- বনাঞ্চলের জমিতে এই নাগরিকরা ঘরবাড়ি তৈরি করে বসবাস করছে। বনাঞ্চলের খালি জমিতেও বসবাস অবৈধ। এর আগে ওড়িশা– উত্তরপ্রদেশ– মধ্যপ্রদেশ– গুজরাত প্রভৃতি এলাকার বনাঞ্চল থেকে ভূমিপুত্র আদিবাসী এবং উপজাতিদের একেবারে আইনগতভাবে উচ্ছেদের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যদিও মানবাধিকার কর্মী ও আদিবাসী সংগঠনগুলির আন্দোলনের ফলে বনভূমির থেকে উচ্ছেদের কাজ বর্তমানে খানিকটা মন্থর গতি নিয়েছে।

আসামে এই উচ্ছেদের কাজে সাধারণত প্রশিক্ষিত হাতি ব্যবহার করা হয়। কারণ– অনেক ক্ষেত্রেই পথ-দূর্গমতার জন্য বুলডোজার ব্যবহার করা সম্ভবপর হয় না।
এই উচ্ছেদ অভিযানের সময় সম্প্রতি একটি অবাক করা ঘটনা ঘটেছে কাছাড় জেলার ধলাই-রজনীখালে। কয়েক দিন ধরে চলা ওই এলাকায় এই উচ্ছেদ অভিযানে প্রায় ১০০টি পরিবারের বাড়িঘর ভেঙে দেয় হাতি– বনবিভাগের কর্মী ও পুলিশ। এই অভিযানে ১০টি হাতি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু যখন হাতি দিয়ে ওই এলাকায় স্থাপিত একটি মসজিদ ভাঙ্গার চেষ্টা করা হয়– দেখা যায় হাতিগুলো তাতে রাজি হচ্ছে না।

গত ৭ জুন বনবিভাগের কয়েকটি হাতি নির্দেশমতো ঘরবাড়িগুলি উচ্ছেদ করে। কিন্তু ওই গ্রামের মসজিদের সামনে এসে হাতিগুলি দাঁড়িয়ে পড়ে এবং পরে তারা বসে যায়। উল্লেখ্য, এই উচ্ছেদ অভিযানের পরিচালক জেলা বনবিভাগের আধিকারিক সানিদেও চৌধুরি এবং পুলিশ অধিকর্তারা বহু চেষ্টা করেও হাতিগুলির দ্বারা মসজিদটিকে ভাঙতে সক্ষম হয়নি।

ধলাই-রজনীখালের বনাঞ্চলের এক পাশে খালি জমিতে উচ্ছেদকৃত পরিবারগুলোর বসতি ছিল। দীর্ঘ ৫০ বছরের বেশি সময় ধরে তারা ওই স্থানে বসবাস করছিল। এই পরিবারগুলোর বেশিরভাগই ছিল কাছাড়ের স্থানীয় মুসলিম। তারা বার বার আবেদন করা সত্ত্বেও তাদেরকে সরকার জমির পাট্টা দেয়নি। তবে– বিদ্যুৎসহ ওই গ্রামে সাধারণ নাগরিক পরিষেবা দেয়া হয়েছিল। এই পরিবারের সদস্যদের রেশন কার্ড– আধার কার্ড– স্কুল সার্টিফিকেটসহ অন্যান্য নথিপত্রও রয়েছে। পরিবারগুলো এখন আসামের ঘোর বর্ষার মধ্যে এক অনিশ্চিত গন্তব্যের পথে রয়ানা হয়েছে।
[সূত্র- ই-টিভি ভারত (আসাম) / কলম]

সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/17/23781/

[আবু যুবাইর]

ইসরাইলের পক্ষে ভারতের নজিরবিহীন সমর্থন!

ফিলিস্তিনী জাতিমুক্তির লড়াইয়ের প্রতি ভারতের ঐতিহাসিক অঙ্গীকার থেকে বের হয়ে এসে ইসরাইলের পক্ষে প্রকাশ্য অবস্থান নিয়েছে ভারতের নরেন্দ্র মোদি। জাতিসংঘে ফিলিস্তিনী সংগঠনের বিপক্ষে ভোট দিয়ে ইসরাইলের ধন্যবাদও পেয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী। উল্লেখ্য, মোদির গত সরকারের সময় জাতিসংঘে ইসরাইলের বিরুদ্ধে ভোটাভুটিতে অংশ নেয়া থেকে বিরত ছিল ভারত। তবে এবারই প্রথম ফিলিস্তিনের বিপক্ষে ভোট দিল দেশটি।

মধ্যপ্রাচ্য শান্তি প্রক্রিয়ায় ভারতের অবস্থান খুবই স্পষ্ট এবং ধারবাহিক। দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানই তাদের বৈদেশিক নীতি। এছাড়া বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ফিলিস্তিনের সমর্থন আদায়ে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছে ভারত। মোদির শাসনামলে এসে ২০১৫ সালে প্রথমবারের মতো গাজার সহিংসতা প্রশ্নে ইসরাইলবিরোধী এক ভোটাভুটিতে অংশ নেয়া থেকে বিরত ছিল ভারত।

আর এবার প্রথমবারের মতো এক ফিলিস্তিনী সংগঠনের পর্যবেক্ষক মর্যাদা কেড়ে নেয়ার ইসরাইলী দাবির পক্ষে ভোট দিয়েছে নরেন্দ্র মোদির দেশ। ৬ জুন জাতিসংঘ ফোরামে লেবাননভিত্তিক ফিলিস্তিনী সংগঠন ‘শাহেদ’ এর পর্যবেক্ষক স্ট্যাটাসের কেড়ে নেয়া প্রস্তাব দেয় ইসরাইল।

‘শাহেদ’ মানবাধিকার নিয়ে কাজ করলেও ইসরাইলের দাবি এটি একটি সন্ত্রাসী সংগঠন। ওই ভোটাভুটিতে ভারত ছাড়াও ইসরাইলকে সমর্থন দেয় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি ও আয়ারল্যান্ডসহ ২৮টি দেশ। জাতিসংঘের ফোরামের ভোটাভুটিতে ইসরাইলের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় চীন, রাশিয়া, ইরান, তুরস্ক, পাকিস্তান, সুদান, আজারবাইজান, ইয়েমেন, সৌদি আরব, মিসর, বেলারুস, এ্যাঙ্গোলা, মরক্কো এবং ভেনিজুয়েলা।

বিলটি পাস হয় ২৮-১৪ ভোটে। জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদে উত্থাপিত প্রস্তাবে সমর্থন দেয়ায় মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইসরাইলী প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।

এক টুইট বার্তায় সে বলেছে, জাতিসংঘে ইসরাইলকে সমর্থন দেয়ায় আপনাকে ধন্যবাদ নরেন্দ্র মোদি। ধন্যবাদ ভারতকে। এছাড়া ভারতে নিযুক্ত ইসরাইলী রাষ্ট্রদূত মায়া কাদোস এক টুইটে বলে, উগ্র সংগঠন শাহেদের অনুরোধ উপেক্ষা করে জাতিসংঘে ইসরাইলের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ভারতকে ধন্যবাদ। সূত্র: উম্মাহ ডট কম

সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/17/23778/

রতনে রতন চিনে...!

[আবু যুবাইর]

ভারতের আসামে হাতি দিয়ে মুসলিমদের উচ্ছেদ অভিযান!

ভারতের আসাম রাজ্যে বর্তমান বিজেপি সরকার ‘অনুপ্রবেশকারী’ নয়– বরং ভারতীয় নাগরিকদেরই উচ্ছেদ করতে শুরু করেছে। আর এক্ষেত্রেও উচ্ছেদ অভিযানের টার্গেট হচ্ছে আসামের সংখ্যালঘু মুসলিমরা। একেক সময় ভিন্ন ভিন্ন স্থানে এই উচ্ছেদ অভিযান চলছে। বর্তমানে উচ্ছেদ অভিযানের নিশানায় রয়েছে বরাক উপত্যকা।

অবশ্য এই উচ্ছেদ অভিযানের জন্য আসাম সরকার একটি যুক্তি খাড়া করেছে। আর তা হলো- বনাঞ্চলের জমিতে এই নাগরিকরা ঘরবাড়ি তৈরি করে বসবাস করছে। বনাঞ্চলের খালি জমিতেও বসবাস অবৈধ। এর আগে ওড়িশা– উত্তরপ্রদেশ– মধ্যপ্রদেশ– গুজরাত প্রভৃতি এলাকার বনাঞ্চল থেকে ভূমিপুত্র আদিবাসী এবং উপজাতিদের একেবারে আইনগতভাবে উচ্ছেদের ব্যবস্থা করা হয়েছে। যদিও মানবাধিকার কর্মী ও আদিবাসী সংগঠনগুলির আন্দোলনের ফলে বনভূমির থেকে উচ্ছেদের কাজ বর্তমানে খানিকটা মন্থর গতি নিয়েছে।

আসামে এই উচ্ছেদের কাজে সাধারণত প্রশিক্ষিত হাতি ব্যবহার করা হয়। কারণ– অনেক ক্ষেত্রেই পথ-দূর্গমতার জন্য বুলডোজার ব্যবহার করা সম্ভবপর হয় না।
এই উচ্ছেদ অভিযানের সময় সম্প্রতি একটি অবাক করা ঘটনা ঘটেছে কাছাড় জেলার ধলাই-রজনীখালে। কয়েক দিন ধরে চলা ওই এলাকায় এই উচ্ছেদ অভিযানে প্রায় ১০০টি পরিবারের বাড়িঘর ভেঙে দেয় হাতি– বনবিভাগের কর্মী ও পুলিশ। এই অভিযানে ১০টি হাতি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু যখন হাতি দিয়ে ওই এলাকায় স্থাপিত একটি মসজিদ ভাঙ্গার চেষ্টা করা হয়– দেখা যায় হাতিগুলো তাতে রাজি হচ্ছে না।

গত ৭ জুন বনবিভাগের কয়েকটি হাতি নির্দেশমতো ঘরবাড়িগুলি উচ্ছেদ করে। কিন্তু ওই গ্রামের মসজিদের সামনে এসে হাতিগুলি দাঁড়িয়ে পড়ে এবং পরে তারা বসে যায়। উল্লেখ্য, এই উচ্ছেদ অভিযানের পরিচালক জেলা বনবিভাগের আধিকারিক সানিদেও চৌধুরি এবং পুলিশ অধিকর্তারা বহু চেষ্টা করেও হাতিগুলির দ্বারা মসজিদটিকে ভাঙতে সক্ষম হয়নি।

ধলাই-রজনীখালের বনাঞ্চলের এক পাশে খালি জমিতে উচ্ছেদকৃত পরিবারগুলোর বসতি ছিল। দীর্ঘ ৫০ বছরের বেশি সময় ধরে তারা ওই স্থানে বসবাস করছিল। এই পরিবারগুলোর বেশিরভাগই ছিল কাছাড়ের স্থানীয় মুসলিম। তারা বার বার আবেদন করা সত্ত্বেও তাদেরকে সরকার জমির পাট্টা দেয়নি। তবে– বিদ্যুৎসহ ওই গ্রামে সাধারণ নাগরিক পরিষেবা দেয়া হয়েছিল। এই পরিবারের সদস্যদের রেশন কার্ড– আধার কার্ড– স্কুল সার্টিফিকেটসহ অন্যান্য নথিপত্রও রয়েছে। পরিবারগুলো এখন আসামের ঘোর বর্ষার মধ্যে এক অনিশ্চিত গন্তব্যের পথে রয়ানা হয়েছে।
[সূত্র- ই-টিভি ভারত (আসাম) / কলম]

সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/17/23781/

হে আল্লাহ! আপনি ভারতের মুসলিমদের সহায় হোক...আল্লাহুম্মা আমীন

[Al-Firdaws News]

মুজাহিদীন নিউজ ll ১৩ই শাউয়াল, ১৪৪০ হিজরী ll ১৭ই জুন, ২০১৯ ঈসায়ী।

সিরিয়ায় তানযিম হুররাসুদ-দ্বীনের হামলায় ৮০ এরও অধিক কুফ্ফার সেনা হতাহত !

আল-কায়দা সিরিয়ান শাখা “তানযিম হুররাসুদ-দ্বীন” এর নেতৃত্বাধীন “ওয়া হাররিদ্বিল মু’মিনীন” অপারেশন রুমের অসাধারণ কয়েকটি সফল অভিযানে ৮০ এরও অধিক কুফ্ফার নুসাইরী সেনা নিহত ও আহত হয়।

গত ৫জুন সিরিয়ার আল-কিরকাত ও মায়াদিন আল-গাজাল অঞ্চলে মুজাহিদদের একটি সফল ও বরকতময়ী হামলায় হতাহত হয় ৩০ নুসাইরী মুরতাদ/ শিয়া সন্ত্রাসী। এসময় আহত হয় আরো বেশ কিছু মুরতাদ সেনা।

এরপর গত ৭জুন সিরিয়ার লাতাকিয়ায় তুর্কমান পর্বতে মুজাহিদদের অন্য আরেকটি সফল ও বরকতময়ী হামলায় ৫০ এরও অধিক মুরতাদ/শিয়া জোট বাহিনীর সন্ত্রাসী সেনা হতাহত হয়।

আলহামদুলিল্লাহ, মুজাহিদগণ উভয় অভিযানে কুফ্ফার বাহিনী হতে বেশ কিছু যুদ্ধাস্ত্র গণিমত লাভ করেন।

সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/17/23806/

[Al-Firdaws News]

সাহলুল-ঘাবে হুররাসুদ-দ্বীনের স্নাইপার হামলায় ১ নুসাইরী মুরতাদ নিহত !

আল-কায়দা শাখা “তানযিম হুররাসুদ-দ্বীন” এর নেতৃত্বে পরিচালিত অপারেশন “ওয়া হাররিদ্বিল মু’মিনীন” রুমের মুজাহিদদের স্নাইপার হামলায় আজ ১৭ জুন সিরিয়ার সাহলুল-ঘাব অঞ্চলের আল-হাকুরাহ এলাকায় ১ নুসাইরী কাফের-মুরতাদ সেনা নিহত হয়।

সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/17/23808/

[Al-Firdaws News]

সোমালিয়ায় মুজাহিদদের হামলায় দুই উচ্চপদস্থ কমান্ডারসহ বেশ কিছু মুরতাদ সেনা।

আল-কায়দা সোমালিয়ান শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের পৃথক দুটি হামলায় দেশটির হাওলুদাক ও জালকাইয়ু অঞ্চলে দুই উচ্চপদস্থ সোমালিয়ান সেনা কমান্ডার নিহত হয়, আহত হয় তাদের কয়েকজন দেহরক্ষী।

অন্যদিকে কেনিয়ার “শাইখ বুরু এলাকায়” মুজাহিদদের হামলায় ধ্বংস হয়ে যায় কুফ্ফার কেনিয়ান সন্ত্রাসী বাহিনীর একটি সামরিকযান। এসময় সামরিকযানে থাকা সকল কেনিয়ান কুফ্ফার সেনা হতাহত হয়।

সূত্র:https://alfirdaws.org/2019/06/17/23812/