শহীদ মানসুর রাহিমাহুল্লাহ’র ব্যাপারে মিডিয়ায় প্রকাশিত রিপোর্টের প্রতিবাদ!
পাকিস্তানের কতগুলো মিডিয়ায় শহীদ আমীরুল মু’মিনিন মোল্লা আখতার মুহাম্মদ মানসূর রাহিমাহুল্লাহ এর ব্যাপারে মিথ্যাচার করা হয়। বলা হয়, তিনি পাকিস্তানে ভূমি ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলেন। ব্যবসাটি যদিও জায়েয কিন্তু তথাপিও বিষয়টিকে হলুদ মিডিয়া ঘৃনিতপন্থায় উপস্থাপন করে। তাছাড়া, শহীদ মানসূর রহিমাহুল্লাহ এ ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলেন না বলেও জানান ইসলামী ইমারতের মুখপাত্র যাবিহুল্লাহ মুজাহিদ হাফিজাহুল্লাহ। এ বিষয়ে তিনি গত ২৭শে জুলাই একটি বার্তা প্রদান করেন। পাঠকদের সুবিধার্থে সে বার্তাটির বাংলা অনুবাদ হুবহু নিচে তুলে ধরা হলো-
পাকিস্তানের তদন্ত বিভাগের বরাত দিয়ে মিডিয়ায় কয়েকটি খবর প্রকাশিত হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে যে, ইমারাতে ইসলামিয়ার প্রাক্তন প্রধান আমিরুল মুমিনীন মোল্লা আখতার মুহাম্মদ মানসূর রাহিমাহুল্লাহ পাকিস্তানে ল্যান্ড ব্যবসায় জড়িত ছিলেন। অথচ মানসূর নামে ভিন্ন একজন ছিলেন। আর যে ব্যবসার কথা বলা হয়েছে তা একটি জায়েয কাজ। কিন্তু শহীদ মানসূর রাহিমাহুল্লাহর নিকট এ ধরণের ব্যবসার জন্য না কোন সময় ছিল, না তার এ ধরণের কোন ব্যস্ততা ছিল।
আমার বুঝে আসে না যে, এ ধরণের খবর প্রকাশ করার দ্বারা তাদের উদ্দেশ্য কী? তবে এতটুকু বলতে পারি যে, ইমারতে ইসলামিয়ার সম্মানিত নেতাদের নামে এ ধরণের অজ্ঞাতনামা খবর প্রকাশ করার দ্বারা কারো কোন উপকার হবে না। আর শহীদ মানসূর রাহিমাহুল্লাহর মত মহান ব্যক্তিত্বের সুউচ্চ মিনারে সামান্যতম ক্ষতি সাধন করতে পারবে না।
আফগানিস্তানের কল্যাণে যদি কেউ সহযোগিতা করতে চায় তাহলে সে যেন কারো নামে বা কোন শিরোনামে আমাদের ঈর্ষান্বিত নেতাদের কোন ধরনের ক্ষতি না করে।
যাবিহুল্লাহ মুজাহিদ
মুখপাত্র, ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান
২৪-১১-১৪৪০হিজরী
২৭-০৭-২০১৯ ঈসায়ী
পাকিস্তানের কতগুলো মিডিয়ায় শহীদ আমীরুল মু’মিনিন মোল্লা আখতার মুহাম্মদ মানসূর রাহিমাহুল্লাহ এর ব্যাপারে মিথ্যাচার করা হয়। বলা হয়, তিনি পাকিস্তানে ভূমি ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলেন। ব্যবসাটি যদিও জায়েয কিন্তু তথাপিও বিষয়টিকে হলুদ মিডিয়া ঘৃনিতপন্থায় উপস্থাপন করে। তাছাড়া, শহীদ মানসূর রহিমাহুল্লাহ এ ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলেন না বলেও জানান ইসলামী ইমারতের মুখপাত্র যাবিহুল্লাহ মুজাহিদ হাফিজাহুল্লাহ। এ বিষয়ে তিনি গত ২৭শে জুলাই একটি বার্তা প্রদান করেন। পাঠকদের সুবিধার্থে সে বার্তাটির বাংলা অনুবাদ হুবহু নিচে তুলে ধরা হলো-
পাকিস্তানের তদন্ত বিভাগের বরাত দিয়ে মিডিয়ায় কয়েকটি খবর প্রকাশিত হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে যে, ইমারাতে ইসলামিয়ার প্রাক্তন প্রধান আমিরুল মুমিনীন মোল্লা আখতার মুহাম্মদ মানসূর রাহিমাহুল্লাহ পাকিস্তানে ল্যান্ড ব্যবসায় জড়িত ছিলেন। অথচ মানসূর নামে ভিন্ন একজন ছিলেন। আর যে ব্যবসার কথা বলা হয়েছে তা একটি জায়েয কাজ। কিন্তু শহীদ মানসূর রাহিমাহুল্লাহর নিকট এ ধরণের ব্যবসার জন্য না কোন সময় ছিল, না তার এ ধরণের কোন ব্যস্ততা ছিল।
আমার বুঝে আসে না যে, এ ধরণের খবর প্রকাশ করার দ্বারা তাদের উদ্দেশ্য কী? তবে এতটুকু বলতে পারি যে, ইমারতে ইসলামিয়ার সম্মানিত নেতাদের নামে এ ধরণের অজ্ঞাতনামা খবর প্রকাশ করার দ্বারা কারো কোন উপকার হবে না। আর শহীদ মানসূর রাহিমাহুল্লাহর মত মহান ব্যক্তিত্বের সুউচ্চ মিনারে সামান্যতম ক্ষতি সাধন করতে পারবে না।
আফগানিস্তানের কল্যাণে যদি কেউ সহযোগিতা করতে চায় তাহলে সে যেন কারো নামে বা কোন শিরোনামে আমাদের ঈর্ষান্বিত নেতাদের কোন ধরনের ক্ষতি না করে।
যাবিহুল্লাহ মুজাহিদ
মুখপাত্র, ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান
২৪-১১-১৪৪০হিজরী
২৭-০৭-২০১৯ ঈসায়ী
Comment