Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদীন নিউজ ll ২৯ যিলহজ, ১৪৪০ হিজরী ll ৩১ আগস্ট, ২০১৯ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদীন নিউজ ll ২৯ যিলহজ, ১৪৪০ হিজরী ll ৩১ আগস্ট, ২০১৯ ঈসায়ী।

    উরুজগানের প্রাদেশিক রাজধানীতে তালেবান হামলায় নিহত ৩ মার্কিন সেনা সহ ৮ আফগান সেনা।


    ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের জানবায তালেবান মুজাহিদগণ আফগানিস্তান জুড়ে কুফ্ফার ও মুরতাদ বাহিনীর উপর বিষেশত প্রদেশিক রাজধানীগুলোতে তীব্র হামলা চালাচ্ছেন।

    কুন্দুজ ও বাগলানের পর এবার উরুজগানের প্রাদেশিক রাজধানী “তারিনকোটে” ক্রুসেডার আমেরিকা ও আফগান মুরতাদ বাহিনীর উপর তীব্র হামলা চালাতে শুরু করেছেন তালেবান মুজাহিদগণ।

    এখন পর্যন্ত পাওয়া সংবাদ মতে তারিনকোটে তালেবান মুজাহিদদের তীব্র অভিযানের ফলে ক্রুসেডার আমরিকার ৩ সেনা নিহত হয়েছে, অপরদিকে আফগান মুরতাদ বাহিনীর ৮ এরও অধিক সেনা নিহত হয়। আহত আরো অনেক। তবে ধারণা করা হচ্ছে হতাহতের সংখ্যা আরো বড়তে পারে।

    সূত্রঃ- https://alfirdaws.org/2019/09/01/26104/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    কুন্দুজের পর এবার বাগলানের প্রাদেশিক রাজধানীতে তালেবানদের অভিযান শুরু, অনেক এলাকা ও ঘাঁটি বিজয়সহ বহু সেনা হতাহত!

    গত ৩১ আগস্ট ইমারতে ইসলামিয়ার জানবায মুজাহিদগণ কুন্দুজের প্রাদেশিক রাজধানীতে সফল অভিযান পরিচালনা করেন, যার ক্ষত কাটিয়ে উঠার আগেই আজ ১লা সেপ্টেম্বর তালেবান মুজাহিদগণ অভিযান শুরু করেছেন বাগলানের প্রাদেশিক রাজধানীতে।

    আল-ফাতাহ অপারেশণের ধারাবাহিকতায় ইমরাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের জানবায তালেবান মুজাহিদগ আজ বাগলান প্রদেশের রাজধানী “বেলখামারী” বিজয়ের লক্ষ্য সকাল হতে তীব্র অভিযান শুরু করেছেন।

    কুন্দুজের মতই মুজাহিদগণ প্রথমে প্রাদেশিক রাজধানীটি চতুর্পাশ হতে অবরুদ্ধ করে ফেলেন, অতঃপর আফগান মুরতাদ বাহিনীর উপর বৃহত আকারে চতুর্মূখী হামলা চালাতে শুরু করেন তালেবান মুজাহিদগণ, যা এখনো অব্যাহত রয়েছে।

    শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তালেবান মুজাহিদগণ “বেলখামরী” শহরের উপকণ্ঠের সমস্ত সুরক্ষা চৌকি এবং বিপুল সংখ্যক সামরিক পোস্ট নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নিয়েছেন।

    এদিকে বেলখামরীর প্রধান সামরিক প্রশিক্ষক “রউফ আন্ডিরবী”কে সহ তার অনেক সেনাকে হত্যা করেছেন মুজাহিদগণ, যাদের লাশ শহরের ভিতর ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে।

    অপরদিকে শহরের দ্বিতীয় বৃহত্তম সামরিক ঘাঁটি “আকরাম-বাতুর”ও দখলে নিয়েছেন তালেবান মুজাহিদগণ, এখানে এখনো ৩২ আফগান সেনার মৃতদেহ পড়ে রয়েছে, তাদের সাথীরা নিজেদের প্রাণ নিয়ে পলায়ন করায় লাশ নিতে পারেনি।

    এভাবেই শহরের তৃতীয় সুরক্ষা অঞ্চল “কালাত জামান খীল” এবং তার পার্শবর্তি “ব্যান্ড বারাক” (যাকে নগরীর মাথা বলা হয়) অঞ্চলও বিজয় করে নিয়েছেন তালেবান মুজাহিদগণ। সবখানেই এখন লাশের স্তুপ পড়ে রয়েছে।

    এই মহুর্তে তালেবান মুজাহিদগণ গভর্ণরের প্রধান কার্যলয় ও উক্ত এলাকা অবরুদ্ধ করে তীব্র হামলা চালাচ্ছেন, এদিকে রাজ্যের প্রধান সদর দফতরও তালেবান মুজাহিদগণ ঘিরে রেখেছেন।

    পরবর্তি অবস্থা জানতে চোখ রাখুন আল-ফিরদাউস নিউজে।


    সূত্রঃ- https://alfirdaws.org/2019/09/01/26101/
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      এনআরসিতে নাম না থাকায় আত্মহত্যা করেছেন সায়েরা খাতুন!

      আসামে চলছে সন্ত্রাসবাদী মুশরিক হিন্দুত্ববাদী সরকারের আগ্রাসন। কথিত নাগরিক তালিকার নামে ১৯ লক্ষাধিক মানুষকে উদ্বাস্তু করেছে সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীটি। কথিত সেই নাগরিক তালিকায় নাম না উঠায় তাই অনেকেই আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন। এবারে আত্মহত্যার নিষ্ঠুর মিছিলে শামিল হলেন আসামের শোণিতপুরের এক মহিলা।

      ভারতীয় গণমাধ্যম ‘এই সময়’ জানিয়েছে, গতকাল ৩১শে আগস্ট ৫০ বছর বয়সী এক মহিলা সন্ত্রাসবাদী হিন্দুদের কথিত এনআরসি’তে নাম না থাকায় আত্মহত্যা করেছেন। ঐ মহিলার নাম সায়েরা খাতুন ।

      এ নিয়ে আসামে ৫৭জন মানুষ কথিত এনআরসিকে ঘিরে আত্মহত্যা করেছেন বলে জানা গেছে।

      সূত্রঃ- https://alfirdaws.org/2019/09/01/26098/
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        দখলদারিত্বের অবসান চায় আফগান জাতি!

        জাতির মধ্য থেকে উদ্ভূত হওয়া এবং জনগণের পূর্ণ সমর্থন লাভ করা একটি বিশুদ্ধ জনপ্রিয় আন্দোলন হলো ইসলামী ইমারত। গত দুই দশকে বহু উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে গেলেও এটি ধর্ম ও দেশ নিয়ে কখনো আপস করেনি । সর্বদা ইসলামী পবিত্রতা এবং এর সংস্কৃতি ও জাতীয় স্বার্থের হেফাজত করেছে ইসলামী ইমারত। আর, এ পথে অসংখ্য ত্যাগ স্বীকার করেছেন এর নেতৃবৃন্দ।

        সর্বশক্তিমান আল্লাহ তায়ালার নুসরতে এবং আফগান মুজাহিদ জাতির সমর্থনে একদিকে ইসলামী ইমারতের মুজাহিদগণ যুদ্ধক্ষেত্রে হানাদার মার্কিন বাহিনী এবং তাদের তাবেদার আফগান সৈন্যদের উপযুক্ত জবাব দিচ্ছেন, আবার অন্যদিকে তারা বহুমুখী হামলা চালিয়ে শত্রুদের হাত থেকে অনেক অঞ্চলকে মুক্ত করেছেন এবং সেখানে কায়েম করেছেন সত্যিকারের নিরাপত্তা।

        কাবুল প্রশাসনের নেতারা যদি সত্যিই নিজেদেরকে আফগানী বলে মনে করে, তবে তাদেরকে দখলদারদের স্বার্থে আফগান হত্যা বন্ধ করতে হবে। অবশ্যই ভ্রাতৃপ্রতিম উপজাতি এবং সম্প্রদায়গুলোর মধ্যে শত্রুতা উসকে দেওয়ার প্রচেষ্টা বন্ধ করতে হবে। আর, ইসলামী ইমারতকে একটি ইসলামী, ঐক্যবদ্ধ এবং সার্বভৌম সরকার গঠন করতে দিতে হবে। যেখানে লোকেরা হবে সমৃদ্ধ এবং তাদের জীবন, সম্মান ও সম্পদ থাকবে সুরক্ষিত।

        মার্কিন হানাদার বাহিনীকেও তাদের একঘুঁয়েমি মনোভাব পরিহার করা উচিত। তাদের উচিত আফগানিস্তান থেকে তাদের সেনা প্রত্যাহার করা এবং আফগান জনগণকে তাদের নিজস্ব দেশে নিজস্ব পছন্দমতো একটি ব্যবস্থা তৈরি করতে দেওয়া ।

        স্বদেশ, মূল্যবোধ এবং জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় ইসলামী ইমারত নিয়োজিত রয়েছে। আর, আমাদের পবিত্র ভূমি থেকে সর্বশেষ দখলদার সৈন্যকে উৎখাত করার পূর্ব পর্যন্ত ইসলামী ইমারতের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। মার্কিন হানাদারদের থেকে আফগান জাতির সবচেয়ে জরুরি এবং প্রাথমিক চাহিদা হলো, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমাদের দেশ ত্যাগ করা এবং আফগানীদের হত্যা বন্ধ করা ও তাদের বাড়িঘর ধ্বংস না করা। আমরা আমেরিকা বা ইউরোপ আক্রমণ করিনি, বরং পশ্চিমারাই আমাদের দেশ আক্রমণ করে এখানে আগুন লাগিয়েছে।

        [আফগানিস্তান ইসলামী ইমারতের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ‘ভয়েস অব জিহাদ’ থেকে অনূদিত]

        সূত্রঃ- https://alfirdaws.org/2019/09/01/26094/
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          Fitng is continues, from Taliban.
          ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

          Comment


          • #6
            আল্লাহ তা‘আলা আপনাদের মেহনতকে কবুল করুন। আমীন
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment


            • #7
              আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।
              ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

              Comment

              Working...
              X