মুজাহিদীন নিউজ # ১৯ মুহাররম ১৪৪১ হিজরী # ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ঈসায়ী।

[Al-Firdaws News]

ফটো রিপোর্ট || আল-কায়দা সিরিয়ান শাখা।

শাম বা বর্তমান সিরিয়ার উত্তপ্ত যুদ্ধের ময়দানে জিহাদ ও রিবাতের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন আল-কায়েদা সিরিয়ান শাখা “তানজিম হুররাসুদ দ্বীন”

সিরিয়ার আলেপ্পো,হামা এবং লাতাকিয়ার বিভিন্ন ফ্রন্টে রিবাতের দায়িত্বরত আল-কায়েদা সিরিয়ান শাখার জানবায মুজাহিদদের কিছু ফটো।

সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/09/19/26863/

[Al-Firdaws News]

মালি ও বুর্কিনা-ফাসোতে আল-কায়েদার সফল হামলা, ২টি ঘাঁটি বিজয়!



আল-কায়েদা ইসলামিক মাগরিব বা আল-কায়েদা পশ্চিম আফ্রিকান শাখা “জামাআত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন” এর জানবায মুজাহিদগণ গত ১২ সেপ্টেম্বর পশ্চিম আফ্রিকার মালি ও বুর্কিনা-ফাসো দুটি দেশেই পৃথক দুটি অভিযান পরিচালনা করেন।

এর মধ্যে বুর্কিনা-ফাসোর “নাসুম্বু ও বার্বুলী” ঘাঁটিতে আল-কায়েদা (JNIM) এর জানবায মুজাহিদগণ সফল অভিযান চালিয়ে উভয় ঘাঁটির নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হন। পরে “নাসুম্বু” সামরিক ঘাঁটিটি ধ্বংস করে দেন। এসময় মুজাহিদদের হামলায় কয়েক দশক সেনা হতাহত হয়।

অপরদিকে বিজিত ঘাঁটি দুটা হতে মুজাহিদগণ প্রচুর পরিমাণ ভারী ও হালকা যুদ্ধাস্ত্রসহ অনেক সামরিক সরঞ্জামাদি গনিমত লাভ করেন।

একই দিন পার্শ্ববর্তী দেশ মালির “বুনী ও দুওয়াঞ্জা” শহরের মধ্যবর্তী একটি স্থানে ক্রুসেডার ফ্রান্সের একনিষ্ঠ গোলাম “বামাকু” মুরতাদ বাহিনীর উপর একটি সফল বোমা হামলা চালান আল-কায়েদা (JNIM) এর জানবায মুজাহিদগণ। যার ফলে অনেক মুরতাদ সেনা হতাহতের শিকার হয়, কিন্তু তাৎক্ষনিকভাবে তার নির্দিষ্ট কোন সংখ্যা জানা যায়নি।

সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/09/19/26862/

[Al-Firdaws News]

গোয়েন্দা কার্যালয়ে তালেবানের শহিদী হামলা, হতাহত ১৩০ এরও অধিক মুরতাদ সদস্য; হলুদ মিডিয়ার মিথ্যাচার!




ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান ধীরে ধীরে তাদের লক্ষ্যপানে এগিয়ে চলছেন, একের পর এক কুফফার ও মুরতাদ বাহিনীর ঘাঁটি ও নিরাপত্তা অধিদপ্তরগুলো গুড়িয়ে দিচ্ছেন। বিজয়ে করে চলছেন শহর থেকে শহরতলিসহ জেলা ও প্রাদেশিক রাজধানীগুলো।

এরই ধারবাহিকতায় ১৯ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল বেলায় ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের একজন জানবায তালেবান মুজাহিদ দক্ষিণ আফগানিস্তানের জাবুলের প্রাদেশিক (NDS) গোয়েন্দা কার্যালয়ে একটি সফল ও বরকতময়ী শহিদী হামলা পরিচালনা করেন।

এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত রিপোর্ট মতে বরকতময়ী উক্ত শহিদী হামলায় ক্রুসেডার আমেরিকা ও তাদের গোলাম আফগান মুরতাদ বাহিনীর সেনা সদস্যসহ ১৩০ এরও অধিক গোয়েন্দা কর্মকর্তা হতাহত হয়। ধারণা করা হচ্ছে হতাহতের এই সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পাবে।

এদিকে আফগান পুতুল সরকার এই সংবাদটি নিয়ে একটি প্রোপাগান্ডা চালানো শুরু করেছে। তাদের সাথে সাথে বাংলাদেশের হলুদ মিডিয়াগুলোও এ কথা বলতে শুরু করেছে যে, তালেবান তাদের উক্ত বরকতময়ী অভিযানটি নাকি একটি হাসপাতালে চালিয়েছে! তাদের এই দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও তালেবানদের বিরুদ্ধে একটি অপপ্রচার। কেননা তালেবান তাদের হামলায় স্থানও চিহ্নিত করে দেখিয়েছেন যে, তাদের হামলাটি চালানো হয়েছে হাসপাতাল থেকে অনেকটাই দূরে অবস্থিত আফগান মুরতাদের NDS এর সদর দপ্তর লক্ষ্য করে। বর্তমানে হতাহত মুরতাদ সদস্যদের লাশ সারানোর জন্য ঘটনাস্থল কাউকেই যেতে দেওয়া হচ্ছে না।

সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/09/19/26859/

[Al-Firdaws News]

দেশ থেকে অবৈধ ‘এলিয়েন’ তাড়াতে নাগরিক তালিকা খুবই প্রয়োজন-অমিত



ভারতের আসামের নাগরিক তালিকার মতো সারাদেশে এই কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে বলে জানিয়েছে দেশটির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবংক্ষমতাসীন দল বিজেপি সভাপতি গেরুয়া সন্ত্রাসী অমিত শাহ।এইচটি মিডিয়া গ্রুপ আয়োজিত অনুষ্ঠানে সে এক বক্তব্যে বলেছে, দেশ থেকে অবৈধ ‘এলিয়েন’ তাড়াতে নাগরিক তালিকা খুবই প্রয়োজন।

২০১৯ সালের ৩১ আগস্ট প্রকাশিত আসামের চূড়ান্ত নাগরিক তালিকা (এনআরসি) থেকে বাদ পড়েছেন রাজ্যের ১৯ লাখ ৬ হাজার ৬৫৭ জন মানুষ। ২০১৮ বিধানসভা নির্বাচন এবং ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির ইশতেহারে অন্যতম ইস্যু ছিল নাগরিক তালিকা চূড়ান্ত করা।

অমিত শাহ বলেছে, আসামই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য নয়। আমরা এই তালিকা তৈরি কার্যক্রম সারাদেশেই চালাবো এবং জাতীয় তালিকা তৈরি করবো। দেশের জনগণের একটি তালিকা থাকা উচিত। এটি এনআরসি, আসামের তালকা নয়।

চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ হওয়ার আগ পর্যন্ত বিজেপি এই তালিকাকে পূর্ণ সমর্থন দিয়েছিলো।
চলতি মসের শুরুর দিকে অমিত শাহ বলেছিল, রাজ্যসভায় ব্যর্থ হওয়ায় আবারও নাগরিক বিল সামনে আনা উচিত। এই বিল অনুযায়ী বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে হিন্দু,শিখ ও বৌদ্ধরা সহজে ভারতীয় নাগরিকত্ব পাবে। তাঁদের ঘোষণা থেকে মুসলিম বিদ্বেষ স্পষ্টই ফুটে উঠে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশেরও উদ্বিগ্ন হওয়ার সঙ্গত কারণ রয়েছে। বাদ পড়াদের বেশির ভাগই বাংলাভাষী মুসলিম। একই সাথে বিভিন্ন সময়ে তাদের বাংলাদেশী বলে ভারতের তরফ থেকে দাবি করা হয়েছে।
মিয়ানমারে যেভাবে রোহিঙ্গাদের ওপর রাষ্ট্রীয় ও উগ্রপন্থী বৌদ্ধধর্মীয় গোষ্ঠী অত্যাচার চালিয়ে তাদের বাংলাদেশে আসতে বাধ্য করেছে, ঠিক তেমনিভাবে আসামসহ ভারতের মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর অত্যাচার শুরু হওয়ার যথেষ্ট আশঙ্কা রয়েছে।

সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন

সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/09/19/26854/

[কালো পতাকা]

জাযাকাল্লাহ আল্লাহ ফিরদাউস টিম কে জান্নাতুল ফিরদাউস দান করুন করুন আমিন

[আবু যুবাইর]

মাসাআল্লাহ, আল্লাহ তা‘আলা আপনাদের খেদমতকে কবুল করুন এবং বারাকাহ দান করুন। আমীন

[ওমর বিন আ:আজিজ]

الله أكبرالله أكبرমুজাহিদের সফলতা সহৃয়ে যেমন আনন্দের দোলা দেয়,তেমনি মাজলোম উম্মাহর হাহাকার হৃদয় ক্ষত-বিক্ষত করে।আল্লাহর কালাম চির সত্য, আল্লাহ তা'য়ালা বলেনولن ترضی عنک الیهود ولا النصاری حتی تتبع ملتهم.
ومانقموا منهم الا ان یٶمنوا بالله العزیز الحمید