মুজাহিদীন নিউজ # ২৯ মুহাররম ১৪৪১ হিজরী # ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ঈসায়ী।

[Al-Firdaws News]

সোমালিয়ায় মুজাহিদদের হামলায় ২১ মুরতাদ সেনা হতাহত!

গত ২৮ সেপ্টেম্বর শনিবার আল-কায়েদা সোমালিয়ান শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের পৃথক ৩টি হামলায় ২১ এরও অধিক সোমালিয়ান মুরতাদ সেনা হতাহত।

সোমালিয়ার দক্ষিণ জুবা প্রদেশে দেশটির মুরতাদ বাহিনীর একটি ইউনিটকে টার্গেট করে সফল হামলা চালিয়েছেন আল-কায়েদার জানবায মুজাহিদগণ।

আলহামদুলিল্লাহ্, মুজাহিদদের উক্ত সফল হামলায় সোমালিয় মুরতাদ বাহিনীর ৮ সেনা নিহত হয়। এসময় মুজাহিদগণ নিহত সেনাদের অস্ত্রগুলো গনিমত লাভ করেন।
একইদিনে সোমালিয়ার মারাকা শহরেও দেশটির মুরতাদ বাহিনীর বিরুদ্ধে একটি সফল অভিযান চালান মুজাহিদগণ। যাতে ১০ মুরতাদ সেনা হতাহতের শিকার হয়।
এমনিভাবে মধ্য সোমালিয়ার হাইরান প্রদেশের বুলুবার্দি শহরে হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের অন্য একটি হামলায় সোমালিয় মুরতাদ বাহিনীর ১ সদস্য নিহত এবং আরো ২ সদস্য আহত হয়।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/09/29/27306/

[Al-Firdaws News]

পাকিস্তানী মুরতাদ ISI এর উচ্চপদস্থ এক অফিসারকে হত্যা করেছেন তালেবান




পাকিস্তানের বাজুর এজেন্সীর সীমান্ত এলাকা “মোমান্দ মোল্লা কালী”তে পাকিস্তানী গোয়েন্দা সংস্থা ISI এর উচ্চপদস্থ অফিসার “নাদের খান” কে টার্গেট করে সফল মাইন হামলা চালিয়েছেন তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের HTF এর জানবায মুজাহিদগণ।

আলহামদুলিল্লাহ্, তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের HTF এর জানবায মুজাহিদদের উক্ত সফল মাইন বিস্ফোরণে পাকিস্তানী গোয়েন্দা সংস্থার অফিসার নাদের খান ঘটনাস্থলেই নিহত হয়।

জানা যায় যে, ইতিপূর্বে এই মুরতাদ ISI অফিসার তেহরিকে তালেবানের “আরব-খান” নামক একজন কমান্ডারকে শহিদ করার অপরাধেও যুক্ত ছিল।

[Al-Firdaws News]

আফগানিস্তানে প্রতারণার নির্বাচনে ইমারতে ইসলামিয়ার সফল অভিযান, হতাহত ৪২২ এরও অধিক!




গত ২৮ সেপ্টেম্বর শনিবার আন্তর্জাতিক মিডিয়াগুলোতে আলোচনার মূল শিরোনামে ছিল কথিত আফগান প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। অন্যদিকে কুফরি এই নির্বাচনটিকে ঘিরে ছিল ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের সফল মারমুখী অভিযান।

বিশ্ব দেখেছে ঐদিন ইমারতে ইসলামিয়ার তালেবান মুজাহিদগণের প্রজ্ঞাপূর্ণ পদক্ষেপ এবং আফগান মুসলিম জাতির ইসলাম ও মুজাহিদদের প্রতি ভালোবাসা ও আনুগত্য কীভাবে কথিত এই নির্বাচনকে ব্যর্থ করে দিয়েছিল।

ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের পক্ষ হতে জানানো হয় যে, ২৮ সেপ্টেম্বর সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তালেবান মুজাহিদগণ খুবই নৈপুণ্য ও দক্ষতার সাথে নির্বাচন কেন্দ্র ও আফগান মুরতাদ বাহিনীর উপর ৫৩১টি সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন। যাতে কোন সাধারণ আফগান মুসলিম হতাহতের শিকার হননি। কেননা নির্বাচন কেন্দ্রগুলো ছিল আফগান মুসলিম শূন্য, তারা ইসলামী ইমারতের মুজাহিদীনের প্রতি ভালোবাসার এক মজবুত নজির স্থাপন করে দেখিয়েছেন। তালেবানদের প্রতি তাদের ভালোবাসার স্থান হতেই বয়কট করেছেন ক্রুসেডার আমেরিকার পালিত কাবুল পুতুল সরকারের প্রতারণামূলক নির্বাচনকে।

এদিকে সারাদিন জুড়ে ইমারতে ইসলামিয়ার জানবায তালেবান মুজাহিদদের পরিচালিত অভিযানগুলোতে নিহত হয় ৩ কমান্ডারসহ আফগান মুরতাদ বাহিনী ও নির্বাচন কমিশনের ২৫৮ সদস্য। আহত হয় আরো ১৬৪ এরও অধিক। মুজাহিদদের এসকল পরিচালিত হামলায় ধ্বংস হয়ে যায় আফগান মুরতাদ বাহিনীর ২২টি ট্যাংক এবং ৪টি রেঞ্জার গাড়ি। মুজাহিদগণ গনিমত লাভ করেন একটি ট্যাংকসহ বিপুল পরিমাণ যুদ্ধাস্ত্র ও গোলা-বারুদ।

এরপরেও কাবুলের নির্লজ্জ পুতুল সরকার ক্রুসেডার আমেরিকাকে সন্তুষ্ট করতে এই নাটকীয় নির্বাচনকে (যাকে বয়কট করেছিল আফগান জনগণ) সফল নির্বাচন বলে প্রচারণা চালানোর চেষ্টা করছে!
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/09/29/27334/

[Al-Firdaws News]

১১ ঘন্টায় আফগানিস্তানের ৩টি জেলা নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন ইসলামিক ইমারতের মুজাহিদগণ!




প্রতারণা ও জালিয়াতে পরিপূর্ণ আফগান পুতুল সরকার নির্বাচনী সময় গত ২৮ সেপ্টেম্বর আফগানিস্তান জুড়ে ৫৩১টি সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের জানবায তালেবান মুজাহিদগণ। এসময় মুজাহিদদের হামলায় শত শত আফগান মুরতাদ সেনা হতাহতের শিকার হয়।

গত ২৮ সেপ্টেম্বর শনিবার ক্রুসেডারদের গোলাম আফগান মুরতাদ বাহিনীর বিরুদ্ধে পরিচালিত মাত্র ১১ ঘন্টার তীব্র লড়াইয়ে আফগানিস্তানের ৩টি জেলার উপর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হন ইমারতে ইসলামিয়ার জানবায লড়াকু মুজাহিদগণ।
ইমারতে ইসলামিয়ার নিয়ন্ত্রিত নতুন ৩টি জেলা হচ্ছে-
১) তাখার প্রদেশের “খাওয়াজাহ্-গার” জেলা।
২) একই প্রদেশের “বাহারেক” জেলা ও
৩) জাওজান প্রদেশের দার্জাব জেলা।

এছাড়াও আফগানভিত্তিক আরো কিছু নিউজ চ্যানেল বিজিত জেলার সংখ্যা উল্লেখ করেছে ৪টি।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/09/29/27338/

[With Guraba]

আল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ। তালিবান ভাইদের রিসালা আপলোড দেওয়ার অনুরোধ।

[Bara ibn Malik]

হায় আফসোস জীবনটা চলে যাচ্ছে কিন্তু একটি বারের জন্যও অস্ত্র হাতে নিতে পারিনি!!! ভাইয়েরা দলবেঁধে জিহাদে যায়, আর আমরা দলবেঁধে যে'ফতের দাওয়াতে যায়! আমাদের মাঝে ভাইদের মাঝে কী দারুণ পার্থক্য। আমি কখনো তালিবান ভাইদের মতো হাসোজ্জল মানুষ দেখেনি,চিন্তা টেনশন তাদেরকে ভুলে গেছে। আর রিজিক তো ভাইদের ধারেকাছেও আমরা নেই। সর্বত্তম রিজিক হচ্ছে যা যুদ্ধে করে ছিনিয়ে আনা হয়। আল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ।

[abu mosa]

আল্লাহু আকাবর ওয়া লিল্লাহিল হামদ।

[তানভির হাসান]

আল্লাহু আকবার কাবিরা। ওল হামদুলিল্লাহি হামদান কাসিরা।

[ইবনে মুজিব]

আল্লাহু আকবার, ওয়ালিল্লাহিল হামদ।
হৃদয় প্রশান্তীকারি খবর গুলো দেখলে আনন্দে চোখ ভিজে যায়।

[gazi]

আল্লাহপাক আমাদের কে আমাদের ভাইদের কাতারা সামিল হওয়ার তাওফীক দান করুন আমীন ।

[আবু যুবাইর]

আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ। খুশির সংবাদগুলো হৃদয়ে প্রশান্তি দান করে, আলহামদুলিল্লাহ।