আফগানিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশে মুজাহিদগণের হামলায় হতাহত ৫০ !
ইসলামিক ইমারত আফগানিস্তানের মুজাহিদিন হেলমান্দ, কান্দাহার ও জাবুল, গজনী, বালখ, কুন্দুজ পাক্তিয়া প্রদেশে সন্ত্রাসীদের ঘাঁটিও চৌকিসমূহে হামলা চালিয়েছেন।
(৩রা নভেম্বর) আল ইমারাহ সাইটে প্রকাশিত সংবাদের বিবরণে জানা যায়, গত রবিবার দিবাগত রাত ১১ টার দিকে হেলমান্দ প্রদেশের নওহ জেলার কেন্দ্রস্থলের সন্ত্রাসীদের চৌকিতে মুজাহিদগণ আক্রমণ চালিয়ে ৪ আফগান সন্ত্রাসীকে হত্যা করেন।
পরে মুজাহিদিন উক্ত চৌকি থেকে একটি কালাশিনকভসহ বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জাম গণিমত লাভ করেন।
আর রবিবার দিবাগত রাত বারোটার দিকে মারজাহা জেলার শিবির এলাকায় লেজার বন্দুক হামলার ফলে চার সন্ত্রাসী সেনা নিহত হয়।
একইভাবে শনিবার দিবাগত রাত বারোটার দিকে লস্করগাহ শহরের চার নম্বর নির্বাচনী এলাকার বাবাজি স্থানে হামলার ফলে দুই পুলিশ সন্ত্রাসী সদস্য নিহত হয়েছে।
শনিবার বিকেলে গিরশক জেলা, খাল সিরাজ, কাম্পারকর এবং জেলার সিপিন মসজিদ এলাকায় মুজাহিদগণের সাথে সন্ত্রাসীদের সংঘর্ষ শুরু হয় এবং এতে পাঁচ সন্ত্রাসী নিহত হয়।
অন্যদিকে দোরাহী এলাকার এক পুলিশ সদস্য (মোহাম্মদ আওয়াজ-উল-মাকসুর) দুটি কালাশনিকোভসহ মুজাহিদদের সাথে যোগ দিয়েছিলেন।
খবরে বলা হয়েছে, রবিবার দিবাগত রাত সাড়ে সাতটার দিকে জাবুল প্রদেশের উত্তর জেলার কেন্দ্রে এবং রোববার রাত নয়টার দিকে নুরকের প্রদেশের রাজধানী কলাত নগরীতে লেজার বন্দুক হামলায় এক সন্ত্রাসী সেনা নিহত হয়েছে।
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, শনিবার দুপুর তিনটার দিকে কান্দাহার প্রদেশের আরঘান্ডাব জেলার সিসাইং এলাকায় মুজাহিদগণের বোমা বিস্ফোরণে সন্ত্রাসীদের দুটি রেঞ্জার গাড়ি ধ্বংস হয়ে দুই সন্ত্রাসী কর্মী নিহত হয়। এবং গত শনিবার বেলা তিনটার দিকে শৌলিকোট জেলার কেইখ কোটাল এলাকায় মুজাহিদগণের আক্রমণে এক মুরতাদ নিহত হয়।
গত রবিবার দিবাগত রাত আটটার দিকে মাইওয়ান্দ জেলার কালানকিচি এলাকায় মুজাহিদগণের লেজারগান হামলায় ১ সন্ত্রাসী নিহত হয়।
সূত্রমতে আরো জানা যায়, গত শনিবার সকালে বদখশান প্রদেশ নাসি কোঘাজ এলাকায় মুজাহিদীন ও আফগান সন্ত্রাসী বাহিনীর মধ্যে লড়াই শুরু হয়।
অবশেষে, লড়াইয়ে উক্ত জেলার উচ্চপদস্থ অফিসার নাদির শাহসহ ১১ সন্ত্রাসী নিহত হয়, ১৫ সন্ত্রাসী আহত হয় এবং একটি রেঞ্জার গাড়ি বিধ্বস্ত হয়। এছাড়াও মুজাহিদীন ১১ টি বিভিন্ন ধরণের হালকা অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম জব্দ করেছেন।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/04/28435/
ইসলামিক ইমারত আফগানিস্তানের মুজাহিদিন হেলমান্দ, কান্দাহার ও জাবুল, গজনী, বালখ, কুন্দুজ পাক্তিয়া প্রদেশে সন্ত্রাসীদের ঘাঁটিও চৌকিসমূহে হামলা চালিয়েছেন।
(৩রা নভেম্বর) আল ইমারাহ সাইটে প্রকাশিত সংবাদের বিবরণে জানা যায়, গত রবিবার দিবাগত রাত ১১ টার দিকে হেলমান্দ প্রদেশের নওহ জেলার কেন্দ্রস্থলের সন্ত্রাসীদের চৌকিতে মুজাহিদগণ আক্রমণ চালিয়ে ৪ আফগান সন্ত্রাসীকে হত্যা করেন।
পরে মুজাহিদিন উক্ত চৌকি থেকে একটি কালাশিনকভসহ বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জাম গণিমত লাভ করেন।
আর রবিবার দিবাগত রাত বারোটার দিকে মারজাহা জেলার শিবির এলাকায় লেজার বন্দুক হামলার ফলে চার সন্ত্রাসী সেনা নিহত হয়।
একইভাবে শনিবার দিবাগত রাত বারোটার দিকে লস্করগাহ শহরের চার নম্বর নির্বাচনী এলাকার বাবাজি স্থানে হামলার ফলে দুই পুলিশ সন্ত্রাসী সদস্য নিহত হয়েছে।
শনিবার বিকেলে গিরশক জেলা, খাল সিরাজ, কাম্পারকর এবং জেলার সিপিন মসজিদ এলাকায় মুজাহিদগণের সাথে সন্ত্রাসীদের সংঘর্ষ শুরু হয় এবং এতে পাঁচ সন্ত্রাসী নিহত হয়।
অন্যদিকে দোরাহী এলাকার এক পুলিশ সদস্য (মোহাম্মদ আওয়াজ-উল-মাকসুর) দুটি কালাশনিকোভসহ মুজাহিদদের সাথে যোগ দিয়েছিলেন।
খবরে বলা হয়েছে, রবিবার দিবাগত রাত সাড়ে সাতটার দিকে জাবুল প্রদেশের উত্তর জেলার কেন্দ্রে এবং রোববার রাত নয়টার দিকে নুরকের প্রদেশের রাজধানী কলাত নগরীতে লেজার বন্দুক হামলায় এক সন্ত্রাসী সেনা নিহত হয়েছে।
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, শনিবার দুপুর তিনটার দিকে কান্দাহার প্রদেশের আরঘান্ডাব জেলার সিসাইং এলাকায় মুজাহিদগণের বোমা বিস্ফোরণে সন্ত্রাসীদের দুটি রেঞ্জার গাড়ি ধ্বংস হয়ে দুই সন্ত্রাসী কর্মী নিহত হয়। এবং গত শনিবার বেলা তিনটার দিকে শৌলিকোট জেলার কেইখ কোটাল এলাকায় মুজাহিদগণের আক্রমণে এক মুরতাদ নিহত হয়।
গত রবিবার দিবাগত রাত আটটার দিকে মাইওয়ান্দ জেলার কালানকিচি এলাকায় মুজাহিদগণের লেজারগান হামলায় ১ সন্ত্রাসী নিহত হয়।
সূত্রমতে আরো জানা যায়, গত শনিবার সকালে বদখশান প্রদেশ নাসি কোঘাজ এলাকায় মুজাহিদীন ও আফগান সন্ত্রাসী বাহিনীর মধ্যে লড়াই শুরু হয়।
অবশেষে, লড়াইয়ে উক্ত জেলার উচ্চপদস্থ অফিসার নাদির শাহসহ ১১ সন্ত্রাসী নিহত হয়, ১৫ সন্ত্রাসী আহত হয় এবং একটি রেঞ্জার গাড়ি বিধ্বস্ত হয়। এছাড়াও মুজাহিদীন ১১ টি বিভিন্ন ধরণের হালকা অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জাম জব্দ করেছেন।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/04/28435/
Comment