আফগানিস্তানে মুজাহিদগণের আল ফাতাহ অপারেশনে, ৫ ট্যাঙ্ক ধ্বংস, হতাহত ৩০
আল ফাতাহ অপারেশনের ধারাবাহিকতায় আফগানিস্তানে ইমারতে ইসলামিয়ার মুজাহিদগণ হেলমান্দ, ফারাহ, কান্দাহার এবং ওয়াজিবল প্রদেশে আফগান পুতুল সেনাদের উপর আক্রমণ চালিয়েছেন।
আল ইমারাহ সাইটের বরাতে জানা জানা যায়, গত বুধবার বেলা ১১ টার দিকে কান্দাহার প্রদেশের শাওয়ালিকোট জেলার বাঘসরাই এলাকায় মুজাহিদগণের বোমা বিস্ফোরণে দুশমনদের একটি ট্যাংক গাড়ি বিধ্বস্ত হয়ে এক সন্ত্রাসী নিহত হয়।
বুধবার বেলা তিনটার দিকে মিয়াশিন জেলার খাস্কাস এলাকায় আফগান মুরতাদদের একটি পার্টিতে মুজাহিদিন বিস্ফোরণ হমলা চালিয়েছেন। উক্ত বিস্ফোরণ হামলায় একটি রেঞ্জার গাড়ি বিধ্বস্ত হয়ে ১১ আফগান সন্ত্রাসী কর্মী ঘটনাস্থলেই মারা যায়।
একইভাবে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আটটার দিকে মাইওয়ান্দ জেলার শোলগাম এলাকায় লেজার বন্দুক হামলায় ৩ সন্ত্রাসী কর্মী নিহত হয়।
তবে বুধবার দুপুর ২ টার দিকে মুজাহিদিন শোরাবক জেলার বদাই কারি এলাকায় এক কমান্ডো সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে তার মামলাটি শরিয়াহ আদালতে সোপর্দ করেছেন।
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, বুধবার সন্ধ্যা ৫ টার দিকে জাবুল প্রদেশের আরঘান্ডাব জেলার আফগান এলাকায় মুজাহিদগণ বোমা বিস্ফোরণ হামলা চালিয়ে সন্ত্রাসীদের একটি ট্যাঙ্কটি বিধ্বস্ত করে এবং তাতে আরোহী সন্ত্রাসী কর্মীরা নিহত হয়।
জিহাদি মিডিয়ার সূত্রে জানা যায়, হেলমান্দ প্রদেশের গ্রেশক জেলায় গত বুধবার রাত ১১ টার দিকে খাল সিরাজ এলাকার রিফুয়েলিং সাইটে শত্রুদের উপর মুজাহিদগণের আক্রমণে ২ সন্ত্রাসী কর্মী নিহত হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বুধবার দুপুর তিনটার দিকে আমেরিকান হানাদার ও তাদের পুতুল আফগান বাহিনীরা ফারিয়াব প্রদেশের আন্দখুয়ী জেলার গুজরাবাদ এলাকায় মুজাহিদীনের ফ্রন্টগুলিতে হামলা চালায়, পরে দুশমনরা মুজাহিদগণের প্রচণ্ড প্রতিরোধের মুখোমুখি হয় এবং লড়াই শুরু হয়।
মুজাহিদগণের একটি বোমা বিস্ফোরণে 8 আফগান পুতুল সন্ত্রাসী মারা গেছে, আহত হয়েছে আরও 3 সন্ত্রাসী, অন্যরা পালিয়ে গেছে।
এদিকে, শত্রুদের গুলিতে একজন মুজাহিদ আহত হয়েছেন এবং ২ জন শহীদ হয়েছেন। আল্লাহ তায়ালা তাঁদের শহিদ হিসেবে কবুল করুক-আমিন
কায়সার-ই-ইয়াকবাগ এলাকায় দুই যোদ্ধা (গোলাম মুহাম্মদের ছেলে রাজিকুল এবং নেক মুহাম্মদের ছেলে নূর মোহাম্মদ) মুজাহিদিনের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/07/28572/
আল ফাতাহ অপারেশনের ধারাবাহিকতায় আফগানিস্তানে ইমারতে ইসলামিয়ার মুজাহিদগণ হেলমান্দ, ফারাহ, কান্দাহার এবং ওয়াজিবল প্রদেশে আফগান পুতুল সেনাদের উপর আক্রমণ চালিয়েছেন।
আল ইমারাহ সাইটের বরাতে জানা জানা যায়, গত বুধবার বেলা ১১ টার দিকে কান্দাহার প্রদেশের শাওয়ালিকোট জেলার বাঘসরাই এলাকায় মুজাহিদগণের বোমা বিস্ফোরণে দুশমনদের একটি ট্যাংক গাড়ি বিধ্বস্ত হয়ে এক সন্ত্রাসী নিহত হয়।
বুধবার বেলা তিনটার দিকে মিয়াশিন জেলার খাস্কাস এলাকায় আফগান মুরতাদদের একটি পার্টিতে মুজাহিদিন বিস্ফোরণ হমলা চালিয়েছেন। উক্ত বিস্ফোরণ হামলায় একটি রেঞ্জার গাড়ি বিধ্বস্ত হয়ে ১১ আফগান সন্ত্রাসী কর্মী ঘটনাস্থলেই মারা যায়।
একইভাবে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আটটার দিকে মাইওয়ান্দ জেলার শোলগাম এলাকায় লেজার বন্দুক হামলায় ৩ সন্ত্রাসী কর্মী নিহত হয়।
তবে বুধবার দুপুর ২ টার দিকে মুজাহিদিন শোরাবক জেলার বদাই কারি এলাকায় এক কমান্ডো সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে তার মামলাটি শরিয়াহ আদালতে সোপর্দ করেছেন।
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, বুধবার সন্ধ্যা ৫ টার দিকে জাবুল প্রদেশের আরঘান্ডাব জেলার আফগান এলাকায় মুজাহিদগণ বোমা বিস্ফোরণ হামলা চালিয়ে সন্ত্রাসীদের একটি ট্যাঙ্কটি বিধ্বস্ত করে এবং তাতে আরোহী সন্ত্রাসী কর্মীরা নিহত হয়।
জিহাদি মিডিয়ার সূত্রে জানা যায়, হেলমান্দ প্রদেশের গ্রেশক জেলায় গত বুধবার রাত ১১ টার দিকে খাল সিরাজ এলাকার রিফুয়েলিং সাইটে শত্রুদের উপর মুজাহিদগণের আক্রমণে ২ সন্ত্রাসী কর্মী নিহত হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বুধবার দুপুর তিনটার দিকে আমেরিকান হানাদার ও তাদের পুতুল আফগান বাহিনীরা ফারিয়াব প্রদেশের আন্দখুয়ী জেলার গুজরাবাদ এলাকায় মুজাহিদীনের ফ্রন্টগুলিতে হামলা চালায়, পরে দুশমনরা মুজাহিদগণের প্রচণ্ড প্রতিরোধের মুখোমুখি হয় এবং লড়াই শুরু হয়।
মুজাহিদগণের একটি বোমা বিস্ফোরণে 8 আফগান পুতুল সন্ত্রাসী মারা গেছে, আহত হয়েছে আরও 3 সন্ত্রাসী, অন্যরা পালিয়ে গেছে।
এদিকে, শত্রুদের গুলিতে একজন মুজাহিদ আহত হয়েছেন এবং ২ জন শহীদ হয়েছেন। আল্লাহ তায়ালা তাঁদের শহিদ হিসেবে কবুল করুক-আমিন
কায়সার-ই-ইয়াকবাগ এলাকায় দুই যোদ্ধা (গোলাম মুহাম্মদের ছেলে রাজিকুল এবং নেক মুহাম্মদের ছেলে নূর মোহাম্মদ) মুজাহিদিনের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/07/28572/