কাশ্মীরি মুজাহিদ নেতা আব্দুল হামীদ লেলহারি রহ. এর শাহাদাতবরণে আস-সাহাবের বার্তা!
কাশ্মীরের জিহাদ একেরপর এক মুজাহিদীনের তাজা রক্তে সিক্ত হচ্ছে। উর্বর হচ্ছে ইসলামী শরীয়াত প্রতিষ্ঠার জন্য অপেক্ষমান কাশ্মীরের ভূমি। কাশ্মীরের হক্বপন্থী জিহাদী তানজিম আনসার গাজওয়াতুল হিন্দের প্রতিষ্ঠাতা আমীর কমান্ডার জাকির মূসা রহিমাহুল্লাহ এর শাহাদাতে কেঁদেছিল সমগ্র কাশ্মীরবাসী, পরবর্তীতে জাকির মূসা রহিমাহুল্লাহ এর শূন্যস্থান পূরণের চেষ্টা চালিয়ে যান আনসার গাজওয়াতুল হিন্দের শহীদ আমীর আব্দুল হামিদ লেলহারী রহিমাহুল্লাহ। কিন্তু, গত ২২শে অক্টোবর ভারতীয় মুশরিক বাহিনীর সাথে এক লড়াইয়ে তিনিও শাহাদাতের অমীয় সুধা পানে ধন্য হয়ে রব্বে কারীমের দরবারে পৌঁছে গেছেন।
সম্প্রতি আস-সাহাব উপমহাদেশ মিডিয়া আনসার গাজওয়াতুল হিন্দের শহীদ আমীর আব্দুল হামিদ লেলহারী রহিমাহুল্লাহ এর শাহাদাতের সংবাদে শোক প্রকাশ করে একটি বার্তা প্রকাশ করেন। পরবর্তীতে আন-নাসর মিডিয়া সেই বার্তাটির বাংলা অনুবাদ প্রকাশ করেন। বার্তাটিতে বলা হয়,
‘জম্মু কাশ্মীরে প্রায় তিন মাসেরও অধিক সময় ধরে লাগাতার কারফিউ জারি আছে। ভারত সরকারের পক্ষ থেকে জারি করা এই কারফিউ এবং নতুন নীতিমালা প্রণয়নের মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে জিহাদী আন্দোলনকে দমিয়ে দেয়া। এরই ধারাবাহিকতায় আযাদ ও জম্মু কাশ্মীরের মুজাহিদীন ও জিহাদের কাজে সহযোগিতাকারী প্রিয় কাশ্মীরি জনসাধারণের উপর লাগাতার অপারেশন (আক্রমণের পর আক্রমণ) জারি রয়েছে। এমনি একটি অপারেশনে কাশ্মীরি মুসলমানদের শীর্ষস্থানীয় মুজাহিদ নেতা আব্দুল হামীদ লেলহারিসহ আরো দুই জন মুজাহিদ শাহাদাতবরণ করেছেন। ইতিমধ্যেই আমাদের কাছে এই মর্মে সংবাদ এসেছে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। জিহাদী গ্রুপসমূহের মাঝে সম্মানিত মুজাহিদ ভাই আব্দুল হামীদ লেলহারি রহ. “হারুন আব্বাস” নামে পরিচিত ছিলেন। তিনি শহীদ মুজাহিদ জাকির মুসা রহ. এর ঘনিষ্ঠ সাথী ছিলেন। সম্মানিত মুজাহিদ ভাই আব্দুল হামীদ লেলহারি রহ. এর রক্ত কাশ্মীর জিহাদের পবিত্র আন্দোলনকে আরো বেশী শক্তিশালী করবে (ইনশা আল্লাহ)। কেননা, জিহাদী আন্দোলনের গাড়ীর জ্বালানিই হচ্ছে শুহাদার রক্ত ও জিহাদ প্রিয় মুজাহিদীনের কুরবানী।
কাশ্মীরের জিহাদী আন্দোলনের সাথে আমাদের শহীদ মুজাহিদ ভাই আব্দুল হামীদ লেলহারি রহ. ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। এই জিহাদকে বোরহান ওয়ানী রহ. এর পর জাকির মুসা রহ. গোয়েন্দা বাহিনীর ষড়যন্ত্রের কবল থেকে বের করে এনেছিলেন। এরপর ভাই জাকির মুসা রহ. নিজের রক্ত দিয়ে এই আযাদী জিহাদের পয়গামকে জিন্দেগী দান করেছিলেন। ভাই আব্দুল হামীদ লেলহারি রহ. এই জিহাদী নৌযানকে বিভিন্ন হালত ও দুরাবস্থা থাকা সত্ত্বেও উত্তরোত্তর সহীহ-সালামতে এগিয়ে নিচ্ছিলেন। ধোঁকাবাজদের কোন ধরনের ষড়যন্ত্রের শিকার হতে দেননি। আল্লাহ তা’আলা তাঁর এই প্রচেষ্টা এবং পরবর্তীতে হক্ব পথে শাহাদাতবরণ করাকে আপন রহমতের কৃপায় কবুল করুন।
বার্তাটির শেষাংশে কাশ্মীরি মুসলিম ও মুজাহিদ জাতিকে পবিত্র কুরআনুল কারীমের আয়াত স্মরণ করিয়ে দিয়ে ধৈর্যধারণ এবং জিহাদের পথে অবিচল থাকার জন্য উদ্বুদ্ধ করা হয়।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/12/28710/
কাশ্মীরের জিহাদ একেরপর এক মুজাহিদীনের তাজা রক্তে সিক্ত হচ্ছে। উর্বর হচ্ছে ইসলামী শরীয়াত প্রতিষ্ঠার জন্য অপেক্ষমান কাশ্মীরের ভূমি। কাশ্মীরের হক্বপন্থী জিহাদী তানজিম আনসার গাজওয়াতুল হিন্দের প্রতিষ্ঠাতা আমীর কমান্ডার জাকির মূসা রহিমাহুল্লাহ এর শাহাদাতে কেঁদেছিল সমগ্র কাশ্মীরবাসী, পরবর্তীতে জাকির মূসা রহিমাহুল্লাহ এর শূন্যস্থান পূরণের চেষ্টা চালিয়ে যান আনসার গাজওয়াতুল হিন্দের শহীদ আমীর আব্দুল হামিদ লেলহারী রহিমাহুল্লাহ। কিন্তু, গত ২২শে অক্টোবর ভারতীয় মুশরিক বাহিনীর সাথে এক লড়াইয়ে তিনিও শাহাদাতের অমীয় সুধা পানে ধন্য হয়ে রব্বে কারীমের দরবারে পৌঁছে গেছেন।
সম্প্রতি আস-সাহাব উপমহাদেশ মিডিয়া আনসার গাজওয়াতুল হিন্দের শহীদ আমীর আব্দুল হামিদ লেলহারী রহিমাহুল্লাহ এর শাহাদাতের সংবাদে শোক প্রকাশ করে একটি বার্তা প্রকাশ করেন। পরবর্তীতে আন-নাসর মিডিয়া সেই বার্তাটির বাংলা অনুবাদ প্রকাশ করেন। বার্তাটিতে বলা হয়,
‘জম্মু কাশ্মীরে প্রায় তিন মাসেরও অধিক সময় ধরে লাগাতার কারফিউ জারি আছে। ভারত সরকারের পক্ষ থেকে জারি করা এই কারফিউ এবং নতুন নীতিমালা প্রণয়নের মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে জিহাদী আন্দোলনকে দমিয়ে দেয়া। এরই ধারাবাহিকতায় আযাদ ও জম্মু কাশ্মীরের মুজাহিদীন ও জিহাদের কাজে সহযোগিতাকারী প্রিয় কাশ্মীরি জনসাধারণের উপর লাগাতার অপারেশন (আক্রমণের পর আক্রমণ) জারি রয়েছে। এমনি একটি অপারেশনে কাশ্মীরি মুসলমানদের শীর্ষস্থানীয় মুজাহিদ নেতা আব্দুল হামীদ লেলহারিসহ আরো দুই জন মুজাহিদ শাহাদাতবরণ করেছেন। ইতিমধ্যেই আমাদের কাছে এই মর্মে সংবাদ এসেছে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। জিহাদী গ্রুপসমূহের মাঝে সম্মানিত মুজাহিদ ভাই আব্দুল হামীদ লেলহারি রহ. “হারুন আব্বাস” নামে পরিচিত ছিলেন। তিনি শহীদ মুজাহিদ জাকির মুসা রহ. এর ঘনিষ্ঠ সাথী ছিলেন। সম্মানিত মুজাহিদ ভাই আব্দুল হামীদ লেলহারি রহ. এর রক্ত কাশ্মীর জিহাদের পবিত্র আন্দোলনকে আরো বেশী শক্তিশালী করবে (ইনশা আল্লাহ)। কেননা, জিহাদী আন্দোলনের গাড়ীর জ্বালানিই হচ্ছে শুহাদার রক্ত ও জিহাদ প্রিয় মুজাহিদীনের কুরবানী।
কাশ্মীরের জিহাদী আন্দোলনের সাথে আমাদের শহীদ মুজাহিদ ভাই আব্দুল হামীদ লেলহারি রহ. ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন। এই জিহাদকে বোরহান ওয়ানী রহ. এর পর জাকির মুসা রহ. গোয়েন্দা বাহিনীর ষড়যন্ত্রের কবল থেকে বের করে এনেছিলেন। এরপর ভাই জাকির মুসা রহ. নিজের রক্ত দিয়ে এই আযাদী জিহাদের পয়গামকে জিন্দেগী দান করেছিলেন। ভাই আব্দুল হামীদ লেলহারি রহ. এই জিহাদী নৌযানকে বিভিন্ন হালত ও দুরাবস্থা থাকা সত্ত্বেও উত্তরোত্তর সহীহ-সালামতে এগিয়ে নিচ্ছিলেন। ধোঁকাবাজদের কোন ধরনের ষড়যন্ত্রের শিকার হতে দেননি। আল্লাহ তা’আলা তাঁর এই প্রচেষ্টা এবং পরবর্তীতে হক্ব পথে শাহাদাতবরণ করাকে আপন রহমতের কৃপায় কবুল করুন।
বার্তাটির শেষাংশে কাশ্মীরি মুসলিম ও মুজাহিদ জাতিকে পবিত্র কুরআনুল কারীমের আয়াত স্মরণ করিয়ে দিয়ে ধৈর্যধারণ এবং জিহাদের পথে অবিচল থাকার জন্য উদ্বুদ্ধ করা হয়।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2019/11/12/28710/
Comment