এবার কেনিয়ায় মার্কিন নৌ-ঘাঁটিতে আল-কায়েদার হামলা, হতাহত ১৭ মার্কিন সেনা, নিহত ৯ কেনিয়ান
কেনিয়ার মান্দায় মার্কিন নৌ-ঘাঁটি জ্বলছে, উড়ছে কালিমা খচিত কালো পতাকা।
বিশ্ব সন্ত্রাসবাদের মূলহোতা আমেরিকা। লাখ নয়, কোটি কোটি নিরীহের রক্ত ঝরিয়েছে এবং ঝরিয়ে যাচ্ছে বিশ্বসন্ত্রাসী আমেরিকা। পূর্ব থেকে পশ্চিম, উত্তর থেকে দক্ষিণ তথা পৃথিবীর প্রতিটি প্রান্তে আজ তাই আমেরিকার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছেন মাজলুমরা। তারা কখনো আমেরিকার অভ্যন্তরেই অস্ত্র হাতে ঝাঁপিয়ে পড়ছেন মার্কিনীদের উপর, আবার কখনো স্বাধীনতার দাবিতে মার্কিন দখলদার বাহিনীর উপর হামলা করছেন দখলীকৃত এলাকায়। তেমনি একটি হামলা গত ৫ই জানুয়ারীতে পূর্ব আফ্রিকার দেশ কেনিয়ার মান্দা উপকূলে দৃঢ় নিরাপত্তাবেষ্টিত মার্কিন নৌ-ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছেন আল-কায়েদা পূর্ব আফ্রিকান ভিত্তিক শাখা হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদীন।
হারাকাতুশ শাবাবের অফিসিয়াল মিডিয়ায় হামলার দায়িত্ব গ্রহণ করে একটি বিবৃতি প্রদান করা হয়েছে। বিবৃতিটিতে বলা হয়, কেনিয়ার মান্দা উপকূলে দৃঢ় নিরাপত্তাবেষ্টিত মার্কিন নৌ-ঘাঁটিতে দীর্ঘ ১০ ঘন্টার তীব্র যুদ্ধ শেষে মার্কিন সন্ত্রাসীরা শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ। সর্বশক্তিমান আল্লাহর অনুগ্রহে এ হামলায় ১৭ মার্কিন ক্রুসেডার হতাহত হওয়ার পাশাপাশি ৯ কেনিয়ান ক্রুসেডার সেনা নিহত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ।
এসময় আল্লাহর রহমতে মুজাহিদগণ দুশমনদের ৭টি বিমান এবং ৫টিরও অধিক সামরিকযান ধ্বংস করতে সক্ষম হয়েছেন। পাশাপাশি দুশমনদের অধিকাংশ ঘাঁটিই এখন আগুনে পুড়ছে আলহামদুলিল্লাহ। সকল প্রশংসা এক আল্লাহরই জন্য, যিনি তাঁর সৈনিকদেরকে দুশমনদের ধ্বংস করতে সক্ষম করেছেন।
এ ঘাঁটিটি ইসলামের বিরুদ্ধে দুশমনদের অন্যায় যুদ্ধের অন্যতম এক ঘাঁটি হিসেবে কাফেরদের নিকট সমাদৃত ছিল। মুজাহিদগণের হামলার পরে তাদের এই ঘাঁটিটি রক্ষার জন্য প্রাণপণ চেষ্টাই তার বড় প্রমাণ। কিন্তু, তাদের সকল প্রচেষ্টা আল্লাহর অনুগ্রহে ব্যর্থ হয়েছে। মুজাহিদগণ কাফেরদেরকে শোচনীয়ভাবে পরাজিত করেছেন।
হারাকাতুশ শাবাবের বার্তায় আরো বলা হয়, দুশমনরা মুজাহিদীনের সাথে পরাজিত হয়ে কাপুরুষোচিতভাবে সাধারণ নিরস্ত্র মুসলিমদের উপর বোমা হামলা চালায়। আশেপাশের বাজার, হাসপাতাল ইত্যাদি জনবসতিপূর্ণ এলাকায় নারী ও শিশুদের উপর হামলা চালায় মার্কিনী সন্ত্রাসী ক্রুসেডাররা।
বার্তাটির শেষে বলা হয়, মুসলিম ভূখণ্ড থেকে মার্কিন সেনা উচ্ছেদ এবং ফিলিস্তিনে মুসলিমদের বিরুদ্ধে ইহুদীদের সহায়তা যতদিন পর্যন্ত বন্ধ করা না হবে, ততোদিন মার্কিনীদের উপর এ হামলা চলবে ইনশাআল্লাহ।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/07/30946/
কেনিয়ার মান্দায় মার্কিন নৌ-ঘাঁটি জ্বলছে, উড়ছে কালিমা খচিত কালো পতাকা।
বিশ্ব সন্ত্রাসবাদের মূলহোতা আমেরিকা। লাখ নয়, কোটি কোটি নিরীহের রক্ত ঝরিয়েছে এবং ঝরিয়ে যাচ্ছে বিশ্বসন্ত্রাসী আমেরিকা। পূর্ব থেকে পশ্চিম, উত্তর থেকে দক্ষিণ তথা পৃথিবীর প্রতিটি প্রান্তে আজ তাই আমেরিকার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছেন মাজলুমরা। তারা কখনো আমেরিকার অভ্যন্তরেই অস্ত্র হাতে ঝাঁপিয়ে পড়ছেন মার্কিনীদের উপর, আবার কখনো স্বাধীনতার দাবিতে মার্কিন দখলদার বাহিনীর উপর হামলা করছেন দখলীকৃত এলাকায়। তেমনি একটি হামলা গত ৫ই জানুয়ারীতে পূর্ব আফ্রিকার দেশ কেনিয়ার মান্দা উপকূলে দৃঢ় নিরাপত্তাবেষ্টিত মার্কিন নৌ-ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছেন আল-কায়েদা পূর্ব আফ্রিকান ভিত্তিক শাখা হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদীন।
হারাকাতুশ শাবাবের অফিসিয়াল মিডিয়ায় হামলার দায়িত্ব গ্রহণ করে একটি বিবৃতি প্রদান করা হয়েছে। বিবৃতিটিতে বলা হয়, কেনিয়ার মান্দা উপকূলে দৃঢ় নিরাপত্তাবেষ্টিত মার্কিন নৌ-ঘাঁটিতে দীর্ঘ ১০ ঘন্টার তীব্র যুদ্ধ শেষে মার্কিন সন্ত্রাসীরা শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ। সর্বশক্তিমান আল্লাহর অনুগ্রহে এ হামলায় ১৭ মার্কিন ক্রুসেডার হতাহত হওয়ার পাশাপাশি ৯ কেনিয়ান ক্রুসেডার সেনা নিহত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ।
এসময় আল্লাহর রহমতে মুজাহিদগণ দুশমনদের ৭টি বিমান এবং ৫টিরও অধিক সামরিকযান ধ্বংস করতে সক্ষম হয়েছেন। পাশাপাশি দুশমনদের অধিকাংশ ঘাঁটিই এখন আগুনে পুড়ছে আলহামদুলিল্লাহ। সকল প্রশংসা এক আল্লাহরই জন্য, যিনি তাঁর সৈনিকদেরকে দুশমনদের ধ্বংস করতে সক্ষম করেছেন।
এ ঘাঁটিটি ইসলামের বিরুদ্ধে দুশমনদের অন্যায় যুদ্ধের অন্যতম এক ঘাঁটি হিসেবে কাফেরদের নিকট সমাদৃত ছিল। মুজাহিদগণের হামলার পরে তাদের এই ঘাঁটিটি রক্ষার জন্য প্রাণপণ চেষ্টাই তার বড় প্রমাণ। কিন্তু, তাদের সকল প্রচেষ্টা আল্লাহর অনুগ্রহে ব্যর্থ হয়েছে। মুজাহিদগণ কাফেরদেরকে শোচনীয়ভাবে পরাজিত করেছেন।
হারাকাতুশ শাবাবের বার্তায় আরো বলা হয়, দুশমনরা মুজাহিদীনের সাথে পরাজিত হয়ে কাপুরুষোচিতভাবে সাধারণ নিরস্ত্র মুসলিমদের উপর বোমা হামলা চালায়। আশেপাশের বাজার, হাসপাতাল ইত্যাদি জনবসতিপূর্ণ এলাকায় নারী ও শিশুদের উপর হামলা চালায় মার্কিনী সন্ত্রাসী ক্রুসেডাররা।
বার্তাটির শেষে বলা হয়, মুসলিম ভূখণ্ড থেকে মার্কিন সেনা উচ্ছেদ এবং ফিলিস্তিনে মুসলিমদের বিরুদ্ধে ইহুদীদের সহায়তা যতদিন পর্যন্ত বন্ধ করা না হবে, ততোদিন মার্কিনীদের উপর এ হামলা চলবে ইনশাআল্লাহ।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/01/07/30946/
Comment