সোমালিয়া | মুজাহিদদের হাতে মুরতাদ বাহিনীর সামরিক ঘাঁটির পতন, নিহত 78 এরও অধিক, আহত আরো অনেক!
আল-কায়েদা পূর্ব আফ্রিকান শাখা হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন গত বুধবার সোমালিয়ার শাবেলী রাজ্যের “আইল-সালেনী” শহরে মুরতাদ বাহিনীর সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ঘাঁটি দখল করে নিয়েছেন। এসময় হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন এর পরিচালিত হামলায় 78 এরও বেশি সোমালিয় সরকারি মুরতাদ সৈন্য নিহত এবং কয়েক ডজন মুরতাদ সৈন্য আহত হয়। এছাড়াও মুজাহিদগণ বেশ কিছু সামরিকযান, বিপুল পরিমাণ যুদ্ধ সরঞ্জামাদি, অস্ত্র এবং গোলাবারুদ গনিমত লাভ করেছেন।
শাহাদা নিউজ এর বরাতে জানা যায় যে, হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন গত বুধবার ভোরে দক্ষিণ সোমালিয়ার শাবেলী রাজ্যের মেরকা অঞ্চলের “আইল সালেনী” শহরে সোমালিয় মুরতাদ সরকারী মিলিশিয়াদের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ঘাঁটিতে আক্রমণ শুরু করেন।
সামরিক ঘাঁটিতে গাড়ি বোমা দ্বারা শহীদি অপারেশনের মধ্য দিয়ে অভিযান শুরু করেন মুজাহিদগণ। তারপরে মুজাহিদ ও মুরতাদ বাহিনীর মাঝে কয়েক ঘন্টা ধরে সরাসরি যুদ্ধ হয়, এই সময়ে বিভিন্ন ধরণের ভারী ও হালকা অস্ত্র ব্যবহার করেন হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা।
অবশেষে হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন সামরিক ঘাঁটির উপর পুরো নিয়ন্ত্রণ অর্জন করতে সক্ষম হন। এই অভিযানে নিহত হওয়া বেশিরভাগ মুরতাদ সৈন্যদের মৃতদেহ বর্তমানে ঘাঁটির আশেপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে। তবে পলায়নপর সৈন্যরা এর মধ্যে বেশ কিছু মৃতদেহকে রাজধানী মোগাদিশুতে স্থানান্তরিত করেছে।
এই অভিযানে মুজাহিদদের হামলায় ৪১ এরও অধিক সরকারী মুরতাদ মিলিশিয়া মারা গিয়েছিল এবং প্রথম ব্রিগেডের অধিনায়ক কর্নেল “হাসান জামি” সহ আরো কয়েক ডজন মুরতাদ সদস্য আহত হয়েছিল।
লক্ষণীয় যে, এই অভিযানে আহত হওয়া মুরতাদ সদস্যদের বেশিরভাগই ঘাঁটির আশেপাশের বনাঞ্চলে পালিয়ে গেছে, বর্তমানে মুজাহিদগণ তাদেরকে খোঁজে খোঁজে বের করে বন্দী করছেন।
এই অভিযানের সময় মুজাহিদগণ মুরতাদ বাহিনীর 4টি সামরিকযান ধ্বংস করেন। এছাড়াও 2টি সামরিকযান, 4টি ভারী অস্ত্র, কয়েক ডজন যুদ্ধাস্ত্র এবং প্রচুর পরিমাণ গুলাবারুদ গনিমত লাভ করেন।
মুরতাদ বাহিনী তাদের এই সামরিক ঘাঁটিটি রক্ষা করতে রাজধানী মোগাদিশু হতে তাদের সহকর্মীদের অর্থাৎ যেসকল সৈন্যরা “আইল সালেনী”তে মুজাহিদদের হামলায় অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছিল তাদেরকে সামরিক ঘাঁটিতে সহায়তা করার জন্য নতুন একটি কাফেলা পাঠিয়েছিল। কিন্তু এই কাফেলার সংবাদ আগেই পেয়ে যান মুজাহিদগণ, যার ফলে পথিমধ্যে এই কাফেলাটিও হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের তীব্র হামলার শিকার হয়। এসময় মুজাহিদগণ দীর্ঘ এক ঘণ্টার জন্য মুরতাদ বাহিনীর এই কাফেলাটিকে অবরুদ্ধ করে হামলা চালাতে থাকেন। যার ফলে উক্ত কাফেলার অফিসার সহ ৩২ মুরতাদ সৈন্য নিহত এবং অনেক মুরতাদ সদস্য আহত হয়, এছাড়াও মুজাহিদগণ মুরতাদ বাহিনীর দুটি গাড়ি ধ্বংস করে দেন। যার ফলে অন্যদিকে খুব সহজেই মুজাহিদগণ সামরিক ঘাঁটিটি বিজয় করতে সক্ষম হন।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/20/33284/
আল-কায়েদা পূর্ব আফ্রিকান শাখা হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন গত বুধবার সোমালিয়ার শাবেলী রাজ্যের “আইল-সালেনী” শহরে মুরতাদ বাহিনীর সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ঘাঁটি দখল করে নিয়েছেন। এসময় হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন এর পরিচালিত হামলায় 78 এরও বেশি সোমালিয় সরকারি মুরতাদ সৈন্য নিহত এবং কয়েক ডজন মুরতাদ সৈন্য আহত হয়। এছাড়াও মুজাহিদগণ বেশ কিছু সামরিকযান, বিপুল পরিমাণ যুদ্ধ সরঞ্জামাদি, অস্ত্র এবং গোলাবারুদ গনিমত লাভ করেছেন।
শাহাদা নিউজ এর বরাতে জানা যায় যে, হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন গত বুধবার ভোরে দক্ষিণ সোমালিয়ার শাবেলী রাজ্যের মেরকা অঞ্চলের “আইল সালেনী” শহরে সোমালিয় মুরতাদ সরকারী মিলিশিয়াদের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ঘাঁটিতে আক্রমণ শুরু করেন।
সামরিক ঘাঁটিতে গাড়ি বোমা দ্বারা শহীদি অপারেশনের মধ্য দিয়ে অভিযান শুরু করেন মুজাহিদগণ। তারপরে মুজাহিদ ও মুরতাদ বাহিনীর মাঝে কয়েক ঘন্টা ধরে সরাসরি যুদ্ধ হয়, এই সময়ে বিভিন্ন ধরণের ভারী ও হালকা অস্ত্র ব্যবহার করেন হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা।
অবশেষে হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন সামরিক ঘাঁটির উপর পুরো নিয়ন্ত্রণ অর্জন করতে সক্ষম হন। এই অভিযানে নিহত হওয়া বেশিরভাগ মুরতাদ সৈন্যদের মৃতদেহ বর্তমানে ঘাঁটির আশেপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে। তবে পলায়নপর সৈন্যরা এর মধ্যে বেশ কিছু মৃতদেহকে রাজধানী মোগাদিশুতে স্থানান্তরিত করেছে।
এই অভিযানে মুজাহিদদের হামলায় ৪১ এরও অধিক সরকারী মুরতাদ মিলিশিয়া মারা গিয়েছিল এবং প্রথম ব্রিগেডের অধিনায়ক কর্নেল “হাসান জামি” সহ আরো কয়েক ডজন মুরতাদ সদস্য আহত হয়েছিল।
লক্ষণীয় যে, এই অভিযানে আহত হওয়া মুরতাদ সদস্যদের বেশিরভাগই ঘাঁটির আশেপাশের বনাঞ্চলে পালিয়ে গেছে, বর্তমানে মুজাহিদগণ তাদেরকে খোঁজে খোঁজে বের করে বন্দী করছেন।
এই অভিযানের সময় মুজাহিদগণ মুরতাদ বাহিনীর 4টি সামরিকযান ধ্বংস করেন। এছাড়াও 2টি সামরিকযান, 4টি ভারী অস্ত্র, কয়েক ডজন যুদ্ধাস্ত্র এবং প্রচুর পরিমাণ গুলাবারুদ গনিমত লাভ করেন।
মুরতাদ বাহিনী তাদের এই সামরিক ঘাঁটিটি রক্ষা করতে রাজধানী মোগাদিশু হতে তাদের সহকর্মীদের অর্থাৎ যেসকল সৈন্যরা “আইল সালেনী”তে মুজাহিদদের হামলায় অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছিল তাদেরকে সামরিক ঘাঁটিতে সহায়তা করার জন্য নতুন একটি কাফেলা পাঠিয়েছিল। কিন্তু এই কাফেলার সংবাদ আগেই পেয়ে যান মুজাহিদগণ, যার ফলে পথিমধ্যে এই কাফেলাটিও হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের তীব্র হামলার শিকার হয়। এসময় মুজাহিদগণ দীর্ঘ এক ঘণ্টার জন্য মুরতাদ বাহিনীর এই কাফেলাটিকে অবরুদ্ধ করে হামলা চালাতে থাকেন। যার ফলে উক্ত কাফেলার অফিসার সহ ৩২ মুরতাদ সৈন্য নিহত এবং অনেক মুরতাদ সদস্য আহত হয়, এছাড়াও মুজাহিদগণ মুরতাদ বাহিনীর দুটি গাড়ি ধ্বংস করে দেন। যার ফলে অন্যদিকে খুব সহজেই মুজাহিদগণ সামরিক ঘাঁটিটি বিজয় করতে সক্ষম হন।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/02/20/33284/
Comment