তালেবানদের সাথে দীর্ঘ যুদ্ধের পর লাঞ্চনাকর পরাজয় নিয়েই আফগান ছাড়তে শুরু করেছে ক্রুসেডার মার্কিন বাহিনী!
আফগানিস্তান থেকে ক্রুসেডার মার্কিন সেনা প্রত্যাহার শুরু হয়েছে। ক্রুসেডার আমেরিকা এবং ইমারতে ইসলামিয়ার মধ্যে সম্প্রতি সই হওয়া চুক্তির আওতায় এসব ক্রুসেডার সেনাকে প্রত্যাহার করা হচ্ছে বলে নিশ্চিত করা হয়।
আফগানিস্তানে মোতায়েন দখলদার মার্কিন ক্রুসেডার সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র কর্নেল “সনি লেগেট” সোমবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
কর্নেল সনি লেগেট জানায়, বর্তমানে আফগানিস্তানে যে সেনা মোতায়েন রয়েছে তা আগামী ১৩৫ দিনের মধ্যে কমিয়ে ৮ হাজার ৬০০-তে নামিয়ে আনা হবে। যেমনটা চুক্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
মার্কিন সামরিক বাহিনী এক বিবৃতিতে বলেছে, আফগানিস্তানের রাজনৈতিক সঙ্কট আছে কি নেই, কাবুলে প্রেসিডেন্ট একজন নাকি দু জন সেগুলো নিয়ে আমেরিকা সময় নষ্ট করবে না বরং চুক্তি অনুযায়ী ১৩৫ দিনের মধ্যে সেনা সংখ্যা কমিয়ে ৮৬০০-তে নামিয়ে আনা হবে।
আফগানিস্তানে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক নেতা আশরাফ গণি এবং আব্দুল্লাহ আব্দুল্লাহ দুজনই প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেয়ার দিনই ক্রুসেডার মার্কিন প্রশাসন সেনা প্রত্যাহারের এই কার্যক্রম শুরু করলো।
ক্রুসেডার আমেরিকা সেনা প্রত্যাহার শুরু করেছে দুটি ঘাঁটি থেকে। যার একটি হচ্ছে হেলমান্দ প্রদেশের রাজধানী লস্করগাহ শহরে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটি। আরেকটি হল হেরাত প্রদেশের প্রাদেশিক রাজধানীতে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটি ।
প্রাথমিক প্রতিবেদন এবং সংবাদ সূত্রগুলি থেকে অনুমেয় যে, প্রত্যাহারকৃত এই ক্রুসেডার সেনারা প্রাথমিকভাবে কাতারে অবস্থান করবে।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/11/34298/
আফগানিস্তান থেকে ক্রুসেডার মার্কিন সেনা প্রত্যাহার শুরু হয়েছে। ক্রুসেডার আমেরিকা এবং ইমারতে ইসলামিয়ার মধ্যে সম্প্রতি সই হওয়া চুক্তির আওতায় এসব ক্রুসেডার সেনাকে প্রত্যাহার করা হচ্ছে বলে নিশ্চিত করা হয়।
আফগানিস্তানে মোতায়েন দখলদার মার্কিন ক্রুসেডার সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র কর্নেল “সনি লেগেট” সোমবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
কর্নেল সনি লেগেট জানায়, বর্তমানে আফগানিস্তানে যে সেনা মোতায়েন রয়েছে তা আগামী ১৩৫ দিনের মধ্যে কমিয়ে ৮ হাজার ৬০০-তে নামিয়ে আনা হবে। যেমনটা চুক্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
মার্কিন সামরিক বাহিনী এক বিবৃতিতে বলেছে, আফগানিস্তানের রাজনৈতিক সঙ্কট আছে কি নেই, কাবুলে প্রেসিডেন্ট একজন নাকি দু জন সেগুলো নিয়ে আমেরিকা সময় নষ্ট করবে না বরং চুক্তি অনুযায়ী ১৩৫ দিনের মধ্যে সেনা সংখ্যা কমিয়ে ৮৬০০-তে নামিয়ে আনা হবে।
আফগানিস্তানে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক নেতা আশরাফ গণি এবং আব্দুল্লাহ আব্দুল্লাহ দুজনই প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেয়ার দিনই ক্রুসেডার মার্কিন প্রশাসন সেনা প্রত্যাহারের এই কার্যক্রম শুরু করলো।
ক্রুসেডার আমেরিকা সেনা প্রত্যাহার শুরু করেছে দুটি ঘাঁটি থেকে। যার একটি হচ্ছে হেলমান্দ প্রদেশের রাজধানী লস্করগাহ শহরে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটি। আরেকটি হল হেরাত প্রদেশের প্রাদেশিক রাজধানীতে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটি ।
প্রাথমিক প্রতিবেদন এবং সংবাদ সূত্রগুলি থেকে অনুমেয় যে, প্রত্যাহারকৃত এই ক্রুসেডার সেনারা প্রাথমিকভাবে কাতারে অবস্থান করবে।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/03/11/34298/
Comment