খোরাসান | কমান্ড সেন্টারে মুজাহিদদের ইস্তেশহাদী হামলা, হতাহত ৯০ এরও অধিক।
আফগানিস্তানের পাকতিয়া প্রদেশের রাজধানী গার্দিজের একটি সামরিক ঘাঁটিতে তালেবান মুজাহিদদের ইস্তেশহাদী হামলায় ৯০ এরও অধিক মুরতাদ সৈন্য হতাহত হয়েছে।
ক্রুসেডার আমেরিকার গোলাম মুরতাদ কাবুল সরকার (আশরাফ গনি) আক্রমণাত্মক অভিযান শুরুর ঘোষণা দেওয়ার পরে গত ১৪ মে সকাল আটটার দিকে পাকতিয়া প্রদেশের গার্দিজ অঞ্চলে অবস্থিত মুরতাদ কাবুল প্রশাসনের প্রধান কমান্ডো সেন্টার লক্ষ্য করে আক্রমণাত্মক শহীদি হামলা চালিয়েছেন একজন তালেবান মুজাহিদ।
শহীদি হামলাটি চালানোর কিছুক্ষণের মধ্যেই কাবুল প্রশাসনের মুরতাদ বাহিনীর কমান্ড সেন্টারের দক্ষিণের প্রাচীর ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়। সেন্টারে থাকা ৫০ কমান্ডো সেনা নিহত এবং আরো ৪০ এরও অধিক কমান্ডো আহত হয়েছে।
তালেবান মুখপাত্র মুহতারাম জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ জানান যে, হামলার ঘটনাস্থলের আশেপাশে কোনো বেসামরিক বসতি নেই এবং আক্রমণে বেসামরিক লোকজনের হতাহতের খবরটি সম্পূর্ণ অসত্য। হামলার চিত্র ও ভিডিওগুলো থেকে এটি স্পষ্ট যে আক্রমণটি কেবলমাত্র সামরিক সেন্টারের ভবনের উপর খুবই দক্ষতার সাথে এবং যুক্তিসঙ্গতভাবে পরিচালনা করা হয়েছে। আর তা লক্ষ্যবস্তুতে সফলভাবে অঘাত হানতে সক্ষম হয়েছে।
তিনি আরো জানান যে, কাবুল প্রশাসনের প্রধান আশরাফ গনি যখন ইসলামী ইমারাতের মুজাহিদদের উপর আক্রমণাত্মক হামলা চালাতে নির্দেশ দিয়েছিল, তখনই তালেবান মুজাহিদগণ আক্রমণাত্মক অভিযান শুরু করেছেন।
তিনি স্পষ্ট ভাষায় এটাও জানিয়ে দিয়েছেন যে, কাবুল সরকারের আক্রমণাত্মক হামলা চালানোর নির্দেশের ফলে কাবুল প্রশাসনের সকল ধরণের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও তাদের সামরিক বাহিনীর কমান্ড সেন্টারগুলো নিজেদের সকল ধরণের নিরাপত্তা হারিয়েছে; এগুলো এখন আর মুজাহিদদের হামলা থেকে নিরাপদ নয়
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/05/15/37811/
আফগানিস্তানের পাকতিয়া প্রদেশের রাজধানী গার্দিজের একটি সামরিক ঘাঁটিতে তালেবান মুজাহিদদের ইস্তেশহাদী হামলায় ৯০ এরও অধিক মুরতাদ সৈন্য হতাহত হয়েছে।
ক্রুসেডার আমেরিকার গোলাম মুরতাদ কাবুল সরকার (আশরাফ গনি) আক্রমণাত্মক অভিযান শুরুর ঘোষণা দেওয়ার পরে গত ১৪ মে সকাল আটটার দিকে পাকতিয়া প্রদেশের গার্দিজ অঞ্চলে অবস্থিত মুরতাদ কাবুল প্রশাসনের প্রধান কমান্ডো সেন্টার লক্ষ্য করে আক্রমণাত্মক শহীদি হামলা চালিয়েছেন একজন তালেবান মুজাহিদ।
শহীদি হামলাটি চালানোর কিছুক্ষণের মধ্যেই কাবুল প্রশাসনের মুরতাদ বাহিনীর কমান্ড সেন্টারের দক্ষিণের প্রাচীর ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়। সেন্টারে থাকা ৫০ কমান্ডো সেনা নিহত এবং আরো ৪০ এরও অধিক কমান্ডো আহত হয়েছে।
তালেবান মুখপাত্র মুহতারাম জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ জানান যে, হামলার ঘটনাস্থলের আশেপাশে কোনো বেসামরিক বসতি নেই এবং আক্রমণে বেসামরিক লোকজনের হতাহতের খবরটি সম্পূর্ণ অসত্য। হামলার চিত্র ও ভিডিওগুলো থেকে এটি স্পষ্ট যে আক্রমণটি কেবলমাত্র সামরিক সেন্টারের ভবনের উপর খুবই দক্ষতার সাথে এবং যুক্তিসঙ্গতভাবে পরিচালনা করা হয়েছে। আর তা লক্ষ্যবস্তুতে সফলভাবে অঘাত হানতে সক্ষম হয়েছে।
তিনি আরো জানান যে, কাবুল প্রশাসনের প্রধান আশরাফ গনি যখন ইসলামী ইমারাতের মুজাহিদদের উপর আক্রমণাত্মক হামলা চালাতে নির্দেশ দিয়েছিল, তখনই তালেবান মুজাহিদগণ আক্রমণাত্মক অভিযান শুরু করেছেন।
তিনি স্পষ্ট ভাষায় এটাও জানিয়ে দিয়েছেন যে, কাবুল সরকারের আক্রমণাত্মক হামলা চালানোর নির্দেশের ফলে কাবুল প্রশাসনের সকল ধরণের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও তাদের সামরিক বাহিনীর কমান্ড সেন্টারগুলো নিজেদের সকল ধরণের নিরাপত্তা হারিয়েছে; এগুলো এখন আর মুজাহিদদের হামলা থেকে নিরাপদ নয়
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/05/15/37811/
Comment