আফগান ইসলামি ইমারতে গণতান্ত্রিক নির্বাচন কমিশনের কোন প্রয়োজন নেই: তালিবান
গত আগস্টে আফগানিস্তানে প্রশাসনের দায়িত্ব নেয় ইমারতে ইসলামিয়ার তালিবান মুজাহিদিন। এরপর সম্প্রতি তালিবান সরকার ঘোষণা করেছেন যে, তারা দেশটির গণতান্ত্রিক নির্বাচন কমিশন ভেঙে দিয়েছেন।
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের নতুন প্রশাসনের অন্যতম মুখপাত্র মুহতারাম বিলাল কেরিমির (হাফি) দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, বর্তমানে আফগানিস্তানে গণতান্ত্রিক নির্বাচন কমিশনের অস্তিত্বের কোন প্রয়োজন নেই, তাই এটি ভেঙে দেওয়া হয়েছে।
এই ঘোষণার পর তালিবান সরকার বিরোধীরা বলেছে যে, নির্বাচন কমিশন ভেঙ্গে দেওয়ার এই সিদ্ধান্ত একটি ইঙ্গিত যে, তালিবান সরকার (ইসলাম বিরোধী) গণতন্ত্রে বিশ্বাসী না।
যদিও তালিবানরা দোহা চুক্তি থেকে শুরু করে প্রতিটি স্থানেই স্পষ্ট ভাষায় বলে আসছেন যে, আফগানিস্তান পরিচালিত হবে ইসলামিক শরিয়াহ্ ব্যাবস্থার মাধ্যমে। তারপরেও কিছু সেক্যূলার দিবাস্বপ্ন দেখছে যে, তাদের বিদেশি প্রভুদের বিভিন্ন চাপের মুখে তালিবান গণতান্ত্রিক কুফরি ব্যাবস্থা প্রতিষ্ঠিত রাখবে।
অন্যদিকে তালিবানদের ‘কমিশন ফর ক্লিনিং দ্য লাইনস’, এমন সব লোককে সরকারি বিভিন্ন দায়িত্ব থেকে বরখাস্ত করছে, যাদেরকে তাদের অবস্থানের অপব্যবহার করতে দেখা গেছে।
এই ধারাবাহিকতায় এখন পর্যন্ত প্রায় ২,০০০ সদস্যকে বরখাস্ত করা হয়েছে বলে জানা গেছে। বরখাস্তকৃতদের মধ্যে বিভিন্ন প্রদেশের প্রশাসকও রয়েছেন।
উল্লেখ্য, তালিবান উমারাগণের এই উদ্যোগেড় মাধ্যমে অপব্যাখ্যাকারী ও খারেজিদের অনেক অলিক দাবিই এখন ভুল প্রমাণিত হবে বলে মত হক্কানী উলামাগণের।
গত আগস্টে আফগানিস্তানে প্রশাসনের দায়িত্ব নেয় ইমারতে ইসলামিয়ার তালিবান মুজাহিদিন। এরপর সম্প্রতি তালিবান সরকার ঘোষণা করেছেন যে, তারা দেশটির গণতান্ত্রিক নির্বাচন কমিশন ভেঙে দিয়েছেন।
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের নতুন প্রশাসনের অন্যতম মুখপাত্র মুহতারাম বিলাল কেরিমির (হাফি) দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, বর্তমানে আফগানিস্তানে গণতান্ত্রিক নির্বাচন কমিশনের অস্তিত্বের কোন প্রয়োজন নেই, তাই এটি ভেঙে দেওয়া হয়েছে।
এই ঘোষণার পর তালিবান সরকার বিরোধীরা বলেছে যে, নির্বাচন কমিশন ভেঙ্গে দেওয়ার এই সিদ্ধান্ত একটি ইঙ্গিত যে, তালিবান সরকার (ইসলাম বিরোধী) গণতন্ত্রে বিশ্বাসী না।
যদিও তালিবানরা দোহা চুক্তি থেকে শুরু করে প্রতিটি স্থানেই স্পষ্ট ভাষায় বলে আসছেন যে, আফগানিস্তান পরিচালিত হবে ইসলামিক শরিয়াহ্ ব্যাবস্থার মাধ্যমে। তারপরেও কিছু সেক্যূলার দিবাস্বপ্ন দেখছে যে, তাদের বিদেশি প্রভুদের বিভিন্ন চাপের মুখে তালিবান গণতান্ত্রিক কুফরি ব্যাবস্থা প্রতিষ্ঠিত রাখবে।
অন্যদিকে তালিবানদের ‘কমিশন ফর ক্লিনিং দ্য লাইনস’, এমন সব লোককে সরকারি বিভিন্ন দায়িত্ব থেকে বরখাস্ত করছে, যাদেরকে তাদের অবস্থানের অপব্যবহার করতে দেখা গেছে।
এই ধারাবাহিকতায় এখন পর্যন্ত প্রায় ২,০০০ সদস্যকে বরখাস্ত করা হয়েছে বলে জানা গেছে। বরখাস্তকৃতদের মধ্যে বিভিন্ন প্রদেশের প্রশাসকও রয়েছেন।
উল্লেখ্য, তালিবান উমারাগণের এই উদ্যোগেড় মাধ্যমে অপব্যাখ্যাকারী ও খারেজিদের অনেক অলিক দাবিই এখন ভুল প্রমাণিত হবে বলে মত হক্কানী উলামাগণের।
Comment