সোমালিয়া | রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন আশ-শাবাব, হতাহত ২৫ সেনা
সোমালিয়ায় পশ্চিমাদের গোলাম নেতাদের মধ্যে ক্ষমতার লড়াই যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই মুহুর্তেই ইসলামিক প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ-শাবাব যোদ্ধারা সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুর একটি গুরুত্বপূর্ণ শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছেন বলে জানা গেছে।
বিবরণ অনুযায়ী, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামিক প্রতিরোধ বাহিনী হারকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা ৩০ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার খুব ভোরে রাজধানী মোগাদিশু থেকে ৩০ কিলোমিটার উত্তরের বাল’আদ শহরে ভারি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তীব্র হামলা চালিয়েছে। এসময় তাঁরা কৌশলগত শহরটি দখল করে নেয়ার আগে গাদ্দার সরকারী বাহিনী এবং হারশাবেলির আঞ্চলিক বাহিনীর সাথে ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধে অবতীর্ণ হন।
এদিন বিকালে আশ-শাবাবের সাথে সম্পৃক্ত শাহাদাহ নিউজ জানিয়েছে যে, এই অভিযানে এক কমান্ডারসহ ৭ গাদ্দার সৈন্য নিহত এবং ৩ সৈন্য আহত হয়েছে। তবে সন্ধ্যার পরে স্থানীয় একটি মিডিয়া যোগ করেছে যে, হামলায় গাদ্দার সামরিক বাহিনীর ১০ সৈন্য নিহত এবং আরও ১৫ সৈন্য আহত হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা মিডিয়াকে বলেছেন যে, সোমালি সৈন্যরা তাদের ঘাঁটি খালি করার পরে ইসলামপন্থী যোদ্ধাদের বাল’আদের রাস্তায় টহল দিতে দেখা গেছে। এই বছরের মধ্যে শহরটি একাধিকবার আশ-শাবাব ও সরকারের মধ্যে হাত বদল হয়েছে।
আশ-শাবাব অধিভুক্ত মিডিয়া বিশদ বিবরণ না দিয়ে জানিয়ে যে, মুজাহিদগণ শহরটির সামরিক ঘাঁটি, চেকপোস্ট ও ব্যারাকে ব্যাপক আক্রমণ এবং শহর বিজয়ের পর স্থানীয় এমপির একটি গাড়ি এবং অন্যান্য অসংখ্য অস্ত্র ও সরঞ্জাম গনিমত পেয়েছেন। সূত্রটি আরও নিশ্চিত করেছে যে, মুজাহিদরা আফ্রিকান ইউনিয়নের সৈন্যদের দ্বারা শহরটি পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টাকেও প্রতিহত করেছেন।
সোমালিয়ায় পশ্চিমাদের গোলাম নেতাদের মধ্যে ক্ষমতার লড়াই যখন তুঙ্গে, ঠিক সেই মুহুর্তেই ইসলামিক প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ-শাবাব যোদ্ধারা সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুর একটি গুরুত্বপূর্ণ শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছেন বলে জানা গেছে।
বিবরণ অনুযায়ী, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামিক প্রতিরোধ বাহিনী হারকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা ৩০ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার খুব ভোরে রাজধানী মোগাদিশু থেকে ৩০ কিলোমিটার উত্তরের বাল’আদ শহরে ভারি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তীব্র হামলা চালিয়েছে। এসময় তাঁরা কৌশলগত শহরটি দখল করে নেয়ার আগে গাদ্দার সরকারী বাহিনী এবং হারশাবেলির আঞ্চলিক বাহিনীর সাথে ভয়ঙ্কর বন্দুকযুদ্ধে অবতীর্ণ হন।
এদিন বিকালে আশ-শাবাবের সাথে সম্পৃক্ত শাহাদাহ নিউজ জানিয়েছে যে, এই অভিযানে এক কমান্ডারসহ ৭ গাদ্দার সৈন্য নিহত এবং ৩ সৈন্য আহত হয়েছে। তবে সন্ধ্যার পরে স্থানীয় একটি মিডিয়া যোগ করেছে যে, হামলায় গাদ্দার সামরিক বাহিনীর ১০ সৈন্য নিহত এবং আরও ১৫ সৈন্য আহত হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা মিডিয়াকে বলেছেন যে, সোমালি সৈন্যরা তাদের ঘাঁটি খালি করার পরে ইসলামপন্থী যোদ্ধাদের বাল’আদের রাস্তায় টহল দিতে দেখা গেছে। এই বছরের মধ্যে শহরটি একাধিকবার আশ-শাবাব ও সরকারের মধ্যে হাত বদল হয়েছে।
আশ-শাবাব অধিভুক্ত মিডিয়া বিশদ বিবরণ না দিয়ে জানিয়ে যে, মুজাহিদগণ শহরটির সামরিক ঘাঁটি, চেকপোস্ট ও ব্যারাকে ব্যাপক আক্রমণ এবং শহর বিজয়ের পর স্থানীয় এমপির একটি গাড়ি এবং অন্যান্য অসংখ্য অস্ত্র ও সরঞ্জাম গনিমত পেয়েছেন। সূত্রটি আরও নিশ্চিত করেছে যে, মুজাহিদরা আফ্রিকান ইউনিয়নের সৈন্যদের দ্বারা শহরটি পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টাকেও প্রতিহত করেছেন।
Comment