মালিতে রুশ সেনাদের উপর আল-কায়েদার প্রথম হামলা, হতাহত এক ডজনেরও বেশি
সম্প্রতি পশ্চিম আফ্রিকার মালিতে ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের বিজয় অভিযান রুখতে যুদ্ধে জড়িয়ত হয়েছিল দখলদার রাশিয়া। সেই লক্ষ্যে দেশটির ভাড়াটে সামরিক কোম্পানি ‘ওয়াগনার’ মালির বিভিন্ন অঞ্চলে সক্রিয় সংঘাতে জড়াতে শুরু করেছে বলে জানা গেছে। সেইসাথে ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হাতে প্রথমবারের মত হতাহতের শিকার হয়েছে ভাড়াটে বাহিনীটি।
রাশিয়ার কুখ্যাত প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ঘনিষ্ঠতার জন্য পরিচিত এবং “পুতিনের গোপন বাহিনী” নামে পরিচিত বেসরকারী নিরাপত্তা সংস্থা ‘ওয়াগনার’।
দখলদার ফ্রান্স দীর্ঘ যুদ্ধে বিপর্যস্ত হয়ে যখন একে একে মালির বিভিন্ন অঞ্চল ছাড়তে শুরু করেছে, তখন হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে পড়ে ফ্রান্সর পালিত মালির গোলাম সরকার। কেননা দখলদার ফ্রান্স মালি ছাড়ার সাথে সাথে ধীরে ধীরে বিভিন্ন অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিতে শুরু করেছেন আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এবং তাঁরা ২০১২ সালের ন্যায় রাজধানী বামাকোর দিকে অগ্রসর হতে শুরু করেছেন।
এর ফলে ফ্রান্সের গোলাম সরকার নিজেদের খমতার মসনদ টিকিয়ে রাখতে তাদের পূর্বেকার প্রভুদের থেকে মুখ ঘুরিয়ে আরেক নতুন প্রভু রাশিয়ার দিকে ফিরেছে। সেই সূত্রে দখলদার রাশিয়াও তাদের নতুন গোলামদের রক্ষা করতে নিজেদের বেসরকারী নিরাপত্তা সংস্থা ‘ওয়াগনার’কে মালিতে মোতায়েন করতে শুরু করেছিল।
স্থানীয় সূত্র জানায় যে ‘ওয়াগনার’ নামক এই ভাড়াটিয়া সামরিক বাহিনীটি ইতিমধ্যে মালিতে ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে সংঘর্ষে জড়িত হতে শুরু করেছে।
অঞ্চলটি থেকে প্রেরিত তথ্য অনুসারে, মালির মোপ্তি রাজ্যের বান্দিয়াগাড়া এবং ব্যাঙ্কাস বসতিগুলোর কাছে ভাড়াটিয়া বাহিনী ও প্রতিরোধ যোদ্ধাদের মাঝে লড়াই শুরু হয়েছে। সূত্রটি জানায়, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত নুসরতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম) এবং রাশিয়ান বাহিনীর মধ্যে এই সংঘর্ষ শুরু হয়েছে।
সূত্রটি আরও নিশ্চিত করেছে যে, সংঘর্ষের সময় ‘জেএনআইএম’ যোদ্ধাদের কৌশলি গেরিলা হামলায় বড়ধরণের ক্ষয়ক্ষতির শিকার হচ্ছে রাশিয়ান বাহিনীটি। সেই সাথে এক ডজনেরও বেশি দখলদার ভাড়াটিয়া সৈন্য নিহত ও আহত হয়েছে।
আশা করা হচ্ছে, আল্লাহ্র ইচ্ছায় ক্রুসেডার ফ্রান্সের মতো দখলদার রাশিয়ার এই ভাড়াটিয়া সৈন্যরাও খুব শীগ্রই মালি থেকে পালাতে শুরু করবে।
সম্প্রতি পশ্চিম আফ্রিকার মালিতে ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের বিজয় অভিযান রুখতে যুদ্ধে জড়িয়ত হয়েছিল দখলদার রাশিয়া। সেই লক্ষ্যে দেশটির ভাড়াটে সামরিক কোম্পানি ‘ওয়াগনার’ মালির বিভিন্ন অঞ্চলে সক্রিয় সংঘাতে জড়াতে শুরু করেছে বলে জানা গেছে। সেইসাথে ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হাতে প্রথমবারের মত হতাহতের শিকার হয়েছে ভাড়াটে বাহিনীটি।
রাশিয়ার কুখ্যাত প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ঘনিষ্ঠতার জন্য পরিচিত এবং “পুতিনের গোপন বাহিনী” নামে পরিচিত বেসরকারী নিরাপত্তা সংস্থা ‘ওয়াগনার’।
দখলদার ফ্রান্স দীর্ঘ যুদ্ধে বিপর্যস্ত হয়ে যখন একে একে মালির বিভিন্ন অঞ্চল ছাড়তে শুরু করেছে, তখন হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে পড়ে ফ্রান্সর পালিত মালির গোলাম সরকার। কেননা দখলদার ফ্রান্স মালি ছাড়ার সাথে সাথে ধীরে ধীরে বিভিন্ন অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিতে শুরু করেছেন আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এবং তাঁরা ২০১২ সালের ন্যায় রাজধানী বামাকোর দিকে অগ্রসর হতে শুরু করেছেন।
এর ফলে ফ্রান্সের গোলাম সরকার নিজেদের খমতার মসনদ টিকিয়ে রাখতে তাদের পূর্বেকার প্রভুদের থেকে মুখ ঘুরিয়ে আরেক নতুন প্রভু রাশিয়ার দিকে ফিরেছে। সেই সূত্রে দখলদার রাশিয়াও তাদের নতুন গোলামদের রক্ষা করতে নিজেদের বেসরকারী নিরাপত্তা সংস্থা ‘ওয়াগনার’কে মালিতে মোতায়েন করতে শুরু করেছিল।
স্থানীয় সূত্র জানায় যে ‘ওয়াগনার’ নামক এই ভাড়াটিয়া সামরিক বাহিনীটি ইতিমধ্যে মালিতে ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে সংঘর্ষে জড়িত হতে শুরু করেছে।
অঞ্চলটি থেকে প্রেরিত তথ্য অনুসারে, মালির মোপ্তি রাজ্যের বান্দিয়াগাড়া এবং ব্যাঙ্কাস বসতিগুলোর কাছে ভাড়াটিয়া বাহিনী ও প্রতিরোধ যোদ্ধাদের মাঝে লড়াই শুরু হয়েছে। সূত্রটি জানায়, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত নুসরতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম) এবং রাশিয়ান বাহিনীর মধ্যে এই সংঘর্ষ শুরু হয়েছে।
সূত্রটি আরও নিশ্চিত করেছে যে, সংঘর্ষের সময় ‘জেএনআইএম’ যোদ্ধাদের কৌশলি গেরিলা হামলায় বড়ধরণের ক্ষয়ক্ষতির শিকার হচ্ছে রাশিয়ান বাহিনীটি। সেই সাথে এক ডজনেরও বেশি দখলদার ভাড়াটিয়া সৈন্য নিহত ও আহত হয়েছে।
আশা করা হচ্ছে, আল্লাহ্র ইচ্ছায় ক্রুসেডার ফ্রান্সের মতো দখলদার রাশিয়ার এই ভাড়াটিয়া সৈন্যরাও খুব শীগ্রই মালি থেকে পালাতে শুরু করবে।
Comment