দখলদার মার্কিন সেনাদের হাতে নিখোঁজ শিশুকে খুঁজে বের করল তালিবান
গত বছরের ১৪ আগস্ট আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের নিয়ন্ত্রণ নেন ইমারতে ইসলামিয়ার তালিবান মুজাহিদিন। সেসময় দখলদার মার্কিন বাহিনী ও তাদের গোলামরা তড়িঘড়ি করে আফগান ছাড়ার চেষ্টা করে। তখন কাঁটাতারের উপর দিয়ে মার্কিন সৈন্যদের কাছে ২ মাসের এক শিশুকেও হস্তান্তর করা হয়। মার্কিন সেনাদের হাতে শিশুটিকে দেওয়ার পর সে নিখোঁজ হয়।
এই ঘটনার ৫ মাস পর নিখোঁজ শিশুটিকে খুঁজে বের করেন তালিবান প্রশাসনের নিরাপত্তা বাহিনী।
নিখোঁজ শিশুটির বাবার নাম মির্জা আলি। এই ব্যাক্তি ১০ বছর ধরে দখলদার মার্কিন দূতাবাসে আগ্রাসী শত্রুদের নিরাপত্তা প্রহরী হিসাবে কাজ করেছিল। ইমারতে ইসলামিয়ার তালিবান মুজাহিদিন যখন কাবুলের নিয়ন্ত্রণ নেন, তখন সে ও তার স্ত্রী নিজের ৫ সন্তানেকে নিয়ে আফগানিস্তান থেকে পালানোর জন্য কাবুল বিমানবন্দরে যায়। কিন্তু ১৯ আগস্ট বিমানবন্দরে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়, তখন মির্জা আলী দ্রুত পালানোর জন্য তার ২ মাসের সন্তান সুহেলকে কাঁটাতারের উপর দিয়ে মার্কিন সৈন্যদের কাছে হস্তান্তর করে। যেমনটি বিশ্ব মিডিয়ার ব্যাপকভাবে প্রচার করা হয়।
এদিকে মার্কিনীদের উক্ত গোলাম মির্জা আলী বিমানবন্দরে যাওয়ার পর ছেলে সুহেলকে আর খুঁজে পায়নি। কেননা আলীর পরম বিশ্বস্ত মার্কিন সেনারা মিডিয়ার সামনে নিজেদের মহানুভব হিসাবে প্রকাশ করলেও মিডিয়ার অন্তরালে তারা ২ মাসের শিশুটিকে ফেলে রেখেই পালিয়ে যায়।
অপরদিকে তালিবান প্রশাসন দেশের প্রতিটি জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং কাবুলে হওয়া বিশৃঙ্খলা সুষ্ঠ তদন্ত করতে অনুসন্ধান প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখেন। পরে এই অনুসন্ধান প্রচেষ্টার মাধ্যমে তালিবানদের নিরাপত্তা বাহিনী ২ মাসের ছোট্ট সুহেলকে খুঁজে বের করেন।
শিশুটিকে উদ্ধার করার পর জানা যায় যে, দখলদার মার্কিন বাহিনী শিশুটিকে বিমানবন্দরে ফলে চলে যায়। তখন ২৯ বছর বয়সী হামিদ সাফি নামক একজন ট্যাক্সিচালক শিশুটিকে বিমানবন্দরে খুঁজে পেয়ে বাড়িতে নিয়ে যান। পরে তালিবানদের নিরাপত্তা বাহিনী বিষয়টি জানার পর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন এবং অল্প সময়ের জন্য আটকে রাখেন। সাফি জানান, তিনি সুহেলকে নিজের সন্তানের মতো মানুষ করতে চেয়েছেন।
আফগানিস্তানের তালিবান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন যে, সুহেলকে উদ্ধারের পর কাবুলে তার আত্মীয়দের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ঘোষণা করা হয়েছে যে ছোট ছেলেটিকে শীঘ্রই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হবে, যেখানে তার পরিবার রয়েছে।
একই তারিখে, কাঁটাতারের উপর দিয়ে মার্কিন সৈন্যদের কাছে হস্তান্তরের সময় একটব মেয়ের ছবিও প্রকাশিত হয়েছিল। পরে তালিবানরাই উক্ত মেয়েটিকে উদ্ধার করেন৷ এবং পরে তার পরিবারের কাছে পৌঁছে দেন।
এই ঘটনা থেকে সংক্ষেপে এটুকুই বলা যায় যে, “আমেরিকার শত্রু হওয়ার চাইতে বন্ধু হওয়া অধিক বিপদজনক”।
গত বছরের ১৪ আগস্ট আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের নিয়ন্ত্রণ নেন ইমারতে ইসলামিয়ার তালিবান মুজাহিদিন। সেসময় দখলদার মার্কিন বাহিনী ও তাদের গোলামরা তড়িঘড়ি করে আফগান ছাড়ার চেষ্টা করে। তখন কাঁটাতারের উপর দিয়ে মার্কিন সৈন্যদের কাছে ২ মাসের এক শিশুকেও হস্তান্তর করা হয়। মার্কিন সেনাদের হাতে শিশুটিকে দেওয়ার পর সে নিখোঁজ হয়।
এই ঘটনার ৫ মাস পর নিখোঁজ শিশুটিকে খুঁজে বের করেন তালিবান প্রশাসনের নিরাপত্তা বাহিনী।
নিখোঁজ শিশুটির বাবার নাম মির্জা আলি। এই ব্যাক্তি ১০ বছর ধরে দখলদার মার্কিন দূতাবাসে আগ্রাসী শত্রুদের নিরাপত্তা প্রহরী হিসাবে কাজ করেছিল। ইমারতে ইসলামিয়ার তালিবান মুজাহিদিন যখন কাবুলের নিয়ন্ত্রণ নেন, তখন সে ও তার স্ত্রী নিজের ৫ সন্তানেকে নিয়ে আফগানিস্তান থেকে পালানোর জন্য কাবুল বিমানবন্দরে যায়। কিন্তু ১৯ আগস্ট বিমানবন্দরে ব্যাপক বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়, তখন মির্জা আলী দ্রুত পালানোর জন্য তার ২ মাসের সন্তান সুহেলকে কাঁটাতারের উপর দিয়ে মার্কিন সৈন্যদের কাছে হস্তান্তর করে। যেমনটি বিশ্ব মিডিয়ার ব্যাপকভাবে প্রচার করা হয়।
এদিকে মার্কিনীদের উক্ত গোলাম মির্জা আলী বিমানবন্দরে যাওয়ার পর ছেলে সুহেলকে আর খুঁজে পায়নি। কেননা আলীর পরম বিশ্বস্ত মার্কিন সেনারা মিডিয়ার সামনে নিজেদের মহানুভব হিসাবে প্রকাশ করলেও মিডিয়ার অন্তরালে তারা ২ মাসের শিশুটিকে ফেলে রেখেই পালিয়ে যায়।
অপরদিকে তালিবান প্রশাসন দেশের প্রতিটি জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং কাবুলে হওয়া বিশৃঙ্খলা সুষ্ঠ তদন্ত করতে অনুসন্ধান প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখেন। পরে এই অনুসন্ধান প্রচেষ্টার মাধ্যমে তালিবানদের নিরাপত্তা বাহিনী ২ মাসের ছোট্ট সুহেলকে খুঁজে বের করেন।
শিশুটিকে উদ্ধার করার পর জানা যায় যে, দখলদার মার্কিন বাহিনী শিশুটিকে বিমানবন্দরে ফলে চলে যায়। তখন ২৯ বছর বয়সী হামিদ সাফি নামক একজন ট্যাক্সিচালক শিশুটিকে বিমানবন্দরে খুঁজে পেয়ে বাড়িতে নিয়ে যান। পরে তালিবানদের নিরাপত্তা বাহিনী বিষয়টি জানার পর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন এবং অল্প সময়ের জন্য আটকে রাখেন। সাফি জানান, তিনি সুহেলকে নিজের সন্তানের মতো মানুষ করতে চেয়েছেন।
আফগানিস্তানের তালিবান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন যে, সুহেলকে উদ্ধারের পর কাবুলে তার আত্মীয়দের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ঘোষণা করা হয়েছে যে ছোট ছেলেটিকে শীঘ্রই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হবে, যেখানে তার পরিবার রয়েছে।
একই তারিখে, কাঁটাতারের উপর দিয়ে মার্কিন সৈন্যদের কাছে হস্তান্তরের সময় একটব মেয়ের ছবিও প্রকাশিত হয়েছিল। পরে তালিবানরাই উক্ত মেয়েটিকে উদ্ধার করেন৷ এবং পরে তার পরিবারের কাছে পৌঁছে দেন।
এই ঘটনা থেকে সংক্ষেপে এটুকুই বলা যায় যে, “আমেরিকার শত্রু হওয়ার চাইতে বন্ধু হওয়া অধিক বিপদজনক”।
Comment