বিজয়ের অগ্রাভিজান | চার দিনে ৩টি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিল ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা
ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদা পূর্ব আফ্রিকা শাখা আশ-শাবাবের মুজাহিদরা গত ৪ দিনে সোমালিয়ার ৩টি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন বলে জানা গেছে। এসময় পশ্চিমা গোলামদের সাথে কয়েক দফায় সংঘর্ষ হয় প্রতিরোধ যোদ্ধাদের।
স্থানীয় মিডিয়া সূত্রে জানা গেছে, আশ-শাবাব প্রতিরোধ যোদ্ধারা মঙ্গলবার সকালে নতুন করে একটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন। রাজধানী মোগাদিশু থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার উত্তরে কালিমো শহরে ভরি যুদ্ধাস্ত্র নিয়ে প্রবেশ করে আশ-শাবাব যোদ্ধারা। এসময় সোমালি গাদ্দার সামরিক বাহিনীর সাথে প্রচন্ড লড়াই হয় মুজাহিদদের।
তবে গাদ্দার সেনারা প্রদিরোধ বাহিনী আশ-শাবাবের হামলার সামনে বেশিক্ষণ টেকে থাকতে পারি নি। ফলে দিনের প্রথমভাগেই শহরটির প্রধান সামরিক ঘাঁটি নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হন আশ-শাবাব যোদ্ধারা। এরপর অতি সামান্য সময়ের মধ্যেই ‘কালিমো’ শহরের নিয়ন্ত্রণও নিয়ে নিতে সক্ষম হন আশ-শাবাব মুজাহিদগণ। স্থানীয় একটি মিডিয়া জানিয়েছে যে, এসময় অন্তত ২ গাদ্দার সেনা নিহত হয়েছে, এবং আরও অনেক সৈন্য আহত হয়ে পালিয়েছে।
এদিকে গত ৭ জানুয়ারি, সোমালিয়ার বাহদো শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন হারাকাতুশ-শাবাব মুজাহিদিন। শহরটি বিজয় অভিযানের পূর্বে ধুষমারবব শহরের উপকন্ঠে সোমালি গাদ্দার সেনাদের সাথে তীব্র লড়াই হয় আশ-শাবাবের ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের। স্থানীয়দের মতে, শাবাব যোদ্ধাদের শক্তিশালী আক্রমণের সামনে পরাজিত হয় সোমালি সেনারা। এরপর প্রতিরোধ যোদ্ধাদের বিনা লড়াইয়ে বাহদো শহরের দিকে এগিয়ে যান এবং শহরটির নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেন।
অপরদিকে বাহদো শহরের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার ২ দিন পর অর্থাৎ ৯ জানুয়ারি, মুজাহিদগণ পূণরায় জালাজদুদ রাজ্যে অভিযান চালান। এবার মুজাহিদদের লক্ষ্য ছিল রাজ্যটির ‘আদাকিবির’ শহর বিজয়। সেই লক্ষ্যে মুজাহিদগণ ঐদিন বিকালে শহরটি ঘেরাও করেন, এবং গাদ্দার সামরিক বাহিনীর উপর ভারি অস্ত্রশস্ত্র দ্বারা হামলা চালান। যখন জালাজদুদ প্রশাসনের সাথে ভয়াবহ লড়াই শুরু হয় আশ-শাবাব যোদ্ধাদের। পরে গাদ্দার সৈন্যরা কোনরকম জীবন বাঁচাতে শহর ছেড়ে পালাতে সক্ষম হয়।
আর প্রতিটি শহর থেকে গাদ্দার সেনাদের পলায়নের এসব শহরে তাওহীদের কালিমা খচিত বিজয়ের পতাকা উত্তলন করেন মুজাহিদগণ।
এই পরিস্থিতিতে বিশ্লেষকগণ এখন আসা প্রকাশ করছেন যে, আফগানিস্তানের মতো সোমালিয়ার মুজাহিদরাও হয়তো সকলের ধারনার অনেক আগেই দেশটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে সক্ষম হবেন।
ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদা পূর্ব আফ্রিকা শাখা আশ-শাবাবের মুজাহিদরা গত ৪ দিনে সোমালিয়ার ৩টি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন বলে জানা গেছে। এসময় পশ্চিমা গোলামদের সাথে কয়েক দফায় সংঘর্ষ হয় প্রতিরোধ যোদ্ধাদের।
স্থানীয় মিডিয়া সূত্রে জানা গেছে, আশ-শাবাব প্রতিরোধ যোদ্ধারা মঙ্গলবার সকালে নতুন করে একটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন। রাজধানী মোগাদিশু থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার উত্তরে কালিমো শহরে ভরি যুদ্ধাস্ত্র নিয়ে প্রবেশ করে আশ-শাবাব যোদ্ধারা। এসময় সোমালি গাদ্দার সামরিক বাহিনীর সাথে প্রচন্ড লড়াই হয় মুজাহিদদের।
তবে গাদ্দার সেনারা প্রদিরোধ বাহিনী আশ-শাবাবের হামলার সামনে বেশিক্ষণ টেকে থাকতে পারি নি। ফলে দিনের প্রথমভাগেই শহরটির প্রধান সামরিক ঘাঁটি নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হন আশ-শাবাব যোদ্ধারা। এরপর অতি সামান্য সময়ের মধ্যেই ‘কালিমো’ শহরের নিয়ন্ত্রণও নিয়ে নিতে সক্ষম হন আশ-শাবাব মুজাহিদগণ। স্থানীয় একটি মিডিয়া জানিয়েছে যে, এসময় অন্তত ২ গাদ্দার সেনা নিহত হয়েছে, এবং আরও অনেক সৈন্য আহত হয়ে পালিয়েছে।
এদিকে গত ৭ জানুয়ারি, সোমালিয়ার বাহদো শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন হারাকাতুশ-শাবাব মুজাহিদিন। শহরটি বিজয় অভিযানের পূর্বে ধুষমারবব শহরের উপকন্ঠে সোমালি গাদ্দার সেনাদের সাথে তীব্র লড়াই হয় আশ-শাবাবের ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের। স্থানীয়দের মতে, শাবাব যোদ্ধাদের শক্তিশালী আক্রমণের সামনে পরাজিত হয় সোমালি সেনারা। এরপর প্রতিরোধ যোদ্ধাদের বিনা লড়াইয়ে বাহদো শহরের দিকে এগিয়ে যান এবং শহরটির নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেন।
অপরদিকে বাহদো শহরের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার ২ দিন পর অর্থাৎ ৯ জানুয়ারি, মুজাহিদগণ পূণরায় জালাজদুদ রাজ্যে অভিযান চালান। এবার মুজাহিদদের লক্ষ্য ছিল রাজ্যটির ‘আদাকিবির’ শহর বিজয়। সেই লক্ষ্যে মুজাহিদগণ ঐদিন বিকালে শহরটি ঘেরাও করেন, এবং গাদ্দার সামরিক বাহিনীর উপর ভারি অস্ত্রশস্ত্র দ্বারা হামলা চালান। যখন জালাজদুদ প্রশাসনের সাথে ভয়াবহ লড়াই শুরু হয় আশ-শাবাব যোদ্ধাদের। পরে গাদ্দার সৈন্যরা কোনরকম জীবন বাঁচাতে শহর ছেড়ে পালাতে সক্ষম হয়।
আর প্রতিটি শহর থেকে গাদ্দার সেনাদের পলায়নের এসব শহরে তাওহীদের কালিমা খচিত বিজয়ের পতাকা উত্তলন করেন মুজাহিদগণ।
এই পরিস্থিতিতে বিশ্লেষকগণ এখন আসা প্রকাশ করছেন যে, আফগানিস্তানের মতো সোমালিয়ার মুজাহিদরাও হয়তো সকলের ধারনার অনেক আগেই দেশটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে সক্ষম হবেন।
Comment