বুরকিনা ফাঁসোতে মুসলিম বীর যোদ্ধাদের হামলায় ৫ ফরাসি ক্রুসেডার সৈন্য হতাহত
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফাঁসোর ইয়াতেঙ্গা অঞ্চলে ক্রুসেডার ফ্রান্সের একটি কনভয়ে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। যাতে ১ ফরাসি ক্রুসেডার সৈন্য নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
আঞ্চলিক সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে, গত ১৮ জানুয়ারি মঙ্গলবার, বুরকিনা ফাঁসোর উত্তরাঞ্চলীয় ইয়াতেঙ্গা অঞ্চলে দখলদার ফরাসি সেনাদের একটি সামরিক কনভয়ে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। যার ফলশ্রুতিতে ক্রুসেডার বাহিনীর একটি সাঁজোয়া যান ধ্বংস হয়ে যায়। এসময় সাঁজোয়া যানটিতে থাকা ১ ক্রুসেডার সেনা নিহত এবং অপর ৪ ক্রুসেডার সেনা আহত হয়।
সূত্রমতে, ক্রুসেডার বাহিনীর উপর হামলাটি এমন সময় চালানো হয়েছে, যখন ক্রুসেডারদের একটি সামরিক বহর রাজ্যটির উয়াহিগুয়া বিমানবন্দর থেকে বের হয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছিল।
সূত্রটি এও নিশ্চিত করেছে যে, বরকতময় এই হামলার একদিন আগেও ফরাসি সেনাদের লক্ষ্য করে উয়াহিগুয়া বিমানবন্দরে হামলার ঘটনা ঘটেছে। যেখানে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’এর বীর যোদ্ধারা কয়েক রাউন্ড রকেট হামলা চালিয়েছেন। যেগুলো বিমানবন্দরের ভিতরে ঘিয়ে আঘাত করেছিল। শত্রু নিয়ন্ত্রিত অঞ্চল হওয়ায় উক্ত হামলায় হতাহতের সঠিক তথ্য জানা যায়নি।
পশ্চিম আফ্রিকায় আল-কায়েদার প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলার পর স্থানীয় মিডিয়াগুলো ফরাসি সৈন্যদের উপর হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে ফ্রান্স এখনও এবিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোন বিবৃতি প্রকাশ করেনি।
উল্লেখ্য যে, ক্রুসেডার ফ্রান্স ২০১৮ সালের অক্টোবরে প্রথমবারের মত বুরকিনা ফাঁসোর সীমান্তে মুজাহিদদের বিরুদ্ধে বিমান হামলা চালানো শুরু করেছিল। এরপর ২০১৯ সাল থেকে দেশটির স্থল পথে মুজাহিদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে। কিন্তু তাদের আকাশ ও স্থলপথের কোন অভিযানই সফলতার মুখ দেখেনি।
বিপরীতে আল-কায়েদা যোদ্ধারা এখন বুরকিনা ফাঁসোর সীমান্ত ছাড়িয়ে গিনি, টোগো ও আইভোরি-কোস্টেও ইসলামের শত্রুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেছেন। অচিরেই হয়তো জোড়পূর্বক খ্রিস্টানায়িত এসব অঞ্চল নিয়ে পশ্চিম আফ্রিকায় এক বিশাল ও সমৃদ্ধ ইসলামি ইমারত কায়েম হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বিশ্লেষকগণ।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফাঁসোর ইয়াতেঙ্গা অঞ্চলে ক্রুসেডার ফ্রান্সের একটি কনভয়ে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। যাতে ১ ফরাসি ক্রুসেডার সৈন্য নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
আঞ্চলিক সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে, গত ১৮ জানুয়ারি মঙ্গলবার, বুরকিনা ফাঁসোর উত্তরাঞ্চলীয় ইয়াতেঙ্গা অঞ্চলে দখলদার ফরাসি সেনাদের একটি সামরিক কনভয়ে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। যার ফলশ্রুতিতে ক্রুসেডার বাহিনীর একটি সাঁজোয়া যান ধ্বংস হয়ে যায়। এসময় সাঁজোয়া যানটিতে থাকা ১ ক্রুসেডার সেনা নিহত এবং অপর ৪ ক্রুসেডার সেনা আহত হয়।
সূত্রমতে, ক্রুসেডার বাহিনীর উপর হামলাটি এমন সময় চালানো হয়েছে, যখন ক্রুসেডারদের একটি সামরিক বহর রাজ্যটির উয়াহিগুয়া বিমানবন্দর থেকে বের হয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছিল।
সূত্রটি এও নিশ্চিত করেছে যে, বরকতময় এই হামলার একদিন আগেও ফরাসি সেনাদের লক্ষ্য করে উয়াহিগুয়া বিমানবন্দরে হামলার ঘটনা ঘটেছে। যেখানে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’এর বীর যোদ্ধারা কয়েক রাউন্ড রকেট হামলা চালিয়েছেন। যেগুলো বিমানবন্দরের ভিতরে ঘিয়ে আঘাত করেছিল। শত্রু নিয়ন্ত্রিত অঞ্চল হওয়ায় উক্ত হামলায় হতাহতের সঠিক তথ্য জানা যায়নি।
পশ্চিম আফ্রিকায় আল-কায়েদার প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলার পর স্থানীয় মিডিয়াগুলো ফরাসি সৈন্যদের উপর হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে ফ্রান্স এখনও এবিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোন বিবৃতি প্রকাশ করেনি।
উল্লেখ্য যে, ক্রুসেডার ফ্রান্স ২০১৮ সালের অক্টোবরে প্রথমবারের মত বুরকিনা ফাঁসোর সীমান্তে মুজাহিদদের বিরুদ্ধে বিমান হামলা চালানো শুরু করেছিল। এরপর ২০১৯ সাল থেকে দেশটির স্থল পথে মুজাহিদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে। কিন্তু তাদের আকাশ ও স্থলপথের কোন অভিযানই সফলতার মুখ দেখেনি।
বিপরীতে আল-কায়েদা যোদ্ধারা এখন বুরকিনা ফাঁসোর সীমান্ত ছাড়িয়ে গিনি, টোগো ও আইভোরি-কোস্টেও ইসলামের শত্রুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেছেন। অচিরেই হয়তো জোড়পূর্বক খ্রিস্টানায়িত এসব অঞ্চল নিয়ে পশ্চিম আফ্রিকায় এক বিশাল ও সমৃদ্ধ ইসলামি ইমারত কায়েম হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বিশ্লেষকগণ।
Comment