পাক-তালিবান যোদ্ধাদের দুইদিনের অভিযানে ২০ গাদ্দার সেনা হতাহত
পাকিস্তান ভিত্তিক জনপ্রিয় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপি গত ১৬ ও ১৭ জানুয়ারি দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনীর উপর কয়েকটি সফল হামলা চালিয়েছেন। যাতে ২০ এরও বেশি গাদ্দার সৈন্য নিহত ও আহত হয়েছে।
টিটিপির মুখপাত্র মুহাম্মদ খোরাসানী তাঁর অ্যাকাউন্টে লিখেন যে, মুজাহিদগণ গত ১৬ জানুয়ারি পাকিস্তানের বান্নু ও ডেরা ইসমাইল-খান জেলায় ২টি পৃথক হামলা চালিয়েছেন।
এরমধ্যে ঐদিন মধ্যরাতে খাইবার পাখতুনখোয়া রাজ্যের বান্নু জেলায় দেশটির গাদ্দার পুলিশ বাহিনীর একটি ব্যারাক টার্গেট করে হামলা চালান মুজাহিদগণ। যা প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে চলে। এতে ৪ পুলিশ সদস্য নিহত ও আহত হয় এবং বাকি গাদ্দাররা পালিয়ে যায়।
এদিন ডেরা ইসমাইল খান জেলাও একটি হামলা চালান মুজাহিদগণ। যেখানে টিটিপি মুজাহিদদের টার্গেটে পরিণত হয় গাদ্দার পুলিশ বাহিনীর একটি চেক পোস্ট। এই হামলার মাধ্যমে মুজাহিদগণ আরও ২ পুলিশ সদস্যকে গুরুতর আহত করেন।
এরপর গত ১৭ জানুয়ারি রাজধানী ইসলামাবাদ সহ দেশটির গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি এলাকায় আরও ৪টি সফল অভিযান চালান মুজাহিদগণ।
এরমধ্যে মুজাহিদগণ তাদের একটি অভিযান চালান উত্তর ওয়াজিরিস্তানের মির-আলী সীমান্তের কেন্দ্রীয় বাজারে। যেখানে গাদ্দার পুলিশ বাহিনীর একটি গাড়িতে অতর্কিত হামলা চালান মুজাহিদগণ। যার মাধ্যমে ২ পুলিশ সদস্যকে হত্যা করেন মুজাহিদগণ। সেই সাথে গাড়িটিও ধ্বংস করে দেওয়া হয়।
এদিন কয়েক ঘণ্টার মধ্যে মির-আলী সীমান্তে আরও একটি বীরত্বপূর্ণ অপারেশন চালান মুজাহিদগণ। এবার গাদ্দার পুলিশ বাহিনীর একটি কনভয়ে অতর্কিত হামলা চালান মুজাহিদগণ। এতে ১ পুলিশ অফিসার নিহত এবং আরও ২ পুলিশ সদস্য আহত হয়।
এরপর রাত ১২টার দিকে বাজোর এজেন্সির সালারজাই সীমান্তে পুলিশ চেক পোস্টে হামলা চালান মুজাহিদগণ। যা দুই ঘণ্টা ধরে চলে। এই অভিযানে ৩ পুলিশ সদস্য নিহত এবং আরও ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়। এসময় মুজাহিদগণ গাদ্দার বাহিনীর চেকপয়েন্ট এবং ইলেকট্রনিক সিস্টেমে আগুন লাগিয়ে দেন। সেই সাথে মুজাহিদগণ একটি কালাশনিকভ এবং শত শত বুলেট গনিমতের মাল হিসেবে পান। তবে এই যুদ্ধে একজন মুজাহিদও শহীদ হন (ইনশাআল্লাহ)।
একই রাতে রাজধানী ইসলামাবাদের করাচি মার্কেট এলাকায় একটি চেকপোস্টে গাদ্দার পুলিশ সদস্যদের উপর হামলা চালান মুজাহিদগণ। এতে অন্তত ১ পুলিশ সদস্য নিহত এবং অন্য ২ পুলিশ সদস্য আহত হয়।
তবে গাদ্দার পুলিশ বাহিনীর সাথে গুলি বিনিময়ের সময় জারার ও ওমর (রহ.) নামে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের ২ জন বীর মুজাহিদও শাহাদাত লাভ করেন (ইনশাআল্লাহ)।
টিটিপির মুখপাত্র বলেন, আমরা তাদের মতো বীরদের জন্য গর্বিত। মুজাহিদরা তাদের মতো বীরদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে চলবে। যারা শরিয়াহ্ শাসন ফিরিয়ে আনতে যেকোন ত্যাগ স্বীকার করতে দ্বিধা করবে না ইনশাআল্লাহ
পাকিস্তান ভিত্তিক জনপ্রিয় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপি গত ১৬ ও ১৭ জানুয়ারি দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনীর উপর কয়েকটি সফল হামলা চালিয়েছেন। যাতে ২০ এরও বেশি গাদ্দার সৈন্য নিহত ও আহত হয়েছে।
টিটিপির মুখপাত্র মুহাম্মদ খোরাসানী তাঁর অ্যাকাউন্টে লিখেন যে, মুজাহিদগণ গত ১৬ জানুয়ারি পাকিস্তানের বান্নু ও ডেরা ইসমাইল-খান জেলায় ২টি পৃথক হামলা চালিয়েছেন।
এরমধ্যে ঐদিন মধ্যরাতে খাইবার পাখতুনখোয়া রাজ্যের বান্নু জেলায় দেশটির গাদ্দার পুলিশ বাহিনীর একটি ব্যারাক টার্গেট করে হামলা চালান মুজাহিদগণ। যা প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে চলে। এতে ৪ পুলিশ সদস্য নিহত ও আহত হয় এবং বাকি গাদ্দাররা পালিয়ে যায়।
এদিন ডেরা ইসমাইল খান জেলাও একটি হামলা চালান মুজাহিদগণ। যেখানে টিটিপি মুজাহিদদের টার্গেটে পরিণত হয় গাদ্দার পুলিশ বাহিনীর একটি চেক পোস্ট। এই হামলার মাধ্যমে মুজাহিদগণ আরও ২ পুলিশ সদস্যকে গুরুতর আহত করেন।
এরপর গত ১৭ জানুয়ারি রাজধানী ইসলামাবাদ সহ দেশটির গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি এলাকায় আরও ৪টি সফল অভিযান চালান মুজাহিদগণ।
এরমধ্যে মুজাহিদগণ তাদের একটি অভিযান চালান উত্তর ওয়াজিরিস্তানের মির-আলী সীমান্তের কেন্দ্রীয় বাজারে। যেখানে গাদ্দার পুলিশ বাহিনীর একটি গাড়িতে অতর্কিত হামলা চালান মুজাহিদগণ। যার মাধ্যমে ২ পুলিশ সদস্যকে হত্যা করেন মুজাহিদগণ। সেই সাথে গাড়িটিও ধ্বংস করে দেওয়া হয়।
এদিন কয়েক ঘণ্টার মধ্যে মির-আলী সীমান্তে আরও একটি বীরত্বপূর্ণ অপারেশন চালান মুজাহিদগণ। এবার গাদ্দার পুলিশ বাহিনীর একটি কনভয়ে অতর্কিত হামলা চালান মুজাহিদগণ। এতে ১ পুলিশ অফিসার নিহত এবং আরও ২ পুলিশ সদস্য আহত হয়।
এরপর রাত ১২টার দিকে বাজোর এজেন্সির সালারজাই সীমান্তে পুলিশ চেক পোস্টে হামলা চালান মুজাহিদগণ। যা দুই ঘণ্টা ধরে চলে। এই অভিযানে ৩ পুলিশ সদস্য নিহত এবং আরও ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়। এসময় মুজাহিদগণ গাদ্দার বাহিনীর চেকপয়েন্ট এবং ইলেকট্রনিক সিস্টেমে আগুন লাগিয়ে দেন। সেই সাথে মুজাহিদগণ একটি কালাশনিকভ এবং শত শত বুলেট গনিমতের মাল হিসেবে পান। তবে এই যুদ্ধে একজন মুজাহিদও শহীদ হন (ইনশাআল্লাহ)।
একই রাতে রাজধানী ইসলামাবাদের করাচি মার্কেট এলাকায় একটি চেকপোস্টে গাদ্দার পুলিশ সদস্যদের উপর হামলা চালান মুজাহিদগণ। এতে অন্তত ১ পুলিশ সদস্য নিহত এবং অন্য ২ পুলিশ সদস্য আহত হয়।
তবে গাদ্দার পুলিশ বাহিনীর সাথে গুলি বিনিময়ের সময় জারার ও ওমর (রহ.) নামে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের ২ জন বীর মুজাহিদও শাহাদাত লাভ করেন (ইনশাআল্লাহ)।
টিটিপির মুখপাত্র বলেন, আমরা তাদের মতো বীরদের জন্য গর্বিত। মুজাহিদরা তাদের মতো বীরদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে চলবে। যারা শরিয়াহ্ শাসন ফিরিয়ে আনতে যেকোন ত্যাগ স্বীকার করতে দ্বিধা করবে না ইনশাআল্লাহ
Comment