Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদীন নিউজ#| ২৭শে জামাদিউস সানি, ১৪৪৩ হিজরি।। ৩১শে জানুয়ারী, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদীন নিউজ#| ২৭শে জামাদিউস সানি, ১৪৪৩ হিজরি।। ৩১শে জানুয়ারী, ২০২২ ঈসায়ী।

    ফটো রিপোর্ট || আশ-শাবাব কর্তৃক ৫ শতাধিক অভাবী পরিবারকে খাদ্য সহায়তা বিতরণ


    পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আশ-শাবাব তাদের নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে খরা-দুর্গত মানুষের মাঝে খাদ্য সহায়তা বিতরণ করছেন।
    আঞ্চলিক সূত্রে জানা গেছে, আফ্রিকায় আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট সবচাইতে সক্রিয় এই শাখাটি প্রায়ই তাদের নিয়ন্ত্রিত রাজ্যগুলোতে অভাবী পরিবারগুলোকে খাদ্য সহায়তা দিয়ে থাকে। সূত্রটি যোগ করেছে যে, সেই ধারাবাহিকতায় আশ-শাবাব চলতি মাসেও তাদের নিয়ন্ত্রিত প্রতিটি অঞ্চলে খাদ্য সহায়তা বিতরণ করতে শুরু করেছেন।

    প্রতিরোধ বাহিনী আশ-শাবাবের ত্রাণ কমিটি চলতি বছরের জানুয়ারির মধ্যভাগ থেকেই আনুষ্ঠানিকভাবে দেশের বিভিন্ন রাজ্যের হাজার হাজার খরা-দুর্গত মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিয়ে আসছেন। তাঁরা ইতিমধ্যেই দক্ষিণ ও মধ্য সোমালিয়ার বেশ কিছু এলাকায় এসব খাদ্য সহায়তা বিতরণ করা সমাপ্ত করেছেন। সেই সাথে অনেক অঞ্চলে এখনো এই ত্রান বিতরণ চলমান রয়েছে।
    আশ-শাবাবের ত্রাণ কমিটি জানিয়েছে যে, বর্তমানে বকুল রাজ্যে ত্রাণ বিতরণের কাজ শুরু করেছেন তাঁরা। এই অঞ্চলটি বর্তমানে অন্যতম ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা।
    ত্রাণ কমিটির মতে, তাঁরা গত ৩০ জানুয়ারি রবিবার, ইথিওপিয়া ও সোমালিয়ার সীমান্তবর্তী রাবধুর জেলায় খাদ্য সহায়তা বিতরণ করেছেন। এখন পর্যন্ত জেলাটির অন্তত ৫০০ পরিবার এসব ত্রাণ সামগ্রী পেয়েছেন। যার দ্বারা আগামী কয়েক মাস যাবত এসব পরিবার উপকৃত হতে থাকবেন বলেও আশা করছেন তাঁরা।
    আশ-শাবাব মুজাহিদদের ত্রাণ কমিটি জানিয়েছে যে, তাঁরা এসব ত্রাণ সহায়তা খরায় ক্ষতিগ্রস্ত সকল এলাকায় পৌঁছাবেন। এসময় কমিটি থেকে সামর্থ্যবান প্রতিটি সোমালি জনগণকে প্রয়োজনে সাহায্য করার জন্য একসাথে কাজ করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
    ত্রাণ কমিটি জানিয়েছে যে, ‘বর্তমান ত্রাণ সহায়তার সম্পূর্ণ খরচ আশ-শাবাব মুজাহিদিন বহন করছেন। তাই আমরা চাই এই কাজে জনসাধারণও যেনো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।’
    হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন কর্তৃক ত্রাণ সামগ্রী বিতরণের কিছু দৃশ্য দেখুন। এসব ত্রাণ বিতরণের দৃশ্যের সাথে আমাদের দেশের কথিত গণতান্ত্রিক সরকারগুলোর লোক দেখানো ত্রাণ সামগ্রী বিতরণের চিত্রটি একবার মিলিয়ে নিন, যাও আবার জনগণের টেক্সের টাকা থেকে। অনুভব করুণ শরিয়াহ শাসনের শীতলতা।






























    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ফটো রিপোর্ট || আরও একটি শহরের ৩০০ পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দিল আশ-শাবাব



    আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন সম্প্রতি তাদের নিয়ন্ত্রিত রাজ্যগুলোতে খাদ্য সহায়তা বিতরণ করতে শুরু করেছেন। এরইমধ্যে তাঁরা ২টি শহরে খরায় ক্ষতিগ্রস্ত ৮ শতাধিক পরিবারকে খাদ্য সহায়তা বিতরণ করছেন।আশ-শাবাব সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, তাঁদের ইসলামি রাজ্য সমূহের সরকারী মুখপাত্র শাইখ “আলি মাহমুদ রাজীর” হাফিজাহুল্লাহর তত্ত্বাবধানে সোমালিয়ার বিস্তীর্ণ অঞ্চলে খরায় ক্ষতিগ্রস্তদের ত্রাণ প্রদানের জন্য ৭ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।এই কমিটির প্রথম পদক্ষেপ ছিল দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় বকুল রাজ্যে ত্রাণ বিতরণ করা। সাম্প্রতিক খরায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এই রাজ্যটি। তাই রাজ্যটির বিভিন্ন এলাকায় তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সাহায্য বিতরণ করতে শুরু করেছেন।এই লক্ষে নবগঠিত ত্রাণ কমিটি গত বৃহস্পতিবার, দক্ষিণ-পশ্চিম সোমালিয়ার বাকুল রাজ্যে তারা কাজ শুরু করে। ইতিমধ্যে রাজ্যটির সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ২টি শহরে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা সমাপ্ত করেছেন মুজাহিদিন। এরমধ্যে তাঁরা রাজ্যটির রোরধালী জেলার ৩০০ এরও বেশি পরিবারকে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করছেন। এর আগে রাজ্যটির রাবধার জেলায়ও আরও ৫০০ (শতাধিক) পরিবারকে কয়েক বস্তা করে খাদ্য সামগ্রী দিয়েছেন।এসব খাদ্য সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে- আটা, চাল, চিনি, খেজুর এবং তেল।উল্লেখ্য যে, হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন তাদের শাসনাধীন ইসলামী রাজ্যগুলোতে অভাবগ্রস্তদের ত্রাণ প্রদানকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে থাকে। মুজাহিদগণ তাদের নিয়ন্ত্রিত রাজ্যগুলোতে অভাব, খরা, বন্যা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় মৌসুমে মৌলিক খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করে থাকেন।রোরধালী শহরে মুজাহিদিন কর্তৃক ত্রাণ বিতরণের কিছু ছবি দেখুন…






    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আলহামদুলিল্লাহ ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ
      আল্লাহ তা'য়ালা ভাইদের কবুল করুন,আমিন।

      Comment

      Working...
      X