ইনফোগ্রাফি || ২০২২ সালের প্রথম মাসেই পাক-তালিবানের হামলায় ১০১ গাদ্দার সেনা খতম
পাকিস্তান ভিত্তিক সবচাইতে জনপ্রিয় ও সর্ব বৃহৎ সশস্ত্র ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) নতুন একটি ইনফোগ্রাফি প্রকাশ করেছে। যেখানে চলতি বছরের প্রথম মাসে (০১/২২) দেশটির গাদ্দার বাহিনীর উপর প্রতিরোধ যোদ্ধাদের পরিচালিত অভিযানসমূহের বিবরণ প্রকাশ করা হয়েছে।
গত বছর নভেম্বরের ৯ তারিখ থেকে শুরু করে ডিসেম্বরের ৯ তারিখ পর্যন্ত একমাসের যুদ্ধবিরতি শেষে পাকিস্তানের গাদ্দার সামরিক বাহিনীর উপর হামলার পরিধি বাড়িয়েছে টিটিপি। সেটি এখনো চলমান রয়েছে সমানতালে। ধারাবাহিক হামলা বৃদ্ধির অংশ হিসেবে টিটিপি ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসেই দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনীর উপর প্রায় ৪২টি অভিযান পরিচালনা করেছেন।
এরমধ্যে উত্তর ওয়াজিরিস্তানে সর্বোচ্চ ১২টি হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদগণ। পরের স্থানে রয়েছে ডেরা ইসমাইল-খান জেলা, যেখানে টিটিপির ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা ৫টি অভিযান চালিয়েছেন। এরপর চিত্রাল ও বান্নুতে ২টি করে মোট ৪টি হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদগণ। বাকি দুটি করে অভিযান পেশোয়ার, খাইবার এজেন্সি, বাজাউর এজেন্সি এবং দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানে চালানো হয়েছে।
এছাড়াও, রাজধানী ইসলামাবাদ, করাচি, রাওয়ালপিন্ডি, মাহমান্দ এজেন্সি, কুররাম এজেন্সি, লাক্কি মারওয়াত, তুল, কারাক এবং চামনে একটি করে হামলা চালিয়েছেন টিটিপি’র প্রতিরোধ যোদ্ধারা।
তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের এসব হামলার লক্ষবস্তুতে পরিণত হয়েছে দেশটির গাদ্দার সেনাবাহিনী, পুলিশ, এফসি এবং গোয়েন্দা সদস্যরা।
টিটিপির হিসেবমতে, এসব অভিযানের তালিকার শীর্ষে রয়েছে বোমা হামলা এবং লক্ষ্যবস্তুতে সফলভাবে আক্রমণ, যেগুলো যথাক্রমে ১১টি এবং ৯টি।
এছাড়াও গাদ্দার সামরিক বাহিনীর সদস্যদের স্নাইপার দ্বারা লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে ৬ বার, অন্যদিকে সেনাবাহিনী এবং পুলিশ পোস্ট এবং কনভয়গুলিকেও লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছিল ১৪ বার।
ইনফোগ্রাফিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, মুজাহিদগণ তাদের এসব বীরত্বপূর্ণ সফল অভিযানের মাধ্যমে গাদ্দার সামরিক বাহিনীর ৪৮ সদস্যকে হত্যা এবং আরও ৫৩ সদস্যকে আহত করেছেন। সেই সাথে মুজাহিদগণ এক এফসি সদস্যকেও গ্রেপ্তার করেছেন। সবমিলিয়ে পাক-তালিবানের দুর্দান্ত এসব সফল অভিযানে গত মাসে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর ১০১ গাদ্দার সদস্য নিহত ও আহত হয়েছে।
হতাহত হওয়া এসব গাদ্দারদের মধ্যে সেনা সদস্য রয়েছে ৪৮, পুলিশ বাহিনীর ৩২ সদস্য, এফসি বাহিনীর ১৬ সদস্য, গোয়েন্দা বাহিনীর ২ সদস্য এবং ভাড়াটে বাহিনীর ৩ সদস্য।
ইনফোগ্রাফিতে চারটি পুলিশ পোস্ট এবং প্রায় ৪টি পুলিশ ভ্যান ও ৩টি সামরিক যান ধ্বংসের কথাও জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, পাকিস্তান সরকার কর্তৃক যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করার পর গত বছরের শেষ ২০ দিনে তালিবান কর্তৃক গাদ্দার সামরিক বাহিনীর উপর পরিচালিত অভিযানের সংখ্যা ছিল ৪৫টি। যা গত বছরের যেকোনো মাসের চেয়ে সর্বোচ্চ হামলার সংখ্যা।
পাকিস্তান ভিত্তিক সবচাইতে জনপ্রিয় ও সর্ব বৃহৎ সশস্ত্র ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) নতুন একটি ইনফোগ্রাফি প্রকাশ করেছে। যেখানে চলতি বছরের প্রথম মাসে (০১/২২) দেশটির গাদ্দার বাহিনীর উপর প্রতিরোধ যোদ্ধাদের পরিচালিত অভিযানসমূহের বিবরণ প্রকাশ করা হয়েছে।
গত বছর নভেম্বরের ৯ তারিখ থেকে শুরু করে ডিসেম্বরের ৯ তারিখ পর্যন্ত একমাসের যুদ্ধবিরতি শেষে পাকিস্তানের গাদ্দার সামরিক বাহিনীর উপর হামলার পরিধি বাড়িয়েছে টিটিপি। সেটি এখনো চলমান রয়েছে সমানতালে। ধারাবাহিক হামলা বৃদ্ধির অংশ হিসেবে টিটিপি ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসেই দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনীর উপর প্রায় ৪২টি অভিযান পরিচালনা করেছেন।
এরমধ্যে উত্তর ওয়াজিরিস্তানে সর্বোচ্চ ১২টি হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদগণ। পরের স্থানে রয়েছে ডেরা ইসমাইল-খান জেলা, যেখানে টিটিপির ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা ৫টি অভিযান চালিয়েছেন। এরপর চিত্রাল ও বান্নুতে ২টি করে মোট ৪টি হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদগণ। বাকি দুটি করে অভিযান পেশোয়ার, খাইবার এজেন্সি, বাজাউর এজেন্সি এবং দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানে চালানো হয়েছে।
এছাড়াও, রাজধানী ইসলামাবাদ, করাচি, রাওয়ালপিন্ডি, মাহমান্দ এজেন্সি, কুররাম এজেন্সি, লাক্কি মারওয়াত, তুল, কারাক এবং চামনে একটি করে হামলা চালিয়েছেন টিটিপি’র প্রতিরোধ যোদ্ধারা।
তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের এসব হামলার লক্ষবস্তুতে পরিণত হয়েছে দেশটির গাদ্দার সেনাবাহিনী, পুলিশ, এফসি এবং গোয়েন্দা সদস্যরা।
টিটিপির হিসেবমতে, এসব অভিযানের তালিকার শীর্ষে রয়েছে বোমা হামলা এবং লক্ষ্যবস্তুতে সফলভাবে আক্রমণ, যেগুলো যথাক্রমে ১১টি এবং ৯টি।
এছাড়াও গাদ্দার সামরিক বাহিনীর সদস্যদের স্নাইপার দ্বারা লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে ৬ বার, অন্যদিকে সেনাবাহিনী এবং পুলিশ পোস্ট এবং কনভয়গুলিকেও লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছিল ১৪ বার।
ইনফোগ্রাফিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, মুজাহিদগণ তাদের এসব বীরত্বপূর্ণ সফল অভিযানের মাধ্যমে গাদ্দার সামরিক বাহিনীর ৪৮ সদস্যকে হত্যা এবং আরও ৫৩ সদস্যকে আহত করেছেন। সেই সাথে মুজাহিদগণ এক এফসি সদস্যকেও গ্রেপ্তার করেছেন। সবমিলিয়ে পাক-তালিবানের দুর্দান্ত এসব সফল অভিযানে গত মাসে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর ১০১ গাদ্দার সদস্য নিহত ও আহত হয়েছে।
হতাহত হওয়া এসব গাদ্দারদের মধ্যে সেনা সদস্য রয়েছে ৪৮, পুলিশ বাহিনীর ৩২ সদস্য, এফসি বাহিনীর ১৬ সদস্য, গোয়েন্দা বাহিনীর ২ সদস্য এবং ভাড়াটে বাহিনীর ৩ সদস্য।
ইনফোগ্রাফিতে চারটি পুলিশ পোস্ট এবং প্রায় ৪টি পুলিশ ভ্যান ও ৩টি সামরিক যান ধ্বংসের কথাও জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য যে, পাকিস্তান সরকার কর্তৃক যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করার পর গত বছরের শেষ ২০ দিনে তালিবান কর্তৃক গাদ্দার সামরিক বাহিনীর উপর পরিচালিত অভিযানের সংখ্যা ছিল ৪৫টি। যা গত বছরের যেকোনো মাসের চেয়ে সর্বোচ্চ হামলার সংখ্যা।