পাকিস্তান থেকে গুয়ানতানামো কারাগারে মুহাম্মদ আল-কাহতানী, এবার সৌদি কারাগারে স্থানান্তর
২০০২ সাল থেকে কুখ্যাত গুয়ানতানামো কারাগারে বন্দীত্বের জীবন কাটাচ্ছেন মোহাম্মদ আল-কাহতানি। এবার আমেরিকার গোলাম আলে-সৌদের কারাগারে তাকে পাঠানো হবে বলে জানানো হয়েছে।
মুহাম্মদ আল-কাহতানি, যাকে ২০০১ সালের ডিসেম্বরে গাদ্দার পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী বন্দী করেছিল। পরে নগন্য এই দুনিয়ায় সামান্য অর্থের বিনিময়ে মুহাম্মদ আল-কাহতানীকে ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তর করে পাকিস্তান। তাকে বৈশ্বিক ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদার সদস্য এবং ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানকে রক্ষার জন্য দখলদার মার্কিন বাহিনীর বিরুদ্ধে হাতে অস্ত্র তুলে নেওয়ার অভিযোগ এনে বন্দী করা হয়। পরে গাদ্দার পাকিস্তানের সহায়তায় তাকে কুখ্যাত গুয়ানতানামো কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়। যেখানে তাঁর উপর চালানো হয় অমানবিক সব নিষ্ঠুর নির্যাতন।
গতকাল ৫/২/২২ তারিখে ক্রুসেডার মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের দেওয়া বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, বন্দীদের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করে বোর্ড সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কাহতানিকে সৌদি আরবে স্থানান্তর করা হবে।
চলতি বছরের মার্চ মাসে কাহতানিকে সৌদি আরবে পাঠানো হবে বলে জানানো হয়েছে। উদ্বেগ রয়েছে যে, আমেরিকার হুকুমের গোলাম সৌদি আরব প্রশাসন কাহতানির উপর নির্যাতনের মাত্রা বৃদ্ধি করবে এবং তা অব্যাহত রাখবে। কেননা আলে-সৌদ সরকার মুসলিম প্রতিরোধ বাহিনীর বন্দীদের সাথে খারাপ আচরণের জন্য পরিচিত।
গুয়াতানামোতে মুহাম্মদ আল-কাহতানির উপর চালানো হয় অমানবিক সব নির্যাতন। দেওয়া হয় নি তাকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা। এই কারণে তাঁর মানসিক ও স্বাস্থ্যের মারাত্মক অবনতি হয়েছে। বর্তমানে তাঁর সুচিকিৎসার প্রয়োজন।
অথচ এই পশ্চিমা ও এদের দালালরাই মানবতা আর নৈতিকতার বুলি সবচেয়ে বেশি আওড়ায়। আর মুসলিমদের বেলায় এরা এদের নিজেদের সংজ্ঞায়িত মানবতার ও ধার ধারে না।
২০০২ সাল থেকে কুখ্যাত গুয়ানতানামো কারাগারে বন্দীত্বের জীবন কাটাচ্ছেন মোহাম্মদ আল-কাহতানি। এবার আমেরিকার গোলাম আলে-সৌদের কারাগারে তাকে পাঠানো হবে বলে জানানো হয়েছে।
মুহাম্মদ আল-কাহতানি, যাকে ২০০১ সালের ডিসেম্বরে গাদ্দার পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী বন্দী করেছিল। পরে নগন্য এই দুনিয়ায় সামান্য অর্থের বিনিময়ে মুহাম্মদ আল-কাহতানীকে ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তর করে পাকিস্তান। তাকে বৈশ্বিক ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদার সদস্য এবং ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানকে রক্ষার জন্য দখলদার মার্কিন বাহিনীর বিরুদ্ধে হাতে অস্ত্র তুলে নেওয়ার অভিযোগ এনে বন্দী করা হয়। পরে গাদ্দার পাকিস্তানের সহায়তায় তাকে কুখ্যাত গুয়ানতানামো কারাগারে নিক্ষেপ করা হয়। যেখানে তাঁর উপর চালানো হয় অমানবিক সব নিষ্ঠুর নির্যাতন।
গতকাল ৫/২/২২ তারিখে ক্রুসেডার মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের দেওয়া বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, বন্দীদের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করে বোর্ড সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কাহতানিকে সৌদি আরবে স্থানান্তর করা হবে।
চলতি বছরের মার্চ মাসে কাহতানিকে সৌদি আরবে পাঠানো হবে বলে জানানো হয়েছে। উদ্বেগ রয়েছে যে, আমেরিকার হুকুমের গোলাম সৌদি আরব প্রশাসন কাহতানির উপর নির্যাতনের মাত্রা বৃদ্ধি করবে এবং তা অব্যাহত রাখবে। কেননা আলে-সৌদ সরকার মুসলিম প্রতিরোধ বাহিনীর বন্দীদের সাথে খারাপ আচরণের জন্য পরিচিত।
গুয়াতানামোতে মুহাম্মদ আল-কাহতানির উপর চালানো হয় অমানবিক সব নির্যাতন। দেওয়া হয় নি তাকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা। এই কারণে তাঁর মানসিক ও স্বাস্থ্যের মারাত্মক অবনতি হয়েছে। বর্তমানে তাঁর সুচিকিৎসার প্রয়োজন।
অথচ এই পশ্চিমা ও এদের দালালরাই মানবতা আর নৈতিকতার বুলি সবচেয়ে বেশি আওড়ায়। আর মুসলিমদের বেলায় এরা এদের নিজেদের সংজ্ঞায়িত মানবতার ও ধার ধারে না।
Comment