সোমালিয়ায় মুজাহিদদের অসাধারণ অভিযানে ৯ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা সহ ২৭ গাদ্দার সেনা হতাহত
নপূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় দেশটির জনগণের অধিকার হরনকারী ইসলামবিরোধী গণতান্ত্রিক নির্বাচন কমিশনের উপর হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে নির্বাচন কমিশনের উচ্চপদস্থ ৯ কর্মকর্তা হতাহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
আঞ্চলিক সংবাদ মাধ্যম শাহাদাহ এজেন্সির তথ্য সূত্রে জানা গেছে, গত ১০ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সোমালিয়ার রাজধানি মোগাদিশুতে একটি শহিদী হামলার ঘটনা ঘটেছে। সূত্র মতে, উক্ত শহিদী হামলাটি পশ্চিমাদের গোলাম সোমালি সরকারের সংসদ নির্বাচন কমিটির প্রতিনিধিদের উপর চালানো হয়েছে। যাতে নির্বাচন কমিশনের ৬ কর্মকর্তা এবং তাদের ৫ দেহরক্ষী নিহত হয়। একই সাথে ৪ প্রতিনিধি সহ আরও ১৩ গাদ্দার সেনা আহত হয়েছে।
সূত্রটি নিশ্চিত করেছে যে, আল-কায়েদা পূর্ব আফ্রিকা শাখা হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন বরকতময় এই হামলাটি চালিয়েছেন।
প্রতিরোধ বাহিনীটির অফিসিয়াল অ্যাকাউন্টে বলা হয়েছে যে, হামলাটি এমন সময় চালানো হয়েছে, যখন নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা রাজধানীর হামার-জাজব জেলা সদর দফতর থেকে বের হচ্ছিল।
হামলার কারণ সম্পর্কে বলা হয়েছে, কিছুদিন পূর্বে গাদ্দার সোমালি সরকার হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিনের ৩ জন মুজাহিদকে অন্যয়ভাবে শহীদ করেছিল। আর সেই মুসলিম প্রতিরোধ যোদ্ধাদের শাহাদাতের বদলা নিতেই এই হামলাটি চালানো হয়েছে।
তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পূর্ব আফ্রিকা অঞ্চলে মুজাহিদগণ এতটাই শক্তি অর্জন করেছেন যে, তারা এখন ঘোষণা দিয়ে ইসলাম ও মুসলিমের শত্রুদের উপর প্রতিশোধমূলক হামলা চালিয়ে থাকেন।
নপূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় দেশটির জনগণের অধিকার হরনকারী ইসলামবিরোধী গণতান্ত্রিক নির্বাচন কমিশনের উপর হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে নির্বাচন কমিশনের উচ্চপদস্থ ৯ কর্মকর্তা হতাহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
আঞ্চলিক সংবাদ মাধ্যম শাহাদাহ এজেন্সির তথ্য সূত্রে জানা গেছে, গত ১০ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সোমালিয়ার রাজধানি মোগাদিশুতে একটি শহিদী হামলার ঘটনা ঘটেছে। সূত্র মতে, উক্ত শহিদী হামলাটি পশ্চিমাদের গোলাম সোমালি সরকারের সংসদ নির্বাচন কমিটির প্রতিনিধিদের উপর চালানো হয়েছে। যাতে নির্বাচন কমিশনের ৬ কর্মকর্তা এবং তাদের ৫ দেহরক্ষী নিহত হয়। একই সাথে ৪ প্রতিনিধি সহ আরও ১৩ গাদ্দার সেনা আহত হয়েছে।
সূত্রটি নিশ্চিত করেছে যে, আল-কায়েদা পূর্ব আফ্রিকা শাখা হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন বরকতময় এই হামলাটি চালিয়েছেন।
প্রতিরোধ বাহিনীটির অফিসিয়াল অ্যাকাউন্টে বলা হয়েছে যে, হামলাটি এমন সময় চালানো হয়েছে, যখন নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা রাজধানীর হামার-জাজব জেলা সদর দফতর থেকে বের হচ্ছিল।
হামলার কারণ সম্পর্কে বলা হয়েছে, কিছুদিন পূর্বে গাদ্দার সোমালি সরকার হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিনের ৩ জন মুজাহিদকে অন্যয়ভাবে শহীদ করেছিল। আর সেই মুসলিম প্রতিরোধ যোদ্ধাদের শাহাদাতের বদলা নিতেই এই হামলাটি চালানো হয়েছে।
তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পূর্ব আফ্রিকা অঞ্চলে মুজাহিদগণ এতটাই শক্তি অর্জন করেছেন যে, তারা এখন ঘোষণা দিয়ে ইসলাম ও মুসলিমের শত্রুদের উপর প্রতিশোধমূলক হামলা চালিয়ে থাকেন।
Comment