পশ্চিম আফ্রিকায় আইএস সন্ত্রাসীদের তাড়িয়ে বিস্তীর্ণ অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে আল-কায়দা
সম্প্রতি পশ্চিম আফ্রিকার ৩টি দেশের সীমান্ত অঞ্চল থেকে আইএস সন্ত্রাসীদের গোপন সব আস্তানা গুড়িয়ে দিতে অভিযান চালাতে শুরু করেছে ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদগণ।স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, গত ২৮ জানুয়ারি মুজাহিদগণ তাদের এই চুরুনী অভিযান শুরু করেন। প্রথমই তাঁরা বুরকিনা ফাঁসোর সীমান্ত অঞ্চল থেকে আইএস সন্ত্রাসীদের হটাতে অভিযান শুরু করেন। ফলে এই সীমান্ত অঞ্চলটির টিন-আকুফ এলাকায় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম এবং গ্রেট সাহারা ভিত্তিক আইএস সন্ত্রাসীদের মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ শুরু হয়। ঐদিনের অভিযানের মধ্য দিয়ে জেএনআইএম মুজাহিদগণ বুরকিনা ফাঁসোর টিন-আকুফ এলাকা বিজয় করে নেন এবং সামনে অগ্রসর হতে ধাকেন।পরেরদিন ১/২/২২ তারিখে বিপুল সংখ্যক মুজাহিদ বুরকিনা ফাঁসোর তিসি অঞ্চল ও বেকলে অঞ্চল সহ আশপাশের অনেকগুলো গ্রামের নিয়ন্ত্রণ নেন। মুজাহিদগণ এতটা দ্রুতই অগ্রসর হয়েছিলেন যে, তাঁরা অল্প সময়ের মধ্যেই সীমান্ত অঞ্চলটির পূর্ব দিকের ইরসেম শহর পর্যন্ত পৌঁছে যান। মুজাহিদগণ বিস্তীর্ণ এই সীমান্ত অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর সেখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেন।এরপর ৩ ফেব্রুয়ারী, জেএনআইএম এর বীর যোদ্ধারা টিন-ড্রাঙ্গিটেন পর্যন্ত পুরো টান্দ্রেউইল উপত্যকা অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নেন।এমনিভাবে ৪ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায়, নাইজার সীমান্তে জেএনআইএম এবং আইএস সন্ত্রাসীদের মধ্যে একটি তীব্র সংঘর্ষ হয়। পরে আইএস সন্ত্রাসীরা মুজাহিদদের হামলার সামনে টিকতে না পেরে অঞ্চলটির পূর্ব দিকের নদী সাতরিয়ে পালিয়ে যায়।একইভাবে ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২ তারিখে, মালির সিটের পৌরসভার উত্তরে আইএস সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আরও একটি অভিযান চালান মুজাহিদগণ। যেখানে মুজাহিদগণ আইএস সন্ত্রাসীদের হটিয়ে তুবানি গ্রামের নিয়ন্ত্রণ নেন। সেই সাথে ৪ আইএস সন্ত্রাসীকে হত্যা করেন এবং উক্ত এলাকার আইএস কমান্ডারকে পালানোর সময় বন্দী করেন মুজাহিদগণ।একই দিন সন্ধ্যায়, মালির হারারার অঞ্চলের পশ্চিমে উভয় গ্রুপের মধ্যে একটি সংঘর্ষ শুরু হয়, যা ৬/২/২০২২ তারিখ পর্যন্ত চলতে থাকে। যেখানে জেএনআইএম এর বীর যোদ্ধারা ভারি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা চালান। ফলে আইএস সন্ত্রাসীদের থেকে কয়েকটি গাড়ি, একডজনেরও বেশি মোটরসাইকেল এবং অন্যান্য অস্ত্র উদ্ধার করেন মুজাহিদগণ। সেই সাথে সেখানে মুজাহিদদের হামলায় অনেক আইএস সন্ত্রাসী নিহত এবং আহত হয়েছিল।বর্তমানে মালির গৌরমা অঞ্চলে আইএস সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে তীব্র অভিযান চালাচ্ছেন আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জেএনআইএম এর বীর মুজাহিদগণ।
সম্প্রতি পশ্চিম আফ্রিকার ৩টি দেশের সীমান্ত অঞ্চল থেকে আইএস সন্ত্রাসীদের গোপন সব আস্তানা গুড়িয়ে দিতে অভিযান চালাতে শুরু করেছে ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদগণ।স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, গত ২৮ জানুয়ারি মুজাহিদগণ তাদের এই চুরুনী অভিযান শুরু করেন। প্রথমই তাঁরা বুরকিনা ফাঁসোর সীমান্ত অঞ্চল থেকে আইএস সন্ত্রাসীদের হটাতে অভিযান শুরু করেন। ফলে এই সীমান্ত অঞ্চলটির টিন-আকুফ এলাকায় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম এবং গ্রেট সাহারা ভিত্তিক আইএস সন্ত্রাসীদের মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ শুরু হয়। ঐদিনের অভিযানের মধ্য দিয়ে জেএনআইএম মুজাহিদগণ বুরকিনা ফাঁসোর টিন-আকুফ এলাকা বিজয় করে নেন এবং সামনে অগ্রসর হতে ধাকেন।পরেরদিন ১/২/২২ তারিখে বিপুল সংখ্যক মুজাহিদ বুরকিনা ফাঁসোর তিসি অঞ্চল ও বেকলে অঞ্চল সহ আশপাশের অনেকগুলো গ্রামের নিয়ন্ত্রণ নেন। মুজাহিদগণ এতটা দ্রুতই অগ্রসর হয়েছিলেন যে, তাঁরা অল্প সময়ের মধ্যেই সীমান্ত অঞ্চলটির পূর্ব দিকের ইরসেম শহর পর্যন্ত পৌঁছে যান। মুজাহিদগণ বিস্তীর্ণ এই সীমান্ত অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর সেখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেন।এরপর ৩ ফেব্রুয়ারী, জেএনআইএম এর বীর যোদ্ধারা টিন-ড্রাঙ্গিটেন পর্যন্ত পুরো টান্দ্রেউইল উপত্যকা অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নেন।এমনিভাবে ৪ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায়, নাইজার সীমান্তে জেএনআইএম এবং আইএস সন্ত্রাসীদের মধ্যে একটি তীব্র সংঘর্ষ হয়। পরে আইএস সন্ত্রাসীরা মুজাহিদদের হামলার সামনে টিকতে না পেরে অঞ্চলটির পূর্ব দিকের নদী সাতরিয়ে পালিয়ে যায়।একইভাবে ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২ তারিখে, মালির সিটের পৌরসভার উত্তরে আইএস সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আরও একটি অভিযান চালান মুজাহিদগণ। যেখানে মুজাহিদগণ আইএস সন্ত্রাসীদের হটিয়ে তুবানি গ্রামের নিয়ন্ত্রণ নেন। সেই সাথে ৪ আইএস সন্ত্রাসীকে হত্যা করেন এবং উক্ত এলাকার আইএস কমান্ডারকে পালানোর সময় বন্দী করেন মুজাহিদগণ।একই দিন সন্ধ্যায়, মালির হারারার অঞ্চলের পশ্চিমে উভয় গ্রুপের মধ্যে একটি সংঘর্ষ শুরু হয়, যা ৬/২/২০২২ তারিখ পর্যন্ত চলতে থাকে। যেখানে জেএনআইএম এর বীর যোদ্ধারা ভারি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা চালান। ফলে আইএস সন্ত্রাসীদের থেকে কয়েকটি গাড়ি, একডজনেরও বেশি মোটরসাইকেল এবং অন্যান্য অস্ত্র উদ্ধার করেন মুজাহিদগণ। সেই সাথে সেখানে মুজাহিদদের হামলায় অনেক আইএস সন্ত্রাসী নিহত এবং আহত হয়েছিল।বর্তমানে মালির গৌরমা অঞ্চলে আইএস সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে তীব্র অভিযান চালাচ্ছেন আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জেএনআইএম এর বীর মুজাহিদগণ।
Comment