Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদীন নিউজ#| ১২ই রজব, ১৪৪৩ হিজরি।। ১৪ই ফেব্রুয়ারী, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদীন নিউজ#| ১২ই রজব, ১৪৪৩ হিজরি।। ১৪ই ফেব্রুয়ারী, ২০২২ ঈসায়ী।

    পশ্চিম আফ্রিকায় আইএস সন্ত্রাসীদের তাড়িয়ে বিস্তীর্ণ অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে আল-কায়দা



    সম্প্রতি পশ্চিম আফ্রিকার ৩টি দেশের সীমান্ত অঞ্চল থেকে আইএস সন্ত্রাসীদের গোপন সব আস্তানা গুড়িয়ে দিতে অভিযান চালাতে শুরু করেছে ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদগণ।স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, গত ২৮ জানুয়ারি মুজাহিদগণ তাদের এই চুরুনী অভিযান শুরু করেন। প্রথমই তাঁরা বুরকিনা ফাঁসোর সীমান্ত অঞ্চল থেকে আইএস সন্ত্রাসীদের হটাতে অভিযান শুরু করেন। ফলে এই সীমান্ত অঞ্চলটির টিন-আকুফ এলাকায় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম এবং গ্রেট সাহারা ভিত্তিক আইএস সন্ত্রাসীদের মধ্যে তীব্র সংঘর্ষ শুরু হয়। ঐদিনের অভিযানের মধ্য দিয়ে জেএনআইএম মুজাহিদগণ বুরকিনা ফাঁসোর টিন-আকুফ এলাকা বিজয় করে নেন এবং সামনে অগ্রসর হতে ধাকেন।পরেরদিন ১/২/২২ তারিখে বিপুল সংখ্যক মুজাহিদ বুরকিনা ফাঁসোর তিসি অঞ্চল ও বেকলে অঞ্চল সহ আশপাশের অনেকগুলো গ্রামের নিয়ন্ত্রণ নেন। মুজাহিদগণ এতটা দ্রুতই অগ্রসর হয়েছিলেন যে, তাঁরা অল্প সময়ের মধ্যেই সীমান্ত অঞ্চলটির পূর্ব দিকের ইরসেম শহর পর্যন্ত পৌঁছে যান। মুজাহিদগণ বিস্তীর্ণ এই সীমান্ত অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর সেখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেন।এরপর ৩ ফেব্রুয়ারী, জেএনআইএম এর বীর যোদ্ধারা টিন-ড্রাঙ্গিটেন পর্যন্ত পুরো টান্দ্রেউইল উপত্যকা অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নেন।এমনিভাবে ৪ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায়, নাইজার সীমান্তে জেএনআইএম এবং আইএস সন্ত্রাসীদের মধ্যে একটি তীব্র সংঘর্ষ হয়। পরে আইএস সন্ত্রাসীরা মুজাহিদদের হামলার সামনে টিকতে না পেরে অঞ্চলটির পূর্ব দিকের নদী সাতরিয়ে পালিয়ে যায়।একইভাবে ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২ তারিখে, মালির সিটের পৌরসভার উত্তরে আইএস সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আরও একটি অভিযান চালান মুজাহিদগণ। যেখানে মুজাহিদগণ আইএস সন্ত্রাসীদের হটিয়ে তুবানি গ্রামের নিয়ন্ত্রণ নেন। সেই সাথে ৪ আইএস সন্ত্রাসীকে হত্যা করেন এবং উক্ত এলাকার আইএস কমান্ডারকে পালানোর সময় বন্দী করেন মুজাহিদগণ।একই দিন সন্ধ্যায়, মালির হারারার অঞ্চলের পশ্চিমে উভয় গ্রুপের মধ্যে একটি সংঘর্ষ শুরু হয়, যা ৬/২/২০২২ তারিখ পর্যন্ত চলতে থাকে। যেখানে জেএনআইএম এর বীর যোদ্ধারা ভারি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা চালান। ফলে আইএস সন্ত্রাসীদের থেকে কয়েকটি গাড়ি, একডজনেরও বেশি মোটরসাইকেল এবং অন্যান্য অস্ত্র উদ্ধার করেন মুজাহিদগণ। সেই সাথে সেখানে মুজাহিদদের হামলায় অনেক আইএস সন্ত্রাসী নিহত এবং আহত হয়েছিল।বর্তমানে মালির গৌরমা অঞ্চলে আইএস সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে তীব্র অভিযান চালাচ্ছেন আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জেএনআইএম এর বীর মুজাহিদগণ।





    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ইয়েমেনে জাতিসংঘের ডেপুটি জেনারেল সহ পাঁচ কর্মকর্তাকে বন্দী করেছে আল-কায়েদা

    ইয়েমেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় আবিয়ান প্রদেশ থেকে কুফ্ফার জাতিসংঘের পাঁচ কর্মকর্তাকে বন্দী করছেন ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদার বীর যোদ্ধারা

    আঞ্চলিক সংবাদ সূত্রে জানা গেছে, গত ১২ ফেব্রুয়ারি শনিবার ইয়েমেনের আবিয়ান প্রদেশ থেকে জাতিসংঘের কর্মকর্তাকে বন্দী করে নিয়ে গেছেন একদল প্রতিরোধ যোদ্ধারা। জানা যায় যে, বন্দীদের মধ্যে কুফ্ফার জাতিসংঘের ডিপুটি জেনারেল কো-অর্ডিনেটরও রয়েছে। যাদেরকে আবিয়ান প্রদেশের আল-মাহফাদ এলাকা থেকে বন্দী করেছেন আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত আনসারুশ শরিয়ার মুজাহিদগণ।

    ইয়েমেনের সরকারি কর্মকর্তারা জাতিসংঘের কর্মকর্তাদের বন্দী হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। সরকারি বিবৃতি অনুযায়ী, জাতিসংঘের বন্দী সদস্যদের মধ্যে জন ইয়েমেনি এবং একজন পশ্চিমা উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাও রয়েছে। বন্দী করার পর তাদেরকে দক্ষিণাঞ্চলীয় আবিয়ান প্রদেশের একটি অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

    জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক অপহরণের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বলেছে যে, “আমরা এ বিষয়ে সচেতন, কিন্তু আমরা এখনই সুস্পষ্ট কোন মন্তব্য করছি না।”

    এদিকে স্থানীয় আদিবাসী নেতারা বলছেন, জিম্মিদের মুক্তির জন্য আমরা প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সঙ্গে আলোচনা করছি।

    আশা করা হচ্ছে, আল-কায়েদা জাতিসংঘের এই বন্দীদের মুক্ত করার বিনিময়ে আরব জোটের কারাগারে বন্দী গুরুত্বপূর্ণ অনেক মুজাহিদকে মুক্ত করার চেষ্টা করবেন।

    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আলহামদুলিল্লাহ

      Comment


      • #4
        সোমালিয়ায় মুজাহিদদের অসাধারণ সব হামলায় ১৪ এরও বেশি গাদ্দার সৈন্য হতাহত


        পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় পশ্চিমা সমর্থিত গাদ্দার সামরিক বাহিনীর উপর পৃথক কয়েকটি হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে কমপক্ষে ১৪ এরও বেশি গাদ্দার সৈন্য নিহত ও আহত হয়েছে।

        আঞ্চলিক সংবাদ মাধ্যম শাহাদাহ এজেন্সির সূত্রে জানা গেছে, গত ১২ ফেব্রুয়ারি শনিবার সোমালিয়ায় টি পৃথক হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন। এরমধ্যে রাজধানী মোগাদিশুতে মুজাহিদদের পৃথক টি হামলায় অফিসার সহ আরও সেনা সদস্য নিহত হয়েছে।

        এদিন মধ্য সোমালিয়ার মাহদায়ী ও আযলী শহরে আরও ২টি পৃথক হামলা চালান মুজাহিদগণ। এরমধ্যে মাহদায়ীতে গাদ্দার সেনাদের একটি ইউনিটকে টার্গেট করে সফলতার সাথে গুলি চালান মুজাহিদগণ। যাতে গাদ্দার সেনা গুরুতর আহত হয়।

        একইভাবে আযলী শহরে মুজাহিদদের অপর হামলায় আরও সেনা সদস্য নিহত হয়।

        অপরদিকে যুবা রাজ্যের কিসমায়ো শহরেও একটি অভিযান চালান আশ-শাবাব মুজাহিদিন। সেখানে গাদ্দার সেনাদের ঘিরে ধরে তীব্র হামলা চালান মুজাহিদগণ। যার ফলশ্রুতিতে সেনা নিহত হয়। সেই সাথে আরও সেনা আহত হয়। অভিযান শেষে মুজাহিদগণ ঘটনাস্থল থেকে হতাহত সেনাদের অস্ত্রগুলো গনিমত লাভ করেন।

        বিশ্লেষকদের মতে, এই ছোট-বড় হামলাগুলোই পূর্ব আফ্রিকা অঞ্চলের প্রতিষ্ঠা হতে যাওয়া ভবিষ্যৎ ইসলামি ইমারতের ভিত্তি গড়ে দিতে সাহায্য করছে।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X