Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদীন নিউজ#| ১৩ই রজব, ১৪৪৩ হিজরি।। ১৫ই ফেব্রুয়ারী, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদীন নিউজ#| ১৩ই রজব, ১৪৪৩ হিজরি।। ১৫ই ফেব্রুয়ারী, ২০২২ ঈসায়ী।

    এবার মালি থেকে সরে পড়ার ঘোষণা ক্রুসেডার ‘এস্তোনিয়ার’


    দখলদার পশ্চিমা দেশগুলো বিগত প্রায় এক দশক ধরে মালিতে মুজাহিদদের হাতে চরমভাবে মার খেয়ে আসছে। ফলে দীর্ঘ এই যুদ্ধে ক্লান্ত-শ্রান্ত সৈন্যদের নিয়ে মালি থেকে একে একে পালানোর সিদ্ধান্ত নিতে শুরু করেছে দখলদার পশ্চিমা দেশগুলো।

    সম্প্রতি উত্তর-পূর্ব ইউরোপের অন্যতম দেশ এস্তোনিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ক্যালে লানেট ঘোষণা করেছে যে, তাদের পশ্চিমা মিত্ররা মালি থেকে সৈন্য প্রত্যাহার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর এই পরিপ্রেক্ষিতে, এস্তোনিয়াও মালি থেকে তাদের সামরিক কর্মীদের সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

    এস্তোনিয়ান প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে “সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ” মিশনের অংশ হিসাবে, পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে অবস্থানরত সামরিক বাহিনীর সদস্যদের প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    ডেনিশ সরকার মালি থেকে তাদের সামরিক কর্মীদের প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরে এই সিদ্ধান্ত নিল এস্তোনিয়াও।

    ইউরোপীয় দেশ এস্তোনিয়া, যেটি ক্রুসেডার ফ্রান্সের নেতৃত্বে অপারেশন বারখানের অধীনে মালিতে মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল। দেশটির ক্রুসেডার সৈন্যরা মালির গুরুত্বপূর্ণ ‘গাও’ শহরে দখলদারীত্ব বজায় রেখেছিল।

    এদিকে, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী জামা’আত নুসরাতুল-ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন মালি সহ পশ্চিম আফ্রিকায় নিজেদের প্রভাব বৃদ্ধি ও বিজিত আঞ্চলের সীমানা প্রসারিত করে চলেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এই পরিস্থিতিতে মালি থেকে ক্রুসেডার দেশগুলোর দখলদার সৈন্যদের প্রত্যাহারের মধ্য দিয়ে এই অঞ্চলে আরও অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠবে ‘জেএনআইএম’
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ফটো রিপোর্ট || ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের পাশে আল-কায়েদা, হাজার হাজার পরিবারকে খাদ্য সহায়তা বিতরণ



    আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন তাদের নিয়ন্ত্রিত দক্ষিণ ও মধ্য সোমালিয়ায় হাজার হাজার ক্ষতিগ্রস্ত ও দুরস্ত পরিবারে খাদ্য সহায়তা বিতরণ করেছেন।
    আঞ্চলিক সূত্রে জানা যায়, প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের ত্রাণ কমিটি খরা-কবলিত লোকদের উপশম করতে সম্প্রতি খাদ্য সহায়তা বিতরণ করে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন তাদের নিয়ন্ত্রিত মাদাক, জালাজদুদ, বাকুল, শাবেলী, দক্ষিণ ও মধ্য সোমালিয়ার রাজ্যগুলোর বেশ কয়েকটি শহর ও অঞ্চলের হাজার হাজার অভাবী পরিবারে খাদ্য ও জল সরবরাহ করেছেন। যেখানে অনাবৃষ্টির কারণে হাজার হাজার মানুষ খরার কবলে পড়েছেন।
    হারাকাতুশ শাবাব সূত্র জানিয়েছে যে, তাদের ত্রাণ কমিটি মাদাক রাজ্যের হারদিরি, জোলো, আমরাহ, আদ এবং এর আশেপাশের শহরগুলিতে খরায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় ৭০০ পরিবারকে চাল, আটা, চিনি, খেজুর, তেল এবং অন্যান্য আইটেম সহ খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছেন। সেই সাথে এই কমিটি তাদের জন্য জল সরবরাহ করেছে। হারাকাতুশ শাবাব জানিয়েছে যে, মাদাক রাজ্যের বিভিন্ন শহরে এখনও ত্রাণ বিতরণী কার্যক্রম চলছে।
    অপরদিকে মধ্য সোমালিয়ার জালাজদুদ রাজ্যে, হারাকাতুশ শাবাবের খরা-ত্রাণ কমিটি এলবোর শহর, জিলহারিরি শহর এবং এর আশপাশের শহরতলিতে শত শত পরিবারকে খাদ্য সহায়তা বিতরণ করেছেন। মুজাজিদদের এই ত্রাণ কমিটি রাজ্যের সবচেয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলেও পানি ও খাদ্য সরবরাহ করেছেন।
    এদিক দক্ষিণ-পশ্চিম সোমালিয়ার বাকুল রাজ্য, যেটি খরায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলির মধ্যে একটি। উক্ত রাজ্যটির ২টি জেলাতেও মুজাহিদগণ ৫০০ অভাবী পরিবারকে খাদ্য সহায়তা প্রদান করেছেন।
    এছাড়াও, হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন এর খরা ত্রাণ কমিটি শাবেলী রাজ্যের বারউই, কারিউলি এবং কার্তনোয়ারি শহর এবং এর উপকণ্ঠে অবস্থিত এলাকার শত শত অভাবী পরিবারকে খাদ্য সহায়তা বিতরণ করেছে।
    উল্লেখ্য যে, হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকা এলাকাগুলোর ক্ষতিগ্রস্তদের স্থায়ীভাবে ত্রাণ প্রদানের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।ক্রুসেডার পশ্চিমা-সমর্থিত সোমালি সরকার এবং এটিকে সমর্থনকারী আফ্রিকান বাহিনীর বিরুদ্ধে হারাকাতুশ শাবাবের লড়াই এই ত্রাণ বিতরণে থামিয়ে রাখতে পারে নি। মুজাহিদগণ তীব্র লড়াইয়ের পাশাপাশি জনগণের সেবায় নিজেদেরকে পরিপূর্ণ নিযুক্ত করছেন, জনগণের পাশে এসে দাঁড়াচ্ছেন।






























    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আফগানিস্তানে সমাজ বিধ্বংসী ‘ভ্যালেন্টাইন’স ডে’ উদযাপন নিষিদ্ধ করল তালিবান সরকার


      মারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালিবান সরকার রাজধানী কাবুল সহ পুরো দেশে পশ্চিমা ‘ভ্যালেন্টাইন’স ডে’ উদযাপন এবং এই সম্পর্কিত যেকোন পণ্য বিক্রির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।সূত্রে জানা গেছে যে, আফগানিস্তানে পশ্চিমা অপসংস্কৃতির ‘ভ্যালেন্টাইন’স ডে’ সহ সমাজ বিধ্বংসী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করা এবং এগুলো উদযাপন করার উপর সম্পূর্ণভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে দেশটির ইসলামি সরকার। সমাজ বিধ্বংসী এসব কাজকে অপরাধযোগ্য বলেও ঘোষণা করেছে সরকার। সেই সাথে এসব অনুষ্ঠানের সাথে সম্পর্কিত পণ্য বিক্রির অনুমতি নেই বলেও জানা গেছে।স্থানীয়রা জানিয়েছে যে, ইমারতে ইসলামিয়ার নিরাপত্তা কর্মীরা ‘ভ্যালেন্টাইনস ডে’র এই দিনটিকে সামনে রেখে কয়েকদিন ধরেই রাজধানী সহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোতে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছেন। অন্যান্য কর্মক্ষেত্রে যেসব পণ্য বিক্রি হয়, দোকানদার-দেরকে এই দিনগুলোতেও স্বাভাবিক রুটিনে পণ্য বিক্রির নির্দেশ দিয়েছেন।এই বিষয়ে আফগান প্রশাসনের সূত্র জানায় যে, ভ্যালেন্টাইন্স ডে এবং ক্রিসমাস সহ অন্যান্য পশ্চিমা দিবসগুলো কোন মুসলমান পালন করতে পারেন না। কেননা এসব দিবস শুধুমাত্র ভোগের উন্মাদনা সৃষ্টি করে।” যা সম্পূর্ণরূপে হারাম ও নিষিদ্ধ।আফগানিস্তানে গত ২০ বছর যুদ্ধের পর, ১৫ আগস্ট তালিবান বাহিনী রাজধানী কাবুলে প্রবেশ করেন। এবং দেশটির প্রশাসনিক দায়িত্ব গ্রহণ করেন।ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত কাবুলের প্রাক্তন গোলাম প্রশাসন সরকারিভাবে “ভ্যালেন্টাইনস ডে” সহ পশ্চিমা দিবসগুলো উদযাপনের অনুমতি দিয়েছিল। যা দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের হৃদয়ে ক্ষোভের জন্ম দিয়েছিল।অপরদিকে তালিবান সরকার ক্ষমতায় আসার পর এসব পশ্চিমাদের আবিষ্কৃত সমাজ বিধ্বংসী দিবসগুলোকে নিষিদ্ধ করতে শুরু করেছেন। যা ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের হৃদয়ে প্রশান্তি দান করছে।





      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment

      Working...
      X