Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদীন নিউজ#| ১৪ই রজব, ১৪৪৩ হিজরি।। ১৬ই ফেব্রুয়ারী, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদীন নিউজ#| ১৪ই রজব, ১৪৪৩ হিজরি।। ১৬ই ফেব্রুয়ারী, ২০২২ ঈসায়ী।

    ঝরের গতিতে রাজধানীতে ঢুকে পড়েছে আশ-শাবাব, ৪টি জেলা ও ঘাঁটি সহ বিশাল বিজয় অর্জন


    আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুতে একটি বড় সামরিক অভিযান শুরু করেছেন। এতে এখন পর্যন্ত প্রতিরোধ যোদ্ধারা রাজধানী মোগাদিশুর ৪টি জেলা ও অর্ধডজন সামরিক ঘাঁটিসহ আশপাশের অনেক এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন।

    স্থানীয় সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, গতকাল ১৫ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার রাতে আশ-শাবাব যোদ্ধারা রাজধানী মোগাদিশুতে একটি বড় সামরিক অভিযান শুরু করেছেন। যা একযোগে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি স্থানে শহিদী হামলার মাধ্যমে শুরু হয়েছে।

    গতকাল মধ্যরাতের পর থেকে হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন এই আক্রমণ শুরু করে। হামলাগুলো প্রথমে রাজধানী মোগাদিশুতে সরকারি মিলিশিয়াদের ৩টি সামরিক ঘাঁটিতে ব্যাপক আক্রমণের মাধ্যমে শুরু হয়।

    প্রথম আক্রমণটি একটি শাহাদাত অভিযানের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল, এরপরে রাজধানীর হাড্ডা জেলায় মিলিশিয়া ঘাঁটিতে ঝড় তুলেন মুজাহিদগণ। কয়েক ঘন্টার লড়াইয়ের পর মুজাহিদগণ শত্রু বাহিনীকে তাড়িয়ে জেলা ও ঘাঁটিটির নিয়ন্ত্রণ নেন।

    প্রথম আক্রমণের মতোই, দ্বিতীয় আক্রমণটিও একটি শাহদী অভিযানের মাধ্যমে শুরু হয়। তারপরে রাজধানীর ইয়াকশাদ জেলা ও এর পাশের দার আস-সালাম এলাকায় মিলিশিয়া ঘাঁটিগুলোতে আক্রমণ শুরু করেন মুজাহিদগণ। এখানেও মুজাহিদগণ কয়েক ঘন্টার তীব্র লড়াইয়ের পর জেলা, সামরিক ঘাঁটিগুলো এবং আশেপাশের এলাকা নিয়ন্ত্রণ নেন।

    তারপর মুজাহিদগণ হাড্ডা জেলার উপকণ্ঠে মিলিশিয়াদের “আইল জানলি” সামরিক ঘাঁটিতে তৃতীয় শহিদী আক্রমণটি চালান। এই ঘাঁটিটি জেলার প্রধান প্রতিরক্ষা হিসাবে বিবেচিত হয়। এটিও কয়েক ঘন্টার লড়াইয়ে পর সম্পূর্ণরূপে নিয়ন্ত্রণে নেন মুজাহিদগণ।

    বরকতময় এই অভিযানের মাধ্যমে হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন শুধু ৩টি জেলা বিজয় করেই ক্ষান্ত থাকেননি। বরং তাঁরা রাজধানীর হিডেন ও দাইনিলি এবং আইলশা জেলাগুলোর উপকণ্ঠে সোমালি গাদ্দার মিলিশিয়াদের কয়েকটি ব্যারাক ও সামরিক ঘাঁটিতে বজ্রপাত হয়ে আঘাত হানেন। এবং কয়েকটি ঘাঁটি ও বিস্তীর্ণ এলাকারও নিয়ন্ত্রণ নেন উম্মাহর এই বীর সন্তানেরা।

    হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিনের এই আক্রমণগুলি গাদ্দার মিলিশিয়াদের প্রচুর পরিমাণে হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি সাধিত করে। সেই সাথে হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা অগণিত সামরিক যান, অস্ত্র এবং সামরিক সরঞ্জাম গনিমত পেতে সক্ষম হন।

    স্থানীয়রা জানান, হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা ভারি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে শহরগুলোতে প্রবেশ করতে থাকেন। এবং রাতভর প্রতিরোধ যোদ্ধারা এসকল আক্রমণ চালাতে থাকে। এসময় পুরো রাজধানী হারাকাতুশ শাবাবের অস্ত্রের ঝংকারে কেঁপে ওঠে, রাজধানীর বেশিরভাগ এলাকাতেই আল্লাহ্‌র সিংহদের গুলাগুলি ও প্রচণ্ড বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। আর হারাকাতুশ শাবাবের এই অভিযানগুলো রাত থেকে শুরু করে পরের দিন ভোর পর্যন্ত সময় ধরে চলতে থাকে। তাঁদের হামলার দৃশ্য দেখে মনে হচ্ছিল পুরো রাজধানীই যেন প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সামনে অসহায় হয়ে পড়েছে। রাজধানীর মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলের শহরগুলোতে যখন হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা বীরের মতো হামলা চালাচ্ছিল, তাদের সেসকল হামলার সামনে পশ্চিমাদের প্রশিক্ষিত গাদ্দার সরকারি বাহিনী কোন প্রতিরোধই গড়ে তুলতে পারেনি।

    প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও জানান, রাজধানী মোগাদিশুতে আশ-শাবাবের জিন্দাদিল মুজাহিদদের সামরিক অভিযানের মুখে পশ্চিমা-সমর্থিত সোমালি সরকার এবং এর মিলিশিয়াদের প্রতিক্রিয়া খুবই খারাপ ছিল। হারাকাতুশ শাবাব যখন শহরগুলোতে একযোগে আক্রমণ চালাচ্ছিল, তখন শহরগুলোর ভিতরে আটকা পড়া মিলিশিয়াদের সাহায্য পাঠাতেও অক্ষম ছিল সোমালি সরকার। অপরদিকে আশ-শাবাবের আকস্মিক এই আক্রমণের সময় আফ্রিকান বাহিনীও কোনো সহায়তা পাঠাতে পারেনি।

    শহরগুলোতে সাহায্য না পাঠাতে পারার কারণ হিসাবে এক সোমালি সরকারি কর্মকর্তা জানায়, প্রথমত হারাকাতুশ শাবাব আকস্মিক এই অভিযানটি শুরু করেছে, দ্বিতীয়ত তাঁরা অভিযানের আগেই রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো এবং মোগাদিশুর বড় অংশ ঘিরে কারফিউ জারি করেছিল। ফলে বাহির থেকে সাহায্য পাঠানো সম্ভব ছিল না।

    বিশ্লেষকরা মনে করেন, হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধাদের বীরত্বপূর্ণ এই অভিযান এটাই প্রমাণ করে যে, দখলদার পশ্চিমা-সমর্থিত সরকার এবং ক্রুসেডার আফ্রিকান বাহিনী রাজধানীর মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলও নিরাপদ রাখতে অক্ষম। তাদের এই অক্ষমতা আমাদের সামনে এটা আরও স্পষ্ট ও নিশ্চিত করে তুলছে যে, হারাকাতুশ শাবাব বর্তমানে যখন ইচ্ছা তখনই পুরো রাজধানী মোগাদিশু সম্পূর্ণরূপে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম।

    উল্লেখ্য যে, হারাকাতুশ শাবাব দীর্ঘদিন ধরে সোমালিয়ার বিশাল এলাকা নিয়ন্ত্রণ করে আসছেন। তাদের লক্ষ্য সোমালিয়া থেকে দখলদার ও তাদের দোসরদের হটিয়ে একটি ইসলামি ইমারাহ প্রতিষ্ঠা করা।
    আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুতে একটি বড় সামরিক অভিযান শুরু করেছেন। এতে এখন পর্যন্ত প্রতিরোধ যোদ্ধারা রাজধানী মোগাদিশুর ৪টি জেলা ও অর্ধডজন সামরিক ঘাঁটিসহ আশপাশের অনেক এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন।

    স্থানীয় সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, গতকাল ১৫ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার রাতে আশ-শাবাব যোদ্ধারা রাজধানী মোগাদিশুতে একটি বড় সামরিক অভিযান শুরু করেছেন। যা একযোগে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি স্থানে শহিদী হামলার মাধ্যমে শুরু হয়েছে।

    গতকাল মধ্যরাতের পর থেকে হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন এই আক্রমণ শুরু করে। হামলাগুলো প্রথমে রাজধানী মোগাদিশুতে সরকারি মিলিশিয়াদের ৩টি সামরিক ঘাঁটিতে ব্যাপক আক্রমণের মাধ্যমে শুরু হয়।

    প্রথম আক্রমণটি একটি শাহাদাত অভিযানের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল, এরপরে রাজধানীর হাড্ডা জেলায় মিলিশিয়া ঘাঁটিতে ঝড় তুলেন মুজাহিদগণ। কয়েক ঘন্টার লড়াইয়ের পর মুজাহিদগণ শত্রু বাহিনীকে তাড়িয়ে জেলা ও ঘাঁটিটির নিয়ন্ত্রণ নেন।

    প্রথম আক্রমণের মতোই, দ্বিতীয় আক্রমণটিও একটি শাহদী অভিযানের মাধ্যমে শুরু হয়। তারপরে রাজধানীর ইয়াকশাদ জেলা ও এর পাশের দার আস-সালাম এলাকায় মিলিশিয়া ঘাঁটিগুলোতে আক্রমণ শুরু করেন মুজাহিদগণ। এখানেও মুজাহিদগণ কয়েক ঘন্টার তীব্র লড়াইয়ের পর জেলা, সামরিক ঘাঁটিগুলো এবং আশেপাশের এলাকা নিয়ন্ত্রণ নেন।

    তারপর মুজাহিদগণ হাড্ডা জেলার উপকণ্ঠে মিলিশিয়াদের “আইল জানলি” সামরিক ঘাঁটিতে তৃতীয় শহিদী আক্রমণটি চালান। এই ঘাঁটিটি জেলার প্রধান প্রতিরক্ষা হিসাবে বিবেচিত হয়। এটিও কয়েক ঘন্টার লড়াইয়ে পর সম্পূর্ণরূপে নিয়ন্ত্রণে নেন মুজাহিদগণ।

    বরকতময় এই অভিযানের মাধ্যমে হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন শুধু ৩টি জেলা বিজয় করেই ক্ষান্ত থাকেননি। বরং তাঁরা রাজধানীর হিডেন ও দাইনিলি এবং আইলশা জেলাগুলোর উপকণ্ঠে সোমালি গাদ্দার মিলিশিয়াদের কয়েকটি ব্যারাক ও সামরিক ঘাঁটিতে বজ্রপাত হয়ে আঘাত হানেন। এবং কয়েকটি ঘাঁটি ও বিস্তীর্ণ এলাকারও নিয়ন্ত্রণ নেন উম্মাহর এই বীর সন্তানেরা।

    হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিনের এই আক্রমণগুলি গাদ্দার মিলিশিয়াদের প্রচুর পরিমাণে হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি সাধিত করে। সেই সাথে হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা অগণিত সামরিক যান, অস্ত্র এবং সামরিক সরঞ্জাম গনিমত পেতে সক্ষম হন।

    স্থানীয়রা জানান, হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা ভারি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে শহরগুলোতে প্রবেশ করতে থাকেন। এবং রাতভর প্রতিরোধ যোদ্ধারা এসকল আক্রমণ চালাতে থাকে। এসময় পুরো রাজধানী হারাকাতুশ শাবাবের অস্ত্রের ঝংকারে কেঁপে ওঠে, রাজধানীর বেশিরভাগ এলাকাতেই আল্লাহ্‌র সিংহদের গুলাগুলি ও প্রচণ্ড বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়। আর হারাকাতুশ শাবাবের এই অভিযানগুলো রাত থেকে শুরু করে পরের দিন ভোর পর্যন্ত সময় ধরে চলতে থাকে। তাঁদের হামলার দৃশ্য দেখে মনে হচ্ছিল পুরো রাজধানীই যেন প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সামনে অসহায় হয়ে পড়েছে। রাজধানীর মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলের শহরগুলোতে যখন হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা বীরের মতো হামলা চালাচ্ছিল, তাদের সেসকল হামলার সামনে পশ্চিমাদের প্রশিক্ষিত গাদ্দার সরকারি বাহিনী কোন প্রতিরোধই গড়ে তুলতে পারেনি।

    প্রত্যক্ষদর্শীরা আরও জানান, রাজধানী মোগাদিশুতে আশ-শাবাবের জিন্দাদিল মুজাহিদদের সামরিক অভিযানের মুখে পশ্চিমা-সমর্থিত সোমালি সরকার এবং এর মিলিশিয়াদের প্রতিক্রিয়া খুবই খারাপ ছিল। হারাকাতুশ শাবাব যখন শহরগুলোতে একযোগে আক্রমণ চালাচ্ছিল, তখন শহরগুলোর ভিতরে আটকা পড়া মিলিশিয়াদের সাহায্য পাঠাতেও অক্ষম ছিল সোমালি সরকার। অপরদিকে আশ-শাবাবের আকস্মিক এই আক্রমণের সময় আফ্রিকান বাহিনীও কোনো সহায়তা পাঠাতে পারেনি।

    শহরগুলোতে সাহায্য না পাঠাতে পারার কারণ হিসাবে এক সোমালি সরকারি কর্মকর্তা জানায়, প্রথমত হারাকাতুশ শাবাব আকস্মিক এই অভিযানটি শুরু করেছে, দ্বিতীয়ত তাঁরা অভিযানের আগেই রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো এবং মোগাদিশুর বড় অংশ ঘিরে কারফিউ জারি করেছিল। ফলে বাহির থেকে সাহায্য পাঠানো সম্ভব ছিল না।

    বিশ্লেষকরা মনে করেন, হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধাদের বীরত্বপূর্ণ এই অভিযান এটাই প্রমাণ করে যে, দখলদার পশ্চিমা-সমর্থিত সরকার এবং ক্রুসেডার আফ্রিকান বাহিনী রাজধানীর মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলও নিরাপদ রাখতে অক্ষম। তাদের এই অক্ষমতা আমাদের সামনে এটা আরও স্পষ্ট ও নিশ্চিত করে তুলছে যে, হারাকাতুশ শাবাব বর্তমানে যখন ইচ্ছা তখনই পুরো রাজধানী মোগাদিশু সম্পূর্ণরূপে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম।

    উল্লেখ্য যে, হারাকাতুশ শাবাব দীর্ঘদিন ধরে সোমালিয়ার বিশাল এলাকা নিয়ন্ত্রণ করে আসছেন। তাদের লক্ষ্য সোমালিয়া থেকে দখলদার ও তাদের দোসরদের হটিয়ে একটি ইসলামি ইমারাহ প্রতিষ্ঠা করা।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    আফগানদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে রাখা হলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আমরা নীতি পরিবর্তন করতে বাধ্য হব : তালিবান



    আফগানিস্তানের ইসলামি ইমারত প্রশাসন ক্ষমতায় আসার পর আফগান জনগণের ৯ বিলিয়ন ডলারের বস্তুগত সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে রেখেছে সন্ত্রাসী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আর এজন্য ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমন হঠকারী সিদ্ধান্তের প্রতি কঠোর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন আফগান তালিবান সরকার।ইমারতে ইসলামিয়া আফগান প্রশাসনের দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সিদ্ধান্তটি সমস্ত আন্তর্জাতিক নিয়ম লঙ্ঘন করেছে। আমরা এধরণের প্রশ্নবিদ্ধ সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।উল্লেখ্য, ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যপী যে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা দীর্ঘ দিন ধরে চালিয়ে আসছিল, তা-ই এখন তাদের গলার কাঁটা হয়ে দাড়িয়েছে। এসব যুদ্ধের ফলে ক্রুসেডার এই দেশটির অর্থনীতিতে চরম ধ্বস নেমেছে। বর্তমানে দেশটির মোট সরকারি ঋণ প্রায় ৩০ লাখ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে।আর এখন নিজেদের এই বিপুল পরিমাণ ঋণ মেটাতে ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নতুন কুট-কৌশল অবলম্বন করতে শুরু করেছে। সেই লক্ষ্যে ক্রুসেডার এই দেশটির বর্তমান সন্ত্রাসী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সম্প্রতি ঘোষণা করেছে যে, তার দেশ অর্থসংকটে থাকা আফগানদের বাজেয়াপ্ত করে রাখা ১ হাজার কোটি ডলারের অর্ধেক ৯/১১ হামলার শিকার হওয়াদের মধ্যে বিলিয়ে দিবে। কথিত মানবতার ফেরিওয়ালা ক্রুসেডার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমন সিদ্ধান্ত সত্যিই অমানবিক।তবে এর প্রতিক্রিয়ায়, তালিবান সরকার তাদের জারি করা বিবৃতিতে বলেন যে, ১১ সেপ্টেম্বর ২০০১ এর উক্ত হামলার সাথে আফগানদের কোন সম্পর্ক নেই। তাই যুক্তরাষ্ট্রের এমন সিদ্ধান্ত দোহা চুক্তির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। তাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এধরণের কর্মকাণ্ড ছেড়ে দেওয়া বাঞ্ছনীয়।আফগান তালিবান বিবৃতিতে সন্ত্রাসী অ্যামেরিকার প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে আরও বলেন, – “আর এরপরও যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আফগানদের বিষয়ে তার উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ডসমূহ ত্যাগ না করে, তবে আফগানিস্তানকেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তার নীতি পরিবর্তন করতে বাধ্য হতে হবে।“এখন দেখার পালা, অহংকারী মার্কিনীরা তালিবানের হাতে তাদের পরাজয়ের স্মৃতি থেকে শিক্ষা নিয়ে এমন হঠকারী সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে কি না!





    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      আল্ল-হু আকবার আল্ল-হু আকবার লা-ইলা-হা ইল্লাল্ল-হু আল্ল-হু আকবার আল্ল-হু আকবার ওয়া লিল্লা-হিল হামদ।
      আল্লাহ তায়ালা মুজাহিদিনের পদসমুহ মজবুত ও দৃঢ় করুন আমিন, তাদেরকে সরবোচ্চ সফল করুন আমিন। সকল ধোঁকা প্রতারণা ও গাদারি থেকে হিফাজত করুন আমিন। ওনার অফুরন্ত দয়ায় তাদের ঢেকে রাখুন আমিন।
      হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

      Comment


      • #4
        আল্লাহু-আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ!
        আল্লাহ তা'য়ালা মুজাহিদ ভাইদের সাহায্য বহাল রাখুন, আমিন ইয়া রব্বাল আলামিন।

        Comment


        • #5
          তাকবীর..আল্লাহু আকবার..!!
          আল্লাহ তা’য়লা মুজাহিদ ভাইদের সাহায্য বহাল রাখুল আর তাদের বিজয় দান করুন..আমিন।
          যদি তোমরা জিহাদে বের না হও তবে তিনি তোমাদের কঠিন শাস্তি দিবেন এবং অন্য জাতিকে তোমাদের স্থলাভিষিক্ত করবেন। আর তোমরা তার কোন ক্ষতি করতে পারবে না। আল্লাহ সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান। (সূরা তাওবা, আয়াত: ৩৯)

          Comment

          Working...
          X