খোরাসান | কাবুল প্রশাসনের ৬৩ সেনা ও পুলিশ সদস্যকে মুক্তি দিয়েছে তালেবান।
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান বন্দী মুক্তির ধারাবাহিকতায় গত দু’দিনে মুরতাদ কাবুল প্রশাসনের ৬৩ কারাবন্দী সেনা ও পুলিশ সদস্যকে মুক্তি দিয়েছেন।
গত ১১ ও ১২ জুন, ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান উমারাগণ ওয়ার্দাক ও গজনী প্রদেশে তাদের নিয়ন্ত্রিত কারাগারগুলো হতে মুরতাদ কাবুল প্রশাসনের প্রাক্তন ৬৩ সেনা ও পুলিশ সদস্যকে মুক্তি দিয়েছেন। গজনীর কারাগার হতে মুক্তি দেওয়া হয়েছে ৩৬ জনকে এবং ওয়ার্দাক প্রদেশের কারাগার হতে মুক্তি দেওয়া হয়েছিলো আরো ২৭ সেনা ও পুলিশ সদস্যকে।
সম্প্রতি গজনীতে অভিযান চলাকালীন সময় অনেক সৈন্য তালেবান মুজাহিদদের হাতে বন্দী হয়েছিলো। জানা যায় যে, গত ১১ জুন মুক্তিপ্রাপ্ত সৈন্যদের ৩০ সেনাই ছিল গজনী অভিযানে তালেবান মুজাহিদদের হাতে বন্দী হওয়া সেনা সদস্য।
যথারীতি কাবুল প্রশাসনের মুক্তিপ্রাপ্ত
প্রত্যেক সেনা ও পুলিশ সদস্যকে ইমারতে ইসলামিয়া ৫ হাজার আফগান রুপি, একজোড়া কাপড়, জুতো এবং টুপি প্রদান করেন।
এদিকে আন্তঃ আফগান আলোচনার বিষয়ে কাতারে অবস্থিত ইসলামী ইমারতের রাজনৈতিক কার্যালয়ের সুখপাত্র মুহতারাম সোহাইল শাহিন হাফিজাহুল্লাহ্ লিখেন যে, যদি কাবুল প্রশাসন চুক্তি অনুযায়ী আমাদের ৫ হাজার কারাবন্দীর সকল মুজাহিদদের দ্রুত মুক্তি দেয়, তাহলে আমরা এক সপ্তাহের মধ্যেই আন্তঃ আফগান আলোচনা শুরু করতে প্রস্তুত রয়েছি। ইনশাআল্লাহ্।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/13/38512/
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান বন্দী মুক্তির ধারাবাহিকতায় গত দু’দিনে মুরতাদ কাবুল প্রশাসনের ৬৩ কারাবন্দী সেনা ও পুলিশ সদস্যকে মুক্তি দিয়েছেন।
গত ১১ ও ১২ জুন, ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান উমারাগণ ওয়ার্দাক ও গজনী প্রদেশে তাদের নিয়ন্ত্রিত কারাগারগুলো হতে মুরতাদ কাবুল প্রশাসনের প্রাক্তন ৬৩ সেনা ও পুলিশ সদস্যকে মুক্তি দিয়েছেন। গজনীর কারাগার হতে মুক্তি দেওয়া হয়েছে ৩৬ জনকে এবং ওয়ার্দাক প্রদেশের কারাগার হতে মুক্তি দেওয়া হয়েছিলো আরো ২৭ সেনা ও পুলিশ সদস্যকে।
সম্প্রতি গজনীতে অভিযান চলাকালীন সময় অনেক সৈন্য তালেবান মুজাহিদদের হাতে বন্দী হয়েছিলো। জানা যায় যে, গত ১১ জুন মুক্তিপ্রাপ্ত সৈন্যদের ৩০ সেনাই ছিল গজনী অভিযানে তালেবান মুজাহিদদের হাতে বন্দী হওয়া সেনা সদস্য।
যথারীতি কাবুল প্রশাসনের মুক্তিপ্রাপ্ত
প্রত্যেক সেনা ও পুলিশ সদস্যকে ইমারতে ইসলামিয়া ৫ হাজার আফগান রুপি, একজোড়া কাপড়, জুতো এবং টুপি প্রদান করেন।
এদিকে আন্তঃ আফগান আলোচনার বিষয়ে কাতারে অবস্থিত ইসলামী ইমারতের রাজনৈতিক কার্যালয়ের সুখপাত্র মুহতারাম সোহাইল শাহিন হাফিজাহুল্লাহ্ লিখেন যে, যদি কাবুল প্রশাসন চুক্তি অনুযায়ী আমাদের ৫ হাজার কারাবন্দীর সকল মুজাহিদদের দ্রুত মুক্তি দেয়, তাহলে আমরা এক সপ্তাহের মধ্যেই আন্তঃ আফগান আলোচনা শুরু করতে প্রস্তুত রয়েছি। ইনশাআল্লাহ্।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/13/38512/
Comment