দখলদার ও তাদের দোসরদের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান চলতে থাকবে: আশ-শাবাব
পূর্ব আফ্রিকা ভিত্তিক ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিনের বেনাদির অঞ্চলের গভর্নর শাইখ মূসা আবদি আরাল (হাফিজাহুল্লাহ্) সম্প্রতি একটি সংক্ষিপ্ত বক্তব্য প্রকাশিত হয়েছে।
সম্প্রতি শাইখ মূসা আবদি হাফিজাহুল্লাহ্ আল-আন্দালুস ইসলামিক রেডিও স্টেশনে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। যেখানে তিনি রাজধানী মোগাদিশু ও হিরান অঞ্চলে আশ-শাবাবের বীর মুজাহিদদের বীরত্বপূর্ণ অপারেশন সম্পর্কে কথা বলেছেন।
শাইখ মূসা আবদি বলেছেন যে, তাদের যোদ্ধারা মোগাদিসু ও হিরানে সম্প্রতি ২টি বড়ধরণের পরিকল্পিত আক্রমণ চালিয়েছেন। যাতে প্রায় শতাধিক গাদ্দার নিহত ও আহত হয়েছে। তিনি আরও জানান যে, অভিযান শেষে মুজাহিদগণ অসংখ্য ভারী অস্ত্র, যানবাহন এবং গোলাবারুদ গনিমত লাভ করেছেন।
তিনি বলেছেন যে, এই আক্রমণগুলি পশ্চিমাদের গোলাম সোমালি ফেডারেল সরকারের (এফজিএস) বিরুদ্ধে সংগঠিত অভিযান সমূহের সামান্য অংশ ছিল মাত্র। এই অভিযানগুলোকে তিনি দখলদার বিদেশী আক্রমণকারীদের বিরুদ্ধে মুজাহিদদের অভ্যুত্থান হিসাবে বর্ণনা করেছেন।
তিনি বলেন, যতদিন পর্যন্ত বিদেশি দখলদাররা ও তাদের দোসররা দেশে থাকবে, ততদিন এধরণের হামলার পুনরাবৃত্তি ঘটতে থাকবে। সেই সাথে যতদিন না সোমালিয়ার জনগণ পূর্ণাঙ্গ একটি ইসলামি সরকার দেখতে পায়।
পূর্ব আফ্রিকা ভিত্তিক ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিনের বেনাদির অঞ্চলের গভর্নর শাইখ মূসা আবদি আরাল (হাফিজাহুল্লাহ্) সম্প্রতি একটি সংক্ষিপ্ত বক্তব্য প্রকাশিত হয়েছে।
সম্প্রতি শাইখ মূসা আবদি হাফিজাহুল্লাহ্ আল-আন্দালুস ইসলামিক রেডিও স্টেশনে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। যেখানে তিনি রাজধানী মোগাদিশু ও হিরান অঞ্চলে আশ-শাবাবের বীর মুজাহিদদের বীরত্বপূর্ণ অপারেশন সম্পর্কে কথা বলেছেন।
শাইখ মূসা আবদি বলেছেন যে, তাদের যোদ্ধারা মোগাদিসু ও হিরানে সম্প্রতি ২টি বড়ধরণের পরিকল্পিত আক্রমণ চালিয়েছেন। যাতে প্রায় শতাধিক গাদ্দার নিহত ও আহত হয়েছে। তিনি আরও জানান যে, অভিযান শেষে মুজাহিদগণ অসংখ্য ভারী অস্ত্র, যানবাহন এবং গোলাবারুদ গনিমত লাভ করেছেন।
তিনি বলেছেন যে, এই আক্রমণগুলি পশ্চিমাদের গোলাম সোমালি ফেডারেল সরকারের (এফজিএস) বিরুদ্ধে সংগঠিত অভিযান সমূহের সামান্য অংশ ছিল মাত্র। এই অভিযানগুলোকে তিনি দখলদার বিদেশী আক্রমণকারীদের বিরুদ্ধে মুজাহিদদের অভ্যুত্থান হিসাবে বর্ণনা করেছেন।
তিনি বলেন, যতদিন পর্যন্ত বিদেশি দখলদাররা ও তাদের দোসররা দেশে থাকবে, ততদিন এধরণের হামলার পুনরাবৃত্তি ঘটতে থাকবে। সেই সাথে যতদিন না সোমালিয়ার জনগণ পূর্ণাঙ্গ একটি ইসলামি সরকার দেখতে পায়।