খোরাসান | মুরতাদ বাহিনীর পরিকল্পনা নস্যাৎ, পাল্টা অভিযানে ৪৯ মুরতাদ সেনা নিহত; ২টি শক্তিশালী ঘাঁটি জয়
জাউজানে মুরতাদ কাবুল প্রশাসনের অভিযানের পরিকল্পনা ব্যর্থ করে দিয়েছেন তালেবান মুজাহিদিন। ২ টি ঘাঁটি বিজয়ের পাশাপাশি মুজাহিদদের হাতে নিহত হয়েছে ৪৯ মুরতাদ সৈন্য। এছাড়াও হতাহত হয়েছে বিপুলসংখ্যক শত্রুসেনা। বন্দী হয়েছে আরো অনেক মুরতাদ সৈন্য।
গত ১৬ জুন মুজাহিদদের বিরুদ্ধে বড় ধরনের একটি অভিযানের পরিকল্পনা এঁটেছিলো মুরতাদ কাবুল বাহিনী। এই লক্ষ্যে মুরতাদ বাহিনী তাদের নিয়ন্ত্রিত দুটি ঘাঁটিতে বিপুল সংখ্যক সেনা ও প্রচুর পরিমাণ যুদ্ধাস্ত্র মজুদ করে। কিন্তু শত্রুদের অভিযান শুরুর আগেই মুজাহিদিনরা নিজেদের বিশেষ গোয়েন্দা টিমের মাধ্যমে উক্ত হামলার তথ্য সংগ্রহ করেন। অবশেষে শত্রুদের হামলার আগেই মুজাহিদিনরা পাল্টা আক্রমণ চালিয়ে শত্রুদের পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দিয়েছেন।
একজন তালিবান-সাংবাদিকের সূত্র হতে জানা যায়, মুজাহিদগণ মুরতাদ বাহিনীর এই পরিকল্পনা জানতে পেরে তৎক্ষণাৎ দুটি বিশেষ অপারেশনাল টিম গঠন করেন। তাদেরকে পৃথক পৃথকভাবে মুরতাদ বাহিনীর ঘাঁটি দুটিতে অভিযান পরিচালনায় প্রেরণ করা হয়।
শুরুতেই তালিবান মুজাহিদিনের বিশেষ টিমটি মুরতাদ বাহিনীর শক্তিশালী বাল-আহসার ঘাঁটিতে অভিযান চালিয়ে এর উপর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন। এসময় মুজাহিদদের হাতে অন্তত ১২ মুরতাদ সেনা ও পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরো ১২ সেনা। এছাড়াও মুজাহিদিনের হাতে বন্দী হয়েছে আরো ৬ সেনা।
অপারেশন টিমটির পরবর্তী লক্ষ্যবস্তু মুরতাদ বাহিনীর অপর শক্তিশালী জাব্বার সামরিক ঘাঁটি। তীব্র অভিযান চালিয়ে মহান রবের সাহায্যে এই ঘাঁটিটির উপরেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছেন মুজাহিদিন।
মুজাহিদিনের দ্বিতীয় এই হামলায় ৬ এর অধিক মুরতাদ পুলিশ এবং সেনা সদস্য নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ৮ সেনা। এছাড়াও নিখোঁজ রয়েছে আরো ৫।
এই অপারেশনের ফলে মুজাহিদগণ মুরতাদ বাহিনী থেকে ৩টি ট্যাঙ্ক, ৮২টি কামান, ১টি রকেট লঞ্চার, ৩টি পিস্তল, ৯টি রাইফেল, ১৬টি তোপ কামানসহ অগণিত গোলাবারুদ ও যুদ্ধ-সরঞ্জামাদি গনিমত লাভ করেছেন।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/18/38829/
জাউজানে মুরতাদ কাবুল প্রশাসনের অভিযানের পরিকল্পনা ব্যর্থ করে দিয়েছেন তালেবান মুজাহিদিন। ২ টি ঘাঁটি বিজয়ের পাশাপাশি মুজাহিদদের হাতে নিহত হয়েছে ৪৯ মুরতাদ সৈন্য। এছাড়াও হতাহত হয়েছে বিপুলসংখ্যক শত্রুসেনা। বন্দী হয়েছে আরো অনেক মুরতাদ সৈন্য।
গত ১৬ জুন মুজাহিদদের বিরুদ্ধে বড় ধরনের একটি অভিযানের পরিকল্পনা এঁটেছিলো মুরতাদ কাবুল বাহিনী। এই লক্ষ্যে মুরতাদ বাহিনী তাদের নিয়ন্ত্রিত দুটি ঘাঁটিতে বিপুল সংখ্যক সেনা ও প্রচুর পরিমাণ যুদ্ধাস্ত্র মজুদ করে। কিন্তু শত্রুদের অভিযান শুরুর আগেই মুজাহিদিনরা নিজেদের বিশেষ গোয়েন্দা টিমের মাধ্যমে উক্ত হামলার তথ্য সংগ্রহ করেন। অবশেষে শত্রুদের হামলার আগেই মুজাহিদিনরা পাল্টা আক্রমণ চালিয়ে শত্রুদের পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দিয়েছেন।
একজন তালিবান-সাংবাদিকের সূত্র হতে জানা যায়, মুজাহিদগণ মুরতাদ বাহিনীর এই পরিকল্পনা জানতে পেরে তৎক্ষণাৎ দুটি বিশেষ অপারেশনাল টিম গঠন করেন। তাদেরকে পৃথক পৃথকভাবে মুরতাদ বাহিনীর ঘাঁটি দুটিতে অভিযান পরিচালনায় প্রেরণ করা হয়।
শুরুতেই তালিবান মুজাহিদিনের বিশেষ টিমটি মুরতাদ বাহিনীর শক্তিশালী বাল-আহসার ঘাঁটিতে অভিযান চালিয়ে এর উপর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন। এসময় মুজাহিদদের হাতে অন্তত ১২ মুরতাদ সেনা ও পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরো ১২ সেনা। এছাড়াও মুজাহিদিনের হাতে বন্দী হয়েছে আরো ৬ সেনা।
অপারেশন টিমটির পরবর্তী লক্ষ্যবস্তু মুরতাদ বাহিনীর অপর শক্তিশালী জাব্বার সামরিক ঘাঁটি। তীব্র অভিযান চালিয়ে মহান রবের সাহায্যে এই ঘাঁটিটির উপরেও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছেন মুজাহিদিন।
মুজাহিদিনের দ্বিতীয় এই হামলায় ৬ এর অধিক মুরতাদ পুলিশ এবং সেনা সদস্য নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ৮ সেনা। এছাড়াও নিখোঁজ রয়েছে আরো ৫।
এই অপারেশনের ফলে মুজাহিদগণ মুরতাদ বাহিনী থেকে ৩টি ট্যাঙ্ক, ৮২টি কামান, ১টি রকেট লঞ্চার, ৩টি পিস্তল, ৯টি রাইফেল, ১৬টি তোপ কামানসহ অগণিত গোলাবারুদ ও যুদ্ধ-সরঞ্জামাদি গনিমত লাভ করেছেন।
সূত্র: https://alfirdaws.org/2020/06/18/38829/
Comment