বুরুন্ডিয়ান ও পুন্টল্যান্ড ক্রুসেডারদের উপর আল-কায়েদার হামলা, ১৫ এরও বেশি সৈন্য নিহত
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ার প্রাদেশিক রাজধানী বোসাসোতে পুন্টল্যান্ড বাহিনী এবং প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধাদের মধ্যে তীব্র লড়াই সংঘটিত হয়েছে। যাতে ৭ পুন্টল্যান্ড সৈন্য নিহত হয়েছে।
শাহাদাহ এজেন্সির তথ্য অনুযায়ী, আজ ১৫ মার্চ বুধবার সোমালিয়ার বোসাসো রাজ্যে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী ও পুন্টল্যান্ড বাহিনীর মধ্যে প্রচণ্ড লড়াই সংঘটিত হয়েছে। এসময় প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব একটি ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণ ঘটান। যা সামরিক বাহিনীর একটি গাড়িতে সফলভাবে আঘাত করে। দুপুরের পরপরই মুজাহিদদের পরিচালিত উক্ত বোমা বিস্ফোরণে ৭ পুন্টল্যান্ড সৈন্য নিহত হয়। একই সাথে এসময় আরও বেশ কয়েকজন সৈন্য আহত হয়।
এদিন কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে মোগাদিশু সহ দেশের বিভিন্ন শহরতলিতে বেশ কিছু হামলা চালান হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন।
এরমধ্যে রয়েছে রাজধানীর কারান জেলার দুই তারকা লাফওয়েন হোটেলের হামলা। যেখানে হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা ২ সামরিক কর্মকর্তাকে টার্গেট করে গুলি চালান। এতে ঘটনাস্থলেই তারা মারা যায়।
একইসাথে রাজধানীর বাকারা ও দ্বিনালী জেলায়ও ২টি টার্গেট কিলিং অপারেশন চালান মুজাহিদগণ। এতে সোমালি সরকারের সংসদ নির্বাচন কমিটির সদস্য ‘তাহির হাসান’ এবং অপর এক গাদ্দার সেনা নিহত হয়।
এমনিভাবে এদিন সকালে বাল’আদ শহরে সোমালি সেনাদের একটি চেকপয়েন্টেও হামলা চালান মুজাহিদগণ, যাতে ১ গাদ্দার সৈন্য নিহত হয়।
অপরদিকে দক্ষিণ সোমালিয়ার শাবেলি রাজ্যেও এদিন একটি সফল অভিযান পরিচালনা করেন মুজাহিদগণ। যেখানে গাদ্দার সেনাদের একটি টহলদলকে টার্গেট করে সফল আইইডি বিস্ফোরণ ঘটান মুজাহিদগণ। যার ফলে আরও ৩ গাদ্দার সেনা নিহত হয়।
ইসলামি বিশ্লেষকরা তাই বলছেন যে, সোমালিয়ায় শত্রুসেনাদের উপর আশ-শাবাব মুজাহিদিনের হামলার সংখ্যা এতই বেড়েছে যে, এখন তাঁদের দৈনিক হামলার সংখ্যা হিসাব করাও কঠিন হয়ে যাচ্ছে। এটিকে মুজাহিদিনের শক্তিমত্তা ও শত্রুদের দুর্বলতার বড় একটি আলামত বলেই মনে করেন তাঁরা।
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ার প্রাদেশিক রাজধানী বোসাসোতে পুন্টল্যান্ড বাহিনী এবং প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধাদের মধ্যে তীব্র লড়াই সংঘটিত হয়েছে। যাতে ৭ পুন্টল্যান্ড সৈন্য নিহত হয়েছে।
শাহাদাহ এজেন্সির তথ্য অনুযায়ী, আজ ১৫ মার্চ বুধবার সোমালিয়ার বোসাসো রাজ্যে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী ও পুন্টল্যান্ড বাহিনীর মধ্যে প্রচণ্ড লড়াই সংঘটিত হয়েছে। এসময় প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব একটি ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণ ঘটান। যা সামরিক বাহিনীর একটি গাড়িতে সফলভাবে আঘাত করে। দুপুরের পরপরই মুজাহিদদের পরিচালিত উক্ত বোমা বিস্ফোরণে ৭ পুন্টল্যান্ড সৈন্য নিহত হয়। একই সাথে এসময় আরও বেশ কয়েকজন সৈন্য আহত হয়।
এদিন কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে মোগাদিশু সহ দেশের বিভিন্ন শহরতলিতে বেশ কিছু হামলা চালান হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন।
এরমধ্যে রয়েছে রাজধানীর কারান জেলার দুই তারকা লাফওয়েন হোটেলের হামলা। যেখানে হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা ২ সামরিক কর্মকর্তাকে টার্গেট করে গুলি চালান। এতে ঘটনাস্থলেই তারা মারা যায়।
একইসাথে রাজধানীর বাকারা ও দ্বিনালী জেলায়ও ২টি টার্গেট কিলিং অপারেশন চালান মুজাহিদগণ। এতে সোমালি সরকারের সংসদ নির্বাচন কমিটির সদস্য ‘তাহির হাসান’ এবং অপর এক গাদ্দার সেনা নিহত হয়।
এমনিভাবে এদিন সকালে বাল’আদ শহরে সোমালি সেনাদের একটি চেকপয়েন্টেও হামলা চালান মুজাহিদগণ, যাতে ১ গাদ্দার সৈন্য নিহত হয়।
অপরদিকে দক্ষিণ সোমালিয়ার শাবেলি রাজ্যেও এদিন একটি সফল অভিযান পরিচালনা করেন মুজাহিদগণ। যেখানে গাদ্দার সেনাদের একটি টহলদলকে টার্গেট করে সফল আইইডি বিস্ফোরণ ঘটান মুজাহিদগণ। যার ফলে আরও ৩ গাদ্দার সেনা নিহত হয়।
ইসলামি বিশ্লেষকরা তাই বলছেন যে, সোমালিয়ায় শত্রুসেনাদের উপর আশ-শাবাব মুজাহিদিনের হামলার সংখ্যা এতই বেড়েছে যে, এখন তাঁদের দৈনিক হামলার সংখ্যা হিসাব করাও কঠিন হয়ে যাচ্ছে। এটিকে মুজাহিদিনের শক্তিমত্তা ও শত্রুদের দুর্বলতার বড় একটি আলামত বলেই মনে করেন তাঁরা।
Comment