পাক-তালিবানের অসাধারণ হামলায় এক ডজনেরও বেশি পাকি সৈন্য হতাহত
পাকিস্তানের দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তান ও চিত্রালে সফল দু’টি হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপি। যার একটিতেই ৫ গাদ্দার সৈন্য নিহত ও আহত হয়েছে।আঞ্চলিক সূত্র থেকে জানা গেছে, গত ১৪ মার্চ সোমবার, পাকিস্তানের দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানের সারারোগা সীমান্তে একটি মাইন বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। যা উক্ত অঞ্চলের সারকাই এলাকায় অবস্থিত পাকিস্তানের গাদ্দার এফসি ফোর্সের একটি গাড়িতে সফলভাবে আঘাত করে। এতে ২ গাদ্দার এফসি সদস্য নিহত এবং আরও ৩ এফসি সদস্য আহত হয়।এর একদিন পরে অর্থাৎ গত ১৫ মার্চ মঙ্গলবার দেশটির চিত্রাল জেলায় পরপর দু’টি বোমা বিস্ফোরণ ঘটান ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা।সূত্র মতে, হামলাটি ঐদিন সকালে চিত্রাল জেলার দারা শো এলাকায় চালানো হয়েছে। যেখানে পাকিস্তান গাদ্দার সামরিক বাহিনীর একটি পদাতিক ব্যাটালিয়নকে টার্গেট করে প্রথমে একটি মাইন বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ফলে পদাতিক ব্যাটালিয়নের বেশ কয়েকজন সেনা সদস্য নিহত হয়।পরে হামলায় নিহত সৈন্যদের বহন করতে ঘটনাস্থলে পৌঁছে সামরিক বাহিনীর আরও একটি কাফেলা। প্রতিরোধ যোদ্ধারা নতুন এই সামরিক কাফেলাটিকেও নিজেদের টার্গেটে পরিণত করেন। ফলে মুহুর্তেই সেখানে আরও একবার মাইন বিস্ফোরণ ঘটানো হয়, এতে এবারও বেশ কিছু সেনা নিহত ও আহত হয়।কিছু বেসামরিক সূত্র মতে হামলায় নিহত সেনা সংখ্যা ১৪ ছাড়িয়ে যাবে।পাকিস্তান ভিত্তিক জনপ্রিয় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় মুখপাত্র মুহাম্মদ খোরাসানী হাফিজাহুল্লাহ্ তাঁর অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্টে উভয় হামলার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তবে চিত্রালে মুজাহিদদের হামলায় কত সেনা নিহত হয়েছে তা সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করেন নি তিনি।তবে ইসলামি চিন্তাবীদগণ বলছেন, টিটিপি মুজাহিদিন যে পাকিস্তান অঞ্চলকে ইসলামি শাসনের ছায়াতলে আনতে বদ্ধপরিকর, সাম্প্রতিক হামলার তীব্রতা ও ব্যপকতা বৃদ্ধির ঘটনা সেই প্রতিজ্ঞারই প্রমাণ বহন করে।
পাকিস্তানের দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তান ও চিত্রালে সফল দু’টি হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপি। যার একটিতেই ৫ গাদ্দার সৈন্য নিহত ও আহত হয়েছে।আঞ্চলিক সূত্র থেকে জানা গেছে, গত ১৪ মার্চ সোমবার, পাকিস্তানের দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানের সারারোগা সীমান্তে একটি মাইন বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। যা উক্ত অঞ্চলের সারকাই এলাকায় অবস্থিত পাকিস্তানের গাদ্দার এফসি ফোর্সের একটি গাড়িতে সফলভাবে আঘাত করে। এতে ২ গাদ্দার এফসি সদস্য নিহত এবং আরও ৩ এফসি সদস্য আহত হয়।এর একদিন পরে অর্থাৎ গত ১৫ মার্চ মঙ্গলবার দেশটির চিত্রাল জেলায় পরপর দু’টি বোমা বিস্ফোরণ ঘটান ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা।সূত্র মতে, হামলাটি ঐদিন সকালে চিত্রাল জেলার দারা শো এলাকায় চালানো হয়েছে। যেখানে পাকিস্তান গাদ্দার সামরিক বাহিনীর একটি পদাতিক ব্যাটালিয়নকে টার্গেট করে প্রথমে একটি মাইন বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ফলে পদাতিক ব্যাটালিয়নের বেশ কয়েকজন সেনা সদস্য নিহত হয়।পরে হামলায় নিহত সৈন্যদের বহন করতে ঘটনাস্থলে পৌঁছে সামরিক বাহিনীর আরও একটি কাফেলা। প্রতিরোধ যোদ্ধারা নতুন এই সামরিক কাফেলাটিকেও নিজেদের টার্গেটে পরিণত করেন। ফলে মুহুর্তেই সেখানে আরও একবার মাইন বিস্ফোরণ ঘটানো হয়, এতে এবারও বেশ কিছু সেনা নিহত ও আহত হয়।কিছু বেসামরিক সূত্র মতে হামলায় নিহত সেনা সংখ্যা ১৪ ছাড়িয়ে যাবে।পাকিস্তান ভিত্তিক জনপ্রিয় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় মুখপাত্র মুহাম্মদ খোরাসানী হাফিজাহুল্লাহ্ তাঁর অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্টে উভয় হামলার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তবে চিত্রালে মুজাহিদদের হামলায় কত সেনা নিহত হয়েছে তা সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করেন নি তিনি।তবে ইসলামি চিন্তাবীদগণ বলছেন, টিটিপি মুজাহিদিন যে পাকিস্তান অঞ্চলকে ইসলামি শাসনের ছায়াতলে আনতে বদ্ধপরিকর, সাম্প্রতিক হামলার তীব্রতা ও ব্যপকতা বৃদ্ধির ঘটনা সেই প্রতিজ্ঞারই প্রমাণ বহন করে।
Comment