বুরকিনা ফাঁসো | সামরিক বাহিনীর উপর আল-কায়েদার হামলায় হতাহত ২১, বন্দী ৮
বুরকিনা ফাঁসোর উত্তরাঞ্চলে সামরিক বাহিনীকে হামলার লক্ষ্যবস্তু বানিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে ১৩ সেনা নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
আঞ্চলিক সূত্রে জানা গেছে, গত ১৩ মার্চ রবিবার বুর্কিনা ফাঁসোর উত্তরাঞ্চলে একটি সফল অভিযান চালিয়েছেন আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’। এতে ক্রুসেডারদের সহায়তাকারী বুর্কিনা ফাঁসোর ১৩ গাদ্দার সেনা নিহত এবং আরও ৮ সেনা আহত হয়। সেই সাথে অপর ৮ সেনাকে বন্দী করে নিয়ে যান প্রতিরোধ যোদ্ধারা।
স্থানীয় সূত্রটি এটিও রেকর্ড করেছে যে, মুজাহিদগণ তাদের বরকতময় উক্ত সফল অভিযানটি উত্তরাঞ্চলিয় তাপারকো শহরের একটি খনির কাছে পরিচালনা করছেন। যেখানে দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনীর একটি সশস্ত্র কনভয় টহল দিচ্ছিল। হামলায় আহত ৮ সেনাকে নিকটবর্তী একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে এই অঞ্চলে প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদা’এ মুজাহিদদের অভিযান বেড়েছে। আল-কায়েদার পশ্চিম আফ্রিকার সহযোগী জামা’আত নুসরতুল-ইসলাম ওয়াল মুসলিমিনও এই অঞ্চলে বর্তমানে সবচাইতে সক্রিয় অবস্থানে রয়েছে। যারা আফ্রিকার বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে একটি শক্তিশালী ইসলামি ইমারত প্রতিষ্ঠার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
বুরকিনা ফাঁসোর উত্তরাঞ্চলে সামরিক বাহিনীকে হামলার লক্ষ্যবস্তু বানিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে ১৩ সেনা নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
আঞ্চলিক সূত্রে জানা গেছে, গত ১৩ মার্চ রবিবার বুর্কিনা ফাঁসোর উত্তরাঞ্চলে একটি সফল অভিযান চালিয়েছেন আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’। এতে ক্রুসেডারদের সহায়তাকারী বুর্কিনা ফাঁসোর ১৩ গাদ্দার সেনা নিহত এবং আরও ৮ সেনা আহত হয়। সেই সাথে অপর ৮ সেনাকে বন্দী করে নিয়ে যান প্রতিরোধ যোদ্ধারা।
স্থানীয় সূত্রটি এটিও রেকর্ড করেছে যে, মুজাহিদগণ তাদের বরকতময় উক্ত সফল অভিযানটি উত্তরাঞ্চলিয় তাপারকো শহরের একটি খনির কাছে পরিচালনা করছেন। যেখানে দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনীর একটি সশস্ত্র কনভয় টহল দিচ্ছিল। হামলায় আহত ৮ সেনাকে নিকটবর্তী একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে এই অঞ্চলে প্রতিরোধ বাহিনী আল-কায়েদা’এ মুজাহিদদের অভিযান বেড়েছে। আল-কায়েদার পশ্চিম আফ্রিকার সহযোগী জামা’আত নুসরতুল-ইসলাম ওয়াল মুসলিমিনও এই অঞ্চলে বর্তমানে সবচাইতে সক্রিয় অবস্থানে রয়েছে। যারা আফ্রিকার বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে একটি শক্তিশালী ইসলামি ইমারত প্রতিষ্ঠার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন।