বামিয়ান প্রদেশ থেকে ৬ মাসে তালিবান সরকারের রাজস্ব ১৬২ মিলিয়ন
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালিবান সরকার দেশটির বামিয়ান রাজ্যের কয়োটি বন্ধ হয়ে যাওয়া কয়লা খনি চালু করেছেন। এসবের মধ্যে শুধু “দোয়াব মিখোজারিন” কয়লা খনি থেকেই গত ছয় মাসে ৭৬ মিলিয়ন রাজস্ব আয় করেছে সরকার।
বামিয়ানের স্থানীয় কর্মকর্তারা বলছেন যে, গত ছয় মাসে বামিয়ান প্রদেশের কাহমার্দ জেলার ‘দুয়াব মিখাজরিন’ কয়লা খনি থেকে ইমারাতে ইসলামিয়ার তালিবান সরকারের অ্যাকাউন্টে প্রায় ৭৬ মিলিয়ন আফগানি যোগ করা হয়েছে।
বামিয়ান প্রদেশের গভর্নরের মুখপাত্র সবুর সিগানি বলেছেন, এই কয়লা খনিটি ছাড়াও গত ৬ মাসে জেলাটির আরও বেশ কয়েকটি খনি থেকে রাজস্ব এসেছে।
সিগানির মতে, এই খনিগুলি থেকে উচ্চ-টন কয়লা খনন করা হচ্ছে। এরমাধ্যমে শুধু তালেবান সরকার রাজস্বই পাচ্ছে না, বরং শত শত লোকের কর্মসংস্থানও হয়েছে এখানে।
‘সাবাহ নিউজ’ সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, তালিবান সরকার গত ছয় মাসে, শুধু বামিয়ান প্রদেশ থেকেই মোট ১৬২ মিলিয়ন আফগানি সংগ্রহ করেছে।
এছাড়াও মোস্টফিট দ্বারা ৬৬,৭০০ এর বেশি আফগানি এবং কৃষি বিভাগ থেকে ১৯,৪০০,০০০ আফগানি রাজস্ব সংগ্রহ করেছে সরকার।
উল্লেখ্য যে, বামিয়ানের কাহমর্দ জেলার ‘দোয়াব মিখোজরিন’ কয়লা খনিটি পূর্ববর্তী পুতুল সরকারের আমলে বহু বছর ধরে বন্ধ ছিল। কিন্তু তালিবান ক্ষমতায় আসার পর এই শীতে খনিটিতে আবারও খনন কাজ শুরু হয়েছে।
এভাবেই একে একে নতুন-পুরানো সকল আর্থিক প্রকল্পগুলো চালু করে আফগানিস্তানের অর্থনৈতিক ভিত্তিকে মজবুত করে চলেছেন ইমারতে ইসলামিয়ার প্রশাসন। বিশ্লেষকরা তাই আশা করছেন, বিশ্ববাসীর ধারণার অনেক আগেই হয়তো তাবিলান সরকার আফগানিস্তানকে আর্থিক, সামরিক ও রাজনৈতিক – সকল দিক থেকেই শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে যাবেন, ইনশাআল্লাহ্।
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালিবান সরকার দেশটির বামিয়ান রাজ্যের কয়োটি বন্ধ হয়ে যাওয়া কয়লা খনি চালু করেছেন। এসবের মধ্যে শুধু “দোয়াব মিখোজারিন” কয়লা খনি থেকেই গত ছয় মাসে ৭৬ মিলিয়ন রাজস্ব আয় করেছে সরকার।
বামিয়ানের স্থানীয় কর্মকর্তারা বলছেন যে, গত ছয় মাসে বামিয়ান প্রদেশের কাহমার্দ জেলার ‘দুয়াব মিখাজরিন’ কয়লা খনি থেকে ইমারাতে ইসলামিয়ার তালিবান সরকারের অ্যাকাউন্টে প্রায় ৭৬ মিলিয়ন আফগানি যোগ করা হয়েছে।
বামিয়ান প্রদেশের গভর্নরের মুখপাত্র সবুর সিগানি বলেছেন, এই কয়লা খনিটি ছাড়াও গত ৬ মাসে জেলাটির আরও বেশ কয়েকটি খনি থেকে রাজস্ব এসেছে।
সিগানির মতে, এই খনিগুলি থেকে উচ্চ-টন কয়লা খনন করা হচ্ছে। এরমাধ্যমে শুধু তালেবান সরকার রাজস্বই পাচ্ছে না, বরং শত শত লোকের কর্মসংস্থানও হয়েছে এখানে।
‘সাবাহ নিউজ’ সূত্র নিশ্চিত করেছে যে, তালিবান সরকার গত ছয় মাসে, শুধু বামিয়ান প্রদেশ থেকেই মোট ১৬২ মিলিয়ন আফগানি সংগ্রহ করেছে।
এছাড়াও মোস্টফিট দ্বারা ৬৬,৭০০ এর বেশি আফগানি এবং কৃষি বিভাগ থেকে ১৯,৪০০,০০০ আফগানি রাজস্ব সংগ্রহ করেছে সরকার।
উল্লেখ্য যে, বামিয়ানের কাহমর্দ জেলার ‘দোয়াব মিখোজরিন’ কয়লা খনিটি পূর্ববর্তী পুতুল সরকারের আমলে বহু বছর ধরে বন্ধ ছিল। কিন্তু তালিবান ক্ষমতায় আসার পর এই শীতে খনিটিতে আবারও খনন কাজ শুরু হয়েছে।
এভাবেই একে একে নতুন-পুরানো সকল আর্থিক প্রকল্পগুলো চালু করে আফগানিস্তানের অর্থনৈতিক ভিত্তিকে মজবুত করে চলেছেন ইমারতে ইসলামিয়ার প্রশাসন। বিশ্লেষকরা তাই আশা করছেন, বিশ্ববাসীর ধারণার অনেক আগেই হয়তো তাবিলান সরকার আফগানিস্তানকে আর্থিক, সামরিক ও রাজনৈতিক – সকল দিক থেকেই শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে যাবেন, ইনশাআল্লাহ্।
Comment