Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুজাহিদীন নিউজ#| ২৯শে শাবান, ১৪৪৩ হিজরি।। ০২রা এপ্রিল, ২০২২ ঈসায়ী।

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুজাহিদীন নিউজ#| ২৯শে শাবান, ১৪৪৩ হিজরি।। ০২রা এপ্রিল, ২০২২ ঈসায়ী।

    পাকিস্তান | সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে বসন্তকালিন অপারেশন পরিচালনা করবে পাক-তালিবান

    পাকিস্তান ভিত্তিক জনপ্রিয় ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) ঘোষণা করেছে যে, তাদের প্রতিরোধ যোদ্ধারা দেশের ইসলাম বিরোধী গাদ্দার সেনা বাহিনীর বিরুদ্ধে “আল বদর” নামে একটি বসন্ত আক্রমণ শুরু করতে যাচ্ছেন।
    সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘টিটিপি গাইডেন্স কাউন্সিল’-এর দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আল বদর’ নামক বসন্তের আক্রমণটি রমজান মাসের প্রথম দিন থেকেই শুরু হবে ইনশাআল্লাহ্‌।
    বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, বসন্তকালীন এই অপারেশনে গাড়ি বোমা হামলা, অ্যামবুস, হাতে তৈরি বিস্ফোরক, সম্মুখ অভিযান, স্নাইপার এবং নাইট ভিশন অস্ত্র দিয়ে ইসলাম ও মুসলমানদের শত্রু গাদ্দার পাকিস্তান সামরিক বাহিনীগুলোর উপর হামলা চালানো হবে।
    বিবৃতিতে আরও যোগ করা হয়েছে যে, বসন্তকালীন এই অপারেশনে শুধুমাত্র পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী এবং এই বাহিনীকে সহায়তাকারী সংস্থাগুলোকেই আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু করা হবে। কিন্তু সাধারণ নিরপরাধ মানুষ তাদের এসব হামলার লক্ষ্যবস্তু নয়।
    উল্লেখ্য যে এর আগে, ইমারাতে ইসলামিয়ার আফগানিস্তানের তালিবান মুজাহিদিনও একই নামে বসন্তকালীন আক্রমণ ঘোষণা করেছিল। এবার সেই নামেই বসন্তকালীন অপারেশনের ঘোষণা করেছে তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান। আর অভিযানের ফলাফলও একই রকম হতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বিশ্লেষকগণ।
    এটা লক্ষণীয় যে, টিটিপি গত মাসে তাদের আক্রমণ বৃদ্ধি করেছে। ধারণা করা হচ্ছে যে, এই অঞ্চলে শীতকালের শেষের দিকে এবং বসন্তের আগমনের সাথে সাথে পাক-তালিবানের আক্রমণ আরও বহু বৃদ্ধি পাবে। প্রতিরোধ বাহিনীটি নতুন অপারেশন ঘোষণার আগের মাসে পাকিস্তান জুড়ে ৩৯ হামলা চালিয়েছেন। যাতে ১৫৫ এর বেশি গাদ্দার সেনা হতাহত হয়েছে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    সামরিক ঘাঁটিতে ‘টিটিপির’ ইস্তেশহাদী ব্যাটালিয়নের দুর্দান্ত এক অপারেশনে ৩০ গাদ্দার সেনা খতম

    পাকিস্তানের ট্যাঙ্ক জেলায় সেনা ঘাঁটিতে দুর্দান্ত একটি সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে কমান্ডার ও একাধিক মেজরসহ ৩০ এর বেশি সৈন্য নিহত হয়েছে।
    বিবরণ অনুযায়ী, গত ৩০ মার্চ বুধবার রাত একটার দিকে সশস্ত্র ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা খাইবার পাখতুনখোয়ার ট্যাঙ্ক জেলায় একটি বীরত্বপূর্ণ অপারেশন পরিচালনা করছেন। এটি দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনীর একটি ক্যাম্প টার্গেট করে চালানো হয়েছিল। আর এই অভিযানটি ঐদিন রাতে কয়েক ঘন্টা যাবৎ অব্যাহত ছিল বলেও জানানো হয়। এতে গাদ্দার এফসি ফোর্সের ১৪ এবং সেনাবাহিনীর ১৬ সদস্য নিহত হয়।
    সূত্র মতে, অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত প্রতিরোধ বাহিনী তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) ইস্তেশহাদী ব্যাটালিয়নের কয়েকজন বীর মুজাহিদ এই অভিযানে অংসগ্রহণ করেন। যাঁদের মধ্যে একজন শহিদী হামলা চালান। আর বাকিরা ঘাঁটিতে ঢুকে অন্যান্য নাপাক সেনা সদস্যদের টার্গেট করে করে হত্যা করতে থাকেন। এসময় উভয় বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু হয়। সেই সাথে সামরিক ঘাঁটির বিভিন্ন স্থান ধ্বংস হয় এবং আগুনে পুড়ে যায়।
    স্থানীয়রা জানান, সামরিক ঘাঁটিতে যখন হামলা চলছিল, তখন বাহির থেকেও মিলিটারি ক্যাম্পের বিভিন্ন ভবনে আগুন লেগে যেতে দেখা যায়। ফলে আকাশের দিকে ধোঁয়া উঠতে থাকে।
    তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) মুখপাত্র মুহাম্মদ খোরাসানী হাফিজাহুল্লাহ্ বরকতময় এই হামলার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। সেই সাথে এও জানিয়েছেন যে, এই অভিযানে অংসগ্রহণকারী ইস্তেশহাদী ব্যাটালিয়নের ৩ জন মুজাহিদও শাহাদাত বরণ করেছেন। ইনশাআল্লাহ্।
    এভাবেই যুগে যুগে মুসলিমদের রক্ত আর ঘামেই তৈরি হয় এক একটি সফল ইসলামি ইমারতের ভিত্তি।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      সোমালিয়া | বুলু-মারির জেলা বিজয় করে নিয়েছেন আশ-শাবাব মুজাহিদিন

      সোমালিয়ার শাবেলি রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ একটি জেলায় বীরত্বপূর্ণ বিজয় অভিযান চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী আশ-শাবাব। সেই সাথে তীব্র লড়াইয়ের পর রাজ্যটির গুরুত্বপূর্ণ জেলাটির নিয়ন্ত্রণও নেন আশ-শাবাব যোদ্ধারা।
      স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৩১ মার্চ বৃহস্পতিবার বিকালে, দক্ষিণাঞ্চলিয় রাজ্যটির বুলু-মারির শহরের সোমালি গাদ্দার সেনাদের (এফজিএস) দুটি ঘাঁটিতে একযোগে তীব্র হামলার ঝড় তুলেন প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের বীর মুজাহিদিন। প্রতিরোধ যোদ্ধারা ঘাঁটি ২টিতে এতটাই দক্ষতার সাথে হামলা চালিয়েছেন যে, এতে করে মোগাদিশুকেন্দ্রীক মিলিশিয়াদের যুদ্ধের মনোবল একেবারেই ভেঙে পড়ে এবং কাপুরুষ সেনারা পালিয়ে যায়। ফলে অল্প সময়ের মধ্যে মুজাহিদগণ ঘাঁটি ২টির সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম হন।
      প্রতিরোধ বাহিনী আশ-শাবাবের কর্মকর্তারা আল-আন্দালুস রেডিওকে বলেছেন যে, তীব্র লড়াইের পর তাদের বাহিনী বুলু-মারির শহরে প্রবেশ করেছেন। এসময় মুজাহিদগণ প্রথমে গাদ্দার সেনাদের ঘাঁটিগুলো বিজয় করেন। এরপর শহরের আশপাশে ব্যাপক লড়াইয়ের পর মুজাহিদগণ শহরের নিয়ন্ত্রণও নেন।
      যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর আশ-শাবাবের কর্মকর্তারা জনসাধারণের সাথে কথা বলেন এবং তাদের সমস্যার কথাগুলোও জেনেছেন। সমাবেশ শেষে আশ-শাবাব মুজাহিদিন পুরো শহরটি টহল দেন। শহরটিতে টহল দেওয়ার সময় রাস্তায় রাস্তায় প্রচুর সংখ্যক মানুষ তাদেরকে স্বাগত জানান।
      এদিকে শহর ছেড়ে পালিয়ে যাওয়া গাদ্দার সেনারা পাশের শহরে অবস্থানরত ক্রুসেডার উগান্ডান সৈন্যদের একটি ঘাঁটিতে আশ্রয় নেয়। ফলে মুজাহিদগণ উক্ত ঘাঁটিটি লক্ষ্য করে পর পর ৩০ এর বেশি রেকট হামলা চালান।
      সাম্প্রতিক সময়ে আল-কায়েদার চলমান বিজয়াভিযানের মাধ্যমে আরও একটি শহর ইসলামি শরিয়াহর ছায়াতলে যুক্ত হল।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment

      Working...
      X