পাক-তালিবানের বীরত্বপূর্ণ হামলায় ১৩ নাপাক সেনা হতাহত
পাকিস্তানের দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তান ও বান্নু প্রদেশে ২টি পৃথক হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। যাতে ৮ সেনা নিহত এবং অন্য ৫ সেনা গুরুতর আহত হয়েছে।বিবরণ অনুযায়ী, গত ১১ এপ্রিল পাকিস্তানের বান্নু ও
দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানে ২টি পৃথক হামলা চালিয়েছেন তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি)।সূত্র মতে, ঐদিন প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপি’র বীর যোদ্ধাদের প্রথম লড়াইটি হয় দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানের সিরকান্দা এলাকায়। সেখানে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গাদ্দার সেনাবাহিনী টিটিপি’র একটি অবস্থান লক্ষ্য করে অতর্কিত হামলা চালায়। মুজাহিদগণ সঙ্গে সঙ্গেই সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করেন। এবং গাদ্দার পাকি সেনাদের টার্গেট করে পাল্টা হামলা চালাতে শুরু করেন।ফলে মুজাহিদদের তীব্র প্রতিরোধ যুদ্ধের সম্মুখীন হয় গাদ্দার সেনারা। আর এতেই গাদ্দার সেনাবাহিনীর এক মেজর সহ ৭ সেনা নিহত এবং আরো ৪ গাদ্দার সেনা গুরুতর আহত হয়।
এরপর পুরোনো ঐতিহ্য বজায় রেখে গাদ্দার সেনাবাহিনী তাদের ব্যর্থতা ঢাকার চেষ্টা করে। আর সেই লক্ষ্য সেনারা তাদের চিরাচরিত অভ্যাসের ধারাবাহিকতায় হেলিকপ্টার দিয়ে বেসামরিক লোকদের উপর গোলাবর্ষণের শুরু করে।একই দিন বিকালে বান্নু প্রদেশের স্পিন ওয়াম সীমান্তে একটি গেরিলা হামলা চালান টিটিপি’র প্রতিরোধ যোদ্ধারা। সেখানে গাদ্দার পাকি সেনাদের একটি সামরিক দুর্গ লক্ষ্য করে লেজার গান দ্বারা আক্রমণ চালান মুজাহিদগণ। যাতে ইসলাম বিরোধী ১ গাদ্দার সেনা কর্মকর্তা নিহত এবং অন্য ১ সেনা সদস্য গুরুতর আহত হয়।
পাকিস্তানের দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তান ও বান্নু প্রদেশে ২টি পৃথক হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। যাতে ৮ সেনা নিহত এবং অন্য ৫ সেনা গুরুতর আহত হয়েছে।বিবরণ অনুযায়ী, গত ১১ এপ্রিল পাকিস্তানের বান্নু ও
দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানে ২টি পৃথক হামলা চালিয়েছেন তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি)।সূত্র মতে, ঐদিন প্রতিরোধ বাহিনী টিটিপি’র বীর যোদ্ধাদের প্রথম লড়াইটি হয় দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানের সিরকান্দা এলাকায়। সেখানে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গাদ্দার সেনাবাহিনী টিটিপি’র একটি অবস্থান লক্ষ্য করে অতর্কিত হামলা চালায়। মুজাহিদগণ সঙ্গে সঙ্গেই সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করেন। এবং গাদ্দার পাকি সেনাদের টার্গেট করে পাল্টা হামলা চালাতে শুরু করেন।ফলে মুজাহিদদের তীব্র প্রতিরোধ যুদ্ধের সম্মুখীন হয় গাদ্দার সেনারা। আর এতেই গাদ্দার সেনাবাহিনীর এক মেজর সহ ৭ সেনা নিহত এবং আরো ৪ গাদ্দার সেনা গুরুতর আহত হয়।
এরপর পুরোনো ঐতিহ্য বজায় রেখে গাদ্দার সেনাবাহিনী তাদের ব্যর্থতা ঢাকার চেষ্টা করে। আর সেই লক্ষ্য সেনারা তাদের চিরাচরিত অভ্যাসের ধারাবাহিকতায় হেলিকপ্টার দিয়ে বেসামরিক লোকদের উপর গোলাবর্ষণের শুরু করে।একই দিন বিকালে বান্নু প্রদেশের স্পিন ওয়াম সীমান্তে একটি গেরিলা হামলা চালান টিটিপি’র প্রতিরোধ যোদ্ধারা। সেখানে গাদ্দার পাকি সেনাদের একটি সামরিক দুর্গ লক্ষ্য করে লেজার গান দ্বারা আক্রমণ চালান মুজাহিদগণ। যাতে ইসলাম বিরোধী ১ গাদ্দার সেনা কর্মকর্তা নিহত এবং অন্য ১ সেনা সদস্য গুরুতর আহত হয়।