মন্ত্রী-এমপি’দের সভায় আশ-শাবাবের অসাধারণ ইস্তেশহাদী হামলা: হাতাহত ৪৪ এর বেশি কর্মকর্তা
সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুর একটি রেস্তোরাঁয় গাড়ি বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। যা সোমালি সরকারি কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদদের লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে। এতে ১৫ জন নিহত এবং ২৯ জন আহত হয়েছে।
বিবরণ অনুযায়ী, গত ২৩ এপ্রিল শনিবার রাজধানী মোগাদিশুর আব্দুল আজিজ জেলায় ক্রুসেডার পশ্চিমা-সমর্থিত সোমালি সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা এবং সংসদীয় প্রতিনিধিদের একটি সমাবেশ লক্ষ্য করে একটি বোমা হামলা চালানো হয়েছে।
ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব হামলার দায় স্বীকার করে বলেছে, এটি একটি পরিকল্পিত হামলা ছিলো। যা হারাকাতুশ শাবাবের একজন জানবায মুজাহিদ গাড়ি ভর্তি বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে ঘটিয়েছেন। মুজাহিদদের পরিকল্পিত এই অভিযানের লক্ষ্যবস্তু ছিল উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, সেনা অফিসার এবং ধর্মত্যাগী গোষ্ঠীর সাংসদ সদস্যরা।
প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের সামরিক মুখপাত্র শাইখ আবু মুস’আব হাফিজাহুল্লাহ্ জানান, আশ-শাবাবের বরকতময় এই ইস্তেশহাদী হামলায় সেনাবাহিনীর ২ জন উচ্চপর্যায়ের অফিসার, ২ জন কর্নেল, পুলিশের একজন সেক্রেটারি-জেনারেল এবং পুলিশ প্রধানের দেহরক্ষী সহ অন্তত ১৫ গাদ্দার নিহত হয়েছে।
বরকতময় এই হামলায় আহত হয়েছে আরও ২৯ এরও বেশি গাদ্দার। যাদের মাঝে রয়েছে, একজন জেনারেল, একজন কর্নেল, একজন সেনা গোয়েন্দা অফিসার, একটি জেলার পুলিশ প্রধান, রাজধানীর একজন পুলিশ অফিসার এবং একজন রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী সহ আরও কয়েকজন সংসদ সদস্য।
অসাধারণ এই হামলায় শত্রু শিবিরে হতাহত হওয়া ছাড়াও ২টি সামরিক যান এবং ৬টি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বরকতময় এই হামলাটি এমন এক সময়ে চালানো হয়েছে, যখন রাজধানী মোগাদিশুতে আসন্ন বিতর্কিত সংসদীয় এবং রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য পুলিশ প্রধান, অনেক রাজনীতিবিদ, বেশিরভাগ আইন প্রণেতা সহ উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তারা ভিড় জমিয়েছিল।
সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুর একটি রেস্তোরাঁয় গাড়ি বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। যা সোমালি সরকারি কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদদের লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে। এতে ১৫ জন নিহত এবং ২৯ জন আহত হয়েছে।
বিবরণ অনুযায়ী, গত ২৩ এপ্রিল শনিবার রাজধানী মোগাদিশুর আব্দুল আজিজ জেলায় ক্রুসেডার পশ্চিমা-সমর্থিত সোমালি সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা এবং সংসদীয় প্রতিনিধিদের একটি সমাবেশ লক্ষ্য করে একটি বোমা হামলা চালানো হয়েছে।
ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব হামলার দায় স্বীকার করে বলেছে, এটি একটি পরিকল্পিত হামলা ছিলো। যা হারাকাতুশ শাবাবের একজন জানবায মুজাহিদ গাড়ি ভর্তি বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে ঘটিয়েছেন। মুজাহিদদের পরিকল্পিত এই অভিযানের লক্ষ্যবস্তু ছিল উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, সেনা অফিসার এবং ধর্মত্যাগী গোষ্ঠীর সাংসদ সদস্যরা।
প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের সামরিক মুখপাত্র শাইখ আবু মুস’আব হাফিজাহুল্লাহ্ জানান, আশ-শাবাবের বরকতময় এই ইস্তেশহাদী হামলায় সেনাবাহিনীর ২ জন উচ্চপর্যায়ের অফিসার, ২ জন কর্নেল, পুলিশের একজন সেক্রেটারি-জেনারেল এবং পুলিশ প্রধানের দেহরক্ষী সহ অন্তত ১৫ গাদ্দার নিহত হয়েছে।
বরকতময় এই হামলায় আহত হয়েছে আরও ২৯ এরও বেশি গাদ্দার। যাদের মাঝে রয়েছে, একজন জেনারেল, একজন কর্নেল, একজন সেনা গোয়েন্দা অফিসার, একটি জেলার পুলিশ প্রধান, রাজধানীর একজন পুলিশ অফিসার এবং একজন রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী সহ আরও কয়েকজন সংসদ সদস্য।
অসাধারণ এই হামলায় শত্রু শিবিরে হতাহত হওয়া ছাড়াও ২টি সামরিক যান এবং ৬টি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বরকতময় এই হামলাটি এমন এক সময়ে চালানো হয়েছে, যখন রাজধানী মোগাদিশুতে আসন্ন বিতর্কিত সংসদীয় এবং রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য পুলিশ প্রধান, অনেক রাজনীতিবিদ, বেশিরভাগ আইন প্রণেতা সহ উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তারা ভিড় জমিয়েছিল।