এবার আল-কায়েদার হামলা নাইজারে : হতাহত ১৪ শত্রুসেনা
বুরকিনা ফাঁসোর সাথে লাগোয়া নাইজার সীমান্তে হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে গাদ্দার সামরিক বাহিনীর অন্তত ৮ সেনা সদস্য নিহত হয়েছে।দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, গত ১৪ জুন মঙ্গলবার স্থানীয় সময় ভোর সাড়ে ৫টার দিকে মোটরসাইকেল ও অন্যান্য যানবাহনে করে আসা সশস্ত্র ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা নাইজারের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে একটি হামলা চালিয়েছে। যা অঞ্চলটির ওয়ারাউ এলাকায় দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনীর একটি কাফেলা টার্গেট করে চালানো হয়েছে।আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’ এর বীর যোদ্ধারা প্রথমে কাফেলায় একাধিক বোমা বিস্ফোরণ ঘটান এবং পরে ভারী ও মাঝারি অস্ত্র দ্বারা হামলা চালান। এতে অন্তত ৮ সেনা নিহত এবং আরও ৬ সেনা গুরুতর আহত হয়। একইসাথে সামরিক বাহিনীর ৬টি গাড়ি পুড়িয়ে দেন মুজাহিদগণ।স্থানীয় সূত্র মতে, মুজাহিদদের হামলার তীব্রতা এতটাই প্রবল ছিলো যে, সেনারা পিছু হটতে বাধ্য হয়। এবং হেলিকপ্টার মধ্যমে তাদেরকে সরিয়ে নেওয়া হয়।গাদ্দার সেনারা পালিয়ে যাওয়ার পর মুজাহিদগণ ঘটনাস্থল থেকে অগণিত অস্ত্র শস্ত্র গনিমত লাভ করেন। যার মধ্যে রয়েছে ১টি গাড়ি, ২টি ডিএসএইচকে, ১টি “14.5 মিমি”, ৫টি পিকে, ৫টি আরপিজি-7 লঞ্চার + কনটেইনারে ২৬টি ওয়ারহেড, ২২টি একে, ৪টি হ্যান্ডগান, ২৮টি পিকে বেল্ট এবং অন্যান্য বেল্টযুক্ত গোলাবারুদ,১৬১টি AK ম্যাগ, বিভিন্ন ক্যালিবারের ৯৩টি গোলাবারুদ ভর্তি বাক্স, ম্যাগ সহ ১টি SVD স্নাইপার রাইফেল।উল্লেখ্য, হামলার ঘটনাস্থলটি ছিল মালি, বুরকিনা ফাঁসো সংলগ্ন নাইজারের ত্রিসীমানা। আর এমন কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলো টার্গেট করেই অভিযান বিস্তৃত করছেন আল-কায়েদার কৌশলী প্রতিরোধ যোদ্ধাগণ। তাদের এই কৌশলী অগ্রাভিজানসমুহই অদূর ভবিষ্যতে এই অঞ্চলের কয়েকটি দেশ মিলে একটা বিস্তৃত ইসলামি ইমারত প্রতিষ্ঠার ভিত্তি হবমুজাহিদদের প্রাপ্ত গনিমতের দু’টি দৃশ্য –
বুরকিনা ফাঁসোর সাথে লাগোয়া নাইজার সীমান্তে হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে গাদ্দার সামরিক বাহিনীর অন্তত ৮ সেনা সদস্য নিহত হয়েছে।দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, গত ১৪ জুন মঙ্গলবার স্থানীয় সময় ভোর সাড়ে ৫টার দিকে মোটরসাইকেল ও অন্যান্য যানবাহনে করে আসা সশস্ত্র ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা নাইজারের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে একটি হামলা চালিয়েছে। যা অঞ্চলটির ওয়ারাউ এলাকায় দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনীর একটি কাফেলা টার্গেট করে চালানো হয়েছে।আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’ এর বীর যোদ্ধারা প্রথমে কাফেলায় একাধিক বোমা বিস্ফোরণ ঘটান এবং পরে ভারী ও মাঝারি অস্ত্র দ্বারা হামলা চালান। এতে অন্তত ৮ সেনা নিহত এবং আরও ৬ সেনা গুরুতর আহত হয়। একইসাথে সামরিক বাহিনীর ৬টি গাড়ি পুড়িয়ে দেন মুজাহিদগণ।স্থানীয় সূত্র মতে, মুজাহিদদের হামলার তীব্রতা এতটাই প্রবল ছিলো যে, সেনারা পিছু হটতে বাধ্য হয়। এবং হেলিকপ্টার মধ্যমে তাদেরকে সরিয়ে নেওয়া হয়।গাদ্দার সেনারা পালিয়ে যাওয়ার পর মুজাহিদগণ ঘটনাস্থল থেকে অগণিত অস্ত্র শস্ত্র গনিমত লাভ করেন। যার মধ্যে রয়েছে ১টি গাড়ি, ২টি ডিএসএইচকে, ১টি “14.5 মিমি”, ৫টি পিকে, ৫টি আরপিজি-7 লঞ্চার + কনটেইনারে ২৬টি ওয়ারহেড, ২২টি একে, ৪টি হ্যান্ডগান, ২৮টি পিকে বেল্ট এবং অন্যান্য বেল্টযুক্ত গোলাবারুদ,১৬১টি AK ম্যাগ, বিভিন্ন ক্যালিবারের ৯৩টি গোলাবারুদ ভর্তি বাক্স, ম্যাগ সহ ১টি SVD স্নাইপার রাইফেল।উল্লেখ্য, হামলার ঘটনাস্থলটি ছিল মালি, বুরকিনা ফাঁসো সংলগ্ন নাইজারের ত্রিসীমানা। আর এমন কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলো টার্গেট করেই অভিযান বিস্তৃত করছেন আল-কায়েদার কৌশলী প্রতিরোধ যোদ্ধাগণ। তাদের এই কৌশলী অগ্রাভিজানসমুহই অদূর ভবিষ্যতে এই অঞ্চলের কয়েকটি দেশ মিলে একটা বিস্তৃত ইসলামি ইমারত প্রতিষ্ঠার ভিত্তি হবমুজাহিদদের প্রাপ্ত গনিমতের দু’টি দৃশ্য –
Comment