আল-কায়েদা কর্তৃক রুশ ও মালিয়ান সামরিক ঘাঁটি বিজয়: হতাহত ৩৫ এরও বেশি সেনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালি। সম্প্রতি দেশটিতে রুশ ভাড়াটে বাহিনী ওয়্যাগনার এবং গাদ্দার সেনাদের একটি সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে অন্তত ১০ কুফ্ফার সৈন্য নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট মিডিয়া সূত্র (আয-যাল্লাকা) নিশ্চিত করেছে যে, গত ২৭ শে জুলাই বুধবার মালির মধ্য কলম্বে শহরে মালিয়ান সেনাবাহিনী এবং রাশিয়ার ভাড়াটিয়া ওয়্যাগনার বাহিনীর একটি ঘাঁটিতে আক্রমণ চালান ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদগণ। প্রতিরোধ যোদ্ধারা ভারী অস্ত্র শস্ত্র নিয়ে ঘাঁটিটিতে অতর্কিত হামলা চালান। অভিযানের এক পর্যায়ে সামরিক ঘাঁটিটির নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করেন মুজাহিদগণ।
সেই সাথে এই অভিযানের সময় মুজাহিদদের হামলায় ধ্বংস হয় কুফ্ফার বাহিনী ও তাদের সহযোগীদেরর ৯টি সাঁজোয়া যান, ১০ সেনা নিহতের পাশাপাশি আহত হয় আরও ২৫ সেনা, বাকিরা পালিয়ে যায়। তবে এক সেনা এসময় মুজাহিদদের হাতে বন্দী হয়।
এদিকে অভিযান শেষে মুজাহিদগণ ৩টি গাড়ি, প্রচুর অস্ত্র, গোলাবারুদ এবং অসংখ্য সামরিক সরঞ্জাম গনিমত লাভ করেন। ৩ মিনিটের একটি ভিডিওতে এসব গনিমতের ভিডিও ফুটেজও প্রকাশ করেন মুজাহিদগণ।
পরে বরকতময় এই অভিযান বিষয়ে একটি লিখিত বিবৃতি জারি করে জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন।
বিবৃতিতে বলা হয়, অপরাধী মালিয়ান সেনাবাহিনী এবং বিদেশী ভাড়াটেদের উপর এখন থেকে অন্ধকার দিনগুলো আরও ঘনীভূত হতে থাকবে। কেননা এরা এমন একটি সামরিক বাহিনী, যারা দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন। এই বাহিনীর সদস্যরা সম্প্রতি নারা, ডোগোফরি, মোরা, হানবুর জেলা সহ সারা দেশে শত শত নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছে। তাই এই বাহিনীর সদস্যরা তাদের যতই মজবুত ও শক্তিশালী ঘাঁটিগুলোতে অবস্থান নিক, আর যতই নিরাপদ ও শহরের প্রাণকেন্দ্রে আশ্রয় নিকনা কেন। আমাদের বীর মুজাহিদরা এদের খোঁজে খোঁজে হত্যা করতে থাকবেন। যতদিন না রাজধানী বামাকো ইসলামের আলোয় আলোকিত না হচ্ছে।
বিশ্লেষকরা তাই বলছেন, মুজাহিদদের বামাকো বিজয় এবং পশ্চিম আফ্রিকায় একটি শক্তিশালী ইসলামি ইমারতের প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র; অচিরেই বিশ্ববাসী যার বাস্তবায়ন দেখতে পাবে ইনশাআল্লাহ।
যুদ্ধবিধ্বস্ত পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালি। সম্প্রতি দেশটিতে রুশ ভাড়াটে বাহিনী ওয়্যাগনার এবং গাদ্দার সেনাদের একটি সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে অন্তত ১০ কুফ্ফার সৈন্য নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট মিডিয়া সূত্র (আয-যাল্লাকা) নিশ্চিত করেছে যে, গত ২৭ শে জুলাই বুধবার মালির মধ্য কলম্বে শহরে মালিয়ান সেনাবাহিনী এবং রাশিয়ার ভাড়াটিয়া ওয়্যাগনার বাহিনীর একটি ঘাঁটিতে আক্রমণ চালান ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’ মুজাহিদগণ। প্রতিরোধ যোদ্ধারা ভারী অস্ত্র শস্ত্র নিয়ে ঘাঁটিটিতে অতর্কিত হামলা চালান। অভিযানের এক পর্যায়ে সামরিক ঘাঁটিটির নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করেন মুজাহিদগণ।
সেই সাথে এই অভিযানের সময় মুজাহিদদের হামলায় ধ্বংস হয় কুফ্ফার বাহিনী ও তাদের সহযোগীদেরর ৯টি সাঁজোয়া যান, ১০ সেনা নিহতের পাশাপাশি আহত হয় আরও ২৫ সেনা, বাকিরা পালিয়ে যায়। তবে এক সেনা এসময় মুজাহিদদের হাতে বন্দী হয়।
এদিকে অভিযান শেষে মুজাহিদগণ ৩টি গাড়ি, প্রচুর অস্ত্র, গোলাবারুদ এবং অসংখ্য সামরিক সরঞ্জাম গনিমত লাভ করেন। ৩ মিনিটের একটি ভিডিওতে এসব গনিমতের ভিডিও ফুটেজও প্রকাশ করেন মুজাহিদগণ।
পরে বরকতময় এই অভিযান বিষয়ে একটি লিখিত বিবৃতি জারি করে জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন।
বিবৃতিতে বলা হয়, অপরাধী মালিয়ান সেনাবাহিনী এবং বিদেশী ভাড়াটেদের উপর এখন থেকে অন্ধকার দিনগুলো আরও ঘনীভূত হতে থাকবে। কেননা এরা এমন একটি সামরিক বাহিনী, যারা দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন। এই বাহিনীর সদস্যরা সম্প্রতি নারা, ডোগোফরি, মোরা, হানবুর জেলা সহ সারা দেশে শত শত নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছে। তাই এই বাহিনীর সদস্যরা তাদের যতই মজবুত ও শক্তিশালী ঘাঁটিগুলোতে অবস্থান নিক, আর যতই নিরাপদ ও শহরের প্রাণকেন্দ্রে আশ্রয় নিকনা কেন। আমাদের বীর মুজাহিদরা এদের খোঁজে খোঁজে হত্যা করতে থাকবেন। যতদিন না রাজধানী বামাকো ইসলামের আলোয় আলোকিত না হচ্ছে।
বিশ্লেষকরা তাই বলছেন, মুজাহিদদের বামাকো বিজয় এবং পশ্চিম আফ্রিকায় একটি শক্তিশালী ইসলামি ইমারতের প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র; অচিরেই বিশ্ববাসী যার বাস্তবায়ন দেখতে পাবে ইনশাআল্লাহ।
Comment