বুরকিনা ফাঁসো | সামরিক কাফেলায় আল-কায়েদার হামলায় নিহত ১৮ শত্রুসেনা
বুরকিনা ফাঁসোর উত্তরাঞ্চল ও নাইজার সীমান্তে দেশটির গাদ্দার সেনাবাহিনীকে লক্ষ্য করে ২টি পৃথক হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে অন্তত ১৮ সেনা নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্র মতে, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’ যোদ্ধারা গত বৃহস্পতিবার বুরকিনা ফাঁসোতে ২টি পৃথক হামলা চালিয়েছেন। যার প্রথমটি নাইজার ও মালির সীমান্তবর্তী ওডালান প্রদেশের মার্কোয়ে এলাকায় চালানো হয়। যেখানে সামরিক বাহিনীর একটি কনভয় টার্গেট করে ইম্প্রোভাইজড বিস্ফোরক ডিভাইস দ্বারা হামলা চালান মুজাহিদগণ। এতে সেনাবাহিনীর ৯ সদস্য এবং আধাসামরিক বাহিনীর আরও ৩ সদস্য নিহত হয়।
এর আগে গত বুধবার নাইজার সীমান্তবর্তী ইয়াঘা প্রদেশের দিয়ামানা এলাকায় একটি আইইডি (ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস) দ্বারা হামলা চালান মুজাহিদগণ। যেখানে সেনবাহিনীর একটি টহল দলকে টার্গেট করে হামলাটি চালানো হয়। এতে সামরিক বাহিনীর ৬ গাদ্দার সেনা সদস্য নিহত হয়, এবং আরও কয়েকজন আহত হয়।
এটি লক্ষণীয় যে, সম্প্রতি বুরকিনা ফাঁসোতে হামলা বাড়িয়েছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’। ফলে মালির পর পশ্চিম আফ্রিকার এই দেশটি পুরোপুরিভাবে ইসলাম ও কুফরের একটি যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে।
ইকোনমিক কমিউনিটি অফ ওয়েস্ট আফ্রিকান স্টেটস (ইকোওয়াস) এর একজন কর্মকর্তা দাবি করেছেন যে, বুরকিনা ফাঁসোর মাত্র ৬০ শতাংশ অঞ্চল রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, দেশের ৪০% এরও বেশি অঞ্চল রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণেের বাহিরে। যেখানে একটি অঘোষিত শরয়ী রাষ্ট্র ব্যবস্থা চালু করেছে ইসলামপন্থী সশস্ত্র বাহিনী জেএনআইএম।
মালিতে মজবুত অবস্থানে আল-কায়েদা যোদ্ধারা ২০১৫ সালে বুরকিনা ফাঁসোতে সরকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে আন্তঃসীমান্ত হামলা চালানো শুরু করেন। এরপর থেকেই তাদের এই আক্রমণ তীব্র থেকে আরও তীব্রতর হতে থাকে। সেই থেকে শুরু করে বর্তমানে দেশের বিস্তীর্ণ ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম)।
বুরকিনা ফাঁসোর উত্তরাঞ্চল ও নাইজার সীমান্তে দেশটির গাদ্দার সেনাবাহিনীকে লক্ষ্য করে ২টি পৃথক হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে অন্তত ১৮ সেনা নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্র মতে, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’ যোদ্ধারা গত বৃহস্পতিবার বুরকিনা ফাঁসোতে ২টি পৃথক হামলা চালিয়েছেন। যার প্রথমটি নাইজার ও মালির সীমান্তবর্তী ওডালান প্রদেশের মার্কোয়ে এলাকায় চালানো হয়। যেখানে সামরিক বাহিনীর একটি কনভয় টার্গেট করে ইম্প্রোভাইজড বিস্ফোরক ডিভাইস দ্বারা হামলা চালান মুজাহিদগণ। এতে সেনাবাহিনীর ৯ সদস্য এবং আধাসামরিক বাহিনীর আরও ৩ সদস্য নিহত হয়।
এর আগে গত বুধবার নাইজার সীমান্তবর্তী ইয়াঘা প্রদেশের দিয়ামানা এলাকায় একটি আইইডি (ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস) দ্বারা হামলা চালান মুজাহিদগণ। যেখানে সেনবাহিনীর একটি টহল দলকে টার্গেট করে হামলাটি চালানো হয়। এতে সামরিক বাহিনীর ৬ গাদ্দার সেনা সদস্য নিহত হয়, এবং আরও কয়েকজন আহত হয়।
এটি লক্ষণীয় যে, সম্প্রতি বুরকিনা ফাঁসোতে হামলা বাড়িয়েছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’। ফলে মালির পর পশ্চিম আফ্রিকার এই দেশটি পুরোপুরিভাবে ইসলাম ও কুফরের একটি যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে।
ইকোনমিক কমিউনিটি অফ ওয়েস্ট আফ্রিকান স্টেটস (ইকোওয়াস) এর একজন কর্মকর্তা দাবি করেছেন যে, বুরকিনা ফাঁসোর মাত্র ৬০ শতাংশ অঞ্চল রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, দেশের ৪০% এরও বেশি অঞ্চল রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণেের বাহিরে। যেখানে একটি অঘোষিত শরয়ী রাষ্ট্র ব্যবস্থা চালু করেছে ইসলামপন্থী সশস্ত্র বাহিনী জেএনআইএম।
মালিতে মজবুত অবস্থানে আল-কায়েদা যোদ্ধারা ২০১৫ সালে বুরকিনা ফাঁসোতে সরকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে আন্তঃসীমান্ত হামলা চালানো শুরু করেন। এরপর থেকেই তাদের এই আক্রমণ তীব্র থেকে আরও তীব্রতর হতে থাকে। সেই থেকে শুরু করে বর্তমানে দেশের বিস্তীর্ণ ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট জামা’আত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন (জেএনআইএম)।