বুরকিনান সেনাবাহিনীর উপর বাড়ছে হামলা: নতুন করে নিহত ১৫ শত্রুসেনা
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফাঁসোতে দেশটির গাদ্দার বাহিনীর সামরিক ইউনিটগুলি লক্ষ্য করে একাধিক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১৫ সেনা নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
বিবরণ অনুযায়ী, গতকাল ১০ আগষ্ট সকালে বুরকিনা ফাঁসোর উত্তরে সেন্ট্রাল-নর্ড অঞ্চলের বাম প্রদেশে একের পর এক বোমা বিস্ফোরণের শিকার হয়েছে দেশটির সেনা ইউনিটগুলি। রাজ্যটির নামসিগুইয়া জেলায় এই হামলার ঘটনা ঘটেছে। যেখানে গাদ্দার সেনাবাহিনীর কনভয়কে ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস দ্বরা একের পর এক লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছিল।
সামরিক বাহিনীর দেওয়া বিবৃতি অনুযায়ী, প্রথম বিস্ফোরণটি হয় সেনাদের পরিবহনকারী গাড়ি লক্ষ্য করে। এতে বেশ কয়েকজন সেনা হতাহত হন। পরে তাদেরকে উদ্ধার করতে ঘটনাস্থলে পৌঁছে সেনাবাহিনীর একটি উদ্ধারকারী দল। নতুন দলটি উক্ত এলাকায় পৌঁছালে তখন দ্বিতীয় বোমা হামলা চালানো হয়।
এতে আরও কয়েক শত্রুসেনা হতাহত হয়।সামরিক সূত্র দাবি করেছে যে, এই হামলার ঘটনায় বুরকিনা ফাঁসোর সেনাবাহিনীর ১৫ সৈন্য প্রাণ হারিয়েছে। তবে স্থানীয় সূত্র বলছে, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ‘জেএনআইএম’ যোদ্ধারা বরকতময় এই হামলাটি চালিয়েছেন, যাতে হতাহতের সংখ্যা সামরিক বাহিনীর ঘোষিত পরিসংখ্যান থেকে আরও দ্বিগুণ।
এর আগে ৪ আগস্ট দেশের উত্তরে সামরিক বাহিনী এবং আধাসামরিক বাহিনীর উপর আরও একটি হামলা চালান মুজাহিদগণ। জেএনআইএম কর্তৃক একযোগে পরিচালিত ওই হামলায় ১২ সেনা নিহত হয়েছিল।এটি লক্ষণীয় যে সম্প্রতি বুরকিনা ফাঁসোতে হামলা বাড়িয়েছে আল-কায়েদা। যা পুরো দেশকে একটি যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত করেছে। ফলে দেশের ৪০ শতাংশ এলাকাই এখন সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে গেছে।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ বুরকিনা ফাঁসোতে দেশটির গাদ্দার বাহিনীর সামরিক ইউনিটগুলি লক্ষ্য করে একাধিক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ১৫ সেনা নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।
বিবরণ অনুযায়ী, গতকাল ১০ আগষ্ট সকালে বুরকিনা ফাঁসোর উত্তরে সেন্ট্রাল-নর্ড অঞ্চলের বাম প্রদেশে একের পর এক বোমা বিস্ফোরণের শিকার হয়েছে দেশটির সেনা ইউনিটগুলি। রাজ্যটির নামসিগুইয়া জেলায় এই হামলার ঘটনা ঘটেছে। যেখানে গাদ্দার সেনাবাহিনীর কনভয়কে ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস দ্বরা একের পর এক লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছিল।
সামরিক বাহিনীর দেওয়া বিবৃতি অনুযায়ী, প্রথম বিস্ফোরণটি হয় সেনাদের পরিবহনকারী গাড়ি লক্ষ্য করে। এতে বেশ কয়েকজন সেনা হতাহত হন। পরে তাদেরকে উদ্ধার করতে ঘটনাস্থলে পৌঁছে সেনাবাহিনীর একটি উদ্ধারকারী দল। নতুন দলটি উক্ত এলাকায় পৌঁছালে তখন দ্বিতীয় বোমা হামলা চালানো হয়।
এতে আরও কয়েক শত্রুসেনা হতাহত হয়।সামরিক সূত্র দাবি করেছে যে, এই হামলার ঘটনায় বুরকিনা ফাঁসোর সেনাবাহিনীর ১৫ সৈন্য প্রাণ হারিয়েছে। তবে স্থানীয় সূত্র বলছে, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ‘জেএনআইএম’ যোদ্ধারা বরকতময় এই হামলাটি চালিয়েছেন, যাতে হতাহতের সংখ্যা সামরিক বাহিনীর ঘোষিত পরিসংখ্যান থেকে আরও দ্বিগুণ।
এর আগে ৪ আগস্ট দেশের উত্তরে সামরিক বাহিনী এবং আধাসামরিক বাহিনীর উপর আরও একটি হামলা চালান মুজাহিদগণ। জেএনআইএম কর্তৃক একযোগে পরিচালিত ওই হামলায় ১২ সেনা নিহত হয়েছিল।এটি লক্ষণীয় যে সম্প্রতি বুরকিনা ফাঁসোতে হামলা বাড়িয়েছে আল-কায়েদা। যা পুরো দেশকে একটি যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত করেছে। ফলে দেশের ৪০ শতাংশ এলাকাই এখন সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে গেছে।
Comment