আবারো ফায়ারিং স্কোয়াডে ৬ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করলো আশ-শাবাব
ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব সম্প্রতি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে যে, মার্কিন ও সোমালি গোয়েন্দা সংস্থার হয়ে কাজ করা ৬ গুপ্তচরকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে ইসলামি আদালত।
শাহাদাহ এজেন্সির তথ্য মতে, গতকাল ২১ আগস্ট রবিবার সোমালিয়ার শাবেলি অঞ্চলের কুনিয়া-বারো শহরে এই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। এরাও আগের আটককৃত গুপ্তচরদের মতোই প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের বিরুদ্ধে ক্রুসেডার আমেরিকা ও সোমালি গোয়েন্দা সংস্থার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করতো। এর মাধ্যমে তারা আশ-শাবাবের কয়েকজন কমান্ডারকে শহীদ এবং মার্কিনীদের বিমান হামলা চালাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
পূর্বে মুজাহিদদের হাতে ধরা পড়া কয়েক গুপ্তচরের তথ্যের ভিত্তিতে এই গুপ্তচরদের ধরতে অভিযান চালান হারাকাতুশ শাবাবের গোয়েন্দা টিম। ফলে এই ৬ জন সহ বেশ কিছু গুপ্তচরকে বন্দী করতে সক্ষম হন মুজাহিদগণ। পরে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে মুজাহিদগণ ইসলামি আদালতে সোপর্দ করেন। সেখানে তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণীত হলে ইসলামি আদালত তাদের ব্যপারে মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা করে।
পরে গত রবিবার, কুনিয়া-বারো শহরের একটি উন্মুক্ত মাঠে জনসম্মুখে ফায়ারিং করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেন মুজাহিদগণ।
ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব সম্প্রতি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে যে, মার্কিন ও সোমালি গোয়েন্দা সংস্থার হয়ে কাজ করা ৬ গুপ্তচরকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে ইসলামি আদালত।
শাহাদাহ এজেন্সির তথ্য মতে, গতকাল ২১ আগস্ট রবিবার সোমালিয়ার শাবেলি অঞ্চলের কুনিয়া-বারো শহরে এই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। এরাও আগের আটককৃত গুপ্তচরদের মতোই প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাবের বিরুদ্ধে ক্রুসেডার আমেরিকা ও সোমালি গোয়েন্দা সংস্থার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করতো। এর মাধ্যমে তারা আশ-শাবাবের কয়েকজন কমান্ডারকে শহীদ এবং মার্কিনীদের বিমান হামলা চালাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
পূর্বে মুজাহিদদের হাতে ধরা পড়া কয়েক গুপ্তচরের তথ্যের ভিত্তিতে এই গুপ্তচরদের ধরতে অভিযান চালান হারাকাতুশ শাবাবের গোয়েন্দা টিম। ফলে এই ৬ জন সহ বেশ কিছু গুপ্তচরকে বন্দী করতে সক্ষম হন মুজাহিদগণ। পরে তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে মুজাহিদগণ ইসলামি আদালতে সোপর্দ করেন। সেখানে তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণীত হলে ইসলামি আদালত তাদের ব্যপারে মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা করে।
পরে গত রবিবার, কুনিয়া-বারো শহরের একটি উন্মুক্ত মাঠে জনসম্মুখে ফায়ারিং করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেন মুজাহিদগণ।