মালিতে কুফ্ফার বাহিনীর মৃত্যুদূত হয়ে আবির্ভূত হচ্ছে আল-কায়েদা
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে হামলার তীব্রতা বাড়িয়েছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। ফলে দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনী ও রুশ ভাড়াটিয়া সেনা ওয়াগনার অনেকটাই দিশেহারা হয়ে পড়েছে।আঞ্চলিক গণমাধ্যমগুলো দাবি করছে যে, চলতি মাসের শুরু থেকে ২৬ আগস্ট পর্যন্ত দেশটিতে প্রায় ২৪ টিরও বেশি অভিযান চালিয়েছে আল-কায়েদা।
যার মধ্যে ১০ টিই চালানো হয়েছে ক্রুসেডার ফ্রান্স ও রুশ ভাড়াটিয়াদের উপর, ২টি অভিযান চালানো হয়েছে আইএস সন্ত্রীদের বিরুদ্ধে, যার একটি এখনো চলমান রয়েছে। মুজাহিদগণ তাদের বাকি অভিযানগুলো চালিয়েছেন গাদ্দার মালিয়ান সামরিক বাহিনীর উপর।
তবে প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’ এর অফিসিয়াল সংবাদ মিডিয়া এখন পর্যন্ত ১১টি হামলার তথ্য নথিভুক্ত করেছে।যার একটি চালানো হয়েছে গত ৭ আগস্টে মালির কুরী অঞ্চলে, যেখানে আল-কায়েদা যোদ্ধাদের হাতে ৩ মালিয়ান সেনা বন্দী হওয়া সহ আরও ৫ সেনা নিহত হয়েছে; বন্দীদের মাঝে উচ্চপদস্থ এক অফিসারও ছিলো।
এছাড়াও মুজাহিদগণ বেশ কিছু যান ও অস্ত্র গনিমত লাভ করেন।‘জেএনআইএম’ এর মিডিয়া শাখা আয-যাল্লাকা ফাউন্ডেশন থেকে সম্প্রতি প্রকাশিত এক বিবৃতি থেকে জানা গেছে যে, দলটির বীর যোদ্ধারা চলতি মাসে মালির বোনি এবং তোউলা অঞ্চলেও ৩টি সফল হামলা চালিয়েছেন।যার একটি চালানো হয় গত ১৬ আগস্ট, বোনি অঞ্চলে। যেখানে মুজাহিদগণ রুশ ভাড়াটে “ওয়াগনার” বাহিনীর একটি সাঁজোয়া যান লক্ষ্য করে মাইন বিস্ফোরণ ঘটান। এতে সাঁজোয়া যান ধ্বংস হয়ে যায়। এসময় যানটিতে থাকা সেনারা হতাহত হয়।
তবে এই হামলায় রুশ ভাড়াটে বাহিনীর কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার বিবরণ জানা যায় নি।এর পরের দুটি হামলা চালানো হয় গত ২১ আগস্ট মালির তোউলা অঞ্চলে। উক্ত অঞ্চলে মুজাহিদদের উভয় হামলার টার্গেটে পরিণত হয় মালিয়ান ও রুশ ভাড়াটিয়া বাহিনীর যৌথ সামরিক ইউনিটগুলো। অঞ্চলটিতে মুজাহিদদের অতর্কিত হামলার ফলে দিশাহারা হয়ে পড়ে কুফ্ফার বাহিনীর সৈন্যরা। ক্ষতিগ্রস্ত হয় কয়েকটি সাঁজোয়া যান।
এদিকে হামলার আকস্মিকতা সামলাতে না পেরে ওয়াগনার ও মালিয়ান সেনারা পজিশন ছেড়ে পিছু হটে, এবং ময়দান ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।তবে পালানোর চেষ্টা করার আগেই মুজাহিদদের আঘাতে বেশ কিছু রুশ ও মালিয়ান সেনা হতাহত হয়েছে বলে জানা গেছে। সেই সাথে মুজাহিদগণ শত্রু বাহিনীর ফেলে যাওয়া দুটি মোটরসাইকেলও জব্দ করেন।বিশ্লেষকরা তাই আশা প্রকাশ করেছেন যে, প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলায় দিশেহারা রাশান ভাড়াটেরাও অতি দ্রুতই হয়তো ক্রুসেডার ফ্রান্সের পদাঙ্ক অনুসরণ করে মালি ছেড়ে লেজ গুটিয়ে পলায়ন করবে, ইনশাআল্লাহ্।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে হামলার তীব্রতা বাড়িয়েছে আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। ফলে দেশটির গাদ্দার সামরিক বাহিনী ও রুশ ভাড়াটিয়া সেনা ওয়াগনার অনেকটাই দিশেহারা হয়ে পড়েছে।আঞ্চলিক গণমাধ্যমগুলো দাবি করছে যে, চলতি মাসের শুরু থেকে ২৬ আগস্ট পর্যন্ত দেশটিতে প্রায় ২৪ টিরও বেশি অভিযান চালিয়েছে আল-কায়েদা।
যার মধ্যে ১০ টিই চালানো হয়েছে ক্রুসেডার ফ্রান্স ও রুশ ভাড়াটিয়াদের উপর, ২টি অভিযান চালানো হয়েছে আইএস সন্ত্রীদের বিরুদ্ধে, যার একটি এখনো চলমান রয়েছে। মুজাহিদগণ তাদের বাকি অভিযানগুলো চালিয়েছেন গাদ্দার মালিয়ান সামরিক বাহিনীর উপর।
তবে প্রতিরোধ বাহিনী ‘জেএনআইএম’ এর অফিসিয়াল সংবাদ মিডিয়া এখন পর্যন্ত ১১টি হামলার তথ্য নথিভুক্ত করেছে।যার একটি চালানো হয়েছে গত ৭ আগস্টে মালির কুরী অঞ্চলে, যেখানে আল-কায়েদা যোদ্ধাদের হাতে ৩ মালিয়ান সেনা বন্দী হওয়া সহ আরও ৫ সেনা নিহত হয়েছে; বন্দীদের মাঝে উচ্চপদস্থ এক অফিসারও ছিলো।
এছাড়াও মুজাহিদগণ বেশ কিছু যান ও অস্ত্র গনিমত লাভ করেন।‘জেএনআইএম’ এর মিডিয়া শাখা আয-যাল্লাকা ফাউন্ডেশন থেকে সম্প্রতি প্রকাশিত এক বিবৃতি থেকে জানা গেছে যে, দলটির বীর যোদ্ধারা চলতি মাসে মালির বোনি এবং তোউলা অঞ্চলেও ৩টি সফল হামলা চালিয়েছেন।যার একটি চালানো হয় গত ১৬ আগস্ট, বোনি অঞ্চলে। যেখানে মুজাহিদগণ রুশ ভাড়াটে “ওয়াগনার” বাহিনীর একটি সাঁজোয়া যান লক্ষ্য করে মাইন বিস্ফোরণ ঘটান। এতে সাঁজোয়া যান ধ্বংস হয়ে যায়। এসময় যানটিতে থাকা সেনারা হতাহত হয়।
তবে এই হামলায় রুশ ভাড়াটে বাহিনীর কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার বিবরণ জানা যায় নি।এর পরের দুটি হামলা চালানো হয় গত ২১ আগস্ট মালির তোউলা অঞ্চলে। উক্ত অঞ্চলে মুজাহিদদের উভয় হামলার টার্গেটে পরিণত হয় মালিয়ান ও রুশ ভাড়াটিয়া বাহিনীর যৌথ সামরিক ইউনিটগুলো। অঞ্চলটিতে মুজাহিদদের অতর্কিত হামলার ফলে দিশাহারা হয়ে পড়ে কুফ্ফার বাহিনীর সৈন্যরা। ক্ষতিগ্রস্ত হয় কয়েকটি সাঁজোয়া যান।
এদিকে হামলার আকস্মিকতা সামলাতে না পেরে ওয়াগনার ও মালিয়ান সেনারা পজিশন ছেড়ে পিছু হটে, এবং ময়দান ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।তবে পালানোর চেষ্টা করার আগেই মুজাহিদদের আঘাতে বেশ কিছু রুশ ও মালিয়ান সেনা হতাহত হয়েছে বলে জানা গেছে। সেই সাথে মুজাহিদগণ শত্রু বাহিনীর ফেলে যাওয়া দুটি মোটরসাইকেলও জব্দ করেন।বিশ্লেষকরা তাই আশা প্রকাশ করেছেন যে, প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলায় দিশেহারা রাশান ভাড়াটেরাও অতি দ্রুতই হয়তো ক্রুসেডার ফ্রান্সের পদাঙ্ক অনুসরণ করে মালি ছেড়ে লেজ গুটিয়ে পলায়ন করবে, ইনশাআল্লাহ্।
Comment