মার্কিন ড্রোন পাকিস্তানের আকাশসীমা ব্যবহার করছে : হুশিয়ারী তালিবানের
ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মৌলভী মুহাম্মদ ইয়াকুব বলেছেন যে, মার্কিন ড্রোনগুলি পাকিস্তানের আকাশসীমা ব্যাবহার করে আফগানিস্তানে প্রবেশ করছে। এটি প্রতিরোধ করা উচিত।
গতকাল ২৮ আগস্ট রবিবার আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে জাতির কাছে সরকারি জবাবদিহিমূলক কর্মসূচি আয়োজন করে ইমারাতে ইসলামিয়া প্রশাসন। রাজধানীতে আয়োজিত এই সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী মৌলভি ইয়াকুব এবং চিফ অফ জেনারেল স্টাফ ক্বারী ফসিহউদ্দিন হাফিজাহুমুল্লাহ্।
সংবাদ সম্মেলন থেকে মুহাম্মদ ইয়াকুব (হাফি.) জানান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র মনুষ্যবিহীন (ড্রোন) বিমানগুলো তৃতীয় একটি দেশের আকাশসীমা হয়ে আফগানিস্তানে প্রবেশ করছে। যে ড্রোনগুলি আফগানিস্তানের আকাশে টহল দিচ্ছে। আর আফগানিস্তানের ভূখণ্ডের উপর দিয়ে মার্কিন ড্রোনগুলির এধরণের টহল একটি দেশের সার্বভৌমত্বের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন, যা বন্ধ করা উচিত।
আর তৃতীয় কোনো দেশের জন্য এটা উচিত নয় যে, তারা আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে তার ভূখণ্ড ও আকাশসীমা ব্যবহার করবে। কেননা এটি আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক আগ্রাসন। আর এমনটি চলতে থাকলে এর শেষ পরিণতির জন্য তারাই দায়ী থাকবে।এসময় সাংবাদিকরা জানতে চান যে, কোন তৃতীয় দেশের ভূখন্ড ব্যাবহার করে আফগানিস্তানের আকাশসীমায় প্রবেশ করছে মার্কিন ড্রোনগুলি?সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মোল্লা ইয়াকুব (হাফি.) বলেন, “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আফগানিস্তান ছাড়ার আগে আমাদের রাডার সিস্টেমগুলি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে গিয়েছে, তাই কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য উপস্থাপন করা সম্ভব না। তবে আমাদের গোয়েন্দা সংস্থাগুলি তথ্যগুলি থেকে এটা স্পষ্ট যে, মার্কিন বিমানগুলি পাকিস্তানের আকাশসীমা ব্যবহার করছে।”
এরপর সাংবাদিকরা বলেন যে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আগস্টের শুরুতে বলেছিল যে, আল-কায়েদা নেতা ড. আয়মান আয-যওয়াহিরি (হাফি.) আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে একটি মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত হয়েছেন। এবিষয়ে আপনার মন্তব্য কি?এর জবাবে মৌলভি ইয়াকুব বলেন, “আফগানিস্তানে আল-কায়েদা নেটওয়ার্কের প্রধান নিহত হওয়ার বিষয়টি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি দাবি মাত্র।”
ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী মৌলভী মুহাম্মদ ইয়াকুব বলেছেন যে, মার্কিন ড্রোনগুলি পাকিস্তানের আকাশসীমা ব্যাবহার করে আফগানিস্তানে প্রবেশ করছে। এটি প্রতিরোধ করা উচিত।
গতকাল ২৮ আগস্ট রবিবার আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে জাতির কাছে সরকারি জবাবদিহিমূলক কর্মসূচি আয়োজন করে ইমারাতে ইসলামিয়া প্রশাসন। রাজধানীতে আয়োজিত এই সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী মৌলভি ইয়াকুব এবং চিফ অফ জেনারেল স্টাফ ক্বারী ফসিহউদ্দিন হাফিজাহুমুল্লাহ্।
সংবাদ সম্মেলন থেকে মুহাম্মদ ইয়াকুব (হাফি.) জানান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র মনুষ্যবিহীন (ড্রোন) বিমানগুলো তৃতীয় একটি দেশের আকাশসীমা হয়ে আফগানিস্তানে প্রবেশ করছে। যে ড্রোনগুলি আফগানিস্তানের আকাশে টহল দিচ্ছে। আর আফগানিস্তানের ভূখণ্ডের উপর দিয়ে মার্কিন ড্রোনগুলির এধরণের টহল একটি দেশের সার্বভৌমত্বের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন, যা বন্ধ করা উচিত।
আর তৃতীয় কোনো দেশের জন্য এটা উচিত নয় যে, তারা আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে তার ভূখণ্ড ও আকাশসীমা ব্যবহার করবে। কেননা এটি আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক আগ্রাসন। আর এমনটি চলতে থাকলে এর শেষ পরিণতির জন্য তারাই দায়ী থাকবে।এসময় সাংবাদিকরা জানতে চান যে, কোন তৃতীয় দেশের ভূখন্ড ব্যাবহার করে আফগানিস্তানের আকাশসীমায় প্রবেশ করছে মার্কিন ড্রোনগুলি?সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মোল্লা ইয়াকুব (হাফি.) বলেন, “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আফগানিস্তান ছাড়ার আগে আমাদের রাডার সিস্টেমগুলি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে গিয়েছে, তাই কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য উপস্থাপন করা সম্ভব না। তবে আমাদের গোয়েন্দা সংস্থাগুলি তথ্যগুলি থেকে এটা স্পষ্ট যে, মার্কিন বিমানগুলি পাকিস্তানের আকাশসীমা ব্যবহার করছে।”
এরপর সাংবাদিকরা বলেন যে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আগস্টের শুরুতে বলেছিল যে, আল-কায়েদা নেতা ড. আয়মান আয-যওয়াহিরি (হাফি.) আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে একটি মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত হয়েছেন। এবিষয়ে আপনার মন্তব্য কি?এর জবাবে মৌলভি ইয়াকুব বলেন, “আফগানিস্তানে আল-কায়েদা নেটওয়ার্কের প্রধান নিহত হওয়ার বিষয়টি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি দাবি মাত্র।”
Comment