সামরিক ক্যাম্প ও কনভয়ে আল-কায়েদার হামলায় ট্যাঙ্ক ধ্বংস : হতাহত ২০ ক্রুসেডার
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় AU এবং ATMIS ক্রুসেডারদের সামরিক ক্যাম্প ও কনভয়ে ২টি সফল হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে ক্রুসেডার বাহিনীর অন্তত ২০ সেনা সদস্য হতাহত হয়েছে।
বিবরণ অনুযায়ী, ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন গত ২রা সেপ্টেম্বর সকালে, সোমালিয়ার কিসমায়ো শহরের কাছে একটি সামরিক ক্যাম্প লক্ষ্য করে পর পর কয়েকটি মর্টার হামলা চালিয়েছেন। যেটি ক্রুসেডার কেনিয়ান সেনাদের একটি সামরিক ঘাঁটি হিসাবে পরিচিত।
স্থানীয় সূত্রমতে, হামলার পর সামরিক ক্যাম্প থেকে ধুঁয়ার কুন্ডলী উঠতে দেখা গেছে। যেখানে বেশ কিছু সামরিক অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে। এসময় ঘাঁটিতে অবস্থানরত ৪ কেনিয়ান ক্রুসেডার এবং ২ সোমালি গাদ্দার সেনা নিহত হয়েছে। একই সাথে আরও ৯ কেনিয়ান সেনা আহত হয়েছে।
এদিকে গতকাল ৩ সেপ্টেম্বর দুপুরের কিছুক্ষণ পরে, শাবেলি রাজ্যের বালাদ শহর এবং বায়োদি শহরের দুটি সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছেন হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন। সূত্র জানায়, মুজাহিদদের হামলার শিকার দুটি ঘাঁটিই ক্রুসেডার বুরুন্ডিয়ান বাহিনীর। সূত্রটি সামরিক বাহিনীর বরাতে জানায় যে, উভয় স্থানে মুজাহিদদের হামলায় অন্তত ৫ সৈন্য আহত হয়েছে। তবে এই সংখ্যা আরও বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিন সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুর হাওয়া আবদি এলাকায়ও হামলা চালান হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা। যেটি ক্রুসেডার আফ্রিকান বাহিনী এবং মার্কিন-প্রশিক্ষিত সোমালি স্পেশাল ফোর্সের একটি যৌথ সামরিক কনভয় লক্ষ্য করে চালানো হয়। যেখানে আশ-শাবাব যোদ্ধাদের অতর্কিত হামলায় কুফ্ফার বাহিনীর ৩টি জ্বালানী ট্যাঙ্ক ধ্বংস হয়ে যায়।
এভাবেই লাগাতার অভিযানের মাধ্যমে পূর্ব আফ্রিকায় গাদ্দার সরকার ও ক্রুসেডার জোটের অস্তিত্ব বিপন্ন করে তুলছেন শাবাব মুজাহিদিন। অত্র অঞ্চলে ইসলামের ব্যাপকতর ও নিরঙ্কুশ বিজয়কে তাই খুবই নিকটবর্তী মনে করছেন ইসলামি বিশ্লেষকগণ।
পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ায় AU এবং ATMIS ক্রুসেডারদের সামরিক ক্যাম্প ও কনভয়ে ২টি সফল হামলা চালিয়েছেন ইসলামি প্রতিরোধ যোদ্ধারা। এতে ক্রুসেডার বাহিনীর অন্তত ২০ সেনা সদস্য হতাহত হয়েছে।
বিবরণ অনুযায়ী, ইসলামি প্রতিরোধ বাহিনী হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদিন গত ২রা সেপ্টেম্বর সকালে, সোমালিয়ার কিসমায়ো শহরের কাছে একটি সামরিক ক্যাম্প লক্ষ্য করে পর পর কয়েকটি মর্টার হামলা চালিয়েছেন। যেটি ক্রুসেডার কেনিয়ান সেনাদের একটি সামরিক ঘাঁটি হিসাবে পরিচিত।
স্থানীয় সূত্রমতে, হামলার পর সামরিক ক্যাম্প থেকে ধুঁয়ার কুন্ডলী উঠতে দেখা গেছে। যেখানে বেশ কিছু সামরিক অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে। এসময় ঘাঁটিতে অবস্থানরত ৪ কেনিয়ান ক্রুসেডার এবং ২ সোমালি গাদ্দার সেনা নিহত হয়েছে। একই সাথে আরও ৯ কেনিয়ান সেনা আহত হয়েছে।
এদিকে গতকাল ৩ সেপ্টেম্বর দুপুরের কিছুক্ষণ পরে, শাবেলি রাজ্যের বালাদ শহর এবং বায়োদি শহরের দুটি সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছেন হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদিন। সূত্র জানায়, মুজাহিদদের হামলার শিকার দুটি ঘাঁটিই ক্রুসেডার বুরুন্ডিয়ান বাহিনীর। সূত্রটি সামরিক বাহিনীর বরাতে জানায় যে, উভয় স্থানে মুজাহিদদের হামলায় অন্তত ৫ সৈন্য আহত হয়েছে। তবে এই সংখ্যা আরও বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিন সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুর হাওয়া আবদি এলাকায়ও হামলা চালান হারাকাতুশ শাবাব যোদ্ধারা। যেটি ক্রুসেডার আফ্রিকান বাহিনী এবং মার্কিন-প্রশিক্ষিত সোমালি স্পেশাল ফোর্সের একটি যৌথ সামরিক কনভয় লক্ষ্য করে চালানো হয়। যেখানে আশ-শাবাব যোদ্ধাদের অতর্কিত হামলায় কুফ্ফার বাহিনীর ৩টি জ্বালানী ট্যাঙ্ক ধ্বংস হয়ে যায়।
এভাবেই লাগাতার অভিযানের মাধ্যমে পূর্ব আফ্রিকায় গাদ্দার সরকার ও ক্রুসেডার জোটের অস্তিত্ব বিপন্ন করে তুলছেন শাবাব মুজাহিদিন। অত্র অঞ্চলে ইসলামের ব্যাপকতর ও নিরঙ্কুশ বিজয়কে তাই খুবই নিকটবর্তী মনে করছেন ইসলামি বিশ্লেষকগণ।
Comment